Articles by "গাইবান্ধা"
92 অন্যান্য 51 অর্থনীতি 24 আইন ও আদালত 76 আন্তর্জাতিক 588 এক ঝলক 3 কক্সবাজার 1 কবিতা 22 কিশোরগঞ্জ 4 কুড়িগ্রাম 6 কুমিল্লা 1 কুষ্টিয়া 3 কৃষি 107 কৃষি ও প্রকৃতি 10 ক্রিকেট 1 খাগড়াছড়ি 73 খেলাধুলা 45 গণমাধ্যম 12 গাইবান্ধা 1 গাজীপুর 17 চট্টগ্রাম 5 চাঁদপুর 5 চাঁপাইনবাবগঞ্জ 2 চুয়াডাঙ্গা 14 জয়পুরহাট 1 জাতীয় 3 জামালপুর 1 জোকস 6 ঝনিাইদহ 246 ঝালকাঠি 12 ঝিনাইদহ 4 টাঙ্গাইল 44 ঠাকুরগাঁও 39 ঢাকা 1 থী 3 দিনাজপুর 4784 দেশজুড়ে 42 ধর্ম 3414 নওগাঁ 14 নাটোর 2 নারায়ণগঞ্জ 1 নিহত ২ 1 নীলফামারীর 2 নেত্রকোনা 1 নোয়াখালী 3 পঞ্চগড় 4 পিরোজপু 2 প্রকৃতি 2782 প্রথম পাতা 23 প্রবাস 1 ফরিদপুর 17 ফিচার 8 ফুটবল 1 ফেনী 94 বগুড়া 2 বলিউড 58 বাগমারা 82 বিএমএসএফ 31 বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি 53 বিনোদন 51 বেনাপোল 2 ব্রাক্ষণবাড়িয়া 1 ব্রাহ্মণবাড়িয়া 51 ভিডিও 18 ভোলা 8 ভ্রমণ 59 ময়মুনসিংহ 1 মাগুরা 1 মাদারীপু 2 মাদারীপুর 1 মানিকগঞ্জ 1 মেহেরপুর 495 যশোর 5 রংপুর 103 রাজনীতি 3 রাজবাড়ী 95 রাজশাহী 3 লক্ষ্মীপুর 24 লাইফস্টাইল 2 লালমনিরহা 41 শিক্ষা 1 শ্রীপুর 891 সকল জেলা 2 সাতক্ষীরা 9 সিরাজগঞ্জ 3 সিলেট 63 সুনামগঞ্জ 31 স্বাস্থ্য 4 হবিগঞ্জ 1 হলিউড 10 bmsf

স্টার জলসার সিরিয়াল দেখতে গিয়ে কিশোরীর ধর্ষণ


জাহিদ খন্দকার, গাইবান্ধা : গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলায় প্রতিবেশীর বাড়িতে টেলিভিশন দেখতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয় পঞ্চম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রী। এখন সে দুই মাসের অন্তঃসত্ত্বা। এ ঘটনায় মামলা হলে অভিযুক্ত শহিদুল ইসলাম সরকারকে (২৯) গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

গ্রেফতারকৃত শহিদুল ইসলাম সরকার সাদুল্লাপুর উপজেলার ভাতগ্রাম ইউনিয়নের খোদাবক্স গ্রামের আব্দুল লতিফ সরকারের ছেলে। তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

মামলার এজাহার ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, দরিদ্র পরিবারের সন্তান ওই স্কুলছাত্রী প্রতিবেশী শহিদুল ইসলামের বাড়িতে টিভি দেখতে যেত। স্টার জলসার সিরিয়াল দেখতে দেখতে অনেক রাত হয়ে গেলে সেই সুযোগ কাজে লাগায় শহিদুল। বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে শহিদুল তাকে ধর্ষণ করে। ধর্ষণের ঘটনা চাপা রাখতে তাকে প্রাণে মেরে ফেলার ভয়ও দেখায় শহিদুল ইসলাম। কিছুদিন পরে ওই স্কুল ছাত্রী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে বিষয়টি তার বাবা-মাকে জানায়।

সাদুল্লাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদ রানা জানান, ওই স্কুলছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে রোববার (২৬ জুলাই) থানায় মামলা করেন। পরে শহিদুল ইসলাম সরকারকে গ্রেফতার করা হয়। এছাড়া ওই স্কুলছাত্রীর ডাক্তারি পরীক্ষায় নিশ্চিত হওয়া গেছে সে দুই মাসের অন্তঃসত্ত্বা।

ভ্যানে ধাক্কা দিয়ে দু’জনের প্রাণ নিলো মাইক্রোবাস

জাহিদ খন্দকার, গাইবান্ধা: গাইবান্ধার পলাশবাড়ীর মহেশপুর এলাকায় মাইক্রোবাসের ধাক্কায় দু’জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। রোববার (২৬ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকা-রংপুর মহাসড়কের পলাশবাড়ী উপজেলার মহেশপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন, রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার আজমপুর গ্রামের ভ্যানচালক শাফি মিয়া (৩০), জেলার সাদুল্যাপুর উপজেলার জানিপুর গ্রামের সোহেল মিয়ার ছেলে নাহিদ (৬)। ঘটনায় অলৌকিকভাবে বেঁচে গেছেন সঙ্গে থাকা শিশুটির দাদি মমতা বেগম।

স্থানীয়রা জানান, পলাশবাড়ী থেকে একটি ব্যাটারিচালিত ভ্যান মহেশপুর এলাকায় পৌঁছালে রংপুর থেকে ছেড়ে আসা একটি মাইক্রবাস সামনে থেকে এটিকে ধাক্কা দেয়। এতে ভ্যানে থাকা এক শিশুসহ দু’জন নিহত হন। আহত হন আরও একজন।

পলাশবাড়ী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) হাসিবুর রহমান জাগো নিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ঘটনাস্থল থেকে দু’জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে নিহতদের নাম-ঠিকানা জানা যায়নি।

গাইবান্ধায় ফের বন্যা, বিপৎসীমার ওপরে তিস্তার পানি

জাহিদ খন্দকার,গাইবান্ধা : টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে গাইবান্ধায় ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা, ঘাঘট ও যমুনা নদীর পানি হু হু করে বাড়ছে। তিস্তা নদীর পানি সুন্দরগঞ্জ পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করলেও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি যে কোনো সময় বিপৎসীমা অতিক্রম করবে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।

শনিবার (১১জুলাই) দুপুরে গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের কন্ট্রোল রুম সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় তিস্তা নদীর পানি সুন্দরগঞ্জ পয়েন্টে ৩৪ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে ।

অপরদিকে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ফুলছড়ি পয়েন্টে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ১ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি বৃদ্ধির ফলে জেলায় নতুন করে বন্যা দেখা দিয়েছে। ঘাঘট, কাটাখালী ও যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে।

জানা গেছে, গত সপ্তাহের বন্যার ধকল কাটিয়ে ওঠার আগেই গাইবান্ধায় আবার বন্যা দেখা দিয়েছে। ব্রহ্মপুত্র নদবেষ্টিত নিম্নাঞ্চল ফুলছড়ি ও সুন্দরগঞ্জ উপজেলার চণ্ডিপুর, কাপাসিয়া, তারাপুর, বেলকা, হরিপুর ও শ্রীপুর গ্রামের মানুষের মধ্যে বন্যা আতঙ্ক বিরাজ করছে। যমুনা নদীবেষ্টিত সাঘাটা উপজেলার হলদিয়া, পালপাড়া, চিনিরপটল, চকপাড়া, পবনতাইড়, থৈকরপাড়া, বাশহাটা, মুন্সিরহাট, গোবিন্দি, নলছিয়াসহ বিভিন্ন গ্রামে বন্যার পানি ঢুকতে শুরু করেছে। সুন্দরগঞ্জ উপজেলার চণ্ডিপুর, কাপাসিয়া, তারাপুর, বেলকা, হরিপুর ও শ্রীপুর গ্রামে পানি ঢুকতে শুরু করেছে। জেলার ১৩টি পয়েন্টে নদী ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। নদ-নদীর পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে স্রোতের তীব্রতাও। এতে ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে নদী ভাঙন।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা একেএম ইদ্রিস আলী জাগো নিউজকে বলেন, পর্যাপ্ত পরিমাণ ত্রাণ সামগ্রী মজুত আছে। বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় আমাদের যথেষ্ট প্রস্তুতি রয়েছে।

উলেখ্য, গত সপ্তাহে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ৮২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে ও ঘাঘট নদীর পানি গাইবান্ধা শহরের নতুন ব্রিজ পয়েন্টে বিপৎসীমার ৫৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয় । ফলে গাইবান্ধা সদর, সাঘাটা, সুন্দরগঞ্জ ও ফুলছড়ি উপজেলার ২৬টি ইউনিয়নের ৫০টি গ্রামের লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েন। গত ৬ জুলাই বন্যার পানি বিপৎসীমার নিচে নামার তিনদিনের মাথায় আবার বন্যা দেখা দিয়েছে।

গাইবান্ধা: গাইবান্ধার ফুলছড়ি ও সাঘাটা উপজেলায় দুই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। গত রোববার বিকেলে ফুলছড়ির কঞ্চিপাড়া ইউনিয়নের মধ্য কঞ্চিপাড়া গ্রাম ও রাতে সাঘাটার সাঘাটা ইউনিয়নের বাঁশহাটা গ্রামে পৃথক এ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে।


পুলিশ ও স্বজনরা জানায়, রোববার বিকেলে ফুলছড়ি উপজেলার কঞ্চিপাড়া ইউনিয়নের মধ্য কঞ্চিপাড়া গ্রামের দ্বিতীয় শ্রেণির এক ছাত্রীকে (৭) টাকার লোভ দেখিয়ে পাশ্ববর্তী একটি জমিতে নিয়ে গিয়ে একই গ্রামের নওশের আলীর ছেলে নয়ন মিয়া ধর্ষণের চেষ্টা করে। এ সময় তার চিৎকারে আশেপাশের লোকজন এগিয়ে গেলে নয়ন মিয়া পালিয়ে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।


অপরদিকে সাঘাটা উপজেলার সাঘাটা ইউনিয়নের বাঁশহাটা গ্রামে চতুর্থ শ্রেণির এক ছাত্রী রাত ৮টার দিকে নানার বাড়িতে যাওয়ার সময় রাস্তার পাশের একটি জমিতে নিয়ে পার্শ্ববর্তী গোবিন্দি গ্রামের জলিল মিয়ার ছেলে শাকিল মিয়া ও তার বন্ধু ফারুক মিয়া ধর্ষণের চেষ্টা করে। পরে তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে গেলে শাকিল ও ফারুককে স্থানীয়রা আটক করে। পরে ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।


গাইবান্ধার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবদুল্লাহ-আল-ফারুক বলেন, এ দুই ঘটনায় সোমবার ফুলছড়ি ও সাঘাটা থানায় পৃথক দুইটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করা হয়েছে। নয়ন মিয়াকে ধরতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

গাইবান্ধা প্রতিনিধি: সারাদেশের মতো গাইবান্ধায় মাদক বিরোধী অভিযানে ৬০ জনকে আটক করেছে পুলিশ ।


গাইবান্ধা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল ফারুক জানান, মাদককে নির্মুল করতে জেলার সাত উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদকসেবী ও ওয়েন্ট ভুক্ত আসামীসহ ৬০ জনকে আটক করা হয় । তাদের নামে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে । আটকৃতদের বিকালে গাইবান্ধা আদালতে হাজির করে কারাগারে প্রেরন করা হবে ।

গাইবান্ধা: চাঁদার টাকা না পেয়ে গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলায় প্রেমিককে আটকে রেখে প্রেমিকাকে গণধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় পাঁচজনের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করা হয়েছে।


সোমবার রাতে গণধর্ষণের শিকার ওই ছাত্রীর বড় বোন বাদী হয়ে সাদুল্লাপুর থানায় এ মামলা করেন। গত শনিবার রাতে সাদুল্লাপুর উপজেলার ভাতগ্রাম ইউনিয়নের খোদাবক্স গ্রামে এ গণধর্ষণের ঘটনা ঘটে।


মামলার আসামিরা হলো- সাদুল্লাপুর উপজেলার ভাতগ্রাম ইউনিয়নের খোদাবক্স গ্রামের মোস্তা মিয়া (৩০), মাইন মিয়া (২০), রব্বানি মিয়া (২৪), নাজমুল ইসলাম (৩০) ও সাদেকুল ইসলাম (২২)।


মামলা সূত্রে জানা যায়, সাদুল্লাপুর উপজেলার বড় ছত্রগাছা গ্রামের আশিকুর রহমানের সঙ্গে গংগা নারায়ণপুর গ্রামের ওই ছাত্রীর প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে।


গত শনিবার রাতে আশিকুর রহমান প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে তার বাড়িতে যায়। এ সময় একই ইউনিয়নের খোদাবক্স গ্রামের মোস্তা মিয়া, মাইন মিয়া, রব্বানি মিয়া, নাজমুল ইসলাম ও সাদেকুল ইসলাম তাদের পুলিশে ধরিয়ে দেয়ার ভয় দেখিয়ে মোস্তার বাড়িতে নিয়ে আটকে রাখে।


এ সময় আশিকুরের কাছে থাকা মোবাইলটি নিয়ে তার কাছে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে। কিন্তু দাবিকৃত টাকা দিতে না পারায় আশিকুরকে ঘরে আটকে রেখে তার প্রেমিকাকে পাশের একটি আখখেতে নিয়ে মোস্তা ও মাইন ধর্ষণ করে। পরে বিষয়টি জানতে পেরে এলাকাবাসী প্রেমিক-প্রেমিকাকে উদ্ধার করে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ গিয়ে তাদের উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।


এ বিষয়ে সাদুল্লাপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বোরহান উদ্দিন বলেন, গণধর্ষণের শিকার ওই স্কুলছাত্রী ও আশিকুরকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। স্কুলছাত্রীর ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। আসামিদের গ্রেফতারে চেষ্টা চলছে বলেও জানান ওসি।

গাইবান্ধা: গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলা জেলা থেকে ১২টি চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার করেছে বগুড়ার শাজাহানপুর থানা পুলিশ। রোববার রাতে অভিযান চালিয়ে এসব চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়। এ সময় পুলিশ দুইজনকে আটক করেছে। সোমবার দুপুরে বগুড়ার পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঞা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।


আটকরা হলেন- গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার নাকাইহাট এলাকার মৃত জালাল সরকারে ছেলে আব্দুল মান্নান (৪৫) ও সাঘাটা উপজেলার পূর্ব শিমুলতাইর এলাকার মিঠু মিয়ার ছেলে রাজু মিয়া (৩৫)।


পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঞা বলেন, কিছুদিন আগে বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার বনানী বাজার থেকে একটি মোটরসাইকেল চুরি হয়। পুলিশ মোটরসাইকেলটি উদ্ধারের জন্য অনুসন্ধান শুরু করে খবর পায় চুরি যাওয়া মোটরসাইকেল গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ থানার নাকাইহাট এলাকার রাখা হয়েছে। এরপর মোটরসাইকেল উদ্ধারের জন্য শাজাহানপুর থানা পুলিশ অভিযান শুরু করে।


অভিযানের এক পর্যায়ে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ থানার নাকাইহাট এলাকার আব্দুল মান্নানের বাড়ি থেকে একটি কালো লাল রংয়ের ডিসকভার ১২৫ সিসি ও একটি লাল রংয়ের ১২৫ সিসি বাজাজ প্লাটিনা চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়। পরে মান্নাকে জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে আরও কিছু মোটরসাইকেলের তথ্য দেয়। সে অনুযায়ী জেলার সাঘাটা উপজেলার পূর্ব শিমুলতাইর এলাকার মিঠু মিয়ার ছেলে রাজু মিয়া বাড়িতে অভিযান চালায় পুলিশ। সেখানে একটি নীল কাল রংয়ের ডিসকভার ১২৫ সিসি চোরাই মোটরসাইকেল পাওয়া যায়।


আবার রাজু মিয়ার দেয়া তথ্য মোতাবেক সাঘাটা থানায় কচুয়া বাজার এলাকার শিহাব উদ্দিনের গ্যারেজে অভিযান পরিচালনা করে সাতটি চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার হয়। ওই সময় আন্তঃজেলা মোটরসাইকেল চোর সিন্ডিকেটের সদস্য শিহাব পালিয়ে যায়। এছাড়া সাঘাটা থানার বাংলা বাজার এলাকা থেকে একটি ও সাঘাটা বাজার এলাকা হতে একটি চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার হয়। উদ্ধারকৃত ১২টি মোটরসাইকেল আনুমানিক মূল্য ১৮ লাখ টাকা বলে জানান পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঞা।

গাইবান্ধা : গাইবান্ধা সদর উপজেলায় বৈদ্যুতিক পাখা লাগাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বেলাল মিয়া (১৪) নামে নবম শ্রেণির এক স্কুলছাত্র ও আইজল মিয়া (৪২) নামে এক কাঠমিস্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে।


সোমবার দুপুরে উপজেলার বল্লমঝাড় ইউনিয়নের খামার বল্লমঝাড় গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। বেলাল ওই গ্রামের শফিউল ইসলামের ছেলে ও মিয়া ধানঘড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র। আর আইজল মৃত আজিম উদ্দিনের ছেলে।


ইউপি সদস্য ফিরোজ কবির লাজু জাগো নিউজকে বলেন, আইজল মিয়ার বাড়িতে নতুন বিদ্যুতের সংযোগ নেয়া হয়েছে। আইজল মিয়া বেলাল মিয়াকে ডেকে ঘরে বৈদ্যুতিক পাখা লাগাচ্ছিল। এসময় বিদ্যুতায়িত হয়ে ঘটনাস্থলে বেলাল ও আইজল মিয়া দুজনেই মারা যান। সম্পর্কে তারা চাচা-ভাতিজা।

রিপোর্টার, ইমাম বিমান: গাইবান্ধা জেলার আলোচিত শাওতালপল­ী থেকে উচ্ছেদ হওয়া নিপিড়িত আদীবাসী শাওতালদের "পূর্নবাসনের নামে প্রতারনা " শীর্ষক সংবাদ প্রকাশের জের ধরে জাতীয় "দৈনিক সমকাল" পত্রিকার গোবিন্দগঞ্জ প্রতিনিধির উপর হামলা। ২১মে সোমবার গোবিন্দগঞ্জ তালুক কানুপুর ইউনিয়নে ভিজিডির চাল বিতরণে অনিয়মের সংবাদ পেয়ে সাংবাদিক এনামুল সেখানকার দূর্নীতি ও অনিয়মের সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়েছিলেন। চাল বিতরনের সময় ঘটনা স্থল থেকে সাংবাদিক এনামুল সংবাদ সংগ্রহ করতে শুরু করলে ইউপি চেয়ারম্যান আতিকুর রহমান আতিক তার লোক দিয়ে এনামুল হককে ডেকে নিয়ে একটি কক্ষে দুইঘন্টা আটকে রেখে বেধরক মারধর করে রক্তাক্ত যখম করে। মারধরের এক পর্যায় এনামুলের একটি কান থেকে রক্ত বের হয।


এ বিষয় সাংবাদিক এনামুল হক মুঠোফোনে তার সহকর্মিদের জানান, তালুক কানুপুর ইউনিয়নে ভিজিডির চাল বিতরণে অনিয়মের সংবাদ পেয়ে সংবাদ সংগ্রহ করতে শুরু করলে ইউপি চেয়ারম্যান আতিকুর রহমান আতিক তার লোক দিয়ে এনামুলকে ডেকে নিয়ে একটি কক্ষে দুইঘন্টা আটকে রেখে বেধরক মারধর করে রক্তাক্ত যখম করে। মারধরের এক পর্যায় এনামুলের বাম কান থেকে রক্ত বের হয। ঘটনাটি গোবিন্দগঞ্জ এলাকায় ছড়িয়ে পরলে স্থানীয় সাংবাদিক মহল থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে প্রতিবাদের ঝড় বইছে। সাংবাদিক এনামুলকে আটকে রেখে নির্যাতন করার সংবাদ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে ছড়িয়ে পড়লে বভিন্ন সংবাদিক সংস্থার বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে এর তীব্র নিন্দা জানান হয়। এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ) এক বিবৃতিতে কেন্দ্রীয় সভাপতি শহীদুল ইসলাম পাইলট ও সাধারণ সম্পাদক আহমেদ আবু জাফর ঘটনার সাথে জড়িত চেয়ারম্যান ও তার দোসরদের অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছে। অন্যথায় কঠোর আন্দোলনেরও হুমকি দিয়েছে বিএমএসএফ।


এনামুলের অপরাধ তিনি 'সাঁওতাল পল্লীতে আগুন- পুনর্বাসনের নামে প্রতারণা' শীর্ষক খবরটি দৈনিক সমকালে প্রকাশ করেছেন, যা ২১ মে সমকালে প্রকাশিত হয়েছে। অবশ্য এনামুল সাঁওতাল পল্লীতে আগুনের পর থেকেই আছেন নিপীড়িত সাঁওতালদের সঙ্গে। এনামুল গিয়েছিলেন ভিজিডির চাল বিতরণে অনিয়মের খবর সংগ্রহ করতে। মূলত সোমবার সমকালে প্রকাশিত সাঁওতাল পল্লী থেকে উচ্ছেদ হওয়া আদিবাসীদের নিয়ে 'পুনর্বাসনের নামে প্রতারণা’ শীর্ষক প্রতিবেদনের কারণে ক্ষুব্ধ হয়ে চেয়ারম্যান এ মারপিট করেছেন। গোবিন্দগঞ্জের সাংসদ থেকে শুরু করে তৃণমূলের সব জনপ্রতিনিধিই সাঁওতাল পল্লীতে আগুনের ঘটনায় 'সব রসুনের গোড়া এক জায়গায়'। তাছাড়া এনামুল বিভিন্ন সময় এই চেয়ারম্যানের অনেক অনিয়ম নিয়ে প্রতিবেদন করেছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য লোকাল গভর্নেন্স সাপোর্ট প্রজেক্টের (এলজিএসপি) অনিয়ম, টেন্ডার ছাড়া গাছ কাটা, ধর্ষণের ঘটনা ধামাচাপা দেওয়া ইত্যাদি। মারপিট করার সময় চেয়ারম্যান এসব কথাও উলে­্যখ করেন।

গাইবান্ধা: গুপ্তধন দেয়ার লোভ দেখিয়ে জামালপুর জেলা থেকে মা-মেয়েকে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে ডেকে এনে ধর্ষণের অভিযোগে জিনের বাদশা ও প্রতারক চক্রের সদস্যদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।


এ ঘটনায় শনিবার রাতে ধর্ষণের শিকার মা বাদী হয়ে অজ্ঞাত পরিচয় ৬-৭ জনের বিরুদ্ধে গোবিন্দগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেছেন।


এর আগে শুক্রবার রাতে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার করতোয়া নদীর বালু চরের নির্জন এলাকায় তাদের ধর্ষণের ঘটনা ঘটে।


ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহ মোটরসাইকেল চালক সাদা মিয়াকে (৩২) গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতার সাদা মিয়া গোবিন্দগঞ্জের সমসপাড়া গ্রামের মোহশীন আলীর ছেলে।


নির্যাতিত ওই মা মামলায় উল্লেখ করেন, জিনের বাদশা পরিচয় দিয়ে গুপ্তধন দেয়ার কথা বলে তার কাছ থেকে বিভিন্ন সময় বিকাশের মাধ্যমে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয় চক্রের সদস্যরা।


এছাড়া তাদের ডেকে এনে কাছে থাকা স্বর্ণালংকার ও নগদ ২০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয় তারা। পরে নদীর চরে নিয়ে গিয়ে তাকে ও তার সঙ্গে থাকা মেয়েকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে চক্রের সদস্যরা।


গোবিন্দগঞ্জ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় মামলা হলে ধর্ষণের শিকার মা ও মেয়ের ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাইবান্ধা আধুনিক সদর হাসাপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহভাজন আসামি সাদাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এছাড়া মামলার আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে বলেও জানান তিনি।

গাইবান্ধা: দুলালী সুন্দরী ধান গাইবান্ধাসহ আশপাশের জেলাগুলোতে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। এবারই প্রথম গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার রামজীবন ইউনিয়নের ভবানীপুর গ্রামে এই ধান চাষ হয়েছে ১৮ শতক জমিতে।


এই ধান গাছের পাতা, কাণ্ড ও ধান বেগুনি রঙের। ধানের জমি দেখতে গাইবান্ধার বিভিন্ন স্থানসহ আশপাশের জেলাগুলো থেকে প্রতিদিনই আসছে উৎসুক মানুষ। বলা যায়, প্রতিদিনই এই ধানখেত দেখতে মানুষের ঢল নামে।


গাইবান্ধা জেলা শহর থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে রোববার দুপুরে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, রাস্তা থেকে ধানখেতের দিকে তাকিয়ে দেখা যায় একটি ধানখেতের রঙ আলাদা ধরনের। এই ধানখেতের পাতা ও গাছ সবুজ এবং ধান সোনালি রঙের না হয়ে হয়েছে বেগুনি রঙের হয়েছে।দুলালী সুন্দরী ধানখেত


কাছে গিয়ে দেখা যায়, ধানগাছের পাতা ও কাণ্ড বেগুনি রঙের। আর ধানও ধীরে ধীরে বেগুনি রঙ ধারণ করছে। এই ধানখেত পাহারা দিচ্ছেন স্থানীয় দুলালী বেগমের এক প্রতিবেশী।


সুন্দরগঞ্জ উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত মৌসুমে জমিতে ধান চাষ করে বেগুনি রঙের কিছু ধান পান দুলালী বেগম। পরে সেই ধান দিয়ে তিনি বীজতলা তৈরি করেন। এই বীজতলার চারা ১৮ শতক জমিতে রোপণ করেন দুলালী। ধানের চারা বড় হওয়ার পর থেকে ধান গাছ সবুজ রঙয়ের বদলে বেগুনি রঙ ধারণ করতে শুরু করে। পরে খবর পেয়ে জমিটি পরিদর্শন করে দেখভাল করছে কৃষি বিভাগ।


জানা গেছে, উপজেলা পরিষদের মাসিক সভায় রেজুলেশন করে এই ধানের নামকরণ করা হয়েছে দুলালী সুন্দরী ধান। বেগুনি রঙের ধানের জমির নাম চারদিকে ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে গাইবান্ধার বিভিন্ন স্থানসহ আশপাশের বিভিন্ন জেলা থেকে অনেক মানুষ প্রতিদিন ধানখেতটি দেখতে আসছেন।


পাশাপাশি এই ধানখেত দেখতে প্রতিদিন শতশত মানুষ এসে ভিড় করছেন জমিতে। উৎসুক জনতাকে সামলাতে কয়েকদিন গ্রাম পুলিশও দায়িত্ব পালন করেছে এই জমিতে। আর চার-পাঁচ দিনের মধ্যে কাটা হবে এই দুলালী সুন্দরী ধান।


কৃষক দুলালী বেগম বলেন, প্রতিদিনই বিভিন্ন স্থান থেকে এই ধান দেখতে মানুষ এসে ভিড় করছে। নতুন জাতের ধান আমার নামে হওয়ায় আমি খুবই খুশি। আমি চাই এই জাতের ধানের চাষ সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ুক। এই গ্রামে নতুন জাতের এই ধান হওয়ায় খুশি আশপাশের বিভিন্ন গ্রামের মানুষও।


সুন্দরগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. রাশেদুল ইসলাম বলেন, এটা কোন জাতের ধান থেকে হয়েছে সেটা বলা মুশকিল। তবে আমরা এই ধানের নাম দিয়েছি দুলালী সুন্দরী। বর্তমানে এই জমির ধান ৭০ শতাংশ পেকেছে। ৮০ থেকে ৮৫ শতাংশ পাকলেই কাটা হবে। সেই সঙ্গে বীজের জন্য ধান সংগ্রহ করে অন্যান্য কৃষকদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেয়া হবে।

গাইবান্ধা: গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ (২য় পর্যায়) প্রকল্পের আওতায় গ্রাম আদালত সম্পর্কে ব্যাপক জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গণমাধ্যমের ভূমিকা শীর্ষক সোমবার জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে এক পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক গৌতম চন্দ্র পাল। এতে জেলার বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা অংশ নেয়।


অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) ও ডিডিএলজির মোছা. রোখছানা বেগমের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক (উপসচিব) মো. শফিকুল ইসলাম, ইউএনডিপির অর্পনা ঘোষ ও মহসিনুল আবেদীন, প্রকল্পের জেলা সমন্বয়কারি সাঈদ আহমেদ প্রমুখ। এছাড়া সাংবাদিকদের মধ্যে উন্মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন আবু জাফর সাবু, গোবিন্দলাল দাস, দীপক কুমার পাল, আবেদুর রহমান স্বপন, সিদ্দিক আলম দয়াল, সরকার শহিদুজ্জামান, আফরোজা লুনা, শামিম উল হক শাহীন, হারুন অর রশিদ বাদল, এসএম বিপ¬ব প্রমুখ।


উলে¬খ্য, জেলার সাদুল্যাপুর উপজেলায় ১১টি, গোবিন্দগঞ্জের ১৭টি, সুন্দরগঞ্জের ১৫টি এবং পলাশবাড়ির ৯টিসহ জেলার ৫২টি ইউনিয়নে প্রকল্পের আওতায় গ্রাম আদালত পরিচালিত হচ্ছে। জেলা প্রশাসনের আয়োজনে এবং বাংলাদেশ সরকার, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ও ইউএনডিপির অর্থায়নে স্থানীয় সরকার বিভাগের তত্ত্বাবধানে এ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। এছাড়াও প্রকল্প বহির্ভূত ১০টি ইউনিয়নেও সরকারি তত্ত্বাবধানে যথারীতি গ্রাম আদালতে বিচার ব্যবস্থা চালু রয়েছে।


প্রসঙ্গত উলে¬খ্য যে, পরামর্শ সভায় প্রদত্ত এক তথ্যে উলে¬খ করা হয়, প্রকল্প চালু করার পর থেকেই চলতি ২০১৮ সালের ফেব্র“য়ারি মাস পর্যন্ত সরাসরি ইউনিয়ন পরিষদে ২৭ হাজার ৩শ ৬৬টি মামলা গ্রাম আদালতে বিচারের জন্য দায়ের করা হয়েছে। এরমধ্যে উচ্চ আদালত থেকে প্রেরণ করা হয়েছে ২ হাজার ২শ ১০টি মামলা। জুন পর্যন্ত ২০১৭ পর্যন্ত গ্রাম আদালতগুলোতে নিষ্পত্তির জন্য অপেক্ষমান রয়েছে ২ হাজার ৬শ ৮৮টি। এতে ১৭ কোটি ৬ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণও আদায় করা হয়েছে।

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

আজকের দেশ সংবাদ . Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget