Latest Post
92 অন্যান্য 51 অর্থনীতি 24 আইন ও আদালত 76 আন্তর্জাতিক 588 এক ঝলক 3 কক্সবাজার 1 কবিতা 22 কিশোরগঞ্জ 4 কুড়িগ্রাম 6 কুমিল্লা 1 কুষ্টিয়া 3 কৃষি 107 কৃষি ও প্রকৃতি 10 ক্রিকেট 1 খাগড়াছড়ি 73 খেলাধুলা 45 গণমাধ্যম 12 গাইবান্ধা 1 গাজীপুর 17 চট্টগ্রাম 5 চাঁদপুর 5 চাঁপাইনবাবগঞ্জ 2 চুয়াডাঙ্গা 14 জয়পুরহাট 1 জাতীয় 3 জামালপুর 1 জোকস 6 ঝনিাইদহ 246 ঝালকাঠি 12 ঝিনাইদহ 4 টাঙ্গাইল 44 ঠাকুরগাঁও 39 ঢাকা 1 থী 3 দিনাজপুর 4784 দেশজুড়ে 42 ধর্ম 3414 নওগাঁ 14 নাটোর 2 নারায়ণগঞ্জ 1 নিহত ২ 1 নীলফামারীর 2 নেত্রকোনা 1 নোয়াখালী 3 পঞ্চগড় 4 পিরোজপু 2 প্রকৃতি 2782 প্রথম পাতা 23 প্রবাস 1 ফরিদপুর 17 ফিচার 8 ফুটবল 1 ফেনী 94 বগুড়া 2 বলিউড 58 বাগমারা 82 বিএমএসএফ 31 বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি 53 বিনোদন 51 বেনাপোল 2 ব্রাক্ষণবাড়িয়া 1 ব্রাহ্মণবাড়িয়া 51 ভিডিও 18 ভোলা 8 ভ্রমণ 59 ময়মুনসিংহ 1 মাগুরা 1 মাদারীপু 2 মাদারীপুর 1 মানিকগঞ্জ 1 মেহেরপুর 495 যশোর 5 রংপুর 103 রাজনীতি 3 রাজবাড়ী 95 রাজশাহী 3 লক্ষ্মীপুর 24 লাইফস্টাইল 2 লালমনিরহা 41 শিক্ষা 1 শ্রীপুর 891 সকল জেলা 2 সাতক্ষীরা 9 সিরাজগঞ্জ 3 সিলেট 63 সুনামগঞ্জ 31 স্বাস্থ্য 4 হবিগঞ্জ 1 হলিউড 10 bmsf


ভারত সফরে প্রধানমন্ত্রী চরম ব্যর্থ
ভারত সফরের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্যর্থ হয়েছেন দাবি করে নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ভারতের সঙ্গে যে চুক্তি হয়েছে তাতে দেশের স্বার্থ রক্ষা হয়নি। এই চুক্তির মাধ্যমে সরকার যে বড় রকমের অপরাধ করেছে সেটা ক্যাসিনো অভিযানের মাধ্যমে চেপে রাখা যাবে না।

জনগণকে সঙ্গে নিয়ে এ চুক্তির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ গড়ে তোলার আহ্বান জানান তিনি। সোমবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে সমসাময়িক ইস্যুতে দলটির পক্ষ থেকে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

মান্না বলেন, সরকার প্রথমবার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বিশেষ করে ২০১৪ সালে কোনো ভোট ছাড়াই ক্ষমতায় থেকে যাওয়ার পর থেকে বাংলাদেশে যেকোনো দেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনায় কখনো দেশের স্বার্থ রক্ষা করতে পারেনি। এবারও সেটার ব্যতিক্রম হয়নি। একটা দ্বিপাক্ষিক আলোচনা উভয়পক্ষের জন্য মঙ্গলজনক হতে হবে। কোন পক্ষ কতটা লাভবান হবে সেটাই কিছুটা তারতম্য মেনে নেয়া যায়, কিন্তু এবার যেসব চুক্তি এবং সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে সেগুলোর দিকে তাকালে দেখা যাবে এতে বাংলাদেশের ন্যূনতম স্বার্থ রক্ষিত হয়নি। সর্বপ্রথম আমরা দাবি করব এই চুক্তিগুলোর খুঁটিনাটি জনগণের জন্য প্রকাশ করা হোক। আমরা বিশ্বাস করি তাতে আমাদের সামনে আরও অনেক ভয়ঙ্কর তথ্য বেরিয়ে আসবে।

তিনি বলেন, সরকার এর মধ্যেই এই সফরে সাফল্য অর্জিত হয়েছে বলে প্রচারণা শুরু করে দিয়েছে বরাবরের মতো। কিন্তু খুঁজলে দেখা যাবে হাতেগোনা যেসব বিষয়ে বাংলাদেশ লাভবান হতে পারে সেগুলো খুব তুচ্ছ।

মান্না বলেন, বছরের পর বছর তিস্তা চুক্তি ঝুলে আছে। উপকূলের সার্বক্ষণিক মনিটরিং ব্যবস্থার বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক সই করেছে দুই দেশ। এই চুক্তির আওতায় বাংলাদেশের উপকূলে ২০টি রাডার স্টেশন স্থাপন করবে ভারত। আমাদের দেশের শক্তিশালী এবং সার্ভাইলেন্সসহ সকল দিক থেকে সক্ষম নৌ-বাহিনী থাকার পরও কেন ভারত সহায়তার রাডার স্টেশন স্থাপন করতে হবে সে বিষয়টি স্পষ্ট নয়। আর স্থাপন করা হলে সেখানে মনিটরিংয়ে বাংলাদেশের কর্তৃত্ব কতক্ষণ থাকবে এবং এর দ্বারা আমরা কতখানি উপকৃত হব তা পরিষ্কার করার প্রয়োজন। ভারতে তরল গ্যাস রফতানি করা নিয়ে এখনও পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যে অস্পষ্টতা আছে। এই গ্যাস আমদানিকৃত এলপিজি বা এলএনজি নাকি আমাদের প্রাকৃতিক গ্যাস তরলীকৃত করে রফতানি করা হবে সেটা স্পষ্ট না। বলাবাহুল্য ভয়ঙ্কর গ্যাস সংকটে থাকা বাংলাদেশ যদি তার প্রাকৃতিক গ্যাস কি তরল করে ভারতে রফতানি করে তাহলে সেটা ভয়ঙ্কর খারাপ খবর আমাদের জন্য।
মান্না বলেন, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সবসময় উঁচু গলায় দাবি করা হয়, বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক স্মরণকালের সবচেয়ে উঁচুতে অবস্থান করছে। সবচেয়ে কাছের প্রতিবেশীর সঙ্গে সম্পর্ক থাকা খুবই ভালো কথা। কিন্তু সেই সম্পর্ক শুধুমাত্র দেয়ার আমাদের পাওয়ার নয় তাই সেটা আমাদের দেশের জন্য বিপর্যয়কর। দেশের বর্তমান ক্ষমতাসীন দলটি এখন পর্যন্ত ভারতের সঙ্গে যেসব দ্বিপাক্ষিক চুক্তি এবং সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে তার প্রায় সবগুলোই শেষ পর্যন্ত একপাক্ষিকই থেকেছে।

তিনি বলেন, নিজের অবস্থান থেকে ভারত সঠিক কাজটাই করেছে, সে দরকষাকষির মাধ্যমে তার পক্ষে সর্বোচ্চ অর্জনটা করে নিচ্ছে। নিজ দেশের প্রতি মমত্ববোধ এবং দায়বদ্ধতা থাকলে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর উচিত পাল্টা দরকষাকষি করা এবং আমাদের স্বার্থে সবকিছু না হলেও অনেক কিছু অর্জন করে নিয়ে আসা। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ঠিক এভাবেই নির্ধারিত হয়। এরমধ্যে চ্যারিটির কিছু নেই। সেই ক্ষেত্রে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছেন এটা নিশ্চিতভাবেই বলা যায়।

দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চলমান অভিযান নিয়ে মান্না বলেন, কিছুদিন আগেই হঠাৎ করে সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে শুদ্ধি অভিযান শুরু করেছে। গত এক দশকের বেশি সময় ধরে এই দলটি ক্ষমতায় আছে এবং বাংলাদেশকে দুর্নীতির অভয়ারণ্য বানিয়ে ফেলা হয়েছে এই সময়টাতেই। এই দেশে দুর্নীতি সবসময় ছিল কিন্তু এটা যে ব্যক্তি এবং তীব্রতার এই মুহূর্তে আছে সেটার সঙ্গে আর কোনো সময় কোনোভাবেই তুলনীয় নয়।

আগামী বুধবার থেকে ২২ দিন ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ

নিজস্ব প্রতিবেদক   
আগামী বুধবার (৯ অক্টোবর) থেকে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিন ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ করেছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। এই সময়ে ইলিশের আহরণ, পরিবহন, মজুত, বাজারজাতকরণ, ক্রয়-বিক্রয় ও বিনিময় নিষিদ্ধ থাকবে।সোমবার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে ‘মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান ২০১৯’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী আশরাফ আলী খান খসরু। এ সময় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব মোঃ রইছউল আলম মন্ডলসহ ঊর্ধ্বত্মন কর্মকর্তার উপস্থিত ছিলেন।তিনি বলেন, এই সময়ে মা ইলিশ ডিম পাড়ে। ৮০ শতাংশ ইলিশ ডিম পাড়ে। তারা ডিম পাড়ে মূলত মিঠাপানিতে। তাই আশ্বিনের পূর্ণিমার চারদিন আগে এবং পূর্ণিমার পর ১৮ দিন মোট ২২ দিন দেশের উপকূলীয় অঞ্চল, নদীর মোহনাসহ যেসব জেলা ও নদীতে ইলিশ পাওয়া যায়, সেখানে মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকবে।এই নিষেধাজ্ঞার কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, প্রধানত আশ্বিনের পূর্ণিমার চারদিন আগে এবং পূর্ণিমার পর ১৮ দিন পর্যন্ত সময়ে মা ইলিশ ডিম ছাড়ে।এ সময় ইলিশ ধরার ওপর নির্ভরশীল জেলেদের খাদ্য সহযোগিতা দেয়া হবে জানিয়ে মৎস্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, মাছ ধরায় বিধিনিষেধের ফলে ইলিশ মাছের উৎপাদন দ্বিগুণ হয়েছে। মৎস্য খাতের অনেক পরিবর্তন হয়েছে। ইলিশ মাছের যে আকাল ছিল, এখন আর তা নেই। তিনি বলেন, ইলিশের প্রজননকালে অভিযান সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকার সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে।৩৬টি জেলার সকল নদ-নদীতে দিনে ও রাতে অভিযান এবং ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হবে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, স্থানীয় জেলা ও উপজেলা প্রশাসন, বাংলাদেশ নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, কোস্টগার্ড, র্যাব, পুলিশ, নৌ-পুলিশ এবং মৎস্য অধিদফতর সম্মিলিতভাবে ভ্রাম্যমাণ আদালত ও অভিযান পরিচালনা করবে।প্রতিমন্ত্রী জানান, চলতি বছর ইতোমধ্যে মা-ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ হওয়ার আগেই দেশের ইলিশসমৃদ্ধ ৩৫ জেলার ১৪৭ উপজেলায় মোট চার লাখ আট হাজার ৩২৯টি জেলে পরিবারকে ২০ কেজি হারে মোট আট হাজার ১৬৭ মেট্রিকটন খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।

জনপ্রিয় নায়িকার দেহব্যবসা, এইডসে ভুগে করুণ মৃত্যু

বিনোদন ডেস্ক  ভাগ্য কখন কাকে কোথায় নিয়ে দাঁড় করায় সেটা বোঝা বড় মুশকিল। আজ যাকে ঘিরে চারদিকে ভালোবাসার ভিড় কাল তিনি একা। কোথাও কেউ নেই। আজ যাকে মানুষ অবহেলা করে গেল কাল সে সম্মানিত। সবই আসলে প্রকৃতির খেলা।সম্প্রতি ভাগ্য পরিবর্তনের এক করুণ গল্প জানালো ভারতীয় গণমাধ্যম। সেখানে বলা হয়েছে একজন তুমুল জনপ্রিয় নায়িকা কীভাবে সব হারিয়ে মরণব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে নিঃসঙ্গ জীবন কাটিয়ে গেলেন। এ গল্প ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।দীপিকা পাডুকোন বা প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার মতো হয়তো সবাই এক নামে তাকে চিনবে না।তবে দক্ষিণী ফিল্মে আশির দশকের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ছিলেন নিসা নুর। তার জনপ্রিয়তা আঁচ করা যায় এটা জেনে, নিসার সঙ্গে অভিনেত্রী করতে নিজেরাই আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন তামিল সুপারস্টার রজনীকান্ত ও কমল হাসান।বালাচন্দন, বিষু, চন্দ্রশেখরের মতো এককালের নামকরা সব পরিচালকের সঙ্গে কাজ করেছেন নিসা নুর। ‘কল্যানা আগাথিগাল’, ‘লায়ার দ্য গ্রেট’, ‘টিক! টিক! টিক!’-এর মতো প্রচুর হিট ফিল্মে অভিনয় করেছেন। মূলত তামিল এবং মালায়লম সিনেমাতেই অভিনয় করতেন তিনি।
ক্যারিয়ার তুঙ্গে থাকা অবস্থায় অপ্রত্যাশিতভাবেই আচমকা ইন্ডাস্ট্রি থেকে হারিয়ে যান তিনি। শোনা যায়, সে সময় নাকি এক নাম করা প্রযোজকের খপ্পরে পড়ে গিয়েছিলেন নিসা। ওই প্রযোজক তার সঙ্গে প্রতারণা করেছিলেন। তাকে যৌন পেশায় নামতে বাধ্য করেছিলেন এই খবর ছড়িয়ে পড়ার পর ইন্ডাস্ট্রি তার থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল। কেউই তার সঙ্গে কাজ করতে চাইছিলেন না। বাধ্য হয়েই ইন্ডাস্ট্রি থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেন নিসা নুর।কাজ হারিয়ে ক্রমে আর্থিক দুরবস্থার মধ্যে পড়েন তিনি। দিনের পর দিন খেতে পেতেন না। এই সময়ে তার পাশে দাঁড়ানোরও কেউ ছিল না।অনেক বছর পর ২০০৭ সালে চেন্নাইয়ের একটি দরগার বাইরে রাস্তায় তাকে পড়ে থাকতে দেখা যায়। কঙ্কালসার চেহারা, মলিন পোশাক, গায়ে পোকা, মাছি ঘুরে বেড়াচ্ছিল। তিনি এতটাই শীর্ণ ছিলেন যে মাছি তাড়ানোরও শক্তি ছিল না দেহে। দেখে বোঝার কোনো উপায়ই ছিল না যে তিনিই সেই নিসা নুর।তাকে চিনতে পেরে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করে দেয়। সেখানে চিকিৎসায় ধরা পড়ে তিনি এইচআইভি-তে আক্রান্ত। অবশেষে ২০০৭ সালের ২৩ এপ্রিল মাত্র ৪৪ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন তিনি

   ‘রেফারিকে খারাপ বলায়’ বলায় লাল কার্ড!

 স্পোর্টস ডেস্ক রোববার রাতে স্প্যানিশ লা লিগার ম্যাচে সেভিয়ার বিপক্ষে দারুণ এক জয় পেয়েছে বার্সেলোনা। লিওনেল মেসির দুর্দান্ত ফ্রি কিক ও লুইস সুয়ারেজের অসাধারণ এক বাই সাইকেল কিকের গোলে ৪-০ গোলে জয় পেয়েছে ব্লাউগ্রানারা। অন্য দুই গোল করেছেন আর্তুরো ভিদাল ও ওসুমানে দেম্বেলে। তবে ম্যাচের ফলের পাশাপাশি জোরেশোরে আলোচিত হচ্ছে দুই মিনিটে দুই লাল কার্ডের ঘটনা। ম্যাচের ৭৮তম মিনিটে চতুর্থ গোলটি করেন লিওনেল মেসি। তখনই বার্সেলোনার জয় প্রায় নিশ্চিত। কিন্তু এরপর ৮৫ মিনিট থেকে শুরু হয় ফাউল এবং রেফারি কার্ড দেখানোর খেলা। প্রথমে অযথাই ঝামেলা বাঁধানোর কারণে হলুদ কার্ড দেখেন জেরার্ড পিকে। এক মিনিট পরই একাই আক্রমণে ওঠা হাভিয়ের হার্নান্দেজকে ফাউল করায় লাল কার্ড দেখেন অভিষিক্ত ডিফেন্ডার রোনাল্ড আরাউ। দশজনের দলে পরিণত হয় বার্সেলোনা। এ কারণে তাকে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখান রেফারি। এর আগে ম্যাচের ৫৩ মিনিটের মাথায় বাজে ধরনের ট্যাকেল করে প্রথম হলুদ কার্ড দেখেছিলেন দেম্বেলে। ফলে দুই হলুদ কার্ডের কারণে লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তে হয় তাকে।একই সময় রেফারির সঙ্গে বাজে ব্যবহারের কারণে হলুদ কার্ড দেখেন সার্জিও বুসকেটসও। নিজের ম্যাচ রিপোর্টে রেফারি মিগুয়েল অ্যান্তনিও মাতেও লাহোজ জানিয়েছেন এসব তথ্য।এদিকে রেফারিকে আপত্তিকর অঙ্গভঙ্গি ও কটূক্তির অপরাধে লাল কার্ড দেখায় নিয়মানুযায়ী এক ম্যাচ নিষেধাজ্ঞার বাইরেও শাস্তি হতে পারে দেম্বেলের। গত মৌসুমেই রেফারির সঙ্গে বাজে ব্যবহারের কারণে ৮ ম্যাচ নিষিদ্ধ হয়েছিল ডিয়েগো কস্তা। দেম্বেলের ক্ষেত্রে এত বেশি না হলেও অন্তত দুই ম্যাচ বাইরেই থাকতে হতে পারে তাকে।

ইতালিতে নৌকা উল্টে ২৫ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক ইতালিতে অভিবাসীদের বহনকারী একটি ছোট নৌকা উল্টে ২৫ অভিবাসীর মৃত্যু হয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত দু'টি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

সোমবার ইতালীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী জানিয়েছে, ল্যামপেদুসা উপকূলে ওই নৌকাডুবির ঘটনা ঘটেছে। দুর্ঘটনার পর পরই সেখানে উদ্ধারকাজে নেমে পড়ে উপকূলরক্ষী বাহিনীর সদস্যরা। এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, রোববার মধ্যরাতে ওই দুর্ঘটনা ঘটেছে। ছোট ওই নৌকাটিতে ৫০ জন আরোহী ছিল।

ছোট ওই নৌকাটি ইতালির দক্ষিণাঞ্চলীয় উপকূলের দিকে যাচ্ছিল। কিন্তু খারাপ আবহাওয়া এবং নৌকায় অতিরিক্ত যাত্রী বহনের ফলে এটি উল্টে যায়।

উপকূলরক্ষী বাহিনী এখন পর্যন্ত ২২ জনকে উদ্ধার করেছে। জীবিত উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, কমপক্ষে আটজন শিশু নিখোঁজ রয়েছে। এখনও পর্যন্ত তাদের কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না।

ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপে পৌঁছানোর চেষ্টা করতে গিয়ে প্রতি বছর বহু অভিবাসী প্রাণ হারাচ্ছে। কোনো ভাবেই এই বিপজ্জনক পথ পাড়ি দেয়া থেকে তাদের বিরত রাখা যাচ্ছে না। বিশেষ করে দরিদ্র ও যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশগুলো থেকে একটু ভালো জীবনের আশায় ইউরোপের বিভিন্ন দেশে পাড়ি দিচ্ছে হাজার হাজার অভিবাসী।

ধর্ম যার যার উৎসব সবার, সম্প্রীতির দেশ বাংলাদেশ: খাদ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক ধর্ম যার যার,উৎসব সবার, সম্প্রীতির দেশ, বাংলাদেশ। এদেশে হিন্দু, মুসলিম কোন ভেদাভেদনেই। আমাদের একটাই পরিচায় আমরা বাঙ্গালী, বাংলা আমাদের ভাষা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের বাঙ্গালী জাতির পিতা। ধর্ম নিয়ে কোন রাজনীতি নয়। সবাই শান্তিপূর্ণভাবে দূর্গাৎসব পালন করুন। সরকার সবরকমরে সহযোগিতা করছে এবং করবে।

রবিবার বেলা ১২টায় হতে নিয়ামতপুর উপজেলার বিভিন্ন পূজা মন্ডপ পরির্দশনকালে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের খাদ্যমন্ত্রী ও নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা সাধন চন্দ্র মজুমদার প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।

তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে অবস্থান করছে। আপনাদেরসকলের সহযোগিতায় আমরা সেই মহাসড়ক পাড়ী দিতে পারবো। পূজা মন্ডপেকোন অশ্লীল কার্যকলাপ চলবে না। ধর্মীয় অনুষ্ঠনে পবিত্রতা বজায় রাখতে হবে।

পূজা মন্ডপ পরিদর্শনকালে অন্যান্যের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফরিদ আহম্মেদ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার জয়া মারীয়া পেরেরা, অফিসার ইন চার্জ (ভারপ্রাপ্ত) হুমায়ন কবির, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আইয়ুব হোসাইন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাদিরা বেগম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও উপজেলা পূজা উৎযাপন কমিটির সভাপতি বাবুঈশ্বর চন্দ্র বর্মন, নিয়ামতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবাহাদুরপুর ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ প্রমূখ।

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

আজকের দেশ সংবাদ . Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget