মায়ের কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন ইসরাফিল আলম
সালমান ফার্সী (সজল),নওগাঁ : মায়ের কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন নওগাঁ-৬ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইসরাফিল আলম।
সোমবার সকাল ৬টার দিকে ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। ১৭ জুলাই থেকে ঢাকা স্কয়ার হাসপাতালের ভেন্টিলেশনে ছিলেন তিনি।
বিকেল ৩টায় ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারযোগে তার মরদেহ রানীনগর উপজেলা সদরের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সংলগ্ন হেলিপ্যাডে পৌঁছায়। সেখান থেকে গ্রামের বাড়ি নেয়া হয়।
এবং সন্ধ্যা ৭টার দিকে গ্রামের বাড়িতে নওগাঁর রানীনগরের গোনা গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে মায়ের কবরের পাশে তার মরদেহ দাফন করা হয়। এর আগে বাদ আসর ঝিনা গ্রামের ঈদগাহ ময়দানে দুই দফায় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। তিনি স্ত্রী, দুই মেয়ে ও এক ছেলেসহ অনেক গুণগ্রাহী রেখে গেছেন ।
এ সময় জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে তাকে শ্রদ্ধা জানানো হয়। উপস্থিত ছিলেন নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল মালেক, নওগাঁ সদর আসনের সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন জলিল জন, রাজশাহী-৩ আসনের সংসদ সদস্য আইন উদ্দিন, জেলা প্রশাসক হারুন অর-রশিদ, পুলিশ সুপার প্রকৌশলী আব্দুল মান্নান মিয়া, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, ওসিসহ বিভিন্ন দফতরের কর্মকর্তা, রানীনগর-আত্রাই উপজেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মী ও হাজার হাজার মানুষ তার জানাজায় অংশ নেন।
চিকিৎসকরা জানান, গত ৬ জুলাই অসুস্থতা নিয়ে ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ইসরাফিল আলম। তখন তার করোনা ধরা পড়ে। এখানে কিছুদিন চিকিৎসা নেয়ার পর তিনি বাড়ি চলে যান। পরে পরীক্ষা করলে করোনা নেগেটিভ আসে। শুক্রবার (১৭ জুলাই) রাত ১১টা দিকে শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে তাকে ভেন্টিলেশন সাপোর্ট দেয়া হয়। বাড়িতে নিয়ে আসার পর তার কাশির সঙ্গে রক্ত আসে। এ অবস্থায় তাকে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে আবারও ভর্তি করা হয়। তার অবস্থা খুবই সঙ্কটাপন্ন ছিল ।সোমবার সকালে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
১৯৬৬ সালে রানীনগর উপজেলার গোনা ইউনিয়নের ঝিনা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন ইসরাফিল আলম। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেয়ে বিপুল ভোটে বিজয়ী হন তৎকালীন ঢাকা মহানগর শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক ইসরাফিল আলম। তার প্রতিদ্বন্দী ছিলেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী আলমগীর কবীরের ছোট ভাই বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন বুলু। এরপর ২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদে বিনা প্রতিদ্বন্দীতায় এবং একাদশে সাবেক প্রতিমন্ত্রী আলমগীর কবীরকে পরাজিত করে নির্বাচিত হন ইসরাফিল আলম।
সোমবার সকাল ৬টার দিকে ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। ১৭ জুলাই থেকে ঢাকা স্কয়ার হাসপাতালের ভেন্টিলেশনে ছিলেন তিনি।
বিকেল ৩টায় ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারযোগে তার মরদেহ রানীনগর উপজেলা সদরের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সংলগ্ন হেলিপ্যাডে পৌঁছায়। সেখান থেকে গ্রামের বাড়ি নেয়া হয়।
এবং সন্ধ্যা ৭টার দিকে গ্রামের বাড়িতে নওগাঁর রানীনগরের গোনা গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে মায়ের কবরের পাশে তার মরদেহ দাফন করা হয়। এর আগে বাদ আসর ঝিনা গ্রামের ঈদগাহ ময়দানে দুই দফায় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। তিনি স্ত্রী, দুই মেয়ে ও এক ছেলেসহ অনেক গুণগ্রাহী রেখে গেছেন ।
এ সময় জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে তাকে শ্রদ্ধা জানানো হয়। উপস্থিত ছিলেন নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল মালেক, নওগাঁ সদর আসনের সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন জলিল জন, রাজশাহী-৩ আসনের সংসদ সদস্য আইন উদ্দিন, জেলা প্রশাসক হারুন অর-রশিদ, পুলিশ সুপার প্রকৌশলী আব্দুল মান্নান মিয়া, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, ওসিসহ বিভিন্ন দফতরের কর্মকর্তা, রানীনগর-আত্রাই উপজেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মী ও হাজার হাজার মানুষ তার জানাজায় অংশ নেন।
চিকিৎসকরা জানান, গত ৬ জুলাই অসুস্থতা নিয়ে ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ইসরাফিল আলম। তখন তার করোনা ধরা পড়ে। এখানে কিছুদিন চিকিৎসা নেয়ার পর তিনি বাড়ি চলে যান। পরে পরীক্ষা করলে করোনা নেগেটিভ আসে। শুক্রবার (১৭ জুলাই) রাত ১১টা দিকে শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে তাকে ভেন্টিলেশন সাপোর্ট দেয়া হয়। বাড়িতে নিয়ে আসার পর তার কাশির সঙ্গে রক্ত আসে। এ অবস্থায় তাকে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে আবারও ভর্তি করা হয়। তার অবস্থা খুবই সঙ্কটাপন্ন ছিল ।সোমবার সকালে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
১৯৬৬ সালে রানীনগর উপজেলার গোনা ইউনিয়নের ঝিনা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন ইসরাফিল আলম। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেয়ে বিপুল ভোটে বিজয়ী হন তৎকালীন ঢাকা মহানগর শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক ইসরাফিল আলম। তার প্রতিদ্বন্দী ছিলেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী আলমগীর কবীরের ছোট ভাই বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন বুলু। এরপর ২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদে বিনা প্রতিদ্বন্দীতায় এবং একাদশে সাবেক প্রতিমন্ত্রী আলমগীর কবীরকে পরাজিত করে নির্বাচিত হন ইসরাফিল আলম।