নওগাঁয় প্রতিপক্ষের হামলায় প্রথম শ্রেণীর ঠিকাদার স্ব-স্ত্রীক গুরুত্বর আহত
নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি: নওগাঁয় জমিজমা নিয়ে দন্দের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় পৌর আওয়ামীলীগের ৩নং ওয়ার্ড সভাপতি ও প্রথম শ্রেণীর ঠিকাদার দেওয়ান আলী আকবার (৪৭) নামে এক ব্যাবসায়ী গুরুত্বর আহত হয়েছে। এসময় তার সাথে থাকা স্ত্রী দিল আফরোজা লাভলী শান্তাও গুরুতর আহত হয়েছেন।
গত শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে সদরের পিরোজপুর মাদারমোল্লা নামক স্থানে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় দিল আফরোজা লাভলী শান্তা বাদী হয়ে রাতেই ৫জনের নাম উল্লেখ করে থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলা সূত্রে জানাগেছে, সদরের পিরোজপুরের মৃত. আলহাজ্ব আজিজুর রহমান ও মনতাছুর রহমান দুভাইয়ের সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ একটি পুকুর নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এরই জের ধরে মৃত. আলহাজ্ব আজিজুর রহমান দুই ছেলে ও মেয়ে দিল আফরোজা লাভলী শান্তার সাথেও মাঝে মাঝে গন্ডগোলের জের চলে আসছিল। ঘটনার দিন দিল আফরোজা তার অসুস্থ মাকে মাকে দেখার জন্য বাবার বাড়ি যান। রাতে দেওয়ান আলী আকবার তার স্ত্রীকে নেওয়ার জন্য শশুর বাড়ি যান যান। সেখান থেকে মটরসাইকেল যোগে বাড়ি ফেরার পথে মাদারমোল্লা বাজারের পশে নাহার চাল কলের কাছে পৌছালে আগে থেকে ওৎপেতে থাকা মামলার এজাহারের উল্লেখিত আসামী মমতাছুর রহামন দিল আফরোজার চাচা কয়েকজন ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসীকে নিয়ে তাদের পথ রোধ করেন। ও তাদের মোটর সাইকেল হতে টেনে হিচড়ে নামায় ও মমতাছুরের নির্দেশে ভাড়াটিয়া সন্ত্রসী বাহিনী আনসার আলী সরদার, নাজমুল হক, ইমরান হোসেন সহ বেশ কয়েকজন দেওয়ান আলী আকবরকে লোহার রড, লাঠি সোডা দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে এলোপাতাড়ি মারধোর শুরু করেন। ও গলা চেপে ধরে শ্বাস রোধ করে হত্যার চেষ্ঠা করেন। এসময় তার স্ত্রী শান্তা বাধা দিতে গেল তাকেও মারধোর করেন এবং তার গলায় থাকা স্বর্নের চেইন ও দেওয়ান আলীর কাছে কুরবনীর গরু কেনার ১লাখ টাকা ছিনিয়ে নেন তারা। এসময় তাদের চিৎকার চেচামেচি শুনতে পেয়ে এলাকাবাসীরা ছুটে এলে তারা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান। পরে স্থানীয়রা ঘটনাস্থল হতে গুরুত্বর আহত অবস্থায় দেওয়ান আলী আকবর ও তার স্ত্রীকে উদ্ধার করে নওগাঁ সদর হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে দেন।
মামলা সূত্রে জানাগেছে, সদরের পিরোজপুরের মৃত. আলহাজ্ব আজিজুর রহমান ও মনতাছুর রহমান দুভাইয়ের সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ একটি পুকুর নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এরই জের ধরে মৃত. আলহাজ্ব আজিজুর রহমান দুই ছেলে ও মেয়ে দিল আফরোজা লাভলী শান্তার সাথেও মাঝে মাঝে গন্ডগোলের জের চলে আসছিল। ঘটনার দিন দিল আফরোজা তার অসুস্থ মাকে মাকে দেখার জন্য বাবার বাড়ি যান। রাতে দেওয়ান আলী আকবার তার স্ত্রীকে নেওয়ার জন্য শশুর বাড়ি যান যান। সেখান থেকে মটরসাইকেল যোগে বাড়ি ফেরার পথে মাদারমোল্লা বাজারের পশে নাহার চাল কলের কাছে পৌছালে আগে থেকে ওৎপেতে থাকা মামলার এজাহারের উল্লেখিত আসামী মমতাছুর রহামন দিল আফরোজার চাচা কয়েকজন ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসীকে নিয়ে তাদের পথ রোধ করেন। ও তাদের মোটর সাইকেল হতে টেনে হিচড়ে নামায় ও মমতাছুরের নির্দেশে ভাড়াটিয়া সন্ত্রসী বাহিনী আনসার আলী সরদার, নাজমুল হক, ইমরান হোসেন সহ বেশ কয়েকজন দেওয়ান আলী আকবরকে লোহার রড, লাঠি সোডা দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে এলোপাতাড়ি মারধোর শুরু করেন। ও গলা চেপে ধরে শ্বাস রোধ করে হত্যার চেষ্ঠা করেন। এসময় তার স্ত্রী শান্তা বাধা দিতে গেল তাকেও মারধোর করেন এবং তার গলায় থাকা স্বর্নের চেইন ও দেওয়ান আলীর কাছে কুরবনীর গরু কেনার ১লাখ টাকা ছিনিয়ে নেন তারা। এসময় তাদের চিৎকার চেচামেচি শুনতে পেয়ে এলাকাবাসীরা ছুটে এলে তারা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান। পরে স্থানীয়রা ঘটনাস্থল হতে গুরুত্বর আহত অবস্থায় দেওয়ান আলী আকবর ও তার স্ত্রীকে উদ্ধার করে নওগাঁ সদর হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে দেন।
পরে দিল আফরোজা প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহন করে নওগাঁ সদর থানায় ৫জনের নাম উল্লেখ করে থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এঘটনায় নাজমুল হক নামে একজনকে আটক করেছে থানা পুলিশ।
মৃত. আলহাজ্ব আজিজুর রহমান এর ছোট ছেলে পিরোজপুর মাদারমোল্লা গ্রামের সাজু বলেন, প্রায় ৬-৭বছর ধরে আমার চাচা মমতাছুর রহমান ও আমার বাবার মধ্যে একটি পুকুর নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। পৈতৃক সূত্রে আমারা ঐ পুকুরের অংশিদার কিন্তু আমার চাচারা আমাদের কোন অংশ না দিয়ে জোর পূর্বক প্রায় ২০-২৫বছর ধরে সেই পুকুরটি একাই ভোগ দখল করে আসছে। এ নিয়ে কিছুদিন পূর্বে একবার গন্ডোগোলের সময় আমার বাবা ঘটনাস্থলে স্ট্রোক করে মারা যান। এঘটনায় বিভিন্ন সময় তারা আমাদেরকে হত্যার হুমকি দিয়ে আসছিল, তবুও আমরা কিছু বলিনি। কিন্তু শুক্রবার রাতে আমার বোন দুলাভাইকে একা পেয়ে তারা আমার বোন ও দুলাভাইকে হত্যার উদ্দেশ্যে সন্ত্রসী বাহিনী দ্বারা অ্যাটাক করে। তাদের চিৎকারে সে সময় লোকজন ছুটে না আসলে তারা সেখানেই তাদের মেরে ফেলত। আমরা এর সুষ্ঠ বিচার দাবী করছি।
দিল আফরোজা লাভলী শান্তা বলেন, আমার বাবা মারা যাওয়ার পর থেকে আমার মা অসুস্থ হয়ে পড়ে আমি মাঝে মাঝে আমার মাকে দেখতে যাই। শুক্রবারও আমি মাকে দেখতে গিয়েছিলাম সেখানে গিয়ে রাত হয়ে গেলে আমি আমার স্বামীকে ফোন করে আসতে বলি আমাতে নিতে আসার জন্য। বাড়ি ফেরার পথে রাস্তার মাঝে আমার চাচাসহ বেশ কয়েকজন আমাদের পথ রোধ করে এবং আমার চাচা আমার স্বামীকে উদ্দেশ্য করে বলে এই হচ্ছে সবকিছুর মূল একে আগে রাস্তা থেকে সরাতে হবে বলে অতর্কিত ভাবে তারা আমার স্বামীর উপর হামলা চালায়। এসময় আমি বাধা দিতে গেলে আমাকেও মারপিট করে। এবং আমার গলায় থাকা একটি স্বর্নের চেইন ছিল সেটা আসছার আলী নামে একজন টানদিয়ে ছিড়ে নেয়।
আহত দেওয়ান আলী আকবর বলেন, আমি কুরবানীর গরু কেনার জন্য হাটে গিয়েছিলাম সেখান থেকে ফিরে আমার স্ত্রীকে নেওয়ার জন্য শশুর বাড়ী যাই। ফেরার পথে আমার চাচা শশুর সন্ত্রাসী বাহিনী দ্বারা আমাকে মেরে ফেরার উদ্দেশ্যে আমার উপর অতর্কিত হামলা চালায়। যেখানে এ ঘটনায় আমার কোন সম্পৃক্ততা নেই সেখানে আমার উপর হামলা কেন। আমি এঘটনার সুষ্ট বিচার চাই।
তিনি আরো বলেন, ঘটনার সময় কুরবানীর গরু কেনার জন্য আমার পকেটে থাকা এক লাখ টাকা তারা ছিনিয়ে নেয়।
অভিযুক্ত আনছার আলী সরদার বলেন, আমি গন্ডোগোল দেখে সেখানে যাই ছুটানো (মিমাংসা)র জন্য কিন্তু আকবর আমাকে প্রথমে দুই তিনটা ঘুসি মারে এই কারনে আমিও রাগ করে আকবরের নাকে ঘুসি মারি এতে করে তার নাক ফেটে যায়। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে কেউ টাকা দিয়ে ভাড়া করে নিয়ে যায়নি আমি গন্ডোগোল দেখে সেখানে গেছি।
মামলার আরেক অভিযুক্ত ব্যক্তি মমতাছুর আলী পলাতক থাকায় ও তার মোবাইল ফোন বন্ধ থাকার তার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
নওগাঁ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাওয়ার্দী হোসেন বলেন, পিরোজপুর মাদারমোল্লার গন্ডোগোলের বিষয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে। এঘটনায় ইতোমধ্যে একজনকে আটক করা হয়েছে এবং বাকি আসমীদের আটক করার জোর প্রচেষ্টা অব্যহত রয়েছে।
মৃত. আলহাজ্ব আজিজুর রহমান এর ছোট ছেলে পিরোজপুর মাদারমোল্লা গ্রামের সাজু বলেন, প্রায় ৬-৭বছর ধরে আমার চাচা মমতাছুর রহমান ও আমার বাবার মধ্যে একটি পুকুর নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। পৈতৃক সূত্রে আমারা ঐ পুকুরের অংশিদার কিন্তু আমার চাচারা আমাদের কোন অংশ না দিয়ে জোর পূর্বক প্রায় ২০-২৫বছর ধরে সেই পুকুরটি একাই ভোগ দখল করে আসছে। এ নিয়ে কিছুদিন পূর্বে একবার গন্ডোগোলের সময় আমার বাবা ঘটনাস্থলে স্ট্রোক করে মারা যান। এঘটনায় বিভিন্ন সময় তারা আমাদেরকে হত্যার হুমকি দিয়ে আসছিল, তবুও আমরা কিছু বলিনি। কিন্তু শুক্রবার রাতে আমার বোন দুলাভাইকে একা পেয়ে তারা আমার বোন ও দুলাভাইকে হত্যার উদ্দেশ্যে সন্ত্রসী বাহিনী দ্বারা অ্যাটাক করে। তাদের চিৎকারে সে সময় লোকজন ছুটে না আসলে তারা সেখানেই তাদের মেরে ফেলত। আমরা এর সুষ্ঠ বিচার দাবী করছি।
দিল আফরোজা লাভলী শান্তা বলেন, আমার বাবা মারা যাওয়ার পর থেকে আমার মা অসুস্থ হয়ে পড়ে আমি মাঝে মাঝে আমার মাকে দেখতে যাই। শুক্রবারও আমি মাকে দেখতে গিয়েছিলাম সেখানে গিয়ে রাত হয়ে গেলে আমি আমার স্বামীকে ফোন করে আসতে বলি আমাতে নিতে আসার জন্য। বাড়ি ফেরার পথে রাস্তার মাঝে আমার চাচাসহ বেশ কয়েকজন আমাদের পথ রোধ করে এবং আমার চাচা আমার স্বামীকে উদ্দেশ্য করে বলে এই হচ্ছে সবকিছুর মূল একে আগে রাস্তা থেকে সরাতে হবে বলে অতর্কিত ভাবে তারা আমার স্বামীর উপর হামলা চালায়। এসময় আমি বাধা দিতে গেলে আমাকেও মারপিট করে। এবং আমার গলায় থাকা একটি স্বর্নের চেইন ছিল সেটা আসছার আলী নামে একজন টানদিয়ে ছিড়ে নেয়।
আহত দেওয়ান আলী আকবর বলেন, আমি কুরবানীর গরু কেনার জন্য হাটে গিয়েছিলাম সেখান থেকে ফিরে আমার স্ত্রীকে নেওয়ার জন্য শশুর বাড়ী যাই। ফেরার পথে আমার চাচা শশুর সন্ত্রাসী বাহিনী দ্বারা আমাকে মেরে ফেরার উদ্দেশ্যে আমার উপর অতর্কিত হামলা চালায়। যেখানে এ ঘটনায় আমার কোন সম্পৃক্ততা নেই সেখানে আমার উপর হামলা কেন। আমি এঘটনার সুষ্ট বিচার চাই।
তিনি আরো বলেন, ঘটনার সময় কুরবানীর গরু কেনার জন্য আমার পকেটে থাকা এক লাখ টাকা তারা ছিনিয়ে নেয়।
অভিযুক্ত আনছার আলী সরদার বলেন, আমি গন্ডোগোল দেখে সেখানে যাই ছুটানো (মিমাংসা)র জন্য কিন্তু আকবর আমাকে প্রথমে দুই তিনটা ঘুসি মারে এই কারনে আমিও রাগ করে আকবরের নাকে ঘুসি মারি এতে করে তার নাক ফেটে যায়। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে কেউ টাকা দিয়ে ভাড়া করে নিয়ে যায়নি আমি গন্ডোগোল দেখে সেখানে গেছি।
মামলার আরেক অভিযুক্ত ব্যক্তি মমতাছুর আলী পলাতক থাকায় ও তার মোবাইল ফোন বন্ধ থাকার তার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
নওগাঁ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাওয়ার্দী হোসেন বলেন, পিরোজপুর মাদারমোল্লার গন্ডোগোলের বিষয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে। এঘটনায় ইতোমধ্যে একজনকে আটক করা হয়েছে এবং বাকি আসমীদের আটক করার জোর প্রচেষ্টা অব্যহত রয়েছে।