Latest Post
92 অন্যান্য 51 অর্থনীতি 24 আইন ও আদালত 76 আন্তর্জাতিক 588 এক ঝলক 3 কক্সবাজার 1 কবিতা 22 কিশোরগঞ্জ 4 কুড়িগ্রাম 6 কুমিল্লা 1 কুষ্টিয়া 3 কৃষি 107 কৃষি ও প্রকৃতি 10 ক্রিকেট 1 খাগড়াছড়ি 73 খেলাধুলা 45 গণমাধ্যম 12 গাইবান্ধা 1 গাজীপুর 17 চট্টগ্রাম 5 চাঁদপুর 5 চাঁপাইনবাবগঞ্জ 2 চুয়াডাঙ্গা 14 জয়পুরহাট 1 জাতীয় 3 জামালপুর 1 জোকস 6 ঝনিাইদহ 246 ঝালকাঠি 12 ঝিনাইদহ 4 টাঙ্গাইল 44 ঠাকুরগাঁও 39 ঢাকা 1 থী 3 দিনাজপুর 4784 দেশজুড়ে 42 ধর্ম 3414 নওগাঁ 14 নাটোর 2 নারায়ণগঞ্জ 1 নিহত ২ 1 নীলফামারীর 2 নেত্রকোনা 1 নোয়াখালী 3 পঞ্চগড় 4 পিরোজপু 2 প্রকৃতি 2782 প্রথম পাতা 23 প্রবাস 1 ফরিদপুর 17 ফিচার 8 ফুটবল 1 ফেনী 94 বগুড়া 2 বলিউড 58 বাগমারা 82 বিএমএসএফ 31 বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি 53 বিনোদন 51 বেনাপোল 2 ব্রাক্ষণবাড়িয়া 1 ব্রাহ্মণবাড়িয়া 51 ভিডিও 18 ভোলা 8 ভ্রমণ 59 ময়মুনসিংহ 1 মাগুরা 1 মাদারীপু 2 মাদারীপুর 1 মানিকগঞ্জ 1 মেহেরপুর 495 যশোর 5 রংপুর 103 রাজনীতি 3 রাজবাড়ী 95 রাজশাহী 3 লক্ষ্মীপুর 24 লাইফস্টাইল 2 লালমনিরহা 41 শিক্ষা 1 শ্রীপুর 891 সকল জেলা 2 সাতক্ষীরা 9 সিরাজগঞ্জ 3 সিলেট 63 সুনামগঞ্জ 31 স্বাস্থ্য 4 হবিগঞ্জ 1 হলিউড 10 bmsf

সৌদিতে গণধর্ষণের শিকার বাংলাদেশি গৃহকর্মী

সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে গণধর্ষণের শিকার হয়েছে বাংলাদেশি গৃহকর্মীা। ওই তরুণী বর্তমানে দেশটির একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলে জানা গেছে। পরিবারের সুখের আশায় গৃহকর্মীর কাজ নিয়ে সম্প্রতি সৌদি আরবে পাড়ি জমান ওই তরুণী।

দেশটিতে যাওয়ার ১০ দিনের মাথায় তার ওপর শুরু হয় পাশবিক নির্যাতন। তাকে একটি কক্ষে আটকে রেখে ঘুমের ওষুধ খাওয়ানো হয়।পরে ওই কক্ষে তিনদিন ধর কয়েকজন বাংলাদেশি তাকে ধর্ষণ করে। নির্যাতনের এক পর্যায়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাকে রিয়াদের ছিমুছি হাসপাতালে রেখে যায় ধর্ষকরা।

সেখানে তিন মাস চিকিৎসা নেওয়ার পর কিছুটা সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এর মাঝে রোববার তাকে ছিমুছি হাসপাতাল থেকে ১৫০ মাইল দূরে তৌমির হাসপাতালে হস্তান্তর করা হয়। সেখানে ভাঙা গলায় একটু একটু কথা বলতে পারলেও বিছানা থেকে উঠে বসতে পারছেন না তিনি।

তৌমির হাসপাতালে কর্মরত এক বাংলাদেশি বলেন, ‘কীভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছে তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। ধর্ষণের পাশাপাশি শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে তরুণীর’।

তিনি বলেন, ‘তরুণী গৃহকর্মী জানায়, সে যে অফিসের মাধ্যমে সৌদিতে এসেছিল সেখানকার বাংলাদেশিরাও এ ঘটনায় জড়িত ছিলেন। সে এতটুকু বলতে পারে তার ওপর কিছু লোক ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। অজ্ঞান হয়ে গেলে আর কিছুই মনে নেই তার।’

এ ঘটনায় সৌদি আরবের বাংলাদেশ দূতাবাস ও বাংলাদেশ সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করে অপরাধীদের বিচার সুনিশ্চিত করে তাকে দেশে পাঠানোর দাবি জানিয়েছে ভুক্তভোগী ও ভুক্তভোগীর পরিবার।

অতিথি পাখি রক্ষায় ব্যতিক্রমী উদ্যোগ

ঝালকাঠি সদর উপজেলার উপর দিয়ে বয়ে গেছে সুগন্ধা, বিশখালী, গাবখান ও ধানসিঁড়ি নদী। এ চার নদীর মোহনার পশ্চিমদিকে গাবখান ধানসিঁড়ি ইউনিয়ন, দক্ষিণে পোনাবালিয়া ইউনিয়ন এবং উত্তর-পূর্ব কোণে ঝালকাঠি পৌর এলাকা। শীতকালের অতিথি পাখিরা আশ্রয় নিয়েছে বিশখালী নদীর পশ্চিম পাড়ে গাবখান ধানসিঁড়ি ইউনিয়নের ভাটারাকান্দা ও পোনাবালিয়া ইউনিয়নের দিয়াকূল গ্রামের বিশখালী নদী তীরবর্তী এলাকায়।

এসব অতিথি পাখিসহ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষাকারী বিভিন্ন জাতের পাখি রক্ষায় জনসচেতনতামূলক প্রচারাভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। ৩টি স্পিড বোটে বিভিন্ন বয়সের মানুষ ‘পাখি শিকারকে না বলি’ প্রচারাভিযানে অংশ নেয়। পাখি রক্ষায় বিভিন্ন স্লোগান সম্বলিত বাণী প্রচার, জেলার ৪ থানার অফিসার ইন-চার্জদের নম্বর সম্বলিত ফেস্টুন জনবহুল স্থানে সাঁটিয়ে দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত নৌপথ ও নদী তীরবর্তী বাজারসমূহে এ প্রচারাভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। প্রায় ২০ কিলোমিটারজুড়ে জনসচেতনতা গড়তে এ অভিযান পরিচালনা করেন ব্যবসায়ী শামসুল হক মনু।

জানা যায়, প্রতিবছর শীতে দূর-দূরান্ত থেকে শীতের পাখিরা আসে আমাদের দেশে। ভ্রমণপিপাসু মানুষ পাখি দেখতে ভিড় করে বিভিন্ন জলাশয়ে। পাখিদের কলকাকলি প্রকৃতির শোভা বাড়িয়ে দেয় বহুগুণে। আবাসিক ও অতিথি পাখি মিলে আমাদের দেশে প্রায় ৬৫০ প্রজাতির পাখি আছে। এরমধ্যে ৩৬০ প্রজাতি আবাসিক। বাকি ৩০০ প্রজাতি অতিথি পাখি। সব অতিথি পাখি শীতের সময় আসে না। ৩০০ প্রজাতির মধ্যে ২৯০টি শীত মৌসুমে আসে ও ১০টি প্রজাতি থেকে যায়।

 

অতিথি পাখি রক্ষায় ব্যতিক্রমী উদ্যোগ
ব্যবসায়ী শামসুল হক মনু জানান, শীত এলেই এসব জলাশয়, নদীর তীরের নিরাপদ স্থানসহ বিভিন্ন হাওর, বাওড়, বিল ও পুকুর পাড়ে চোখে পড়ে নানা রংয়ের নাম জানা, অজানা পাখির। অথচ বেআইনিভাবে শিকার হচ্ছে এসব পাখি। অতিথি পাখি আমাদের বন্ধু, ঐতিহ্য, গর্ব ও প্রেরণা। পাখিগুলোকে অচেনা পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে আমাদের বন্ধুসুলভ আচরণ করা দরকার। পাখিগুলো রক্ষা করা আমাদের দায়িত্ব।
তিনি আরও জানান, পাখি শিকার করা, নির্বিচারে বৃক্ষ নিধন, ফসলে অতিরিক্ত কীটনাশক প্রয়োগ প্রভৃতি অতিথি পাখির প্রধান শত্রু। আমাদের দেশে প্রতিনিয়তই পাখির আবাসস্থল ধ্বংস হচ্ছে। একশ্রেণির লোভী শিকারীর নিষ্ঠুরতার শিকার হয়ে প্রাণ হারাচ্ছে অসংখ্য দুর্লভ প্রজাতির অতিথি পাখি। জালের ফাঁদ পেতে, বিষটোপ এবং ছররা গুলি দিয়ে নির্বিচারে অতিথি পাখি শিকার চলছে প্রতিনিয়ত। কেউ শখের বশে আবার কেউ বাজারে বিক্রির জন্য অতিথি পাখিদের ধরে চলেছে।

ঝালকাঠি সরকারি কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোসাম্মাৎ জেবুন্নেছা জানান, আশঙ্কাজনক হারে আমাদের দেশে শীতে পাখি আসার সংখ্যা কমে যাচ্ছে। আমরা অতিথি পাখি দেখতে গেলেই পাখির খুব কাছে যেতে চাই। ঢিল মেরে আতঙ্কিত করে পাখি ওড়ার মনোমুগ্ধকর দৃশ্য দেখতে চাইলে তা পাখির অবাধ বিচরণে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। এছাড়াও নদীপথে লঞ্চ, স্টিমার, স্পিড বোট, ট্রলারের শব্দেও পাখির আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। তাই আইন প্রয়োগে কঠোর হতে হবে। প্রশাসনের সঙ্গে আমাদেরও সহযোগিতা করতে হবে।

একই সঙ্গে ঘুরে আসুন হিমছড়ি ঝরনা ও ইনানী বিচ

আবু আফজাল সালেহ: ভোররাতে কক্সবাজারের কলাতলী পৌঁছলাম। ভোরে এসে নাস্তা সেরে নিলাম। এরপর কলাতলী বিচ থেকে সুগন্ধা বিচ গেলাম। এ বিচ দেখতে সুন্দর। ভোরের সূর্যের লাল আভা বড়ই চমৎকার। ৩০ টাকা (ঘণ্টাপ্রতি) করে চেয়ারে হেলান দিয়ে ঢেউ গুনতে ভালোই লাগে। সুগন্ধা বিচে সকাল কাটিয়ে মেরিন ড্রাইভ রোড ধরলাম। কলাতলীর ডলফিন মোড় থেকে সিএনজিযোগে পাথুরে সৈকত ইনানী যাব। মাঝে পড়বে হিমছড়ি ঝরনা। আসার পথে দেখব। পাহাড়ে উঠব। লতাপাতার ফাঁক গলিয়ে সমুদ্রের ঢেউ দেখব। এ চিন্তা করেই যাত্রা।

কিছুদূর যেতেই সাগরের গর্জন। উথালপাথাল ঢেউ। নীল জলরাশি। মেরিন ড্রাইভ রোডের এগুলোই সৌন্দর্য। একদিকে সুউচ্চ পাহাড়। অন্যদিকে ফেনিল নীলাভ সমুদ্র। দু’দিকের নান্দনিকতার বুক চিরে গেছে কালো পিচের এ রোড। সুপারি বাগান, জলরাশিতে সারি সারি নৌকা ও ট্রলার। ৭ কিলোমিটার যেতেই উথালপাথাল ঢেউ শুরু। হিমছড়ির কাছেই বড় বড় ঢেউ এসে আছাড় খাচ্ছে। বহুস্তর বিশিষ্ট সমুদ্রের ঢেউ মুগ্ধ করছে। দু’চোখ ভরে উপভোগ করছি। এর মধ্য দিয়েই ২৪ কিলোমিটার দূরের ইনানী সি বিচে পৌঁছে গেলাম। অসংখ্য ছোট ছোট পাথর-ঝিনুক বিছানো রয়েছে। আগের মতো অবশ্য বড় বড় পাথর নেই। দু’একটার দেখা মিলবে। মোটরবাইকে সমুদ্রতটে ঘুরতে দারুণ মজা! কাঁকড়া দেখা যাবে। ঝাউবনের কাছে যাওয়া যাবে।

ইনানী বিচে প্রচুর ডাব দেখলাম। ঝিনুক আর ছোট ছোট পাথর বিছানো। হঠাৎ হঠাৎ বড় বড় ঢেউ আছড়ে পড়ছে। সী বোটে খেলছে অনেকে। মাঝিরা মাছ ধরছে ট্রলার বা জাহাজে। বালুতটে মোটরবাইকে ঘোরাঘুরির দৃশ্য বড়ই চমৎকার! চারিদিকের বিশাল জলরাশি, ঢেউ আর গর্জন মনকে পুলকিত করে। বহুস্তর বিশিষ্ট নীল সমুদ্রের ঢেউ বিমোহিত করে। পর্যায়ক্রমে আছড়ে পড়া ঢেউ উপভোগ করার দারুণ অভিজ্ঞতা হলো।

কলাতলী থেকে ৭-৮ কিলোমিটার দূরে। ইনানী যাওয়ার পথে। অটো বা সিএনজি নিয়ে যাওয়া যাবে। ভাড়া ৩০ টাকা। সমুদ্র আছড়ে পড়ছে একদিকে। অন্যদিকে পাহাড়। এখানেই হিমছড়ি। ৩০ টাকার প্রবেশ ফি দিয়ে পাহাড়ে প্রবেশ করলাম। প্রথমে ঝরনা দেখলাম। এরপর রেলিং বেয়ে পাহাড়ে উঠলাম। পাহাড়ে উঠতে কষ্ট হয়। অক্সিজেন সরবরাহ কমে যায়। টক জাতীয় খাবার কাজে দেবে। প্রচুর পানি পান করতে হয়। দু’টো ডাবের পানি পান করে পাহাড়ে উঠলাম। ইনানী থেকে আসার পথে হিমছড়ি থামলাম। লতা-পাতার ফাঁক গলে কী সুন্দর দৃশ্য! মাঝেমধ্যে সমুদ্রের গর্জন শুনে বিমোহিত হলাম। প্রচুর নারী-পুরুষ ও শিশুকে পাহাড়ে উঠতে দেখলাম।

ঢাকা বা যেকোনো প্রান্ত থেকে বাস বা ট্রেনযোগে চট্টগ্রাম। এরপর বাসে কক্সবাজার। ঢাকা থেকে অনেক বাস সরাসরি কক্সবাজার যায়। এমন বেশকিছু এসি বা নন-এসি পরিবহন পাওয়া যাবে। শ্রেণিভেদে ভাড়া ১১০০ টাকা থেকে শুরু। এরপর কলাতলীর ডলফিন মোড় থেকে সিএনজিযোগে ২৩-২৪ কিলোমিটার দূরের ইনানী সী বিচ যাওয়া যাবে। লোকাল ভাড়া জনপ্রতি ৮০ টাকা। রিজার্ভ করলে ৪০০-৫০০ টাকা। রিজার্ভ করে টেকনাফও যাওয়া যাবে।

থাকা ও খাওয়ার জন্য কক্সবাজার বিখ্যাত। এটি পর্যটন নগরী। এখানে কম বাজেট থেকে শুরু করে উচ্চ বাজেটের আবাসিক ও খাবার ব্যবস্থা আছে। পিক সিজনে বা লম্বা ছুটিতে হোটেল বুকিং দেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে।


কক্সবাজার থেকে একটু দূরে হওয়ায় ইনানী তুলনামূলক নিরিবিলি। এখন অনেকেই যাচ্ছেন। আর মাঝে হিমছড়ি ঝরনা। হিমছড়ি পাহাড়ের চূড়া থেকে সমুদ্র দেখতে অপরূপই লাগে। মাঝ পাহাড়ের লতা-পাতার ফাঁক গলিয়ে সমুদ্র দর্শন দারুণ অনুভূতির জন্ম দেবে। কক্সবাজারে খরচ তুলনামূলক একটু বেশিই। আর সবক্ষেত্রে দাম-দর ঠিক করে নিলে খরচ অনেক কমে যাবে।

গুগল ম্যাপ ব্যবহার করে পার্কিং খুঁজবেন যেভাবে

যানজটের এই শহরে পার্কিং খুঁজে পাওয়া খুবই কষ্টকর। অনেক সময় গন্তব্য থেকে অনেক দূরে গাড়ি পার্ক করতে হয়।

এছাড়াও অসুরক্ষিত জায়গায় পার্ক করার কারণে চিন্তা থেকেই যায়। আপনার পার্কিং খোঁজার সেই সমস্যা দূর করবে গুগল ম্যাপ।

জনপ্রিয় এই নেভিগেশন অ্যাপের নতুন ফিচার ব্যবহার করে কাছের কোন জায়গার পার্কিংয়ের জায়গা ফাঁকা রয়েছে দেখে নেওয়া যাবে।

দেখে নিন গুগল ম্যাপ ব্যবহার করে পার্কিং খুঁজে পাবেন যেভাবে -

যা প্রয়োজন -

১. আপডেটেড গুগল ম্যাপ

২. স্মার্টফোনের লোকেশন সার্ভিস অন থাকতে হবে

৩. অ্যাকটিভ ইন্টারনেট কানেকশন

যেভাবে খুঁজবেন -

স্টেপ ১। স্মার্টফোনে গুগল ম্যাপ ওপেন করুন।

স্টেপ ২। যে জায়গায় পার্কিং খুঁজছেন গুগল ম্যাপে সেই জায়গা ওপেন করুন।

স্টেপ ৩। এবার নিচে স্মার্ট বাটন দেখতে পাবেন।

স্টেপ ৪। এখানে একটি P সংকেত দেখতে পাবেন। অর্থাৎ এই জায়গায় সহজে পার্কিং পাওয়া যাবে না।

নিজের ডেসটিনেশন দিয়ে গুগল ম্যাপে নেভিগেশন শুরু করলে ট্রাফিকের অবস্থা দেখে নেওয়া যাবে। একই জায়গায় নতুন P সংকেত চলে আসবে। অর্থাৎ সেই স্থানে পার্কিং পেতে সমস্যা হতে পারে।

শীতে ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখার ৫ উপায়

শীত এলে ত্বকের লাবণ্য গিয়ে তলানিতে ঠেকে। বছরের এই সময় ত্বকের যত্নে আরও সচেতন হওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। যদি ভেবে থাকেন সকাল-বিকাল ময়েশ্চারাইজার লাগিয়েই দায়িত্ব সারবেন, তা হলে ভুল ভাবছেন। কারণ, শুধু ময়েশ্চারাইজার মাখলে কিন্তু লাভ হবে না, যদি না এই নিয়মগুলি মেনে চলেন। চলুন জেনে নেয়া যাক-

শীতে ঠান্ডা পানিতে সমস্যা হলে অতিরিক্ত গরম পানি নয়, হালকা গরম পানিতে মুখ ধোয়া বা গোসলের মতো কাজগুলো সারুন। গোসলের পরপরই মুখে-হাতে ময়েশ্চারাইজার বা ক্রিম লাগিয়ে মিনিটপাঁচেক মালিশ করতে ভুলবেন না যেন!

শীতে এমন ক্লিনজার কিনবেন যাতে ময়েশ্চারাইজার রয়েছে, তাতে ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা কমবে। আর যদি ব্রণের সমস্যা থাকে, তাহলে গ্লিসারিন রয়েছে, এমন প্রাসাধনী বেছে নিন। এই উপদানগুলো নানাভাবে ত্বকের খেয়াল রাখে। বিশেষ করে ত্বকের আর্দ্রতা যাতে কোনোভাবে কমে না যায়, সেদিকে তো খেয়াল রাখেই, সেইসঙ্গে ব্রণসহ নানা ত্বকের রোগকে দূরে রাখতেও সাহায্য করে।


শীতে রোদের তেজ খুব বেশি থাকে, যে কারণে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে। বিশেষ করে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির কারণে ত্বক দ্রুতই উজ্জ্বলতা হারায়। তাই সানস্ক্রিন ব্যবহার না করলে আপনারই ক্ষতি। তাই শীতেও বাইরে বের হওয়ার আগে নিয়মিত সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।


দিনে দুইবার ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুতে হবে। একবার সকালে, আরেকবার রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে। মুখ ধোয়ার পরে ভালো করে ময়েশ্চারাইজার ক্রিম লাগাতে হবে। সেইসঙ্গে মৌসুমী সবজি আর ফল যেমন বেশি করে খেতে হবে, তেমনই স্যুপ, সালাদ, ফলের রস এবং দুধ খেলেও উপকার মিলবে। যেসব ফলে পানির মাত্রা বেশি, সেসব ফলই বেশি খেতে হবে। তাতে শরীরে পানির ঘাটতি দূর হবে, পুষ্টিকর উপাদানের চাহিদাও মিটবে। ফলে ত্বকের সৌন্দর্য তো বাড়বেই, পাশাপাশি শরীরও সুস্থ থাকবে।


শীতকাল জুড়ে যদি মুখে ভার্জিন নারিকেল তেল লাগিয়ে মালিশ করেন, তাহলে ত্বক নিয়ে আর কোনো চিন্তাই থাকবে না। কারণ, এই তেলে রয়েছে য়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা শুষ্ক ত্বকের সমস্যাকে দূরে রাখার পাশাপাশি ত্বকের বয়স কমাতেও বিশেষ ভূমিকা নেয়।

নওগাঁয় তিনদিন ব্যাপী ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড জুয়েলারী মেলা শুরু

আব্বাস আলী: নওগাঁয় প্রথম তিনদিন ব্যাপী ‘ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড জুয়েলারী মেলা’ শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় শহরের ঠিকানা কমিউনিটি সেন্টারে প্রধান অতিথি হিসেবে মেলার উদ্বোধন করেন, জেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি নির্মল কৃষ্ণ সাহা।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, নওগাঁ সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ¦ রফিকুল ইসলাম, ভাইস চেয়ারম্যান ইলিয়াস তুহিন রেজা, চেম্বার অব কর্মাসের সিনিয়র সহসভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান টুনু, জেলা চাউল কল মালিক গ্রুপের সাধারন সম্পাদক ফরহাদ হোসেন চকদার, থানা আওমালীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এমআর মাহিন, আওয়ামীলীগ নেতা শাহপরান নয়ন, কামরুল হাসান চৌধূরী, ইমরান হোসেন, ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড এর ম্যানেজার রাকেশ মজুমদার, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ম্যানেজার সমির দেবনাথ, নাসির হোসেন, রেদওয়ান প্রমূখ।

ম্যানেজার রাকেশ মজুমদার বলেন, আমাদের পাশ^বর্তী জেলা বগুড়া ও রাজশাহীতে শোরুম আছে। নওগাঁবাসীর চাহিদার ভিত্তিত্বে ১৬-১৯ জানুয়ারী (তিনদিন) এ মেলার আয়োজন করা হয়েছে। যেখানে দুই হাজার রকমের গোল্ড, ডায়মন্ড ও প্লাটিনামের পন্য থাকবে। পন্যগুলোর মূল্য সর্বনিম্ন ৩ হাজার টাকা থেকে শুরু।

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

আজকের দেশ সংবাদ . Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget