নওগাঁয় প্রতারক চক্রের নারীসহ ৫ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পিবিআই
সালমান ফার্সী (সজল), নওগাঁ : স্বামী সিঙ্গাপুরে থাকে এমন কথা বলে প্রেমের ফাঁদে ফেলে নওগাঁর সাপাহারে এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ৩৬ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে প্রতারক চক্রের ৩ নারীসহ ৫ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে নওগাঁ পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। জয়পুরহাট জেলার বাসষ্টান্ড এলাকা থেকে গত সোমবার রাতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় ১ লাখ ৫ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতদের আজ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে এবং মূল হোতা প্রতারক রূপালি বেগম কণার বিরুদ্ধে রিমান্ডের আবেদন চাইবেন জানান। এ ঘটনায় আরো জড়িত বিকাশের এজেন্টদেরও গ্রেপ্তারের করার চেষ্টা চলছে বলে জানান পিবিআই।
আজ মঙ্গলবার সকালে নওগাঁর অফিসে এমন তথ্য জানান পিবিআই নওগাঁ জেলা ইউনিটের পুলিশ সুপার নয়মুল হাসান। তিনি জানান, প্রেমের ফাঁদে ফেলে সাপাহারে এক ব্যবসায়ী আবুল কালামের সাথে চার থেকে পাঁচ মাস আগে মোবাইলে প্রতারক রূপালি বেগম কণার পরিচয় হয় । এক পর্যায়ে তা দৈহিক সম্পর্কেও রূপ নেই। প্রথমে জমি ক্রয় করার কথা বলে এবং পরে স্বামী সিঙ্গাপুরে থেকে পাঠালে একত্রে ফেরত দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে সোনালী ব্যাংক ও বিকাশের মাধ্যমে বিভিন্ন সময় টাকা হাতিয়ে নেয়। গত ৩১ অক্টোবর আবুল কালাম আজাদকে রূপালি বেগম কনা ও তার সহযোগিরা কৌশলে জয়পুরহাট ডেকে নিয়ে একটি ঘরে আটকে রেখে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে এবং কালামের মোবাইলের মাধ্যমে তার পরিবারের সদস্যদের কাছে দ্রুত টাকা পাঠানোর জন্য চাপ দিতে থাকে এবং কালাম কে মারধর করে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে পরিবারের কাছ থেকে এক লাখ দশ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়। পরবর্তীতে কালামের পরিবারকে টাকার জন্য চাপ দিলে পরিবারের লোকজন পিবিআই নওগাঁয় একটি অভিযোগ করেন। এর ভিত্তিতে প্রযুক্তির সহায়তায় জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল থানা থেকে আবুল কালামকে উদ্ধারসহ প্রতারক চক্রের সদস্য জয়পুরহাট জেলার ক্ষেতলাল উপজেলার বটতলী গ্রামের কামরুজ্জামানের স্ত্রী রূপালি খাতুন কনা, তিলাকুদুল নামাপাড়া গ্রামের কামরুল ইসলাম, শালবন গ্রামের সুরাইয়া খাতুন এবং কালাই উপজেলার নান্দাইল গ্রামের শাহারুল ইসলাম রাজু ও একই গ্রামের কালামের স্ত্রী আজেদা বেগমের গ্রেপ্তার করা হয়। ঘটনাস্থল থেকে ১ লাখ ৫ হাজার টাকা উদ্ধার করেছে পিবিআই । এ ঘটনায় সাপাহার থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ পর্যন্ত আবুল কালামের কাছে থেকে ৩৬ লাখ টাকা প্রতারণা করে হাতিয়ে নিয়েছে এই প্রতারক চক্র।
গ্রেপ্তারকৃতদের আজ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে এবং মূল হোতা প্রতারক রূপালি বেগম কণার বিরুদ্ধে রিমান্ডের আবেদন চাইবেন জানান। এ ঘটনায় আরো জড়িত বিকাশের এজেন্টদেরও গ্রেপ্তারের করার চেষ্টা চলছে বলে জানান পিবিআই।
আজ মঙ্গলবার সকালে নওগাঁর অফিসে এমন তথ্য জানান পিবিআই নওগাঁ জেলা ইউনিটের পুলিশ সুপার নয়মুল হাসান। তিনি জানান, প্রেমের ফাঁদে ফেলে সাপাহারে এক ব্যবসায়ী আবুল কালামের সাথে চার থেকে পাঁচ মাস আগে মোবাইলে প্রতারক রূপালি বেগম কণার পরিচয় হয় । এক পর্যায়ে তা দৈহিক সম্পর্কেও রূপ নেই। প্রথমে জমি ক্রয় করার কথা বলে এবং পরে স্বামী সিঙ্গাপুরে থেকে পাঠালে একত্রে ফেরত দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে সোনালী ব্যাংক ও বিকাশের মাধ্যমে বিভিন্ন সময় টাকা হাতিয়ে নেয়। গত ৩১ অক্টোবর আবুল কালাম আজাদকে রূপালি বেগম কনা ও তার সহযোগিরা কৌশলে জয়পুরহাট ডেকে নিয়ে একটি ঘরে আটকে রেখে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে এবং কালামের মোবাইলের মাধ্যমে তার পরিবারের সদস্যদের কাছে দ্রুত টাকা পাঠানোর জন্য চাপ দিতে থাকে এবং কালাম কে মারধর করে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে পরিবারের কাছ থেকে এক লাখ দশ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়। পরবর্তীতে কালামের পরিবারকে টাকার জন্য চাপ দিলে পরিবারের লোকজন পিবিআই নওগাঁয় একটি অভিযোগ করেন। এর ভিত্তিতে প্রযুক্তির সহায়তায় জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল থানা থেকে আবুল কালামকে উদ্ধারসহ প্রতারক চক্রের সদস্য জয়পুরহাট জেলার ক্ষেতলাল উপজেলার বটতলী গ্রামের কামরুজ্জামানের স্ত্রী রূপালি খাতুন কনা, তিলাকুদুল নামাপাড়া গ্রামের কামরুল ইসলাম, শালবন গ্রামের সুরাইয়া খাতুন এবং কালাই উপজেলার নান্দাইল গ্রামের শাহারুল ইসলাম রাজু ও একই গ্রামের কালামের স্ত্রী আজেদা বেগমের গ্রেপ্তার করা হয়। ঘটনাস্থল থেকে ১ লাখ ৫ হাজার টাকা উদ্ধার করেছে পিবিআই । এ ঘটনায় সাপাহার থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ পর্যন্ত আবুল কালামের কাছে থেকে ৩৬ লাখ টাকা প্রতারণা করে হাতিয়ে নিয়েছে এই প্রতারক চক্র।