Latest Post
92 অন্যান্য 51 অর্থনীতি 24 আইন ও আদালত 76 আন্তর্জাতিক 588 এক ঝলক 3 কক্সবাজার 1 কবিতা 22 কিশোরগঞ্জ 4 কুড়িগ্রাম 6 কুমিল্লা 1 কুষ্টিয়া 3 কৃষি 107 কৃষি ও প্রকৃতি 10 ক্রিকেট 1 খাগড়াছড়ি 73 খেলাধুলা 45 গণমাধ্যম 12 গাইবান্ধা 1 গাজীপুর 17 চট্টগ্রাম 5 চাঁদপুর 5 চাঁপাইনবাবগঞ্জ 2 চুয়াডাঙ্গা 14 জয়পুরহাট 1 জাতীয় 3 জামালপুর 1 জোকস 6 ঝনিাইদহ 246 ঝালকাঠি 12 ঝিনাইদহ 4 টাঙ্গাইল 44 ঠাকুরগাঁও 39 ঢাকা 1 থী 3 দিনাজপুর 4784 দেশজুড়ে 42 ধর্ম 3414 নওগাঁ 14 নাটোর 2 নারায়ণগঞ্জ 1 নিহত ২ 1 নীলফামারীর 2 নেত্রকোনা 1 নোয়াখালী 3 পঞ্চগড় 4 পিরোজপু 2 প্রকৃতি 2782 প্রথম পাতা 23 প্রবাস 1 ফরিদপুর 17 ফিচার 8 ফুটবল 1 ফেনী 94 বগুড়া 2 বলিউড 58 বাগমারা 82 বিএমএসএফ 31 বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি 53 বিনোদন 51 বেনাপোল 2 ব্রাক্ষণবাড়িয়া 1 ব্রাহ্মণবাড়িয়া 51 ভিডিও 18 ভোলা 8 ভ্রমণ 59 ময়মুনসিংহ 1 মাগুরা 1 মাদারীপু 2 মাদারীপুর 1 মানিকগঞ্জ 1 মেহেরপুর 495 যশোর 5 রংপুর 103 রাজনীতি 3 রাজবাড়ী 95 রাজশাহী 3 লক্ষ্মীপুর 24 লাইফস্টাইল 2 লালমনিরহা 41 শিক্ষা 1 শ্রীপুর 891 সকল জেলা 2 সাতক্ষীরা 9 সিরাজগঞ্জ 3 সিলেট 63 সুনামগঞ্জ 31 স্বাস্থ্য 4 হবিগঞ্জ 1 হলিউড 10 bmsf

নওগাঁ প্রতিনিধি: নওগাঁয় জেলা সরকারি আইনগত সহায়তা কার্যক্রম কেইস রেফারেল (মামলা স্থানান্তর) পদ্ধতির বাস্তবায়ন ও চলমান কার্যক্রমের অগ্রগতি শীর্ষক এক পুনঃমূল্যায়ন কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার দিনব্যাপী শহরের মল্লিকা ইন হোটেল জেলা লিগ্যাল এইড এর আয়োজনে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।


কর্মশালায় জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির (জেলা আইনগত সহায়তা কমিটি) সভাপতি এবং জেলা ও দায়রা জজ একেএম শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, জাতীয় আইনগত সহায়তা সেবা সংস্থার (এনএলএএসও) পরিচালক জাফরুল হাসান।


এসময় বিশেষ অথিতির বক্তব্য রাখেন, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব ইফতেখার বিন আজিজ, নওগাঁ জেলা প্রশাসক মিজানুর রহমান, নওগাঁর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাশিদুল হক।


এছাড়াও বক্তব্য রাখেন, ইউএনডিপির প্রকল্প কর্মকর্তা মেরিনা সাখাওয়াত আলী, সমন্বয়কারী কর্মকর্তা শামীম আহসান চৌধুরী, জাতীয় আইনগত সহায়তা সেবা সংস্থার সহকারী পরিচালক কাজী ইয়াসিন হাবিব, উপ-পরিচালক (প্রশাসন) জেলা যুগ্ম জজ আবেদা সুলতানা, জেলা লিগ্যাল এইড সিনিয়র সহকারী জজ এজিএম মনিরুল হাসান সরকার।


এসময় জেলার ১১টি বিভিন্ন উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন চেয়ারম্যান উপস্থিত ছিলেন।


প্রধান অতিথি জাফরুল হাসান বলেন, আইনগত সহায়তা একটি অধিকার। এটি কারও বদান্যতা নয়। এজন্য আইনগত সহায়তা নিতে আসা মানুষদের সঙ্গে সব সময় ভালো ব্যবহার করতে হবে। সর্বোপরি তাদের ন্যায়বিচার যাতে নিশ্চিত হয় সে বিষয়টিও খেয়াল রাখতে হবে। আর মানুষ আইনগত সহায়তা কোথায়, কিভাবে পাওয়া যাবে এ সম্পর্কে জানতে পারে এজন্য সচেতনতা বাড়াতে হবে। এজন্য জনপ্রতিনিধি, সরকারি কর্মকর্তা থেকে শুরু করে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।

নাজমুল হক নাহিদ, আত্রাই (নওগাঁ) প্রতিনিধি: এ মধুমাসে নওগাঁ জেলার আত্রাই উপজেলার গাছে গাছে ও হাট-বাজারে শোভা পাচ্ছে রসালো ফল কাঁঠাল। কাঁঠাল পাকতে শুরু করায় এখন উপজেলার হাট-বাজারে উঠতে শুরু করেছে সুমিষ্ট রসালো ঘ্রাণ সমৃদ্ধ ফল কাঁঠাল। পাকা কাঁঠালের সুগন্ধে মুখরিত হয়ে উঠেছে উপজেলার বিভিন্ন বাড়ি ও বিভিন্ন কাঁঠাল বাগান। মৌমাছিরাও কাঁঠালের ঘ্রাণ নিতে বাগানে ভোঁ ভোঁ শব্দ করে এ ডাল থেকে ও ডালে উড়ে বেড়াচ্ছে। এ যেন মনমুগ্ধোকর এক দৃশ্য।
উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের প্রতিটি গ্রামে গ্রামে দেখা গেছে কাঁঠালের বাম্পার ফলন। এসব এলাকার বাড়িতে, রাস্তার ধারে, শহরে ও জঙ্গলের ভেতরে থাকা গাছে ধরেছে প্রচুর পরিমাণ কাঁঠাল। গাছের গোঁড়া থেকে আগা পর্যন্ত শোভা পাচ্ছে সর্বোচ্চ পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এই ফল।


আত্রাই উপজেলার মানুষের অতি প্রিয় ফল ও তরকারি হিসেবে কাঁঠাল যুগ যুগ ধরে কদর পেয়ে আসছে। কাঁঠালের বিচি এখানকার মানুষের একটি ঐতিহ্যপূর্ণ তরকারি। পাটশাক ও কাঁঠালের বিচির সমন্বয়ে রান্না করা শোলকা দিয়ে এখানকার মানুষ তৃপ্তির সঙ্গে ভাত খেতে পারেন। গবাদিপশুর জন্যও কাঁঠালের ছাল উন্নতমানের গো-খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়।


উপজেলার মির্জাপুর-ভবানীপুর বাজারের ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম বলেন, কাঁঠাল আমার একটি প্রিয় ফল। অত্যধিক পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এ ফল আমি প্রতি মৌসুমে বেশি করে খাই। কাঁঠালের কোনো অংশই পরিত্যক্ত থাকে না। এর বিচি তরকারি হিসেবে ও ছাল গো-খাদ্য হিসেবে ব্যবহার হওয়ায় কাঁঠালের কদর বেড়েছে।


কাঁঠালের কদর ও বহুগুণের এমন কথা জানালেন শাহাগোলা গ্রামের মো: আজাদ সরদার, বহুগুণ সমৃদ্ধ এ কাঁঠাল এখানকার হাট-বাজারে এখনও তেমন উঠতে শুরু করেছে। জ্যৈষ্ঠের শেষ ও আষাঢ় মাসের শুরু থেকে এখানকার হাট-বাজারে কাঁঠাল কেনাবেচা পুরোদমে শুরু হবে এমনটি সকলের ধারণা। উৎপাদনে খরচ নেই ও বাজারে চাহিদা থাকায় এ জনপদে কাঁঠালের গাছ রোপণ করে অনেকে কাঁঠাল বিক্রিতে বাড়তি আয় করেন। এখানকার হাট-বাজারে একটি কাঁঠাল সর্বনিম্ন ১০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।


উপজেলার মধুগুড়নই গ্রামের মো: জিল্লুর রহমান জানান, এ বছর অতিমাত্রায় ঝড় বৃষ্টিপাতের কারণে বহু বাগানে কাঁঠালের মুচি ঝরে যাওয়ার পরও বাম্পার ফলন হবে বলে আমি আশা করছি।
এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কে এম কাউছার হোসেন জানান, আত্রাই উপজেলায় তেমন একটা কাঁঠালের বাগান নেই তবে দিন দিন বাড়ছে। তিনি আরো বলেন, গত বছরের তুলনায় এবারও বাম্পার ফলন হয়েছে। ফলন ভালো হওয়ায় দিন দিন উপজেলার বিভিন্ন এলাকার জনগণ কাঁঠাল গাছ রোপন করছে।

বাবুল আখতার রানা, নওগাঁ: সবার জন্য অন্তভর্‚ক্তিমূলক ও মানসস্মত শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ৩য় থেকে ৫ম শ্রেনীর শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মান উন্নয়ন এবং তাদের ঝড়েপড়া রোধকরন, আদর্শ ও সুনাগরিক গড়ার লক্ষ্যে নওগাঁ সদর উপজেলার রোয়ালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সার্বিক সহায়তায় দুইদিন ব্যাপী কর্মকেন্দ্রীক ও আনন্দদায়ক শিক্ষা বিষয়ক এক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
কর্মকেন্দ্রীক আনন্দঘন শিখন পদ্ধতি প্রনয়ন ও বাস্তবায়নের জন্য বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা বেডো অভিযাত্রা প্রকল্পের আওতায় শুক্রবার সকাল থেকে শনিবার বিকাল পর্যন্ত এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। নওগাঁ শহরের বাইপাস সড়কের পাশে বেডো প্রশিক্ষন কেন্দ্রে বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা বেডোর নির্বাহী কর্মকর্তা (হিসাব ও প্রশাসন) রৌশন আবু আল ফারহানের সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নওগাঁ সদর উপজেলার সহকারী শিক্ষা অফিসার আব্দুল আমিন। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বেডোর ট্রেনিং কো-অর্ডিনেটর এটিএম মাহমুদুল হাসান, বেডোর সমৃদ্ধি কর্মসূচীর সমন্বয়কারী ও ফোকাল গণসাক্ষরতা অভিযানের শামীম রেজা, বোয়ালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাসান আল মামুন, নওগাঁ জেলা প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক মীর মোশারফ হোসেন জুয়েল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কর্মশালায় নওগাঁ সদর উপজেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক, এসএমসি, পিটিএ ও জনপ্রতিনিধিসহ ৩০জন অংশগ্রহন করেন।

আবু রায়হান রাসেল, নওগাঁ: নওগাঁয় আদালতের রায় উপেক্ষা করে আদিবাসী সম্প্রদায়ের লোকজন জোরপূর্বক অতিরিক্ত জমি দখল অব্যাহত রেখেছে। এ নিয়ে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। আইন শৃংখলার চরম অবনতির সম্ভাবন দেখা দিয়েছে। আদিবাসী নেতাদের অনুরোধ সত্বেও তারা উক্ত সম্পত্তির দখল ছেড়ে দিচ্ছে না।
মামলা সূত্রে জানা গেছে সদর উপজেলার বর্ষাইল গ্রামের জনৈক রমজান আলী ও ইব্রাহীম খলিল গংদের ১ একর ৯১ শতক সম্পত্তির অবস্থান পাশ্ববর্তী ঝিকড়া মৌজায়। ১৯৫০ সালে ক্রয়সুত্রে এই সম্পত্তির মালিক তারা। ১৯৫৬ সালে ঐ সম্পত্তি থেকে ৫৬ শতক সম্পত্তি আদিবাসী লোকজনদের বসবাস করার জন্য মৌখিকভাবে প্রদান করা হয়। সেই থেকে প্রায় ১০টি পরিবার বংশ পরম্পরায় সেখানে বসবাস করে আসছে। ২০০০ সালে মহাদেবপুরের ভীমপুরে তাদের নেতা আলফ্রেড সরেন হত্যার পর আরও বেশ কয়েকটি পরিবার সেখানে এসে জড়ো হয়। তারা আরও ১০ শতক জমি দখল করে জোরপূর্বক বসতি গড়ে তোলে। তাদের প্রথমে মৌখিক জমি দখল না করার অনুরোধ করলে তারা তা অগ্রাহ্য করে। শেষ পর্যন্ত যুগ্ম জেলা জজ তৃতীয় আদালতে মামলা দায়ের করা হয়।
দীর্ঘ শুনানী শেষে গত ১০/ ১০/২০১৭ তারিখে প্রদত্ত রায়ে বিজ্ঞ বিচারক ৯০ দিনের মধ্যে উক্ত সম্পত্তি দখলমুক্ত করে দেয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন। কিন্তু এই রায় প্রদানের পর তারা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠে। আরও অতিরিক্ত সম্পত্তি দখল করে নেয়ার প্রচেষ্টা চালায়। এরই অংশ হিসেবে জমির মালিকদের রোপিত ফসল উৎপাটন করে নতুন করে বসতি স্থাপন করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের উপদেষ্টা ও নেতাদের দ্বারা বাধা দিয়ে কোন কাজ হচ্ছে না। ফলে জমির মালিক ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মধ্যে চরম উত্তেজান বিরাজ করছে। যে কোন সময় অপ্রীতিকর কিছু ঘটে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

মোঃ রাসেল ইসলাম, বেনাপোল(যশোর) প্রতিনিধি: বেনাপোল পোর্ট থানার ওসি অপৃর্ব হাসানকে বিদায় সংবর্ধনা জানান সীমান্ত প্রেসক্লাব বেনাপোল।
বৃহস্পতিবার বিকাল ৫টার সময় বেনাপোল পোর্ট থানার ওসি অপৃর্ব হাসানকে ফুলের শুভেচ্ছা জানান। এসময় উপস্থিত ছিলেন, সীমান্ত প্রেসক্লাব বেনাপোলের সভাপতি মোঃ সাহিদুল ইসলাম শাহীন,সহ-সভাপতি আলী হোসেন বাচ্চু,সাধারন সম্পাদক মোঃ আয়ুব হোসেন পক্ষী,সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ তামিম হোসেন সবুজ,সহ-অর্থ সম্পাদক মোঃ শামিম হোসেন নয়ন,দপ্তর সম্পাদক মোঃ আরিফুল ইসলাম সেন্টু, সহ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ সুমন হোসাইন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মোঃ রাসেল ইসলাম,বন্দর বিষয়ক সম্পাদক আমিনুর রহমান তুহিন,সদস্য-মোঃ আওয়াল হোসেন ও প্রমুখ।

রিপোর্ট : ইমাম বিামন: ভোলায় প্রতারনার ফাদে প্রবাসীর জমি দখল করে মাজার ব্যবসা করছে একটি প্রতারক চক্র। ভোলা পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডে পৌরবাপ্তার স্থায়ী বাসিন্দা আলহাজ্ব আ.ফ.ম. হাফিজুল ইসলাম পিতার একমাত্র সন্তান। হাফিজুল ইসলামের কোন ছেলে সন্তান নেই। মেয়েদের বিবাহ দেয়ার কয়েক বছর পর হাফিজুল ইসলাম অসুস্থ হলে উন্নত চিকিৱসার জন্য মেয়েদের সাথে আমেরিকায় চলে যান এবং সেখানেই বসবাস করছেন।


এ বিষয় আমেরিকা প্রবাসী আ.ফ.ম. হাফিজুল ইসলাম জানান, আমেরিকা যাবার পূর্বে হাফিজুল ইসলামের প্রতিবেশী মৃত. সুফি হাবিবুর রহমানের দুই সন্তান এ.এম.এম. সুফি আদুদুর রহমান ও সুফি রফিকুর রহমানের কাছে সরল বিশ্বাসে পৌত্রিক সম্পত্তি (১১২ শতাংশ জমি) যাহাতে বসত বাড়ী ও দোকান ঘর দেখা শোনার সহ ভাড়া তোলার দায়িত্ব দিয়ে আমেরিকায় চলে যান। বাড়ীর খবর জানতে আমেরিকায় থাকা কালিন সময় প্রায়ই প্রতিবেশিদের কাছে মুঠোফোনে খরব নিতেন। গত ২০ ডিসেম্বর ২০১৬ আ.ফ.ম. হাফিজুল তার বাড়ী সংলগ্ন প্রতিবেশিদের সাথে যোগাযোগ করলে সেখান থেকে জানায় যে, তার পৈত্রিক বাড়ীটি দেখা শোনার দায়িত্বে থাকা এ.এম.এম. সুফি আদুদুর রহমান তার ভাই সুফি রফিকুর রহমান সকল সম্পত্তি দখল করে।সেই সাথে সুফি আবদুর রহমানের ভাগিনা আশফিক রহমানের সহয়তায় বাড়িড় অভ্যন্তরে থাকা পুকুর ভরাট করে ইট, বালু, সিমেন্ট দিয়ে সীমানা প্রাচীর করে সকল সম্পত্তি দখল করে দারুল হাবিব নামে একটি মাজার তৈরি করছে। এই সংবাদের ভিত্তিতে আমি ২০১৭ সালে আমেরিকা থেকে নিজ বাড়িতে আসি। এসে ঘটনার সত্যতা জানতে পেরে রক্ষক হিসেবে যাদেরকে দায়িত্ব দিয়েছিলাম সেই ভক্ষক এ.এম.এম. সুফি আদুদুর রহমান ও সুফি রফিকুর রহমানের কাছে পুকুর ভরাট, মাজার নির্মানের করার কারন জানতে চাইলে তারা তাদের জমি বলে দাবী করে এবং আমাকে বিভিন্ন ভয়ভীতি দেখিয়ে তুই যা করতে পারবি করিস বলে তাড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করে আমি এর প্রতিবাদ করলে ভুমি দস্যুরা আমার উপর ক্ষেপে যায় ও প্রাণ নাশের হুমকি দেয়। আমি সেখান থেকে ফিরে এসে ভোলা জেলা আদালতে একটি উচ্ছেদ মামলা দায়ের করি (যাহার নম্বর ৬/১৭)। বিবাদীরা আমার নামের স্বাক্ষর ও টিপ সই সম্বলিত একটি দলিল (যাহা ভোলার রেজিষ্ট্রী অফিস কতৃক স্বাক্ষরিত) করে আদালতে প্রদর্শন করে। আদালতে তাদের দলিল প্রদর্শনের পর আমি জানতে পারি তারা আমার নামের মিথ্যা স্বাক্ষর ও টিপসই ব্যবহার করে জাল দলিল করে যাহা আদাঊ আমি জানিনা এবং আমি তাদেরকে বা তাদের কাছে কোন ভাবেই আমার পত্রিক সম্পতি দান অথবা বিক্রয় করি নাই। আমার নামের স্বাক্ষরিত জাল দলিল করার বিষয় জানতে পেরে তাদের জাল দলিলটি বাতিলের জন্য পুনরায় আরেকটি মামলা দায়ের করি। কিছুদিন পর আমি অসুস্থ হলে আমার বড় মেয়ের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করি এবং ভোলা দেওয়ানি আদালতে মামলা পরিচালনার দায়িত্ব দেই।মামলার তারিখে আমার মেয়ে আদালতে হাজিরা দিতে গেলে মেয়ের পেছনে ভুমি দস্যুরা লোক দিয়ে বিভিন্ন প্রকার হুমকি মুলক আচরন করে আসছে।


এ বিষয় বিভিন্ন সুত্রে জানা গেছে, উক্ত মাজারকে ঘিরে গড়ে ওঠেছে রমরমা ধর্মীয় ব্যবসা, ধর্মের নামে নিরীহ ও সহজ সরল মানুষদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে হাজার হাজার টাকা সেই সাথে এলাকায় ছড়িয়ে পড়ছে কুসংস্কার ও ধোকা বাজী, মাজারে বাজানো হচ্ছে উচ্চ স্বরে মাইক, পার্শের মসজিদের মুসল্লীদের নামাজ পড়তে সমস্যা হচ্ছে, এলাকার মানুষ বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছে, তারা স্থানীয় প্রভাবশালী থাকায় সাহস করে কেহ প্রতিবাদ করতে পারছে না।
আরও জানা যায় আলহাজ্ব আ.ফ.ম. হাফিজুল ইসলাম আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা, আইন সহায়তা কেন্দ্র (আসক) ফাউন্ডেশন, কেন্দ্রীয় অফিসে মানবাধিকার রক্ষা ও আইনী সহয়তা চেয়ে এ.এম.এম. সুফি আবদুর রহমান, সুফি রফিকুর রহমান ও আশফিক রহমানদের বিরুদ্ধে মানবিক সহায়তা চেয়েছেন। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করছেন।

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

আজকের দেশ সংবাদ . Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget