নওগাঁর মান্দায় ৩ সন্তানের জননীর রহস্যজনক মৃত্যু
নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি: নওগাঁর মান্দায় রাশেদা বেগম (৪০) নামে এক গৃহবধূর মৃত্যু নিয়ে রহস্যের সৃষ্টি হয়েছে। গত রোববার বাড়ির পেছনের ফাঁকা মাঠ থেকে নিহতের লাশ উদ্ধার করেছেন স্থানীয়রা। নিহত রাশেদা বেগম উপজেলার বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের উত্তর চকরামপুর গ্রামের ইনতাজ আলীর স্ত্রী ও তিন সন্তানের জননী। ঘটনায় মান্দা থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়েরসহ নিহতের লাশ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছেন পুলিশ।
স্থানীয় বাসিন্দা নায়েব আলী রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে মাঠে গরু বাঁধতে গিয়ে ধান কেটে নেয়া বাড়ি সংলগ্ন একটি ফাঁকা খেতে রাশেদা বেগমের লাশ পড়ে থাকতে দেখে চিৎকার দেয়। পরে নিহতের ছেলে-মেয়েসহ গ্রামবাসি সেখানে উপস্থিত হন। পরে নিহত রাশেদার লাশ উদ্ধার করে বাড়ির ভেতরে নেয়া হয়।
নিহতের মেয়ে শরমিলা আক্তার জানান, রাতে খাবার শেষে মা ও আমি একই ঘরে ঘুমিয়ে পড়ি। সকালে উঠে বিছানায় তাকে আর দেখিনি। অনেক বেলা হলে মায়ের লাশ বাড়ির পেছনে ফাঁকা জমিতে পড়ে থাকার বিষয়ে জানতে পারি। নিহতের ছেলে আশাদুল ইসলামও একই ধরনের কথা বলেন। নিহতের স্বামী ইনতাজ আলী জানান, রাতে খাওয়া-দাওয়া শেষে আমি আলাদা ঘরে ঘুমিয়ে ছিলাম। সকালে গ্রামের নায়েব আলীর মাধ্যমে স্ত্রীর লাশ বাড়ির পেছনে পড়ে থাকার বিষয়ে অবহিত হয়েছি।
স্থানীয়রা জানান, নিহত রাশেদা বেগম দরজাবিহিন একটি ঘরে ছোটমেয়ে শরমিলাকে নিয়ে রাত্রিযাপন করতেন। রাতে কখন ও কেন বিছানা থেকে রাশেদা বেগম বাড়ির বাইরে গিয়েছিলেন এবিষয়ে মেয়ে শরমিলা কিছুই জানাতে পারেননি। তার মৃত্যু নিয়ে স্থানীয়দের মাঝে নানা প্রশ্নের সষ্টি হয়েছে। অনেক বেলা পর্যন্ত রাশেদার বেগমের খোঁজখবর না করায় পরিবারের সদস্যদের দিকে সন্দেহের আঙ্গুল তুলেছেন স্থানীয়রা। ঘটনায় নিহতের ভাই মুকুল হোসেন বাদি হয়ে মান্দা থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করেছেন।
মান্দা থানার পরিদর্শক মোজাফফর হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনাস্থল থেকে নিহত গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নওগাঁ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট পেলেই তার মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
স্থানীয় বাসিন্দা নায়েব আলী রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে মাঠে গরু বাঁধতে গিয়ে ধান কেটে নেয়া বাড়ি সংলগ্ন একটি ফাঁকা খেতে রাশেদা বেগমের লাশ পড়ে থাকতে দেখে চিৎকার দেয়। পরে নিহতের ছেলে-মেয়েসহ গ্রামবাসি সেখানে উপস্থিত হন। পরে নিহত রাশেদার লাশ উদ্ধার করে বাড়ির ভেতরে নেয়া হয়।
নিহতের মেয়ে শরমিলা আক্তার জানান, রাতে খাবার শেষে মা ও আমি একই ঘরে ঘুমিয়ে পড়ি। সকালে উঠে বিছানায় তাকে আর দেখিনি। অনেক বেলা হলে মায়ের লাশ বাড়ির পেছনে ফাঁকা জমিতে পড়ে থাকার বিষয়ে জানতে পারি। নিহতের ছেলে আশাদুল ইসলামও একই ধরনের কথা বলেন। নিহতের স্বামী ইনতাজ আলী জানান, রাতে খাওয়া-দাওয়া শেষে আমি আলাদা ঘরে ঘুমিয়ে ছিলাম। সকালে গ্রামের নায়েব আলীর মাধ্যমে স্ত্রীর লাশ বাড়ির পেছনে পড়ে থাকার বিষয়ে অবহিত হয়েছি।
স্থানীয়রা জানান, নিহত রাশেদা বেগম দরজাবিহিন একটি ঘরে ছোটমেয়ে শরমিলাকে নিয়ে রাত্রিযাপন করতেন। রাতে কখন ও কেন বিছানা থেকে রাশেদা বেগম বাড়ির বাইরে গিয়েছিলেন এবিষয়ে মেয়ে শরমিলা কিছুই জানাতে পারেননি। তার মৃত্যু নিয়ে স্থানীয়দের মাঝে নানা প্রশ্নের সষ্টি হয়েছে। অনেক বেলা পর্যন্ত রাশেদার বেগমের খোঁজখবর না করায় পরিবারের সদস্যদের দিকে সন্দেহের আঙ্গুল তুলেছেন স্থানীয়রা। ঘটনায় নিহতের ভাই মুকুল হোসেন বাদি হয়ে মান্দা থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করেছেন।
মান্দা থানার পরিদর্শক মোজাফফর হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনাস্থল থেকে নিহত গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নওগাঁ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট পেলেই তার মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।