Latest Post
92 অন্যান্য 51 অর্থনীতি 24 আইন ও আদালত 76 আন্তর্জাতিক 588 এক ঝলক 3 কক্সবাজার 1 কবিতা 22 কিশোরগঞ্জ 4 কুড়িগ্রাম 6 কুমিল্লা 1 কুষ্টিয়া 3 কৃষি 107 কৃষি ও প্রকৃতি 10 ক্রিকেট 1 খাগড়াছড়ি 73 খেলাধুলা 45 গণমাধ্যম 12 গাইবান্ধা 1 গাজীপুর 17 চট্টগ্রাম 5 চাঁদপুর 5 চাঁপাইনবাবগঞ্জ 2 চুয়াডাঙ্গা 14 জয়পুরহাট 1 জাতীয় 3 জামালপুর 1 জোকস 6 ঝনিাইদহ 246 ঝালকাঠি 12 ঝিনাইদহ 4 টাঙ্গাইল 44 ঠাকুরগাঁও 39 ঢাকা 1 থী 3 দিনাজপুর 4784 দেশজুড়ে 42 ধর্ম 3414 নওগাঁ 14 নাটোর 2 নারায়ণগঞ্জ 1 নিহত ২ 1 নীলফামারীর 2 নেত্রকোনা 1 নোয়াখালী 3 পঞ্চগড় 4 পিরোজপু 2 প্রকৃতি 2782 প্রথম পাতা 23 প্রবাস 1 ফরিদপুর 17 ফিচার 8 ফুটবল 1 ফেনী 94 বগুড়া 2 বলিউড 58 বাগমারা 82 বিএমএসএফ 31 বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি 53 বিনোদন 51 বেনাপোল 2 ব্রাক্ষণবাড়িয়া 1 ব্রাহ্মণবাড়িয়া 51 ভিডিও 18 ভোলা 8 ভ্রমণ 59 ময়মুনসিংহ 1 মাগুরা 1 মাদারীপু 2 মাদারীপুর 1 মানিকগঞ্জ 1 মেহেরপুর 495 যশোর 5 রংপুর 103 রাজনীতি 3 রাজবাড়ী 95 রাজশাহী 3 লক্ষ্মীপুর 24 লাইফস্টাইল 2 লালমনিরহা 41 শিক্ষা 1 শ্রীপুর 891 সকল জেলা 2 সাতক্ষীরা 9 সিরাজগঞ্জ 3 সিলেট 63 সুনামগঞ্জ 31 স্বাস্থ্য 4 হবিগঞ্জ 1 হলিউড 10 bmsf

কত বছর ব্যবধানে দ্বিতীয় সন্তান নেবেন

 ডা. দীনা লায়লা হোসেন : পরিবার-পরিকল্পনা নিয়ে বেশিরভাগ নবদম্পতি দ্বিধায় থাকেন। আমাদের দেশের বর্তমান স্লোগান— দুটি সন্তানের বেশি নয়, একটি হলে ভালো হয়। এটি হয়তো আমাদের জনসংখ্যার আধিক্যের কারণে নিয়ম করা। সন্তান বেশি হলে, তাদের সমতার সঙ্গে বড় করতে না পারাও একটি কারণ।


আমাদের সমাজে একটি শিশু হলে পরিবারের সদস্যরা মনে করেন, তার আরেকজন সঙ্গী দরকার। তখন মা-বাবাও আরেকটি সন্তান নিতে আগ্রহী হন।এখন প্রশ্ন হলো—  প্রথম সন্তানের পর কত বছর দেরি করব আরেকটির জন্য?

এ বিষয় নিয়ে কাজ করা বেশিরভাগ সংগঠন প্রায় একই কথা বলেছে। তারা কয়েকটি সময়ের পরামর্শ দিয়েছে। আর এই সময়ের ব্যবধান প্রায় সবই কাছাকাছি। কোথাও বলা হয়েছে— প্রথম সন্তান নেওয়ার দুই থেকে তিন বছর পর দ্বিতীয় সন্তান ভালো। কোথাও এ ব্যবধান তিন থেকে পাঁচ বছর। আবার কেউ কেউ বলছেন, আদর্শ সময় হলো পাঁচ বছর।

এখন প্রশ্ন দাঁড়ায়— কেন এত দেরি করতে হবে? কারণ একজন নারী অন্তঃসত্ত্বা হলে পেটের সন্তানের সম্পূর্ণ পুষ্টির জোগান আসে মায়ের কাছ থেকে। মিনারেলস থেকে শুরু করে প্রয়োজনীয় সব কিছু মা থেকে নেয়। সবশেষে প্রসবের ধকলও মায়ের ওপরই যায়।

আবার সন্তানের জন্মের পরই কিন্তু মায়ের কাজ শেষ হয়ে যায় না। দুই বছর পর্যন্ত স্তন্যপান করান। এ ক্ষেত্রে মায়ের শরীরে অনেক ঘাটতি দেখা দেয়। শিশু স্তন্যপান  ছেড়ে দিলেও মায়ের এতদিনের শরীরের ঘাটতি পূরণে বেশ সময় প্রয়োজন হয়।

আমরা মনে করি, প্রথম সন্তানের পর মাকে এক থেকে দুই বছর সময় দিতে হবে। তার পর আরেকটি সন্তান নেওয়ার পরিকল্পনা করলে তা মায়ের জন্য ভালো হবে। পাশপাশি যে সন্তান পৃথিবীতে আসবে তার জন্যও ভালো হবে।

এখন প্রশ্ন আসতে পারে— দুই সন্তানের মধ্যকার ব্যবধান কম হলে মা ও শিশুর কী কী অসুবিধা হতে পারে? মায়ের রক্তশূন্যতা হতে পারে। রক্তশূন্যতা থেকে অনেক রোগের উৎপত্তি হয়। মা দুর্বল থাকেন। ফলে আগে ও পরে মিলে দুটি শিশুর ঠিকমতো যত্ন করতে পারবেন না। ঘন ঘন ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। পেটের সন্তান সেভাবে বাড়বে না। অ্যানিমিয়া থেকে সিরিয়াস অ্যানিমিয়া হতে পারে।

ভয়ঙ্কর বিষয় হলো— অ্যানিমিয়া থেকে হার্ট ফেইলর পর্যন্ত হতে পারে। রক্তশূন্যতায় মায়ের ডেলিভারির পরে জরায়ুতে সমস্যা দেখা দিতে পারে। প্রচুর রক্তপাত হতে পারে। রক্তপাতের কারণে আরও রক্তশূন্যতা তৈরি হতে পারে। আরও অনেক জটিলতা হতে পারে। তার পর ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হতে পারে।

পেটের শিশুর নানা জটিলতা দেখা দেয়। মায়ের রক্তশূন্যতার কারণে সন্তানও সুস্থ হয় না। মায়ের পানি ভাঙতে পারে। শিশুর রোগ প্রতিরোধক্ষমতা লোপ পেতে পারে। বারবার ইনফেকশন হবে। জন্ডিস হবে। গ্রোথ ঠিকমতো হবে না। হাসপাতালে যাওয়া লাগতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে শিশু বুকের দুধ পায় না। শিশুদের বুদ্ধিমত্তা লোপ পায়। আমরা তো জনসংখ্যাকে জনশক্তি হিসেবে ব্যবহার করতে চাই, সেটি করা সম্ভব হবে না। 

সূত্র: ডক্টর টিভি


ঝালকাঠিতে ৩ বছর ধরে ১জন শিক্ষক দিয়েই চলছে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
রিয়াজুল ইসলাম বাচ্চু, ঝালকাঠি : মাত্র ১ জন শিক্ষক দিয়েই ৩ বছর ধরে চলছে ঝালকাঠি সদর উপজেলার পোনাবালিয়া ইউনিয়নের আলহাজ্ব মোর্শেদ আলম খান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। অথচ বিদ্যালয়ের শিক্ষকের পদ রয়েছে ৫টি। 

জানা যায় শিক্ষকের অভাবে বিঘিœত হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির পাঠদান। শিক্ষা বঞ্চিত হচ্ছে কোমলমতি শিশুরা আর এ জন্য বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা।


উপজেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, পোনাবালিয়া ইউনিয়নের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ১৬ টি, ইউনিয়নের অন্যান্য প্রাথমিক বিদ্যালয় যেমন রাজাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১০ জন, ভাওতিতা ৫ জন, পশ্চিম ভাওতিতা ৫ জন, নুরুল্লাাপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫ জন শিক্ষক থাকলেও সমন্বয়ের অভাবে শিক্ষা বঞ্চিত হচ্ছে মোর্শেদ আলম খান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।


সূত্রে আরও জানায় যে, কিছুদিন পূর্বে পশ্চিম ভাওতিতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক রিংকু ঘরামীকে মোর্শেদ আলম খান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংযুক্তির আদেশ দিলেও অফিস আদেশ অমান্য করে ওই বিদ্যালয়ে যোগদান করেননি রিংকু ঘরামী। জানা যায় দূরত্বের অজুহাতে তিনি (রিংকু ঘরামী) যোগদান করেননি বদলিকৃত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে।


বিদ্যালয়ের এসএমসি'র সভাপতি আলহাজ্ব মোর্শেদ আলম খান বলেন, “ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক অনেক সময় দাপ্তরিক কাজের জন্য বের হলে বিদ্যালয়ে শিক্ষক থাকে ১জন আর তখন ১ শিক্ষকের জন্য বিদ্যালয় পরিচালনা করা অসম্ভব হয়ে যায়। পার্শ্ববর্তী অনেক বিদ্যালয়েই শিক্ষার্থী সংখ্যা অনুপাতে অধিক শিক্ষক রয়েছে, কর্তৃপক্ষ ইচ্ছা করলেই এখানে শিক্ষক দিতে পারেন। শিক্ষার্থীদের শিক্ষার স্বার্থে অতি দ্রুত শিক্ষক দেয়ার দাবি জানান তিনি।”


এ ব্যপারে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ আমিনুল ইসলাম বলেন, “আমি উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে ২ জন শিক্ষক দেয়ার জন্যে অর্ডার দিয়েছি। তিনি ইতোমধ্যে ২ জন শিক্ষক সংযুক্তির আদেশ দিয়েছেন এবং ১জন যোগদানও করেছেন, অতি দ্রুত আরও ১জন শিক্ষক ওখানে যোগদান করবেন।”


ঝালকাঠি উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ মঈনুল ইসলাম মুঠোফোনে জানান, “এটি ১৫০০ স্কুলের আওতায় পড়েছে। সরকার এ সকল স্কুলে কোন শিক্ষক এখনও দেয়নি। আমরা অন্য স্কুল থেকে শিক্ষক এনে ডেপুটেশন দিয়ে শিক্ষাকার্যক্রম চালাচ্ছি। ইতি মধ্যে ১ জন শিক্ষক যোগদান করেছেন এবং আরেকজন যোগদান করার কথা থাকলেও তিনি দূরত্বের অজুহাত দিয়ে যোগদান করেননি। তবে আমরা চেষ্টা চালাচ্ছি শীঘ্রই প্রতিষ্ঠানটিতে পাঠদানের জন্য শিক্ষক নিযুক্ত করতে।”


 স্কুল সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে নতুন ১ জন শিক্ষক যোগদান করার পর দু’জন শিক্ষক প্রতিষ্ঠানটিতে রয়েছেন। বর্তমানে ২ জন শিক্ষক দিয়ে পাঠদান চলছে। কিন্তু এর আগে ১ জন শিক্ষক দিয়ে পাঠদান দেয়া হয়েছিল। কিন্তু এতে শিক্ষাকার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।



ঝালকাঠিতে জাতীয় পার্টির মতবিনিময় সভা


রিয়াজুল ইসলাম বাচ্চু, ঝালকাঠি : বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক কমিটির সাথে ঝালকাঠিতে জাতীয় পার্টির উদ্যোগে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

শনিবার বিকালে ঝালকাঠির একটি সাংবাদিক সংগঠনের হলরুমে জেলা জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক এ্যাড. আনোয়ার হোসেন আনু’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথী ছিলেন  জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য অবসরপ্রাপ্ত মেজর, রানা মোহাম্মদ সোহেল এমপি।

 বিশেষ অতিথি ছিলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা অধ্যাপক মহাশিন উল হাবুল, কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব ও বরিশাল জেলা জাতীয় পার্টির সদস্য সচিব ইকবাল হোসেন তাপস, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও বরিশাল মহানগরের সহসভাপতি মো: রফিকুল ইসলাম গফুর, কেন্দ্রীয় নেতা মো: বজলুর রহমান, জেলা জাতীয় পার্টির সদস্য সচিব মো: মাহবুবুর রহমান প্রমুখ।


এসময় জেলা-উপজেলার জাতীয় পার্টি, স্বেচ্ছাসেবক পার্টি, যুবসংহতির নেতা-কর্মীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।


নওগাঁর আত্রাইয়ে আশ্রয়ন প্রকল্পের শিশুদের জন্য নির্মিত হলো দৃষ্টিনন্দন শিশুপার্কতৌফিক তাপস, নওগাঁ : নওগাঁর আত্রাইয়ে আশ্রয়ন প্রকল্পের ভূমিহীন ও গৃহহীনদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া উপহার স্বপ্ননীড়ের পাশাপাশি বসবাসরত শিশুদের স্বাস্থ্য নিশ্চিত ও তাদের বিনোদনের জন্য দৃষ্টিনন্দন শিশুপার্ক নির্মাণ করা হয়েছে। সেইসাথে নির্মল বাতাস আহরণের জন্য আশ্রয়ন কেন্দ্রের চারিধারে ফলজ ও বনজ বৃক্ষ রোপন করে সবুজ বেষ্টনি তৈরী করা হয়েছে।

এদিকে আশ্রয়ন প্রকল্পের ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার বসবাসের সু-শৃঙ্খল পরিবেশের পাশাপাশি তাদের শিশুদের বিনোদনের জন্য দৃষ্টিনন্দন শিশু পার্ক নির্মার্ণ করায় খুশি স্থানীয় জনসাধারণ ও শিশু কিশোররা।

এছারা আশ্রয়ণ কেন্দ্রে বসবাসরত সকলকে সরকারী বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার আওতায় আনা হয়েছে বলে জানা গেছে।

জানা যায়, মুজিববর্ষে কেহ গৃহহীন থাকবেনা প্রধানমন্ত্রীর এই ঘোষণার প্রেক্ষিতে আত্রাই উপজেলায় দুই ধাপে পাঁচ স্থানে ১৮৫ টি বাড়ী নির্মাণ করা হয়েছে। নির্মিতব্য বাড়ীগুলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের পর সুফলভোগীদের মাঝে বুঝিয়ে দেওয়া হয়। বাড়ীপেয়ে সেখানে মনের আনন্দে বসবাস করছেন উপজেলার ভূমি ও গৃহহীন পরিবারগুলো। বর্তমান বছরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইকতেখারুল ইসলাম এর পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে রসুলপুর আশ্রয়ন কেন্দ্রে শিশুদের স্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে শিশুপার্ক নির্মাণ করেন। একইসাথে রাস্তার দুইধার ও আশ্রয়ন কেন্দ্রের চারিধারে পাঁচ’শ ফলজ ও বনজ বৃক্ষ রোপন করেন। অপরদিকে মধুগুড়নই আশ্রয়ন কেন্দ্রে নদীরধারে গাইড ওয়াল তৈরী করে তাতে মাটি ভরাট দিয়ে সেখানেও শিশুদের বিনোদন দিতে দোলনা এবং নদীর নির্মল বাতাস আহরণের জন্য স্থায়ী বসবার যাইগা নির্মাণ করেন। এই কেন্দ্রেরও চারিধারে পাঁচ’শ ফলজ ও বনজ বৃক্ষ লাগিয়ে সেখানে সবুজ বেষ্টনি তৈরী করা হয়েছে।

সরেজমিনে জানা যায়, আত্রাই-নওগাঁ আঞ্চলিক সড়কের রসুলপুর নামক স্থানে ১ নং খতিয়ানভুক্ত দুই দশমিক নব্বই একর উঁচু জমিতে দুই ধাপে আশ্রয়ন প্রকল্পের ৭৩ টি বাড়ী নির্মান করা রয়েছে। তাতে আনুমানিক তিন’শ মানুষ মনের আনন্দে স্বাচ্ছন্দে বসবাস করছেন। কেন্দ্রের পাশের্^ মাদ্রাসা, মসজিদ, কমিউনিটি ক্লিনিক, খোলা মাঠ রয়েছে। আশ্রয়ন কেন্দ্রের রাস্তায় ও চারিধারে পাঁচশত ফলজ ও বনজ বৃক্ষ রোপন করা রয়েছে। সেখানের শিশুপার্কে শিশুদের বসবার যাইগা, দোল খাবার দোলনা, স্লিপার, গোল চত্তর এবং ফুলের বাগান রয়েছে। এছারা কেন্দ্রের প্রবেশদ্বারে প্রকল্প সম্পর্কিত  বিলবোর্ড দেয়া আছে। 

নওগাঁর আত্রাইয়ে আশ্রয়ন প্রকল্পের শিশুদের জন্য নির্মিত হলো দৃষ্টিনন্দন শিশুপার্ক

অপরদিকে আত্রাই গোড় নদীর বুকচিরে গড়েওঠা মধুগুড়নই গ্রাম সংলগ্ন ১ নং খতিয়ানভুক্ত তিন দশমিক বিশ একর উঁচু জমিতে আশ্রয়ন প্রকল্পের ৮৪ টি বাড়ী নির্মান করা রয়েছে। তাতে আনুমানিক সারে তিন’শ মানুষ মনের আনন্দে বসবাস করছেন। কেন্দ্রের পাশের্^ মসজিদ,নদীর খোলা নির্মল হাওয়া গায়ে লাগানোর ব্যবস্থা আছে। আশ্রয়ন কেন্দ্রের রাস্তায় ও চারিধারে পাঁচশত ফলজ ও বনজ বৃক্ষ রোপন করা রয়েছে। সেখানের শিশুদের দোল খাবার দোলনা, নদীর নির্মল বাতাস আহরনের জন্য স্থায়ী বসবার যাইগা রয়েছে। এছারা কেন্দ্রের প্রবেশদ্বারে প্রকল্পের তথ্য সম্বলিত বিলবোর্ড দেয়া আছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইকতেখারুল ইসলাম বলেন, মুজিববর্ষে কেহ গৃহহীন থাকবেনা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঘোষনা অনুযায়ী উপজেলার পাঁচ স্থানে একশত পঁচাশি বাড়ী নির্মাণ করে সুফলভোগী মানুষের নিকট বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। শিশুদের স্বাস্থ্য নিশ্চিত ও নির্মল বাতাস আহরনের জন্য রসুলপুর ও মধুগুরনই আশ্রয়ন কেন্দ্রে শিশুপার্ক এবং এক হাজার ফলজ ও বনজ বৃক্ষ রোপন করে প্রকল্প সম্পর্কিত বিলবোর্ড স্থাপন করা হয়েছে। আশ্রয়ন কেন্দ্রের সকল মানুষকে সরকারের দেওয়া বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার আওতায় আনা হয়েছে। এছাড়া পর্যায়ক্রমে গৃহ ও ভূমিহীন সকল মানুষকে এই সুবিধার আওতায় আনতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। 


নওগাঁয় পৌর মেয়রসহ বিএনপির ৩ নেতার মুক্তির দাবীতে সংবাদ সম্মেলন

আতাউর শাহ্, নওগাঁ প্রতিনিধি :  নওগাঁয় জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও নওগাঁ পৌরসভার মেয়র মোঃ নজমুল হক সনি, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম ধলু এবং পৌর বিএনপি’র সদস্য সচিব মিজানুর রহমান মিজানসহ সকল কারাবন্দীদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবীতে সংবাদ সম্মেলন করেছে জেলা বিএনপি। 

শনিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে দলীয় কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে জেলা বিএনপি’র আহবায়ক হাফিজুর রহমান এক লিখিত বক্তব্যে বলেন, গত ৩০ মার্চ পুলিশের পৃথক দুটি মিথ্যা মামলায় ৫৭ জনসহ অজ্ঞাত আরো নেতাকর্মীদের নামে মামলা দায়ের করা হয়। সেই মামলায় গ্রেফতারকৃতরা হাইকোর্ট থেকে জামিনে থাকা সত্বে গত ১৬ সেপ্টেম্বর হাজিরা দিতে গেলে তাদের জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। যা একটি অন্যায় ও অবিচার। তাই আগমাী সাত দিনের মধ্যে গ্রেফতারকৃত এই ৩ নেতার মুক্তি না দিলে পরবর্তীতে কঠোর কর্মসূচী ঘোষনা করা হবে বলে জানান তারা। 

এসময় জেলা বিএনপির যুগ্না-আহবায়ক নাসির উদ্দিন ও রফিকুল ইসলামসহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

 

ঝালকাঠি জেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তার বিদায় সংবর্ধন

রিয়াজুল ইসলাম বাচ্চু, ঝালকাঠি : ঝালকাঠি জেলা পরিষদের প্রধান নিবার্হী কর্মকর্তা মোঃ আরিফুল ইসলাম (উপসচিব) এর বদলীজনিত বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। তার স্থলে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেন ঝালকাঠির অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ কামাল হোসেন। এ  অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ্ব সরদার মোঃ শাহ্ আলম । বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চেম্বার অব কমার্স সভাপতি  মোঃ সালাহ উদ্দিন আহমেদ সালেক, উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আব্দুল রশিদ হাওলাদার, পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মাহবুব হোসেন, জেলা পরিষদের অন্যতম সদস্য সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ সাইদুর রহমান সিন্টু এবং জেলা পরিষদের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ।

জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব সরদার মো: শাহ আলম বলেন, “বিদায়ী জেলা পরিষদের প্রধান নিবার্হী কর্মকর্তা মোঃ আরিফুল ইসলাম সাহেব উপসচিব পদে পদোন্নতি পেয়ে আমাদের ছেড়ে যাওয়ায় আমরা যেমন কষ্ট পেয়েছি তেমনি তার পদোন্নতিতে আনন্দিত হয়েছি। আমরা তার আরো উন্নতি কামনা করি। তিনি ভবিষ্যতে দেশের অনেক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করবেন এ প্রত্যাশা করছি। আমরা আশা করব তিনি আমাদের এ ছোট জেলা ঝালকাঠিকে ভুলে যাবেন না। আমাদের প্রতি সুনজর রাখবেন এ কামনা করছি।”

এ সময় ঝালকাঠির অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ কামাল হোসেন জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করায় তাকেও একই অনুষ্ঠানে সংবর্ধনা দেয়া হয়। এ উপলক্ষে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব সরদার মো: শাহ আলম বলেন, “মোঃ আরিফুল ইসলাম সাহেবের স্থলে মেধাবী চৌকস কর্মকবর্তা মোঃ কামাল হোসেন জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করায় শূন্য স্থান পূরণ হয়েছে। তিনি উভয়ের দীর্ঘায়ূ ও সু স্বাস্থ্য কামনা করেন।”

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

আজকের দেশ সংবাদ . Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget