ধান ক্রয়ের জন্য রাণীনগরে লটারির মাধ্যমে নির্বাচন করা হচ্ছে কৃষকদের
রাণীনগর (নওগাঁ) সংবাদদাতা: নওগাঁর রাণীনগরে সরাসরি কৃষকদের কাছ থেকে ন্যায্য মূল্যে খাদ্যশস্য (ধান ও গম) সংগ্রহ করার লক্ষ্যে লটারীর মাধ্যমে নির্বাচন করা হচ্ছে কৃষকদের। চলতি মৌসুমে ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। প্রতিবছরই এক শ্রেণির সিন্ডিকেট দল কৃষকদের নাম ব্যবহার করে তাদের লভাংশ অবৈধ ভাবে ভোগ করে আসছিলো যার কারণে কৃষকরা ধান উৎপাদন করে সব সময় লোকশান দিয়ে আসছে।
কৃষকদের লোকশান পূরন করার লক্ষ্যে সরাসরি কৃষকদের কাছ থেকে সরকারি মূল্যে ধান ক্রয় করার জন্য জেলা প্রশাসনের নির্দেশক্রমে লটারীর মাধ্যমে কৃষক নির্বাচন করা হচ্ছে। নির্বাচিত কৃষকদের বাড়ি গিয়ে সরকারী মূল্যে ধান ক্রয় করা হবে। এই কর্মসূচীর অংশ হিসেবে লটারির মাধ্যমে কৃষক নির্বাচনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে রাণীনগর উপজেলা প্রশাসন। এ উপলক্ষ্যে শুক্রবার উপজেলা খাদ্যশস্য সংগ্রহ ও মনিটরিং কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আল মামুনের সভাপতিত্বে ১নং খট্টেশ্বর রাণীনগর ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গনে উন্মুক্ত লটারির মাধ্যমে ভাগ্যবান কৃষকদের নির্বাচন করা হয় যাদের কাছ থেকে সরকারি মূল্যে ধান ক্রয় করা হবে। এর আগে কাশিমপুর ও কালীগ্রাম ইউনিয়নে লটারীর মাধ্যমে কৃষক নির্বাচন করা হয়। চলতি মৌসুমে উপজেলায় বোরো সংগ্রহ ২০১৮-২০১৯ মৌসুমে অভ্যন্তরীণভাবে ২৬ টাকা কেজি দরে ৫শত ৩২ মেট্টিক টন ধান ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। লক্ষ্যমাত্রার সবটুকু ধান লটারীর মাধ্যমে নির্বাচিত কৃষকদের কাছ থেকে ক্রয় করা হবে।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শহীদুল ইসলাম, খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম সরকার, খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহা. শরিফুল ইসলাম লিটন, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির এজিএম সাইদী সবুজ খাঁন, সদর ইউপি চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান পিন্টু, কাশিমপুর ইউপি চেয়ারম্যান মকলেছুর রহমান বাবু, উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা আহসান হাবীব রতন, কৃষি ও খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী, পরিষদের সকল সদস্য, স্থানীয় কৃষক ও গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা উপস্থিত ছিলেন।
খট্টেশ্বর গ্রামের কৃষক জবেদ আলী মন্ডল বলেন ধান চাষ করে আমরা মহাবিপদে পড়েছি। বর্তমানে ধান বিক্রি করে আমাদের খরচই মিলছে না। ভেবেছিলাম ঈদে ধান বিক্রি করে পরিবারের সদস্যদের কাপড় কিনে দিবো। কিন্তু এখনো পর্যন্ত আমি ধান বিক্রি করতে পারি নাই। তবে লটারীতে আমার নাম ওঠায় আমি খুশি কারণ একটু হলেও এখন আমি নায্যমূল্যে কিছু ধান বিক্রি করতে পারবো।
নির্বাহী কর্মকর্তা আল মামুন বলেন, পর্যায়ক্রমিক ভাবে উপজেলার ৮টি ইউনিয়ন থেকে ৫শত ৩২জন কৃষককে লটারীর মাধ্যমে নির্বাচন করা হবে। নির্বাচিত প্রতিজন কৃষকের কাছ থেকে ১মেট্টিক টন করে ধান ক্রয় করা হবে। আমি আশা করি এই কর্মসূচির মাধ্যমে উপজেলার কৃষকরা একটু হলেও ধানের নায্য মূল্য পাবেন। কোন সিন্ডিকেট দল আর কৃষকদের লাভের ভাগ অবৈধ ভাবে ভোগ করতে পারবে না। এই বিষয়ে সরকার বদ্ধ পরিকর। ধান ও চাল সংগ্রহের ক্ষেত্রে কোন অনিয়মকে মেনে নেওয়া হবে না। চাল সংগ্রহের ক্ষেত্রে একই পদ্ধতি অবলম্বন করা বলে তিনি জানান।
কৃষকদের লোকশান পূরন করার লক্ষ্যে সরাসরি কৃষকদের কাছ থেকে সরকারি মূল্যে ধান ক্রয় করার জন্য জেলা প্রশাসনের নির্দেশক্রমে লটারীর মাধ্যমে কৃষক নির্বাচন করা হচ্ছে। নির্বাচিত কৃষকদের বাড়ি গিয়ে সরকারী মূল্যে ধান ক্রয় করা হবে। এই কর্মসূচীর অংশ হিসেবে লটারির মাধ্যমে কৃষক নির্বাচনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে রাণীনগর উপজেলা প্রশাসন। এ উপলক্ষ্যে শুক্রবার উপজেলা খাদ্যশস্য সংগ্রহ ও মনিটরিং কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আল মামুনের সভাপতিত্বে ১নং খট্টেশ্বর রাণীনগর ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গনে উন্মুক্ত লটারির মাধ্যমে ভাগ্যবান কৃষকদের নির্বাচন করা হয় যাদের কাছ থেকে সরকারি মূল্যে ধান ক্রয় করা হবে। এর আগে কাশিমপুর ও কালীগ্রাম ইউনিয়নে লটারীর মাধ্যমে কৃষক নির্বাচন করা হয়। চলতি মৌসুমে উপজেলায় বোরো সংগ্রহ ২০১৮-২০১৯ মৌসুমে অভ্যন্তরীণভাবে ২৬ টাকা কেজি দরে ৫শত ৩২ মেট্টিক টন ধান ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। লক্ষ্যমাত্রার সবটুকু ধান লটারীর মাধ্যমে নির্বাচিত কৃষকদের কাছ থেকে ক্রয় করা হবে।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শহীদুল ইসলাম, খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম সরকার, খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহা. শরিফুল ইসলাম লিটন, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির এজিএম সাইদী সবুজ খাঁন, সদর ইউপি চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান পিন্টু, কাশিমপুর ইউপি চেয়ারম্যান মকলেছুর রহমান বাবু, উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা আহসান হাবীব রতন, কৃষি ও খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী, পরিষদের সকল সদস্য, স্থানীয় কৃষক ও গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা উপস্থিত ছিলেন।
খট্টেশ্বর গ্রামের কৃষক জবেদ আলী মন্ডল বলেন ধান চাষ করে আমরা মহাবিপদে পড়েছি। বর্তমানে ধান বিক্রি করে আমাদের খরচই মিলছে না। ভেবেছিলাম ঈদে ধান বিক্রি করে পরিবারের সদস্যদের কাপড় কিনে দিবো। কিন্তু এখনো পর্যন্ত আমি ধান বিক্রি করতে পারি নাই। তবে লটারীতে আমার নাম ওঠায় আমি খুশি কারণ একটু হলেও এখন আমি নায্যমূল্যে কিছু ধান বিক্রি করতে পারবো।
নির্বাহী কর্মকর্তা আল মামুন বলেন, পর্যায়ক্রমিক ভাবে উপজেলার ৮টি ইউনিয়ন থেকে ৫শত ৩২জন কৃষককে লটারীর মাধ্যমে নির্বাচন করা হবে। নির্বাচিত প্রতিজন কৃষকের কাছ থেকে ১মেট্টিক টন করে ধান ক্রয় করা হবে। আমি আশা করি এই কর্মসূচির মাধ্যমে উপজেলার কৃষকরা একটু হলেও ধানের নায্য মূল্য পাবেন। কোন সিন্ডিকেট দল আর কৃষকদের লাভের ভাগ অবৈধ ভাবে ভোগ করতে পারবে না। এই বিষয়ে সরকার বদ্ধ পরিকর। ধান ও চাল সংগ্রহের ক্ষেত্রে কোন অনিয়মকে মেনে নেওয়া হবে না। চাল সংগ্রহের ক্ষেত্রে একই পদ্ধতি অবলম্বন করা বলে তিনি জানান।