নওগাঁয় ধষর্নের চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে মারপিট
নিজস্ব প্রতিবেদক নওগাঁয় এক পথশিশুকে ধষর্নের চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে ধর্ষকেরা ওই শিশুকে মারপিট করে গুরুতর আহত করে। ওই ঘটনার ভিকটিম সাদিয়া (১৩) এর দেওয়া তথ্য মতে জানা যায় সে বগুড়া রেলষ্টেশনের ওভার ব্রীজের নিচে তার মা সুমির সঙ্গে থাকতো তবে ভিকটিম বলে তার প্রকৃত মা বাবা কে তা সে জানে না।
গত রবিবার তার কথিত মা সুমি তাকে টাকার বিনিময়ে জনৈক এক ব্যক্তির হাতে তুলে দেয়। ওই ব্যক্তি ভিকটিমকে নিয়ে ওই দিন রাতে নওগাঁ সদর থানা এলাকায় নিয়ে এসে মোবাইল ফোনে আরো ৬/৭ জন কে ডেকে এনে নির্জণ জায়গায় নিয়ে ভিকটিমকে ধর্ষনের চেষ্টা করে। এক পর্যায়ে ধর্ষকরা ব্যর্থ হয়ে ভিকটিমকে মারপিট করে গুরুতর জখম করে।
ভিকটিম অসুস্থ্য হয়ে পরলে ধর্ষকরা একটু সরে যায় এই সুযোগে ভিকটিম দৌঁড়ে পালিয়ে গিয়ে এক বাড়িতে আশ্রয় নেয়। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ভিকটিম ওই ঘটনার রাতে নওগাঁ সদর থানাধীন বক্তারপুর ইউনিয়নের মুক্তারপাড়া গ্রামের মৃত ছায়ের আলী প্রাং এর ছেলে খোরশেদ এর বাড়িতে ছিল।
এ বিষয়ে বক্তারপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোরশেদুল আলমের সাথে কথা বললে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, সোমবার সকালে আশ্রয়দাতা বাড়ির মালিক খোরশেদ আমাকে জানায় তার বাড়িতে একটি অসুস্থ্য শিশু আশ্রয় নিয়েছে।
এ সংবাদ পাওয়ার পর আমি গ্রাম পুলিশের মাধ্যমে ভিকটিমকে নওগাঁ সদর হাসপাতালে ভর্তি করায়। ধারনা করা হচ্ছে শিশুটি ওই এলাকায় নির্যাতনের শিকার হয়েছে তদন্ত করলেই ঘটনাটি উদঘাটন করা সম্ভব হবে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় বর্তমানে ওই ভিকটিম নওগাঁ সদর হাসপাতালে গাইনি বিভাগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে। হাসপাতালের চিকিৎসক ডাঃ দিলরাজ বানু সোমবার সকাল ১১টায় ভিকটিমকে ভর্তি করে নিয়ে চিকিৎসা দেন।
এ বিষয়ে কর্তবরত গাইনি বিভাগের ওর্য়াড ইনচার্জ মেহেরা বানু জানায়, ভিকটিমকে ধর্ষন করা হয়েছে বলে ডাঃ দিলরাজ বানু তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে নেয়। তার চিকিৎসা ও সকল প্রকার পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ভিকটিমকে শারীরিক ভাবে যথেষ্ট মারপিটের চিহ্ন রয়েছে।
তাকে ধর্ষন করা হয়েছে কি না তা পরীক্ষার পর জানা যাবে তবে তাকে ধর্ষনের চেষ্টা করা হয়েছে। এঘটনার সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডাঃ মোঃ মুনীর আলী আকন্দ জানান, ভিকটিম চিকিৎসাধীন আছে তার সকল প্রকার পরীক্ষা করা হয়েছে।
এ বিষয়ে নওগাঁ সদর মডেল থানার ওসি সোহরাওয়াদী হোসেন জানান, ঘটনাটি জানার পরই তিনি হাসপাতালে ভিকটিমকে দেখে আসছেন। এ অমানবিক ঘটনায় খোঁজ খবর নেয়া হচ্ছে। কোন অভিযোগ না পাওয়ার কারনে এখনো মামলা করা সম্ভব হয়নি তবে তাকে সার্বিক আইনগত সহয়াতা দেওয়া হবে বলে তিনি জানান।
গত রবিবার তার কথিত মা সুমি তাকে টাকার বিনিময়ে জনৈক এক ব্যক্তির হাতে তুলে দেয়। ওই ব্যক্তি ভিকটিমকে নিয়ে ওই দিন রাতে নওগাঁ সদর থানা এলাকায় নিয়ে এসে মোবাইল ফোনে আরো ৬/৭ জন কে ডেকে এনে নির্জণ জায়গায় নিয়ে ভিকটিমকে ধর্ষনের চেষ্টা করে। এক পর্যায়ে ধর্ষকরা ব্যর্থ হয়ে ভিকটিমকে মারপিট করে গুরুতর জখম করে।
ভিকটিম অসুস্থ্য হয়ে পরলে ধর্ষকরা একটু সরে যায় এই সুযোগে ভিকটিম দৌঁড়ে পালিয়ে গিয়ে এক বাড়িতে আশ্রয় নেয়। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ভিকটিম ওই ঘটনার রাতে নওগাঁ সদর থানাধীন বক্তারপুর ইউনিয়নের মুক্তারপাড়া গ্রামের মৃত ছায়ের আলী প্রাং এর ছেলে খোরশেদ এর বাড়িতে ছিল।
এ বিষয়ে বক্তারপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোরশেদুল আলমের সাথে কথা বললে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, সোমবার সকালে আশ্রয়দাতা বাড়ির মালিক খোরশেদ আমাকে জানায় তার বাড়িতে একটি অসুস্থ্য শিশু আশ্রয় নিয়েছে।
এ সংবাদ পাওয়ার পর আমি গ্রাম পুলিশের মাধ্যমে ভিকটিমকে নওগাঁ সদর হাসপাতালে ভর্তি করায়। ধারনা করা হচ্ছে শিশুটি ওই এলাকায় নির্যাতনের শিকার হয়েছে তদন্ত করলেই ঘটনাটি উদঘাটন করা সম্ভব হবে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় বর্তমানে ওই ভিকটিম নওগাঁ সদর হাসপাতালে গাইনি বিভাগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে। হাসপাতালের চিকিৎসক ডাঃ দিলরাজ বানু সোমবার সকাল ১১টায় ভিকটিমকে ভর্তি করে নিয়ে চিকিৎসা দেন।
এ বিষয়ে কর্তবরত গাইনি বিভাগের ওর্য়াড ইনচার্জ মেহেরা বানু জানায়, ভিকটিমকে ধর্ষন করা হয়েছে বলে ডাঃ দিলরাজ বানু তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে নেয়। তার চিকিৎসা ও সকল প্রকার পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ভিকটিমকে শারীরিক ভাবে যথেষ্ট মারপিটের চিহ্ন রয়েছে।
তাকে ধর্ষন করা হয়েছে কি না তা পরীক্ষার পর জানা যাবে তবে তাকে ধর্ষনের চেষ্টা করা হয়েছে। এঘটনার সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডাঃ মোঃ মুনীর আলী আকন্দ জানান, ভিকটিম চিকিৎসাধীন আছে তার সকল প্রকার পরীক্ষা করা হয়েছে।
এ বিষয়ে নওগাঁ সদর মডেল থানার ওসি সোহরাওয়াদী হোসেন জানান, ঘটনাটি জানার পরই তিনি হাসপাতালে ভিকটিমকে দেখে আসছেন। এ অমানবিক ঘটনায় খোঁজ খবর নেয়া হচ্ছে। কোন অভিযোগ না পাওয়ার কারনে এখনো মামলা করা সম্ভব হয়নি তবে তাকে সার্বিক আইনগত সহয়াতা দেওয়া হবে বলে তিনি জানান।