ধামইরহাটে জোর করে নতুন রাস্তা নির্মাণ,চরম উত্তেজনা
মো.হারুন আল রশীদ:নওগাঁর ধামইরহাটে জোর করে নতুন রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে। ক্ষেতের জমির উপর দিয়ে রাস্তা করায় ফুঁসে ওঠে জমির মালিকরা। বিষয়টি নিয়ে দুই পক্ষের মাঝে উত্তেজনা দেখা দেয়। পরবর্তীতে পুলিশের উপস্থিতিতে জমির মালিকরা রাস্তা কেটে ফেলে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে
শনিবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত উপজেলার আলমপুর ইউনিয়নের অন্তর্গত আমাইতাড়া-আগ্রাদ্বিগুন সড়কের বস্তাবর কলঘর থেকে বস্তাবর দলাপাড়া (মিস্টারের বাড়ী) পর্যন্ত ফসলি জমির উপর দিয়ে মাটি কেটে প্রায় ৫শত মিটার নতুন রাস্তা নির্মাণ করে দলাপাড়া গ্রামবাসী। দলাপাড়ার নারী ও পুরুষ সম্মিলিতভাবে এ রাস্তা নির্মাণ করেন। গতকাল রবিবার সকালে জমির মালিকরা একজোট হয়ে ওই রাস্তা কাটতে যায়। এতে দলাপাড়া গ্রামের মহিলারা জোটবদ্ধ হয়ে রাস্তা কাটতে বাধা প্রদান করলে উত্তেজনা দেখা দেয়। পরবর্তীতে থানা পুলিশ ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের প্রচেষ্টায় পরিস্থিতি শান্ত হয়।
রাস্তাটি নির্মাণ করার ফলে বীরগ্রামের কৃষক কামরুজ্জামান সরকারের প্রায় ৯৯ শতাংশ,মহররম দেওয়ান (ম্যাটিস্ট্রেট বলে পরিচিত) এর প্রায় আড়াই একর জমির উপর দিয়ে রাস্তা নির্মাণ করা হয়। এছাড়া বাবলু,করিম,মোস্তফা মাস্টার,হান্নান,মকবুল,মৃত আজব আলীর জমির কিছু অংশ রাস্তায় পড়েছে। এব্যাপারে কৃষক মহররম দেওয়ান বলেন,আমরা জমির মালিক। অথচ আমাদের সাথে কোন প্রকার আলোচনা না করে জোর করে অবৈধভাবে রাস্তা নির্মাণের চেষ্টা করা হয়েছে।
স্থানীয় আলমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো.ফজলুর রহমান বলেন,গায়ের জোরে সবকিছু করা যায় না। জমির মালিকদের না জানিয়ে গ্রামবাসীরা এ ধরণের কাজ করতে পারে না। কামরুজ্জামান সরকারের জমির উপর যে রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছিল সেটি কেটে ফেলা হয়েছে। বাকী অংশ জমির মালিকরা কেটে ফেলবে। তিনি আরও বলেন,যে রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে তার মাত্র দেড়শ গজ পশ্চিমে ওই গ্রামে যাওয়ার একটি রেকর্ডিয় রাস্তা আছে। তবে সংস্কারের অভাবে রাস্তাটি চলাচলের অনপযোগি হয়ে পড়েছে।
ধামইরহাট থানার অফিসার ইনচার্জ মো.শামীম হাসান সরদার বলেন,অবৈধভাবে রাস্তা নির্মাণের চেষ্টা করা হয়েছিল। পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে জমির মালিকরা মাটি কেটে চাষের ট্রাক্টর দিয়ে জমির সাথে রাস্তা সমান করে দিয়েছে। এখন আর সেখানে কোন রাস্তা নেই।
রাস্তাটি নির্মাণ করার ফলে বীরগ্রামের কৃষক কামরুজ্জামান সরকারের প্রায় ৯৯ শতাংশ,মহররম দেওয়ান (ম্যাটিস্ট্রেট বলে পরিচিত) এর প্রায় আড়াই একর জমির উপর দিয়ে রাস্তা নির্মাণ করা হয়। এছাড়া বাবলু,করিম,মোস্তফা মাস্টার,হান্নান,মকবুল,মৃত আজব আলীর জমির কিছু অংশ রাস্তায় পড়েছে। এব্যাপারে কৃষক মহররম দেওয়ান বলেন,আমরা জমির মালিক। অথচ আমাদের সাথে কোন প্রকার আলোচনা না করে জোর করে অবৈধভাবে রাস্তা নির্মাণের চেষ্টা করা হয়েছে।
স্থানীয় আলমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো.ফজলুর রহমান বলেন,গায়ের জোরে সবকিছু করা যায় না। জমির মালিকদের না জানিয়ে গ্রামবাসীরা এ ধরণের কাজ করতে পারে না। কামরুজ্জামান সরকারের জমির উপর যে রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছিল সেটি কেটে ফেলা হয়েছে। বাকী অংশ জমির মালিকরা কেটে ফেলবে। তিনি আরও বলেন,যে রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে তার মাত্র দেড়শ গজ পশ্চিমে ওই গ্রামে যাওয়ার একটি রেকর্ডিয় রাস্তা আছে। তবে সংস্কারের অভাবে রাস্তাটি চলাচলের অনপযোগি হয়ে পড়েছে।
ধামইরহাট থানার অফিসার ইনচার্জ মো.শামীম হাসান সরদার বলেন,অবৈধভাবে রাস্তা নির্মাণের চেষ্টা করা হয়েছিল। পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে জমির মালিকরা মাটি কেটে চাষের ট্রাক্টর দিয়ে জমির সাথে রাস্তা সমান করে দিয়েছে। এখন আর সেখানে কোন রাস্তা নেই।