Latest Post
92 অন্যান্য 51 অর্থনীতি 24 আইন ও আদালত 76 আন্তর্জাতিক 588 এক ঝলক 3 কক্সবাজার 1 কবিতা 22 কিশোরগঞ্জ 4 কুড়িগ্রাম 6 কুমিল্লা 1 কুষ্টিয়া 3 কৃষি 107 কৃষি ও প্রকৃতি 10 ক্রিকেট 1 খাগড়াছড়ি 73 খেলাধুলা 45 গণমাধ্যম 12 গাইবান্ধা 1 গাজীপুর 17 চট্টগ্রাম 5 চাঁদপুর 5 চাঁপাইনবাবগঞ্জ 2 চুয়াডাঙ্গা 14 জয়পুরহাট 1 জাতীয় 3 জামালপুর 1 জোকস 6 ঝনিাইদহ 246 ঝালকাঠি 12 ঝিনাইদহ 4 টাঙ্গাইল 44 ঠাকুরগাঁও 39 ঢাকা 1 থী 3 দিনাজপুর 4784 দেশজুড়ে 42 ধর্ম 3414 নওগাঁ 14 নাটোর 2 নারায়ণগঞ্জ 1 নিহত ২ 1 নীলফামারীর 2 নেত্রকোনা 1 নোয়াখালী 3 পঞ্চগড় 4 পিরোজপু 2 প্রকৃতি 2782 প্রথম পাতা 23 প্রবাস 1 ফরিদপুর 17 ফিচার 8 ফুটবল 1 ফেনী 94 বগুড়া 2 বলিউড 58 বাগমারা 82 বিএমএসএফ 31 বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি 53 বিনোদন 51 বেনাপোল 2 ব্রাক্ষণবাড়িয়া 1 ব্রাহ্মণবাড়িয়া 51 ভিডিও 18 ভোলা 8 ভ্রমণ 59 ময়মুনসিংহ 1 মাগুরা 1 মাদারীপু 2 মাদারীপুর 1 মানিকগঞ্জ 1 মেহেরপুর 495 যশোর 5 রংপুর 103 রাজনীতি 3 রাজবাড়ী 95 রাজশাহী 3 লক্ষ্মীপুর 24 লাইফস্টাইল 2 লালমনিরহা 41 শিক্ষা 1 শ্রীপুর 891 সকল জেলা 2 সাতক্ষীরা 9 সিরাজগঞ্জ 3 সিলেট 63 সুনামগঞ্জ 31 স্বাস্থ্য 4 হবিগঞ্জ 1 হলিউড 10 bmsf

 

টাইমড আউট’ নিয়ে কী মন্তব্য করছেন সাবেকরা?


ডেস্ক নিউজ :
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আউটের অনেক নিয়ম আছে। টাইমড আউট নামে যে একটি আউট আছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এর আগে আর কখোন দেখেনি বিশ্ববাশি।আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো টাইমড আউট হয়েছেন শ্রীলঙ্কান ব্যাটার অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস। বাংলাদেশের বিপক্ষে সোমবার এই ঘটনা ঘটে। নিয়ম অনুযায়ী, একজন ব্যাটার আউট হয়ে যাওয়ার পর পরবর্তী ব্যাটারকে ৩ মিনিটের মধ্যে খেলার জন্য প্রস্তুত হতে হবে। কিন্তু ম্যাথিউস সেটি হতে পারেননি।

এই সময় ম্যাথিউসের বিপক্ষে ‘টাইমড আউটে’র আপিল করে বাংলাদেশ। ক্রিকেটারদের আপিল ও ক্রিকেটের আইন মেনে ম্যাথিউসকে ‘টাইমড আউট’ দেওয়া ছাড়া কোনো উপায় ছিল না আম্পায়ারদের। অবশ্য এই বিষয় নিয়ে আম্পায়ারের সঙ্গে দীর্ঘ সময় কথা বলেছেন শ্রীলঙ্কার এই ব্যাটার। একপর্যায়ে বিষয়টা নিয়ে সাকিবের কাছে গেছেন তিনি। কিন্তু সাকিব তাঁকে আম্পায়ারদের সঙ্গে কথা বলতে বলেন। কিন্তু আম্পায়াররা সিদ্ধান্ত বদলান নি। হতাশায় মাঠ ছাড়তে হয় ম্যাথিউসকে।

টাইমড আউট প্রসঙ্গে ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ম্যাথিউস। এছাড়া এই বিষয়টি নিয়ে পক্ষে বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন সাবেক ক্রিকেটাররা। ধারাভাষ্যকক্ষে থাকা সাবেক পাকিস্তান পেসার ওয়াকার ইউনূস বলেছেন, ‘এটা ক্রিকেটের চেতনার পরিপন্থী। ক্রিকেটের জন্য ভালো কোন ঘটনা নয়। হেলমেটের জন্য ২-৩ মিনিট দেরি হলে কিছুই হতো না।’ কমেন্ট্রি বক্স থেকে বের হয়ে রাসেল আর্নল্ড বলেন, ‘এটা প্রতিপক্ষ অধিনায়কের ব্যাপার। এখানে আমার কিছু বলার নেই।’

রমিজ রাজা বলেন, ‘দেখুন, আইনে এই আউট রয়েছে। তাই সাকিব সেটা আবেদন করেছে। এখানে সাকিবতো অন্যায় কিছু করেনি। তা ছাড়া বিশ্বকাপের মতো টুর্নামেন্টে একজন অধিনায়কের সব দিকেই চোখ রাখতে হয়। আমি নিজেই ক্রিকেটে প্রথমবার ‘অবস্ট্রাক্টিং দ্য বল’ আউট হয়েছি। আমার মনে হয়, প্রশ্নটি আপনি ভুল লোকের কাছে করেছেন।’ আরেক ধারাভাষ্যকার সঞ্জয় মাঞ্জেকারও তেমনই বললেন। কমেন্ট্রি বক্সের দরজা ঠেলে বেরিয়েই বলতে থাকেন– ‘ক্রিকেটে আরও একটি নতুন ইতিহাসের সাক্ষী হলাম।’

গৌতম গম্ভীর টুইট করেছেন, ‘দিল্লিতে আজ যা দেখা গেল, সত্যিই হৃদয়বিদারক।’ ডেল স্টেইন লিখেছেন, ‘এটাকে ভালো ঘটনা বলা যাচ্ছে না।’ এদিকে ভুক্তভোগী ম্যাথিউস জানান, এ ম্যাচের পর বাংলাদেশের প্রতি তাদের আগের মতো সম্মান নেই। সাকিব ও বাংলাদেশ যা করেছে, তা অসম্মানজনক বলেও মন্তব্য করেন তিনি। ম্যাথিউস বলেন, ‘আমি ভুল কিছু করিনি। আমি যথাসময়েই মাঠে গিয়েছি। এটা হেলমেটের ভুল ছিল।’

ম্যাথিউস আরও বলেন, ‘আমি জানি না সাকিবের কমনসেন্স কোথায় গেল তখন, এটা সাকিব ও বাংলাদেশের কাছ থেকে অসম্মানজনক। তারা খেলাটাকে এতো নিচে নামাল। আইন অনুযায়ী আমি দুই মিনিটের মধ্যেই সেখানে ছিলাম। যখন হেলমেটে সমস্যা দেখি তখনও আমার হাতে ৫ সেকেন্ড ছিল। কোচকেও আম্পায়ার বলেছিল তারা দেখেনি যে আমার হেলমেট ভেঙ্গেছে। আমি মানকাড বা অবস্ট্রাকশন নিয়ে বলছি না, এটা কমন সেন্সের কথা বলছি। এটা অবশ্যই অসম্মানজনক।’

তাহিরপুর সীমান্তে তৈরি করা হয়েছে শতাধিক গুহা : দেখার কেউ নাই

মোজাম্মেল আলম ভূঁইয়া,সুনামগঞ্জ : সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলা সীমান্তে সরকারের লাখলাখ টাকা রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে অবৈধ ভাবে কয়লা পাচাঁরের জন্য তৈরি করা হয়েছে শতাধিক গুহা। এসব চোরাই গুহা (মৃত্যুর কূপ) থেকে কয়লা আনতে গিয়ে সম্প্রতি ২ কিশোরের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। তারপরও গত ২দিনে সোর্স পরিচয়ধারী একাধিক মামলার আসামী ও চোরাকারবারীরা প্রায় ২হাজার মেঃটন কয়লা পাচাঁর করেছে বলে খবর পাওয়া গেছে।


এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়- জেলার তাহিরপুর উপজেলার উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়নের লালঘাট গ্রামের একাধিক মামলার আসামী ইয়াবা কালাম মিয়া,তার সহযোগী লাকমা গ্রামের হোসেন আলী,একই গ্রামের রতন মহলদার, কামরুল মিয়া,মোক্তার মিয়া,মানিক মিয়া,বাবুল মিয়া,দুধের আউটা গ্রামের জিয়াউর রহমান জিয়া ও মনির মিয়াগং বালিয়াঘাট সীমান্তের লালঘাট বড় মসজিদ থেকে শুরু করে লাকমা হয়ে টেকেরঘাট পুলিশ ফাঁড়ির পিছন পর্যন্ত প্রায় ২কিলোমিটার এলাকা জুড়ে গভীর গর্ত করে শতাধিক চোরাই কয়লার গুহা (মৃত্যুর কূপ) তৈরি করেছে। এসব চোরাইগুহা দিয়ে প্রতিদিন ভোর থেকে একদল চোরাকারবারী মাথায় ও কাঁদে বহন করে এক বস্তা (৫০ কেজি) করে কয়লা পাচাঁর করে টেকেরঘাট বিজিবি ক্যাম্প সংলগ্ন নিলাদ্রী লেকপাড়ে অবস্থিত ডিপুতে নিয়ে বিক্রি করে। তবে মাঝে মধ্যে বিজিবির পক্ষ থেকে অভিযান চালিয়ে ৫-১০বস্তা আটক করা হয়। কিন্তু সোর্স পরিচয়ধারী ইয়াবা কালাম,হোসেন আলী,রতন মহলদার,কামরুল মিয়া,জিয়াউর রহমান জিয়া ও মনির মিয়া রাত ১১টার পর পুলিশ,বিজিবি ও সাংবাদিকদের নাম ভাংগিয়ে একবস্তা চোরাই কয়লা থেকে ৩শ টাকা চাঁদা নিয়ে ঠেলাগাড়ি ও লড়ি বোঝাই করে শতশত মেঃটন কয়লা ভারত থেকে পাচাঁর করে, পুলিশ ক্যাম্পের সামনে দিয়ে বিজিবি ক্যাম্প সংলগ্ন বড়ছড়া শুল্কষ্টেশনের বিভিন্ন ডিপুতে নিয়ে মজুত করে। একই ভাবে বরুঙ্গাছড়া ও রজনীলাইন এলাকা দিয়ে রুস্তম মিয়া,নুরজামাল,ফাইজু মিয়াগং কয়লা পাচাঁর করে জয়বাংলা বাজারের কাঠের ব্রিজের পাশের ডিপুতে মজুত করে বিক্রি করে। কিন্তু এসব অবৈধ কয়লা ও চাঁদা উত্তোলনকারী সোর্সদের আটকের জন্য নেওয়া হয়না কোন পদক্ষেপ। আর এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে সোর্স পরিচয়ধারীরা কয়লার বস্তার ভিতরে করে ভারত থেকে অবাধে আনছে মদ, গাঁজা ও ইয়াবাসহ নানান মাদকদ্রব্য। আর এই চোরাচালান করতে গিয়ে চোরাই কয়লার গুহায় মাটি চাপা পড়ে ও যাদুকাটা নদীতে ডুবে গত ১০বছরে স্কুলছাত্রসহ শতাধিক শ্রমিকের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে।  

  
জানাগেছে- প্রায় ৩বছর আগে সুনামগঞ্জের সাবেক পুলিশ সুপার মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে তাহিরপুর থানার সাবেক ওসি আব্দুল লতিফ তরফদার সীমান্ত এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে চোরাই কয়লা ও মাদকসহ সোর্স পরিচয়ধারী ও অর্ধশতাধিক চোরাকারবারীকে গ্রেফতার করে মামলা দিয়ে জেলহাজতে পাঠিয়ে ছিলেন। কিন্তু তারা অন্যত্র বদলি হয়ে যাওয়ার পর সোর্স ও চোরাকারবারীরা জামিনে এসে তাদের গডফাদার তোতলাকে নিয়ে সিন্ডিকেড তৈরি করে গত ২বছরের বেশি সময় ধরে পার্টনারশীপের কয়লা ও মাদকের ব্যবসা করে হয়েগেছে কোটিপতি। এছাড়াও বর্তমানে উপজেলার লাউড়গড় সীমান্তে সোর্স পরিচয়ধারী বায়েজিদ মিয়া,জসিম মিয়াগং, চাঁনপুর সীমান্তে আবু বক্কর,আলমগীর,রফিকুল,শহিদ মিয়া,জামাল মিয়াগং, চারাগাঁও সীমান্তে রফ মিয়া,আইনাল মিয়া,সাইফুল মিয়া,আনোয়ার হোসেন বাবলু,শরাফত আলী,শামসুল মিয়াগং, বীরেন্দ্রনগর সীমান্তে লেংড়া জামাল,হযরত আলী ও নেকবর আলীগং অবাধে কয়লা,পাথর,চিনি,সুপারী,কাঠ,বিড়ি,গরু,ছাগল ও মাদকদ্রব্যসহ কসমেটিকস পাচাঁর করার পর সাংবাদিক,পুলিশ ও বিজিবির নাম ভাংগিয়ে প্রতিদিন লাখলাখ টাকা চাঁদাবাজি করলেও দেখার কেউ নাই।


এব্যাপারে উত্তর বড়দল ইউনিয়নের বর্তমান মেম্মার কফিল উদ্দিন বলেন- গত ২বছর যাবত সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে কয়লা ও গরুসহ মাদকদ্রব্য ওপেন পাচাঁর করা হচ্ছে। আমি এসব অন্যায় কাজের প্রতিবাদ করেছি বলে, চোরাকারবারীরা প্রাণনাসের হুমকি দিয়েছে। এজন্য থানা সাধারণ ডায়রি করেছি। সীমান্তের লাকমা গ্রামের সোর্স পরিচয়ধারী হোসেন আলী বলেন- আমি কালাম মিয়ার নির্দেশে ভারত থেকে চুরি করে আনা কয়লার বস্তার হিসাব রাখি। পরে বিজিরি নামে কালাম আর পুলিশের নামে রতন ও কামরুল চাঁদা তুলে।


এব্যাপারে তাহিরপুর থানার ওসি নাজিম উদ্দিন বলেন- কেউ পুলিশের সোর্স পরিচয় দিয়ে চাঁদা উত্তোলন করলে তাকে গ্রেফতারের জন্য সীমান্তের টেকেরঘাট পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। 

সুনামগঞ্জ ২৮ ব্যাটালিয়নের টেকেরঘাট কোম্পানীর কমান্ডার আনোয়ার হোসেন বলেন- পাচারকৃত চোরাই কয়লা থেকে বিজিবির নামে কেউ চাঁদা নেয় কিনা তা খোঁজ নিয়ে দেখব, তবে কয়লা চোরাচালান বন্ধের জন্য আমরা চেষ্টা করছি।

নওগাঁ কৃষি উন্নয়ন সমবায় সমিতির জাতীয় সমবায় দিবস ২০২৩ পালন

ষ্টাফ রিপোর্টার: নানা আয়োজনের মাধ্যমে ৫২ তম জাতীয় সমবায় দিবস ২০২৩ পালন করেছে নওগাঁ কৃষি উন্নয়ন সমবায় সমিতি । দিবসটি উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য সমবায় র‍্যালি এবং আলোচনা সভা করেছে।

 “সমবায় গড়ছি দেশ, স্মার্ট হবে বাংলাদেশ ” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে নওগাঁ জেলা প্রশাসন ও সমবায় দপ্তরের আয়োজনে জাতীয় সমবায় দিবস ২০২৩ এ ব্যাপক উৎসাহ উদ্দিপনা নিয়ে অংশগ্রহন করে নওগাঁ কৃষি উন্নয়ন সমবায় সমিতি। 


উল্লেখ্য নওগাঁ কৃষি উন্নয়ন সমবায় সমিতি সুনামের সাথে জেলার দরিদ্র জনগোষ্ঠিকে সাবলম্বি করতে আস্থা ও বিশ্বাসের সাথে কাজ করছে। কৃষি উন্নয়নের পাশাপাশি জেলার দরিদ্র জনগোষ্ঠিকে সাবলম্বি করতে বিশেষ অবদান রাখায় জেলা সমবায় অফিস কর্তৃক পেয়েছেন বিশেষ স্বিকৃতি।

ইলিশ সম্পদ রক্ষা করতে হলে এখনই চাবলি রক্ষা জরুরী

নিউজ ডেস্ক: ইলিশ প্রজনন মৌসুম সম্পন্ন। ইলিশ ধরা শুরু, বাজারে ইলিশ পাওয়া যাবে। বহু জেলে কারাগারে।হয়তোবা অজ্ঞতা বা লোভের কারণে প্রজনন মৌসুমে লাখ লাখ টাকার জাল পুড়ছে। কি পরিমান নৌকা-ট্রলার হাতছাড়া হয়েছে এগুলোর সরকারি  হিসাব থাকাও উচিত। জরিপ করা উচিত কি পরিমান জেলে এখনও মৎস্য আইন, নীতিমালা, মৌসুম সম্পর্কে অজ্ঞ। তবে ইলিশ ধরা মৌসুম শুরু হলেও কিছু জেলে পল্লীতে আপনজন কারাগারে থাকায় মাতম চলছে। ইলিশ সম্পদ রক্ষা করতে এখনই চাবলি পোনা রক্ষায় মৎস্য অধিদপ্তরকে আন্তরিক হওয়া জরুরী।

দেখা উচিত, কতভাগ ইলিশের পেটে এখনও ডিম আছে। ইলিশ সম্পদ রক্ষায় পিছিয়ে ডিমছাড়া মাছ গুলোকে রক্ষার প্রয়োজন আছে কিনা? মৎস্য অধিদপ্তর বলতে পারার কথা যে পরিমান ইলিশ ডিম ছেড়েছে তাতে দেশে ইলিশের চাহিদা মেটাতে সক্ষম কিনা! ইলিশের পোনা চাবলি রক্ষায় করণীয় বিষয় নিয়ে কাজ করা উচিত। চাবলি নামে যে পোনা হাট-বাজারে, গ্রামে গঞ্জে বিক্রি হয় সেগুলোই ইলিশের পোনা। এটি রক্ষা করা এখন সময়ের দাবি। দেশীয় চিংড়িগুড়া, পোমার কড়া, বাইলা মাছ, টেংরা, পুটি, ভাটা মাছও কিন্তু হারাতে বসেছে। এগুলো রক্ষায় সরকারের মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ভুমিকা থাকা উচিত।

ইলিশ সম্পদ রক্ষার সাথে জড়িত জেলেরা সরকারি সহায়তা পেয়েও যারা মৎস্য আইন অমান্য করছে তাদের সরকারি অফিসে ঢেকে এনে তিরস্কার জানিয়ে একই সাথে সরকারি অনুদান বন্ধ করে ঐ জেলেদের কালো তালিকায় রাখা উচিত।

মৎস্য সংরক্ষণ কাজের সাথে জড়িত সরকারি কর্মকর্তারা নিজেরাই জলজ এ সম্পদটি রক্ষা করতে পারেন। শুধু প্রয়োজন সততা, আন্তরিকতা ও সাহসিকতা। তবে এদের অনেকে লোভাতৃর লোকজন দ্বারা চরিত্রগত ক্রুটি সংক্রমণে অনেকেই আক্রান্ত।

দেশবাসী অনেকেই জানেন, কিছুদিন পরেই ইলিশের পোনা 'চাবলি' বিক্রি হবে ২০ টাকায় এক পলিথিন। এবছর হয়তোবা ২০০ টাকা হবে। তবে এই মূহুর্তে ইলিশ রক্ষার দ্বিতীয় ধাপে সরকারী উদ্যোগে চাবলি বাঁচাও কর্মসূচী হাতে নেওয়া দরকার। কারণ, এই চাবলিই ইলিশের বংশগত পোনা।

এদিকে ২২ দিন গর্ভবতী ইলিশ রক্ষায় ফিবছর নদীতে যে হারে স্পীডবোর্ড, ট্রলার কিংবা নৌকাবাইচ চলে যা রীতিমতো হাস্যকর এবং পেটভরা ইলিশের কাছে আতঙ্কজনক। কেননা, ঐ মূহুর্তে ইলিশেরা পানির উপরে ভাসে এবং ডিম ছাড়ে। ঠিক এই মূহুর্তটি অসাদু জেলে, নদীপাড়ের কিছু টাউট লোকজন ও মৎস্য কাজের সাথে জড়িত অফিসিয়াল কর্মচারীদের ঈশারা-ঈঙ্গিতেই পুরো মাসব্যাপী ইলিশনিধন চলে।

তবে রাষ্ট্রীয়ভাবে মাত্র ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা প্রিরিয়ড শেষ করে ২ নভেম্বর থেকে মাছ ধরা চালু হয়েছে। তবে এখনও অধিকাংশ ইলিশের পেটে ডিম রয়েছে। দেশের অধিকাংশ মানুষ ইলিশ খেতে পারেনা তারাও এইদেশী মানুষ। ভিনদেশী মানুষের প্লেটে ইলিশ তুলে দেওযার আগে দেশী মানুষের ইলিশ খাওয়া নিশ্চিত করা উচিত।

 সরকারি ভাবে মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতায় ইলিশ রক্ষা কর্মসূচী ২০২৩ প্রকল্পটি চলমান। তবে দেখার অপেক্ষা এবছর চাবলির কেজি কত বিক্রি হয়, কারা ক্রেতা, কারা প্রশয়কারী। এ বিষয়গুলো মৎস্যচাষী, জেলে এবং জেলে শ্রমিক এবং গণমান্যদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা যেতে পারে।

মৎস্য অভিযানে সরকারি-বেসরকারি লোকজন অফিসিয়াল কামকাজ ফেলে যে হারে নদীতে দৌড়াদৌড়ি করেছে এতে রাষ্ট্রীয় কাজের ব্যাঘাত সৃষ্টিমাত্র। ইলিশ রক্ষায় এখন পলিথিন হটাও অভিযান চালাতে পারে সরকার। বাজার থেকে পলিথিন বন্ধ করা উচিত। বেসরকারি সংগঠণ সমুহ জনসচেতনতা সৃষ্টিতে এগিয়ে আসতে পারেন। ইলিশ আমাদের জাতীয় মাছ, এটা বাংলাদেশী মানুষের সম্পদ, কিন্তু রক্ষার দায়িত্ব সকলের।

দেশের অধিকাংশ বেসরকারি সংগঠণ সমুহ, এনজিওর মৎস্য চাষ, মৎস্য চাষী প্রশিক্ষণ, সভা সেমিনার কাগজে কলমে গঠনতন্ত্রে কাজ আছে। কিন্তু ইলিশ সম্পদ রক্ষায় তাদের মূলত: কোন কাজ দেখা যায়না। দেশী-বিদেশি দান,অনুদান,সহযোগীতায় সমাজের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রকল্প গঠণ করে এরা। বণ্যা-প্রাকৃতিক দূর্যোগে এরা অনুদান আনে।

 পত্রপত্রিকা, অনলাইন ঘাটলে জানাযাবে ইলিশ রক্ষা করতে গিয়ে কতজন সরকারি মানুষ জেলেদের দ্বারা বেইজ্জতি হয়েছেন, কতজনের গায়ে কাদাছোড়াছুড়ি হয়েছে, লাঠিসোটা পিটাপিটির শিকার কতজন মানুষ, পুলিশি নির্যাতনের শিকার হয়ে অপদস্থ হয়েছেন কতজন জেলে এবং দণ্ডপালন করছেন কতজন। এগুলো নিরুপন করা গেলে ইলিশ রক্ষা করা যেতে পারে। তবে পলিসি মেকিং ইজ ইম্পরট্যান্ট। যতক্ষণ পলিসি মেকিং না হবে এবং সেই অনুযায়ী কাজ না করা হবে ততক্ষণ বাঙালীর পেটে ইলিশ ঢুকতোনা।

 ইলিশের এই অভিযানে মৎস্য অধিদপ্তরের কাজকে সহায়তা করতে ওসি ক্যাটাগরির পুলিশসহ এসিল্যান্ডকেও পানিতে নামানো হয়েছে। তবে ইতিহাস আছে ইলিশ রক্ষায় নেমে নদী থেকে সম্মান বাঁচিয়ে কুলে ওঠতে পারেননি অনেকেই। ডিসি অফিসের ম্যাজিষ্ট্রেটসহ সরকারের কৃষি অফিসার, শিক্ষা অফিসার জেলেদের কাছে ডাইলভাত। অথচ, ঐসব সরকারি অফিসারদের কলমেই তাদের সরকারি সহায়তা যেমন: চাল, আটা, নৌকা,ট্রলার, জাল, গরু,ছাগল, সেলাই মেশিন বিতরণ হয় বিনামূল্যে। এতকিছু দিয়েও অবৈধ ট্রলার নৌকায় অল্প টাকা পুঁজিতে জাল কিনে সরকারের নদীতে নেমে আইন অমান্য করে বারবার। এরা ধবংস করে রাষ্ট্রীয় সম্পদ। এরা আইন অমান্যকারীও বটে। যদি এককথায় ধরে নেই এরা অশিক্ষিত, আইন জানেনা। সেটাও ভুল হবেনা; তবে এদরেকে সচেতনতায় কাজ করা দরকার,প্রকল্প বাড়ানো দরকার।

যদি আমরা মূলকথায় আসি, এককালের মাছে-ভাতে বাঙালী আজ মাছ সংকটে বাজারে বিভিন্ন দ্রব্যাদির দর বেড়েছে। দেশীয় মাছ সংকটে চাপ বাড়ছে মুরগি,ডিম ও আলুর ওপর। বিলুপ্ত প্রায় দেশীয় মাছ রক্ষায় কোন সরকারি কর্মসূচী তেমন চোখে পড়েনা। অথচ হালে পানি ওঠার সাথে সাথেই এক শ্রেণিহীন মানুষ মাছের সাথে দা,বটি, লেজা,কোচ , লাইট নিয়ে রাতে যুদ্ধে নামে। এতে প্রতি রাতে গর্ভবতী দেশীমাছ কুপিয়ে আহত করে। ঐ সময় যে পরিমান মাছ আহত করা হয় এরপরে ১০ ভাগ মাছ এলাকার জমিতে, নদনদী, ডোবানালা,পুকুরে থাকেনা। মৎস্য অধিদপ্তর ইলিশ রক্ষায় শুধু প্রকল্প কেনো প্রকল্প হতে পারে পুটি মাছ রক্ষায়ও।
কেননা; পুটি মাছের ভোক্তা হারও চরম। আত্মীয়তা রক্ষায় ইলিশের মাধ্যমে কেনো; বাংলাদেশি মাছের বাজার বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। সঠিক ভাবে মৎস্য সম্পদ রক্ষা করা সম্ভব হলে দেশের মানুষের মাছের চাহিদা পূরণ করে বিদেশেও রপ্তানি করা সম্ভব।

এলাকাভিত্তিক মৎস্য ক্লাব গঠনের মধ্য দিয়ে মৎস্য রক্ষণাবেক্ষণ কাজে সরকারের পাশে সহায়তা দিতে পারে। জনমত তৈরী, সভা-সেমিনার, নদীপাড়ে বৈঠকী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে জারি-সারি,বাওয়ালী, কাওয়ালী, আঞ্চলিক গানের আসরের মধ্য দিয়ে জেলেদের ইলিশ রক্ষায় সচেতন করা জরুরী।

জেলেদের চেয়ে কৃষকরাই বারবার অবহেলিত, ধরুণ এক বিঘা জমির একজন কৃষকের গরু,লাঙ্গল, জোয়াল,মই,খোন্তা, কোদাল ইত্যাদি উপকরণ লাগে। ১৫-২০ লাখ টাকার জমি, দেড় থেকে দুই লাখ টাকার গরুর পরে লাঙ্গল জোয়াল লাগবেই, সাথে কৃষিবিজ। কিন্তু একজন জেলের বাড়ির পাশে নদনদী থাকলেই কাম সারা। সরকারের খরচে নৌকা,ট্রলার, জাল কেনা টাকা, আরও কত অনুদান। জমা চালান ছাড়া নদীতে নামলেই ট্রলার ভড়া মাছ। কুলে ভেড়ালেই লাখো টাকার গুনতি।

শেষকথা: ইলিশ সংরক্ষনে অভিযানের নামে লাখেলাখে টাকা খরচের দরকার নেই। শুধু প্রয়োজন সরকারের মৎস্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে একটি মাত্র ঘোষণার। যেই ঘোষণার মধ্য দিয়ে জেলেরা নৌকা-জাল নিয়ে নদী থেকে উঠে যেতে বাধ্য এবং স্বস্ব উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তার নিকট নৌকা-জাল জমা দিয়ে সরকারি অনুদানের স্লিপ সংগ্রহ করবেন। স্লিপ ছাড়া কোন অনুদান মিলবেনা, এই কর্মসূচী চালু করলে আর কোনো জেলে নদীতে নামবেনা। আইন মানতে বাধ্য হবেন।

লেখক: আহমেদ আবু জাফর, চেয়ারম্যান, ট্রাস্টি বোর্ড ও সভাপতি, বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম-বিএমএসএফ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি।

দেশের মানুষের আশ্রয়স্থল বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা -- ময়নুল হাসান রানা

স্টাফ রিপোর্টার : দেশের মানুষের আশ্রয়স্থল বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা, তাঁর বিকল্প নেই উল্লেখ করে নওগাঁ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ও হাপানিয়া ইউনিয়নের দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা ময়নুল হাসান রানা বলেছেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সরকার পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য সামাজিক সুরক্ষা বলয়ের আওতায় নানারকম ভাতা দিয়ে যাচ্ছে।এতে মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন হয়েছে।

শনিবার বিকেলে নওগাঁ সদর উপজেলার হাঁপানিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে ৪ নাম্বার ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় অসচ্ছল প্রতিবন্ধী ছাড়াও বয়স্ক ভাতা, স্বামী নিগৃহীতা, বিধবা, দরিদ্র মায়ের মাতৃত্বকালীন ভাতা, শহীদ পরিবার ও যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা ও সম্মানী ভাতা, হিজড়া, বেদে ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন ভাতা রয়েছে। এছাড়াও কৃষি প্রণোদনা পাচ্ছে কৃষক। শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির টাকা চলে যাচ্ছে অভিভাবকদের মোবাইলে। শেখ হাসিনার সরকার গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবারকে জমিসহ বাড়ি দিচ্ছে। পৃথিবীর ইতিহাসে এটি বিরল। 

উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, সাড়া দেশে উন্নয়নের যোয়ার বয়ে যাচ্ছে। নওগাঁ ও এর ব্যাতিক্রম নয়। নওগাঁ সদর আসনের সাংসদ ব্যারিষ্টার নিজাম উদ্দিন জলিল জন তরুন প্রজম্নের আইডল। বর্তমান সময়ে নওগাঁর মানুষের জীবনমানের অনেক উন্নয়ন করেছেন তিনি। তিনি নওগাঁয় মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছেন, নওগাঁয় মেডিকেল কলেজ,ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউটসহ রাস্তা ঘাটের ব্যাপক উন্নয়ন তারই প্রমান।

তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যার উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে সকলের প্রতি আবারও নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার আহবান জানান তিনি।

বিশেষ বর্ধিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন,  হাপানিয়া ইউনিয়নের দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা ও সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সালাম, উপ আইন বিষয়ক সম্পাদক পিযুস কান্তি ঘোসসহ হাপানিয়া ইউনিয়নের আওয়ামীলীগ ও এর অংগ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।


 

বিএনপি সন্ত্রাসের জন্মদাতা -- আনোয়ার হোসেন হেলাল এম পি

 নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি : বিএনপি সন্ত্রাসের জন্মদাতা উল্লেখ করে নওগাঁ ছয় আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ার হোসেন হেলাল বলেন, বিএনপি সন্ত্রাসী জঙ্গি গোষ্ঠীগুলোর জন্মদাতা, বিএনপির সন্ত্রাসের মাধ্যমে অরাজকতা সৃষ্টি করে এ জনপদ রক্তাক্ত করে রেখেছিল । প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুরদর্শি নেতৃত্বে এ রক্তাক্ত জনপদ আজ শান্ত।

আজ শনিবার দুপুরে নওগাঁর আত্রাই উপজেলা পরিষদ চত্বরে সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় বিভিন্ন প্রকার ভাতা ভোগীদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, দেশে আজ গ্রাম থেকে শহর সব এলাকাতেই উন্নয়নের জোয়ার হয়ে যাচ্ছে। মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে আজ শান্তি বিরাজ করছে। তাই দেশের জনগণ আবারো নৌকায় ভোট দিয়ে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন এই সংসদ সদস্য।
 
অনুষ্ঠানে পাঁচুপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান খবিরুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আত্রাই উপজেলা চেয়ারম্যান  এবাদুর রহমান, আত্রাই উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি শ্রী উপেন্দ্রনাথ দত্ত দুলাল, সাধারণ সম্পাদক আক্কাস আলী সহ ভাতাভোগী উপস্থিত ছিলেন।



যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

আজকের দেশ সংবাদ . Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget