Latest Post
92 অন্যান্য 51 অর্থনীতি 24 আইন ও আদালত 76 আন্তর্জাতিক 588 এক ঝলক 3 কক্সবাজার 1 কবিতা 22 কিশোরগঞ্জ 4 কুড়িগ্রাম 6 কুমিল্লা 1 কুষ্টিয়া 3 কৃষি 107 কৃষি ও প্রকৃতি 10 ক্রিকেট 1 খাগড়াছড়ি 73 খেলাধুলা 45 গণমাধ্যম 12 গাইবান্ধা 1 গাজীপুর 17 চট্টগ্রাম 5 চাঁদপুর 5 চাঁপাইনবাবগঞ্জ 2 চুয়াডাঙ্গা 14 জয়পুরহাট 1 জাতীয় 3 জামালপুর 1 জোকস 6 ঝনিাইদহ 246 ঝালকাঠি 12 ঝিনাইদহ 4 টাঙ্গাইল 44 ঠাকুরগাঁও 39 ঢাকা 1 থী 3 দিনাজপুর 4784 দেশজুড়ে 42 ধর্ম 3414 নওগাঁ 14 নাটোর 2 নারায়ণগঞ্জ 1 নিহত ২ 1 নীলফামারীর 2 নেত্রকোনা 1 নোয়াখালী 3 পঞ্চগড় 4 পিরোজপু 2 প্রকৃতি 2782 প্রথম পাতা 23 প্রবাস 1 ফরিদপুর 17 ফিচার 8 ফুটবল 1 ফেনী 94 বগুড়া 2 বলিউড 58 বাগমারা 82 বিএমএসএফ 31 বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি 53 বিনোদন 51 বেনাপোল 2 ব্রাক্ষণবাড়িয়া 1 ব্রাহ্মণবাড়িয়া 51 ভিডিও 18 ভোলা 8 ভ্রমণ 59 ময়মুনসিংহ 1 মাগুরা 1 মাদারীপু 2 মাদারীপুর 1 মানিকগঞ্জ 1 মেহেরপুর 495 যশোর 5 রংপুর 103 রাজনীতি 3 রাজবাড়ী 95 রাজশাহী 3 লক্ষ্মীপুর 24 লাইফস্টাইল 2 লালমনিরহা 41 শিক্ষা 1 শ্রীপুর 891 সকল জেলা 2 সাতক্ষীরা 9 সিরাজগঞ্জ 3 সিলেট 63 সুনামগঞ্জ 31 স্বাস্থ্য 4 হবিগঞ্জ 1 হলিউড 10 bmsf

ঝালকাঠির রাজাপুরে স্কুলছাত্রী অপহরণ মামলায় অভিযুক্ত প্রধান আসামী আটক

রিপোর্ট : ইমাম বিমান
ঝালকাঠি জেলার রাজাপুরে স্কুল ছাত্রী অপহরন মামলার অভিযুক্ত প্রধান আসামী মনোজ সেনকে আটক করেছে রাজাপুর থানা পুলিশ। অপহরণের মূল হোতা মনোজ সেনের বাড়ী পাশ্ববর্তী কাউখালী থানাধীন হওয়ায় কাউখালী থানা পুলিশের সহায়তায় মোনজ সেনের নিজ বাড়ি থেকে তাকে আটক করেছে রাজাপুর থানা পুলিশ। এদিকে অপহরেনর মূল হোতা আটক হলেও অপহরিত স্কুল ছাত্রী সানজিদাকে এখনও উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ। মনোজ পাশ্ববর্তী কাউখালী উপজেলার গন্ডতা গ্রামের মানিক সেনের পুত্র।

মামলার অভিযোগ সূত্রে জানাযায়, রাজাপুর উপজেলার কামাল হোসেন মৃধার মেয়ে  রাজাপুর সরকারি পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেনীর ছাত্রীকে মনোজ সেন নামক এক হিন্দু যুবক তার পরিচয় গোপন রেখে মুসলমান পরিচয়ে প্রায়ই স্কুলে যাবার পথে সানজিদাকে কু-প্রস্তাব দিয়ে আসছে। গত ১৬ সেপ্টেম্বর সানজিদা উপজেলার আংগারিয়া গ্রামে তার মামা বাড়ি বেড়াতে যাওয়ার পথে দুপুর আড়াইটায় সময় অজ্ঞাত ব্যক্তির সহায়তায় জোড় পূর্বক মনোজ সানজিদাকে তার মোটরসাইকেলে তুলে। এ সময় সানজিদার ডাকচিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে আসলেও সানজিদাকে নিয়ে মনোজ ও তার সহযোগী মোটরসাইকেল যোগে দ্রুত পালিয়ে যায় মনোজ। 

সানজিদাকে অপহরণের ঘটনায় মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর রাতে সালজিদার বাবা কামাল হোসেন মৃধা বাদী হয়ে মনোজ সেন (২১) ও অজ্ঞাত ১ জন সহ দুই জনের বিরুদ্ধে রাজাপুর থানায় অপহরনের অভিযোগ এনে একটি মামলা দায়ের করেন যার নম্বর-১৫। 
এ বিষয় সানজিদার বাবা কামাল হোসেন মৃধা জানায়, মনোজ মুসলমান সেজে রাজাপুর উপজেলার ইন্দ্রপাশা গ্রামের আব্দুস ছালাম হাওলাদারের পুত্র রানার সাথে রানাদের বাড়িতে থেকে তার মেয়েকে স্কুলে যাওয়া আসার সময় প্রায়ই কু-প্রস্তাব দিতো। ঘটনার দিন সানজিদা তার মামার বাড়ি যাওয়ার পথে সানজিদার পথরোধ করে তাকে জোড় করে তুলে নিয়ে যায় মনোজ ও তার সহযোগী। 

রাজাপুর থানা ওসি তদন্ত মোঃ আবুল কালাম আজাদ জানান, অপহরণের মুলহোতা মনোজকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সানজিদাকে উদ্ধার করতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।


ঝালকাঠিতে নদী ভাঙ্গনের কবলে দোকনঘর নদীগর্ভে ফেরি গ্যাংওয়ে অচল

রিপোর্ট : ইমাম বিমান
ঝালকাঠি জেলার নলছিটি উপজেলাধীন  ভৈরবপাশা ইউনিয়নের ষাইটপাকিয়া ফেরিঘাট সংলগ্ন সুগন্ধা নদীর তীরবর্তী এলাকায় আকস্মিক নদী ভাঙ্গনে দোকনঘর নদীগর্ভে বিলীন সহ ফেরির গ্যাংওয়ে বিছিন্ন হয়ে সড়ক পথে যোগাযোগের অচলাবস্থা।

গত সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকালে ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীর আকস্মিক ভাঙনের কবলে ৪ঠি দোকান বিলীন সহ ফেরির গ্যাংওয়ে বিছিন্ন হয়ে গেছে । ফেরির গ্যাংওয়ে বিচ্ছিন্ন হওয়ার ফলে নলছিটির সঙ্গে ঝালকাঠি- বরিশাল'র সড়ক যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।

এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে ,সকাল সারে ১০টার দিকে হঠাৎ বিকট শব্দে ফেরির গ্যাংওয়ে ভেঙে পড়ে নদীতে তলিয়ে যায়। গ্যাংওয়ে সংলগ্ন ট্রলার শ্রমিক অফিস সহ  ৪টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায় । তাৎক্ষনিক স্থানীয়রা নদী থেকে কিছু মালামাল উদ্ধার করতে পারলেও অধিকাংশ  মালামাল নদীতে ডুবে গেছে। ফলে কয়েক লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ভুক্তভোগী ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায় সকালে দোকান খোলার পর হঠাৎ একটি শব্দ হয়। এবং কিছু বুঝে ওঠার আগেই সব নদীতে তলীয়ে যায়। ফলে পথে বসতে হবে ওইসব ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের।

স্থানীয় ভাবে অনুসন্ধানে জানাযায় যে, গত ২ বছর ধরে সুগন্ধা নদীর ভাঙনে উপজেলার ভবানীপুর, সুরই, হেদুয়া, খোজাখালী, মাটিভাঙা, মল্লিকপুর, বহরমপুর, কাজিপাড়া ষাটপাকিয়া সহ বিভিন্ন এলাকার   নদীতীর্বতী সংলগ্ন ঘর-বাড়ী সহ ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলিন হয়ে গেছে আর এখন বর্তমানে নদী ভাঙ্গন ভয়াবহ রুপ ধারন করছে । এ বিষয় এলাকাবাসী জানান, নদী ভাঙনের বিষয়ে একাধিকবার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজরে আনলেও নদী ভাঙন রোধে কার্যকরী কোন উদ্যোগ গ্রহন করা হয়নি। শুধুমাত্র যোগাযোগ সচল রাখতে ঘাটের পাশেই বহরমপুরে একটি বিকল্প ঘাট স্থাপন করা হয় বলে জানান ট্রলার শ্রমিক ইউনিয়নের নেতারা। এই ঘাটটি স্থাপনের ফলে যাত্রীদের ভোগান্তি কিছুটা লাঘব হবে বলেও তারা দাবি করেন।

এ ব্যাপারে ফেরী বিভাগের ষাটপাকিয়ার সুপারভাইজার মোহাম্মদ  মোশারফ হোসেন বলেন, আকস্মিক ভাঙনে ফেরির গ্যাংওয়ে ভেঙে যাওয়া অনির্দিষ্ট কালের জন্য ষাইটপাকিয়া- নলছিটি রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। তবে আমরা জেলা ফেরী বিভাগের মাধ্যমে ক্রেন খবর দিয়েছি। আগামীকালের মধ্যে নতুন করে গ্যাংওয়ে স্থাপন করার পর ফেরি চলাচল করাতে সক্ষম হবো বলে আশা করছি। 

এ ব্যাপারে নলছিটি উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুম্পা সিকদার জানান, সুগন্ধা নদীর আকস্মিক ভাঙনে ষাইটপাকিয়ার কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও ফেরীর গ্যাংওয়ে বিলিন হয়েছে বলে জানতে পেরেছি এ বিষয় সড়ক ও জনপথ কাজ করছে। গ্যাংওয়েতে কাজ করার জন্য ক্রেন দুপুরে এখানে পৌছাবে। কালকে (১৮ সেপ্টেম্বর) সকাল নাগাদ কাজ শেষ হবে ।

রাজাপুরে চিকিৎসকের অভাবে প্রয়োজনীয় সেবা থেকে বঞ্চিত উপজেলাবাসী

রিপোর্ট : ইমাম বিমান
ঝালকাঠি জেলার রাজাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চিকিৎসক সহ লোকবলের অভাবে বেহাল দশায় পরিনত হয়েছে।  রাজাপুর উপজেলার ৫০ শষ্যা বিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও লোকবলের অভাবে এখানে চিকিৎসা নিতে আশা  রোগীরা তাদের চাহিদা মতো চিকিৎসা সেবা পাচ্ছেনা। 

একদিকে বর্তমান সরকার যখন চিকিৎসা সেবাকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌছে দিতে বদ্ধ পরিকর অপরদিকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও লোকবলের অভাবে জোড়া তালির দিয়ে চলার মতোই চলছে রাজাপুরের  এই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। রাজাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৫০শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল যেখানে ১৫ জন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও সেখানে বর্তমানে চিকৎসক সংখ্যা মাত্র ২ জন। একদিকে যেমন ১৩ জন চিকিৎসকের পদ শূন্য থাকায় যখন রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধিপায় তখন কর্মরত ঐ দুজন চিকিৎসককে পড়তে হয় বিপাকে অপরদিকে প্রতিদিন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসা রোগীরা অধিকাংশ সময় ডাক তার বিহীন এ হাসপাতালে এসে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা না পেয়েই তাদের ফিরে যেতে হচ্ছে। তাই এই উপজেলার বাসিন্দারা চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।

এ বিষয় হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হলেও বাস্তবে সেবাদানের ক্ষেত্রে কোন প্রকার উন্নতি ঘটেনি। এখানে অপারেশন থিয়েটার স্থাপন করা হলেও কোন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নিয়োগ দেয়া হয়নি। এ কারনে অপারেশন থিয়াটারে স্থাপিত কোটি টাকার যন্ত্রপাতি থাকলেও তা ক্রমেই ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ছে। প্রতিদিন এখানে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে রোগীরা এসে চিকিৎসক না পেয়ে অধিক ব্যয়ে জেলা সদর হাসপাতালে চলে যান। বিশেষ করে গর্ভবতী মহিলাদের প্রসবের সময় জরুরী ভাবে সিজারিয়ান(সিজার) করা জরুরি হয়ে পড়লেও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক না থাকায় তাদের কষ্টের সীমা থাকে না। উপজেলা কমপ্লেক্সে জুনিয়র কনসালটেন্ট (সার্জারী),জুনিয়র কনসালটেন্ট (গাইনী), জুনিয়র কনসালটেন্ট (মেডিসিন), জুনিয়র কনসালটেন্ট (এনেসথিসিয়া), ডেন্টাল সার্জন, সহকারী সার্জনসহ অনেক চিকিৎসকের পদ র্দীঘদিন ধরে শূন্য আছে। ৫০ শয্যা হাসপাতাল হিসেবে খাদ্য বরাদ্ধ পাওয়া গেলেও চাহিদা মোতাবেক ঔষধপত্রসহ চিকিৎসক ও জনবল পোষ্টিং দেয়া হয়নি। এখানে বহু বছর ধরে এক্স-রে মেশিন থাকলেও মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট(রেডিও) অভাবে ব্যবহার হচ্ছেনা। হাসপাতালে অত্যাধুনিক অপারেশন থিয়েটার (ওটি) ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি থাকলেও প্রয়োজনীয় জনবল, এনেসথিসিয়া ও সার্জারি ডাক্তার না থাকায় সিজারসহ অন্যান্য অপারেশন বন্ধ রয়েছে। এখানে দাতেঁর চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রীসহ আধুনিক যন্ত্রপাতি নেই।

এ বিষয় চিকিৎসেবা বঞ্চিত কয়েকজন অভিযোগকারী জানান, রাজাপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক না থাকায় হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ডাক্তারের পরির্বতে হাসপাতালের পিয়ন আর ওয়ার্ড বয়রা বিভিন্ন সময়ে চিকিৎসা সেবা দেয়। ডাক্তার না থাকায় ব্যান্ডেজ, সেলাইসহ ছোটখাটো বিভন্নি অস্ত্রোপাচার পিয়ন ও  ওয়ার্ড বয়রাই করে থাকেন। এ হাসপাতালে প্রায় সময় ইনডোরে ৬০/৭০ জন রোগী ভর্তি থাকে এবং আউটডোরে ১৫০/২০০ জন রোগী চিকিৎসা নিতে আসে। বিশেষ করে গাইনি কোন ডাক্তার না থাকায় মহিলা রোগীদের চরম দূভোর্গ পোহাতে হচ্ছে শুধু তাই নয় এ হাসপাতালে কোন ব্লাড ব্যাংক না থাকায় জরুরী কোন রোগীর রক্তের প্রয়োজন হলে তা দেয়া সম্ভব হচ্ছে না।

এবিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোঃ মাহবুবুর রহমান চিকিৎসক সংকটের কথা স্বীকার করে বলেন, বর্তমানে ২জন ডাক্তার দিয়ে চলছে চিকিৎসা কার্যক্রম। ডাক্তার সংকটসহ বিভিন্ন সমস্যার কথা জানিয়ে লিখিত ও মৌখিক ভাবে উর্ধ্বতন কতৃপক্ষকে অবহিত করা হলেও প্রতিকার পাওয়া যাচ্ছে না।

 যশোরের শার্শায় কুয়ার পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

মোঃ রাসেল ইসলাম,বেনাপোল(যশোর)প্রতিনিধিঃ শার্শায় চটকাপোতায় পানিতে ডুবে আহাদ আলী নামে ২বছর বয়সের এক শিশু মারা গেছে।

মঙ্গলবার ১৭ ই সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৬ টার সময় বাড়ীর পাশে কুয়াই পড়ে শিশুটির মৃত্যু হয়।সে শার্শা উপজেলার চটকাপোতা গ্রামের আক্তার আলীর ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সন্ধ্যার পরে শিশুটি তার মায়ের সাথে বাড়ির সামনে ঘোরাঘুরি করার সময় উঠানের পাশে কুয়ায় পড়ে যাই। পরে শিশুটি’র মা তাকে দেখতে না পেয়ে খুঁজতে থাকে। খোঁজাখুজির এক পর্যায়ে পাশের কুয়াই শিশুটিকে ভাসতে দেখে গ্রামবাসীর সহযোগীতায় তুলে আনা হয়।পরে চিকিৎসার জন্য শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করে।শিশু আহাদের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

এ ব্যাপারে শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাক্তার নজরুল ইসলাম বলেন, শিশুটি হাসপাতালে নিয়ে আসার পূর্বেই মারা গেছে।

নওগাঁর আত্রাইয়ে গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে বৃদ্ধের আত্মহত্যা

নাজমুল হক নাহিদ, আত্রাই (নওগাঁ) : নওগাঁর আত্রাইয়ে গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে মিরবক্স (৭০) নামে এক বৃদ্ধ আত্মহত্যা করেছেন।  সোমবার সকালে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা রেকর্ড ও নিহতের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

নিহত মিরবক্স উপজেলার পাঁচুপুর ইউনিয়নের জয়নাথপুর গ্রামের মৃত ছলিমদ্দিনের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, রবিবার দিবাগত গভীর রাতে তিনি পরিবারের লোকজনের অজান্তে কীটনাশক গ্যাস ট্যাবলেট খান। বিষয়টি পরিবারের লোকজন টের পেলে সঙ্গে সঙ্গে তাকে আত্রাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপে¬ক্সে চিকিৎসার জন্য নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষনা করেন।

এ ব্যাপারে আত্রাই থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোসলেম উদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, মিরবক্স কীটনাশক গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে আত্মহত্যা করেছেন। তার লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা রেকর্ড করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, তার মৃত্যুর কারণ ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে।

শার্শায় বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ফুটবল প্রতিযোগীতায় বেনাপোল পৌরসভা একাদশ ২-০ গোলে বিজয়

মোঃ রাসেল ইসলাম,বেনাপোল(যশোর)প্রতিনিধি: যশোরের শার্শা উপজেলার শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০১৯(অনূর্ধ্ব-১৭) এর ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়।

রবিবার(১৫/০৯/১৯ইং) তারিখ বিকাল ৩ টায় অনুষ্ঠিত ফাইনাল খেলায় অংশ গ্রহন করে বেনাপোল পৌর একাদশ বনাম নিজামপুর ইউনিয়ন পরিষদ একাদশ। বেনাপোল পৌর একাদশ ২-০ গোলে পরাজিত করে নিজামপুর ইউনিয়ন পরিষদকে। খেলা শেষে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন ৮৫, যশোর-১ শার্শা আসনের সাংসদ আলহাজ্ব শেখ আফিল উদ্দিন। বিজয় খেলোয়াড়দের মধ্যে বঙ্গবন্ধু জাতীয় গোল্ডকাপ পুরস্কার বিতরণের সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পুলক কুমার মন্ডল, শার্শা উপজেলা আ.লীগ সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব নুরুজ্জামান, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান, নাভারণ কলেজের অধ্যক্ষ ইব্রাহিম খলিল, শার্শা থানার ওসি(প্রশাসন) আতাউর রহমান, বেনাপোল ইউপি চেয়ারম্যান বজলুর রহমান, নিজামপুর ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, শার্শা ইউপি চেয়ারম্যান সোহরাব হোসেন, বাগাছরা ইউপি চেয়ারম্যান কবির বকুল সহ উপজেলা আ.লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

উলে¬খ্য, গত ৫ই সেপ্টেম্বর/২০১৯ইং তারিখ শার্শা উপজেলার শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামে বঙ্গবন্ধু জাতীয় ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০১৯(অনূর্ধ্ব-১৭) এর প্রতিযোগিতা শুরু হয়। অত্র উপজেলার মোট ১১ টি ইউনিয়ন সহ বেনাপোল পৌর একাদশ এর মধ্যে এই খেলা অনুষ্ঠিত হয়।

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

আজকের দেশ সংবাদ . Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget