মো.হাসমত উল্লাহ,লালমনিরহাট : লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ থানার গোড়ল পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র,পুলিশের পৃথক অভিযানে ৩০০ বোতল মাদকদ্রব্য ফেন্সিডিল, একটি মোটর সাইকেল সহ ০২ জন কে গ্রেফতার করেন পুলিশ। গত (৮ই এপ্রিল)২০২৪ইং মঙ্গলবার লালমনিরহাট পুলিশ সুপার মহোদয় এর সঠিক দিক নির্দেশনায় কালীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ ইমতিয়াজ কবির, গোড়ল পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ এসআই আব্দুল কাদের এর নেতৃত্বে গোড়ল পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র, পুলিশের অভিযান চালিয়ে ০৬নং গোড়ল ইউপির অন্তর্গত গোড়ল মৌজাস্থ জনৈক গোলজার হোসেন (৫৮), পিতা-মৃত ইসহাক আলী এর বসত বাড়ীর দক্ষিণ পার্শ্বে বামনটারী চৌপথী হতে গোড়ল চাকলারহাট মুখী পাকা রাস্তায় সঙ্গীয় ফোর্সসহ উপস্থিত হইয়া ০১টি মোটরসাইকেলে দুইজন ব্যক্তি তাদের মাঝে একটি পাটের বস্তা লইয়া বামনটারী চৌপথী হইতে গোড়ল চাকলারহাটের দিকে যাওয়া কালীন উক্ত মোটরসাইকেলটিকে থামানোর সংকেত দিলে মোটরসাইকেলের চালক পুলিশের উপস্থিতি টের পাইয়া মোটরসাইকেলটি রাস্তার উপর থামাইয়া পালানোর উদ্যোগ গ্রহণ করিলে ঘটনাস্থলেই রাসেল ইসলাম(২২), পিতা- শাহিনুর ইসলাম এবং কবির হোসেন(২৭), পিতা-নুরনবী হোসেন উভয় সাং-সেবকদাস (বলাইর হাট) থানা-কালীগঞ্জ, জেলা-লালমনিরহাট কে গ্রেফতার করেন। আটককৃত ব্যক্তি দুইজনের সিটের মধ্যস্থানে থাকা একটি পাটের বস্তা তল্লাশী করিয়া বস্তার ভিতর রক্ষিত ৩০০বোতল মাদকদ্রব্য ফেন্সিডিল এবং মাদকদ্রব্য পরিবহনে ব্যবহৃত ০১টি মোটরসাইকেল উদ্ধার করেন। আসামীদের বিরুদ্ধে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন,২০১৮ এ নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়।
কালীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ ইমতিয়াজ কবির, জানান গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গোড়ল পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের অভিযান চালিয়ে মোটরসাইকেল ও ফেনসিডিলসহ ২জন কে গ্রেফতার করেন পুলিশ।
স্টাফ রিপোর্টারঃ রাজশাহীতে সাইবার নিরাপত্তা আইনে মামলার ঘটনায় বাংলাদেশ প্রতিদিন ও দেশ টিভির সাংবাদিক কাজী শাহেদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের ঘটনায় প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে মানববন্ধন করেছেন রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাব ও রুর্যাল জার্নালিস্ট ফাউন্ডেশন (আরজেএফ) রাজশাহী শাখা।দ্রুত সাইবার নিরাপত্তা আইনে করা মামলা নিঃশর্তে প্রত্যাহারের দাবী জানানো হয় মানববন্ধনে। আজ শনিবার (১১ মে) বেলা ১১ টায় রাজশাহী মহানগরীর এ এইচ এম কামারুজ্জামান চত্ত্বর রেলগেটে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাবের সদস্য রহমতুল্লাহ’র সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম, মানববন্ধনটি পরিচালনা করেন সভাপতি শামসুল ইসলাম।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন প্রতিষ্ঠাতা সহ সভাপতি ফারুক আহমেদ, ক্লাবের প্রেসিডিয়াম মেম্বার শাহিনুর রহমান সোনা, লিয়াকত হোসেন, সিনিয়র সাংবাদিক ইত্তেফাক পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার আনিসুজ্জামান আনিস, রুর্যাল জার্নালিস্ট ফাউন্ডেশন রাজশাহী শাখার সাধারণ সম্পাদক আল আমিন হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহীন সাগর।এসময় মানববন্ধনে প্রায় শতাধিক সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, সাংবাদিকরা সংবাদ সংগ্রহ করবেন এবং সংবাদ প্রকাশ করবেন।প্রচলিত আইনে সংবাদের ভুল তথ্য বা সম্মানহানি হলে প্রতিবাদসহ বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলে অভিযোগ করার সুযোগ আছে।কিন্তু একটি সংবাদ প্রকাশকে কেন্দ্র করে রাজশাহীর সিনিয়র সাংবাদিক কাজী শাহেদের বিরুদ্ধে কালো আইনে সাইবার আদালতে মামলা করে হয়রানি করা হয়েছে।এ ঘটনায় সাংবাদিকরা চরমভাবে হতাশ হয়েছেন।টেলিভিশনের একজন সংবাদকর্মী হিসেবে কাজী শাহেদ ওই সংবাদে অভিযোগকারীর বক্তব্য এবং সে অনুযায়ী বিভিন্ন পক্ষের বক্তব্য প্রচার করেছেন।সংবাদে কাজী শাহেদ নিজস্ব কোনো বক্তব্য প্রচার বা মতামত প্রদান করেননি।তবুও অতিউৎসাহী হয়ে রাসিকের ১৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর তৌহিদুল হক সুমন সাইবার আদালতে মামলা দায়ের করেন।এ মামলার প্রতিবাদে শনিবার এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা আরও বলেন, টেলিভিশনে প্রচারিত কোনো সংবাদে টিভি রিপোর্টারের নিজস্ব কোনো বক্তব্য প্রচারের সুযোগ থাকে না।কিন্তু এই প্রক্রিয়ার বাইরে গিয়ে গণমাধ্যম কর্মীদের জন্য বিতর্কিত সাইবার নিরাপত্তা আইনের ২৯/৩১/৩৫ ধারায় মামলা দায়ের প্রকৃত আইনের অপব্যবহার, যা না করার ব্যাপারে সরকারের সুস্পষ্ট অঙ্গীকার আছে।দেশের গণমাধ্যমকর্মীরা দীর্ঘদিন ধরে সাইবার নিরাপত্তা আইন নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে।অবিলম্বে সাইবার আদালতের উক্ত মামলা নিঃশর্তে প্রত্যাহারের জোর দাবী জানানো হয়েছে এবং দ্রুত মামলা প্রত্যাহার না করলে কঠোর কর্মসূচি দেয়ার হুশিয়ারি প্রদান করা হয়।
মানববন্ধনে সিনিয়র সাংবাদিকরা বলেন, ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাসিক ১৯ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর তৌহিদুল হক সুমন এ আইন দিয়ে একজন সিনিয়র সাংবাদিকের কণ্ঠ রোধ করতে চাইছেন।তিনি তাঁর অতীত ভুলে যেতে পারেন আমরা কিন্তু ভুলিনি।কোনো আইন দিয়ে সংবাদ কর্মীদের কণ্ঠ রোধ করা যাবে না। সুমনকে উদ্দেশ্য করে বক্তারা বলেন, আপনি সাংবাদিকদের এ কালো আইনে ভয় দেখাতে এবং নিজের অপরাধ ঢাকতে চাইছেন।সে সুযোগ আপনি পাবেন না, দ্রুত মামলা প্রত্যাহার করে নিয়ে ক্ষমা চেয়ে নেন।তা না হলে থলের কালো বিড়াল বের হয়ে যাবে।কতজনের নামে মামলা করবেন।এক এক করে সবাই যখন সংবাদ প্রকাশ শুরু করবে তখন কোথায় যাবেন।
নওগাঁ:
নওগাঁ সদর উপজেলা বাসীকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা জানিয়েছেন উপজেলা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক ময়নুল হাসান রানা।
সোমবার (৮ এপ্রিল) বিকেলে তিনি এক শুভেচ্ছা বার্তায় বলেন,দীর্ঘ একমাস সিয়াম সাধনায় মুসলিম বিশ্ব যে সংযমের শিক্ষা লাভ করেছে তা যেন সবার ব্যক্তি ও সমাজ জীবনের প্রতিফলন ঘটে।মাহে রমজানের আত্মশুদ্ধির মহান দীক্ষার মধ্যদিয়ে আসে পবিত্র ঈদুল ফিতরের আনন্দঘন মুহূর্ত।এই মুহূর্ত মুসলমানদের নিবিড় ভ্রাতৃত্ববোধ উদ্বুদ্ধ করে।ইসলামের শ্বাসত শিক্ষায় ধনী-গরীব সবাই ভেদাভেদ ভুলে দেশকে আরও এগিয়ে নেওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করছি।
উপজেলা আওয়ামীলীগের এই নেতা শুভেচ্ছা জানিয়ে আরো বলেন,সাধারণ জনগণ,জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ,মুক্তিযোদ্ধাগণ, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধিসহ সকলকে নওগাঁ সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের পক্ষ থেকে জানাই ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা।পরিশেষে পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে নওগাঁ সদর উপজেলা বাসীসহ দেশে বিদেশের সকল মুসলিম উম্মাহকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ঈদ মোবারক।
ডেস্ক নিউজ : উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার(এস.এ.সি.এম.ও) এসোসিয়েশন এর উদ্যোগে খোকা থেকে বঙ্গবন্ধু অতঃপর স্বাধীনতা ও মাতৃভাষা শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার সকালে ৮৮ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ ফার্মগেট ঢাকায় সংস্থাটির কার্যালয়ের অডিটরিয়মে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি ডাক্তার মোঃ আমিনুল ইসলাম। আলোচনা সভায় খোকা থেকে বঙ্গবন্ধু অতঃপর স্বাধীনতা ও মাতৃভাষা শীর্ষক আলোচনা করেন ডাক্তার আবুল কালাম আজাদ ভূঁইয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব ডাক্তার মোঃ রেজাউল করিম, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড এর সিনিয়র সেলস ম্যানেজার মুজিবুর রহমান, বাংলাদেশ পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স এর সহকারী পুলিশ সুপার দেলোয়ার হোসেন রাইন, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট এর এডভোকেট মোঃ সেলিম হাসান প্রধান সহ আরো অনেকে। অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শের উপরে বিভিন্ন ধরনের আলোচনা এবং সংগঠনটির উত্তর উত্তর সফলতা কামনা করা হয়।
নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি : নওগাঁয় ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবীতে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী।
শনিবার দুপুরে মহাদেবপুর উপজেলার সোনাপুর গ্রামে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় মানববন্ধনে এলাকাবাসী দাবী করেন ইউপি সদস্য আজমল হোসেন রুমনসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে আজিজুর রহমানের দেওয়া মামলাটি সম্পুর্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।
ময়েজ উদ্দীন চৌধুরী জানান, আজমল হোসেন রুমন একজন নিরীহ, সহজ ও সরল প্রকৃতির লোক। এলাকার কারও সাথে কোনদিনই তার কোন বিরোধ হয়নি। তার বিরুদ্ধে নওগাঁ আদালতে স্থানীয় আজিজুর রহমান বাদী হয়ে চুরির মামলা দায়ের করেন তা সম্পুর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। এই ধরনের কোন ঘটনা এই এলাকায় ঘটেনি বলে তিনি দাবি করেন।
এ সময় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন আব্বাস আলী, মোজাম্মেল হোসেন, মো আজাদুল ইসলাম প্রমুখ।
নিজেস্ব প্রতিবেদক: মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার এসোসিয়েশন স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করা হয়েছে।
শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে সাভারে কেন্দ্রীয় স্মৃতি শৌধে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পন করেন সংগঠনটির সদস্যরা।
সংগঠনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ডাঃ এস এম মনির সাদাফ এর নেতৃত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা ডাঃ আমিনুল ইসলাম জাফর ,সদস্য ডাঃ গৌতম রয়, ডাঃ আলিম, ডাঃ এনামুল, ডাঃ শরিফ সহ আরো অনেকই পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
স্টাফ রিপোর্টার : নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার রাইগাঁ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের অয়োজনে এক বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়।
শনিবার (৯ ডিসেম্বর) বিকেলে ইউনিয়ন পার্টি অফিসে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রাপ্ত নৌকা প্রতীক প্রার্থী সবেক সচিব সৌরেন্দ্রনাথ চক্রবর্ত্তী (সৌরেন) বিজয় নিশ্চিত করতে ও নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণার জন্য মহাদেবপুর উপজেলার আওয়ামী লীগের সদস্য সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে এই বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বর্ধিত সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আহসান হাবিব ভোদন, সহ সভাপতি মনজুর আলম, জাহিদুল ইসলাম ধলু, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম, খাজুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বেলাল হোসেন প্রমুখ।
নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি : নওগাঁয় নওগাঁয় সাইন্টিফিক সেমিনার অন রুল অফ মন্টিলুকাস্ট ইন ক্রনিক কফ অনুষ্টান অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার নওগাঁর ফুড প্যালেসে বিডিএমএ নওগাঁর আয়োজনে দিনব্যাপি এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
বিডিএমএ নওগাঁর সভাপতি ডা. মো: মোফাজ্জল হোসেনের সভাপতিত্বে ও বিডিএমএ নওগাঁর সাধারন সম্পাদক ডা. ডিএম রফিকুল ইসলামের সঞ্চালনায় বিভিন্ন বিষয়ের উপর আলোচনা করেন মেডিকেল এ্যাফেয়ার্স এর সহ: ম্যানেজ্যার ডা. রিয়াদ মোতালেব সিয়াম।
অনুষ্ঠানে নওগাঁ জেলার ডাক্তারগন উপস্থিত ছিলেন।
ষ্টাফ রিপোর্টার: নানা আয়োজনের মাধ্যমে ৫২ তম জাতীয় সমবায় দিবস ২০২৩ পালন করেছে নওগাঁ কৃষি উন্নয়ন সমবায় সমিতি । দিবসটি উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য সমবায় র্যালি এবং আলোচনা সভা করেছে।
“সমবায় গড়ছি দেশ, স্মার্ট হবে বাংলাদেশ ” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে নওগাঁ জেলা প্রশাসন ও সমবায় দপ্তরের আয়োজনে জাতীয় সমবায় দিবস ২০২৩ এ ব্যাপক উৎসাহ উদ্দিপনা নিয়ে অংশগ্রহন করে নওগাঁ কৃষি উন্নয়ন সমবায় সমিতি।
উল্লেখ্য নওগাঁ কৃষি উন্নয়ন সমবায় সমিতি সুনামের সাথে জেলার দরিদ্র জনগোষ্ঠিকে সাবলম্বি করতে আস্থা ও বিশ্বাসের সাথে কাজ করছে। কৃষি উন্নয়নের পাশাপাশি জেলার দরিদ্র জনগোষ্ঠিকে সাবলম্বি করতে বিশেষ অবদান রাখায় জেলা সমবায় অফিস কর্তৃক পেয়েছেন বিশেষ স্বিকৃতি।
নিউজ ডেস্ক: ইলিশ প্রজনন মৌসুম সম্পন্ন। ইলিশ ধরা শুরু, বাজারে ইলিশ পাওয়া যাবে। বহু জেলে কারাগারে।হয়তোবা অজ্ঞতা বা লোভের কারণে প্রজনন মৌসুমে লাখ লাখ টাকার জাল পুড়ছে। কি পরিমান নৌকা-ট্রলার হাতছাড়া হয়েছে এগুলোর সরকারি হিসাব থাকাও উচিত। জরিপ করা উচিত কি পরিমান জেলে এখনও মৎস্য আইন, নীতিমালা, মৌসুম সম্পর্কে অজ্ঞ। তবে ইলিশ ধরা মৌসুম শুরু হলেও কিছু জেলে পল্লীতে আপনজন কারাগারে থাকায় মাতম চলছে। ইলিশ সম্পদ রক্ষা করতে এখনই চাবলি পোনা রক্ষায় মৎস্য অধিদপ্তরকে আন্তরিক হওয়া জরুরী।
দেখা উচিত, কতভাগ ইলিশের পেটে এখনও ডিম আছে। ইলিশ সম্পদ রক্ষায় পিছিয়ে ডিমছাড়া মাছ গুলোকে রক্ষার প্রয়োজন আছে কিনা? মৎস্য অধিদপ্তর বলতে পারার কথা যে পরিমান ইলিশ ডিম ছেড়েছে তাতে দেশে ইলিশের চাহিদা মেটাতে সক্ষম কিনা! ইলিশের পোনা চাবলি রক্ষায় করণীয় বিষয় নিয়ে কাজ করা উচিত। চাবলি নামে যে পোনা হাট-বাজারে, গ্রামে গঞ্জে বিক্রি হয় সেগুলোই ইলিশের পোনা। এটি রক্ষা করা এখন সময়ের দাবি। দেশীয় চিংড়িগুড়া, পোমার কড়া, বাইলা মাছ, টেংরা, পুটি, ভাটা মাছও কিন্তু হারাতে বসেছে। এগুলো রক্ষায় সরকারের মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ভুমিকা থাকা উচিত।
ইলিশ সম্পদ রক্ষার সাথে জড়িত জেলেরা সরকারি সহায়তা পেয়েও যারা মৎস্য আইন অমান্য করছে তাদের সরকারি অফিসে ঢেকে এনে তিরস্কার জানিয়ে একই সাথে সরকারি অনুদান বন্ধ করে ঐ জেলেদের কালো তালিকায় রাখা উচিত।
মৎস্য সংরক্ষণ কাজের সাথে জড়িত সরকারি কর্মকর্তারা নিজেরাই জলজ এ সম্পদটি রক্ষা করতে পারেন। শুধু প্রয়োজন সততা, আন্তরিকতা ও সাহসিকতা। তবে এদের অনেকে লোভাতৃর লোকজন দ্বারা চরিত্রগত ক্রুটি সংক্রমণে অনেকেই আক্রান্ত।
দেশবাসী অনেকেই জানেন, কিছুদিন পরেই ইলিশের পোনা 'চাবলি' বিক্রি হবে ২০ টাকায় এক পলিথিন। এবছর হয়তোবা ২০০ টাকা হবে। তবে এই মূহুর্তে ইলিশ রক্ষার দ্বিতীয় ধাপে সরকারী উদ্যোগে চাবলি বাঁচাও কর্মসূচী হাতে নেওয়া দরকার। কারণ, এই চাবলিই ইলিশের বংশগত পোনা।
এদিকে ২২ দিন গর্ভবতী ইলিশ রক্ষায় ফিবছর নদীতে যে হারে স্পীডবোর্ড, ট্রলার কিংবা নৌকাবাইচ চলে যা রীতিমতো হাস্যকর এবং পেটভরা ইলিশের কাছে আতঙ্কজনক। কেননা, ঐ মূহুর্তে ইলিশেরা পানির উপরে ভাসে এবং ডিম ছাড়ে। ঠিক এই মূহুর্তটি অসাদু জেলে, নদীপাড়ের কিছু টাউট লোকজন ও মৎস্য কাজের সাথে জড়িত অফিসিয়াল কর্মচারীদের ঈশারা-ঈঙ্গিতেই পুরো মাসব্যাপী ইলিশনিধন চলে।
তবে রাষ্ট্রীয়ভাবে মাত্র ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা প্রিরিয়ড শেষ করে ২ নভেম্বর থেকে মাছ ধরা চালু হয়েছে। তবে এখনও অধিকাংশ ইলিশের পেটে ডিম রয়েছে। দেশের অধিকাংশ মানুষ ইলিশ খেতে পারেনা তারাও এইদেশী মানুষ। ভিনদেশী মানুষের প্লেটে ইলিশ তুলে দেওযার আগে দেশী মানুষের ইলিশ খাওয়া নিশ্চিত করা উচিত।
সরকারি ভাবে মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতায় ইলিশ রক্ষা কর্মসূচী ২০২৩ প্রকল্পটি চলমান। তবে দেখার অপেক্ষা এবছর চাবলির কেজি কত বিক্রি হয়, কারা ক্রেতা, কারা প্রশয়কারী। এ বিষয়গুলো মৎস্যচাষী, জেলে এবং জেলে শ্রমিক এবং গণমান্যদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা যেতে পারে।
মৎস্য অভিযানে সরকারি-বেসরকারি লোকজন অফিসিয়াল কামকাজ ফেলে যে হারে নদীতে দৌড়াদৌড়ি করেছে এতে রাষ্ট্রীয় কাজের ব্যাঘাত সৃষ্টিমাত্র। ইলিশ রক্ষায় এখন পলিথিন হটাও অভিযান চালাতে পারে সরকার। বাজার থেকে পলিথিন বন্ধ করা উচিত। বেসরকারি সংগঠণ সমুহ জনসচেতনতা সৃষ্টিতে এগিয়ে আসতে পারেন। ইলিশ আমাদের জাতীয় মাছ, এটা বাংলাদেশী মানুষের সম্পদ, কিন্তু রক্ষার দায়িত্ব সকলের।
দেশের অধিকাংশ বেসরকারি সংগঠণ সমুহ, এনজিওর মৎস্য চাষ, মৎস্য চাষী প্রশিক্ষণ, সভা সেমিনার কাগজে কলমে গঠনতন্ত্রে কাজ আছে। কিন্তু ইলিশ সম্পদ রক্ষায় তাদের মূলত: কোন কাজ দেখা যায়না। দেশী-বিদেশি দান,অনুদান,সহযোগীতায় সমাজের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রকল্প গঠণ করে এরা। বণ্যা-প্রাকৃতিক দূর্যোগে এরা অনুদান আনে।
পত্রপত্রিকা, অনলাইন ঘাটলে জানাযাবে ইলিশ রক্ষা করতে গিয়ে কতজন সরকারি মানুষ জেলেদের দ্বারা বেইজ্জতি হয়েছেন, কতজনের গায়ে কাদাছোড়াছুড়ি হয়েছে, লাঠিসোটা পিটাপিটির শিকার কতজন মানুষ, পুলিশি নির্যাতনের শিকার হয়ে অপদস্থ হয়েছেন কতজন জেলে এবং দণ্ডপালন করছেন কতজন। এগুলো নিরুপন করা গেলে ইলিশ রক্ষা করা যেতে পারে। তবে পলিসি মেকিং ইজ ইম্পরট্যান্ট। যতক্ষণ পলিসি মেকিং না হবে এবং সেই অনুযায়ী কাজ না করা হবে ততক্ষণ বাঙালীর পেটে ইলিশ ঢুকতোনা।
ইলিশের এই অভিযানে মৎস্য অধিদপ্তরের কাজকে সহায়তা করতে ওসি ক্যাটাগরির পুলিশসহ এসিল্যান্ডকেও পানিতে নামানো হয়েছে। তবে ইতিহাস আছে ইলিশ রক্ষায় নেমে নদী থেকে সম্মান বাঁচিয়ে কুলে ওঠতে পারেননি অনেকেই। ডিসি অফিসের ম্যাজিষ্ট্রেটসহ সরকারের কৃষি অফিসার, শিক্ষা অফিসার জেলেদের কাছে ডাইলভাত। অথচ, ঐসব সরকারি অফিসারদের কলমেই তাদের সরকারি সহায়তা যেমন: চাল, আটা, নৌকা,ট্রলার, জাল, গরু,ছাগল, সেলাই মেশিন বিতরণ হয় বিনামূল্যে। এতকিছু দিয়েও অবৈধ ট্রলার নৌকায় অল্প টাকা পুঁজিতে জাল কিনে সরকারের নদীতে নেমে আইন অমান্য করে বারবার। এরা ধবংস করে রাষ্ট্রীয় সম্পদ। এরা আইন অমান্যকারীও বটে। যদি এককথায় ধরে নেই এরা অশিক্ষিত, আইন জানেনা। সেটাও ভুল হবেনা; তবে এদরেকে সচেতনতায় কাজ করা দরকার,প্রকল্প বাড়ানো দরকার।
যদি আমরা মূলকথায় আসি, এককালের মাছে-ভাতে বাঙালী আজ মাছ সংকটে বাজারে বিভিন্ন দ্রব্যাদির দর বেড়েছে। দেশীয় মাছ সংকটে চাপ বাড়ছে মুরগি,ডিম ও আলুর ওপর। বিলুপ্ত প্রায় দেশীয় মাছ রক্ষায় কোন সরকারি কর্মসূচী তেমন চোখে পড়েনা। অথচ হালে পানি ওঠার সাথে সাথেই এক শ্রেণিহীন মানুষ মাছের সাথে দা,বটি, লেজা,কোচ , লাইট নিয়ে রাতে যুদ্ধে নামে। এতে প্রতি রাতে গর্ভবতী দেশীমাছ কুপিয়ে আহত করে। ঐ সময় যে পরিমান মাছ আহত করা হয় এরপরে ১০ ভাগ মাছ এলাকার জমিতে, নদনদী, ডোবানালা,পুকুরে থাকেনা। মৎস্য অধিদপ্তর ইলিশ রক্ষায় শুধু প্রকল্প কেনো প্রকল্প হতে পারে পুটি মাছ রক্ষায়ও।
কেননা; পুটি মাছের ভোক্তা হারও চরম। আত্মীয়তা রক্ষায় ইলিশের মাধ্যমে কেনো; বাংলাদেশি মাছের বাজার বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। সঠিক ভাবে মৎস্য সম্পদ রক্ষা করা সম্ভব হলে দেশের মানুষের মাছের চাহিদা পূরণ করে বিদেশেও রপ্তানি করা সম্ভব।
এলাকাভিত্তিক মৎস্য ক্লাব গঠনের মধ্য দিয়ে মৎস্য রক্ষণাবেক্ষণ কাজে সরকারের পাশে সহায়তা দিতে পারে। জনমত তৈরী, সভা-সেমিনার, নদীপাড়ে বৈঠকী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে জারি-সারি,বাওয়ালী, কাওয়ালী, আঞ্চলিক গানের আসরের মধ্য দিয়ে জেলেদের ইলিশ রক্ষায় সচেতন করা জরুরী।
জেলেদের চেয়ে কৃষকরাই বারবার অবহেলিত, ধরুণ এক বিঘা জমির একজন কৃষকের গরু,লাঙ্গল, জোয়াল,মই,খোন্তা, কোদাল ইত্যাদি উপকরণ লাগে। ১৫-২০ লাখ টাকার জমি, দেড় থেকে দুই লাখ টাকার গরুর পরে লাঙ্গল জোয়াল লাগবেই, সাথে কৃষিবিজ। কিন্তু একজন জেলের বাড়ির পাশে নদনদী থাকলেই কাম সারা। সরকারের খরচে নৌকা,ট্রলার, জাল কেনা টাকা, আরও কত অনুদান। জমা চালান ছাড়া নদীতে নামলেই ট্রলার ভড়া মাছ। কুলে ভেড়ালেই লাখো টাকার গুনতি।
শেষকথা: ইলিশ সংরক্ষনে অভিযানের নামে লাখেলাখে টাকা খরচের দরকার নেই। শুধু প্রয়োজন সরকারের মৎস্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে একটি মাত্র ঘোষণার। যেই ঘোষণার মধ্য দিয়ে জেলেরা নৌকা-জাল নিয়ে নদী থেকে উঠে যেতে বাধ্য এবং স্বস্ব উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তার নিকট নৌকা-জাল জমা দিয়ে সরকারি অনুদানের স্লিপ সংগ্রহ করবেন। স্লিপ ছাড়া কোন অনুদান মিলবেনা, এই কর্মসূচী চালু করলে আর কোনো জেলে নদীতে নামবেনা। আইন মানতে বাধ্য হবেন।
লেখক: আহমেদ আবু জাফর, চেয়ারম্যান, ট্রাস্টি বোর্ড ও সভাপতি, বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম-বিএমএসএফ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি।
স্টাফ রিপোর্টার : দেশের মানুষের আশ্রয়স্থল বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা, তাঁর বিকল্প নেই উল্লেখ করে নওগাঁ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ও হাপানিয়া ইউনিয়নের দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা ময়নুল হাসান রানা বলেছেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সরকার পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য সামাজিক সুরক্ষা বলয়ের আওতায় নানারকম ভাতা দিয়ে যাচ্ছে।এতে মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন হয়েছে।
শনিবার বিকেলে নওগাঁ সদর উপজেলার হাঁপানিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে ৪ নাম্বার ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় অসচ্ছল প্রতিবন্ধী ছাড়াও বয়স্ক ভাতা, স্বামী নিগৃহীতা, বিধবা, দরিদ্র মায়ের মাতৃত্বকালীন ভাতা, শহীদ পরিবার ও যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা ও সম্মানী ভাতা, হিজড়া, বেদে ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন ভাতা রয়েছে। এছাড়াও কৃষি প্রণোদনা পাচ্ছে কৃষক। শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির টাকা চলে যাচ্ছে অভিভাবকদের মোবাইলে। শেখ হাসিনার সরকার গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবারকে জমিসহ বাড়ি দিচ্ছে। পৃথিবীর ইতিহাসে এটি বিরল।
উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, সাড়া দেশে উন্নয়নের যোয়ার বয়ে যাচ্ছে। নওগাঁ ও এর ব্যাতিক্রম নয়। নওগাঁ সদর আসনের সাংসদ ব্যারিষ্টার নিজাম উদ্দিন জলিল জন তরুন প্রজম্নের আইডল। বর্তমান সময়ে নওগাঁর মানুষের জীবনমানের অনেক উন্নয়ন করেছেন তিনি। তিনি নওগাঁয় মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছেন, নওগাঁয় মেডিকেল কলেজ,ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউটসহ রাস্তা ঘাটের ব্যাপক উন্নয়ন তারই প্রমান।
তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যার উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে সকলের প্রতি আবারও নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার আহবান জানান তিনি।
বিশেষ বর্ধিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, হাপানিয়া ইউনিয়নের দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা ও সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সালাম, উপ আইন বিষয়ক সম্পাদক পিযুস কান্তি ঘোসসহ হাপানিয়া ইউনিয়নের আওয়ামীলীগ ও এর অংগ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি : বিএনপি সন্ত্রাসের জন্মদাতা উল্লেখ করে নওগাঁ ছয় আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ার হোসেন হেলাল বলেন, বিএনপি সন্ত্রাসী জঙ্গি গোষ্ঠীগুলোর জন্মদাতা, বিএনপির সন্ত্রাসের মাধ্যমে অরাজকতা সৃষ্টি করে এ জনপদ রক্তাক্ত করে রেখেছিল । প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুরদর্শি নেতৃত্বে এ রক্তাক্ত জনপদ আজ শান্ত।
আজ শনিবার দুপুরে নওগাঁর আত্রাই উপজেলা পরিষদ চত্বরে সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় বিভিন্ন প্রকার ভাতা ভোগীদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, দেশে আজ গ্রাম থেকে শহর সব এলাকাতেই উন্নয়নের জোয়ার হয়ে যাচ্ছে। মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে আজ শান্তি বিরাজ করছে। তাই দেশের জনগণ আবারো নৌকায় ভোট দিয়ে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন এই সংসদ সদস্য।
অনুষ্ঠানে পাঁচুপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান খবিরুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আত্রাই উপজেলা চেয়ারম্যান এবাদুর রহমান, আত্রাই উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি শ্রী উপেন্দ্রনাথ দত্ত দুলাল, সাধারণ সম্পাদক আক্কাস আলী সহ ভাতাভোগী উপস্থিত ছিলেন।
স্টাফ রিপোর্টার, নওগাঁ: ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (২৭ অক্টোবর) জুমার নামাজ শেষে নওগাঁ জাকের পার্টির আয়োজনে শহরের মুক্তির মোড়ে এই কর্মসূচি পালন করা হয়। বক্তারা অবিলম্বে ফিলিস্তিনি মুসলমানদের ওপর সন্ত্রাসী হামলা বন্ধে বিশ্ব নেতাদের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
মানববন্ধনে জাকের পার্টি নওগাঁ জেলার সভাপতি দেলোয়ার হোসেন (ডবলু), সাধারণ সম্পাদক আলাল হোসেন আলাল ও সাংগঠনিক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রফিকসহ অন্যান্যরা বক্তব্য রাখেন।
ক্রান্তলিগ্নে বাঙালি জাতীকে সঠিক নেতৃত্ব দিয়ে যিনি দেশকে গৌরবের আসনে সমাসীন করেছেন, তিনি হলেন সফল রাষ্টনায়ক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা । তাঁর অসাম্প্রদায়িক,উদার,প্রগতিশীল,গণতান্ত্রিক ও বিঙ্গানমনস্ক দৃষ্টিভঙ্গি তাকে দিয়েছে এক আধুনিক ও অগ্রসর রাষ্ট্রনায়কের স্বীকৃতি। একুশ শতকের অভিযাত্রায় দিনবদল ও জাতীর পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলার একজন কান্ডারী। তাঁর জন্ম ১৯৪৭ সালরে ২৮ সেপ্টেম্বর । জন্মলগ্নে বাঙালি জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তখন কলকাতায় ভারত ভাগের পরবর্তী রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও দাঙ্গা প্রতিরোধ এবং লেখাপড়ায় ব্যস্ত। দাদা তাঁর নাম রাখেন হাসিনা। প্রথম সন্তান মেয়ের জন্মের খবর পেয়ে হঠাৎ একদিন বাড়ি আসেন বাবা শেখ মুজিব। মেয়েকে কোলে তুলে নিয়ে হাসুমুণি বলে ডাকেন, ছোট্ট পরীর কপালে এঁকে দেন স্নেহের চুম্বন। সুযোগ্য পিতার যোগ্য কন্যা। বঙ্গবন্ধুর আদরের সেই ছোট্ট হাসুমণিই বড় হয়ে বাংলাদেশের জনমানুষের প্রীয় নেত্রী হয়ে উঠলেন। এখন তিনি বিশ্বে ও প্রভাবশালী নারী শাসকদের মধ্যে অন্যতম একজন দক্ষ রাষ্টনায়ক। শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন কেবল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের তথা হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালির স্বপ্নগুলো বাস্তবায়ন করতে, সেই স্বপ্ন বাংলার প্রতিটি মানুষের জন্য আধুনিক জীবনযাপন নিশ্চিত করা,জাতি হিসেবে বাঙ্গালি সর্বোচ্চ মর্যাদা ও সম্মানে বিশ্বে এক আদর্শ জাতি হিসেবে অধিষ্ঠিত হবে। তাই ২০৪১ সালে উন্নত সমৃদ্ধ আধুনিক বাংলাদেশের ছবি এঁকে দিয়েছেন জাতীর হৃদয়ে। পিতার মতো হিমালয়সম আত্নবিশ্বাস তাঁকে শত প্রতিকুলতাকে অতিক্রম করতে শিখিয়েছে । কাজেই যে চ্যালেঞ্জই আসুক না কেন ,তা মোকাবেলা করার মতো ক্ষমতা রয়েছে তাঁর। শুধু দেশের উন্নয়নই নয় বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় শেখ হাসিনার ভূমিকা আজ সারা বিশ্বে প্রসংসিত। পিতার মতো মানুষের প্রতি বিশেষ করে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য,একটা বাসযোগ্য পৃথিবীর জন্য। তাইতো সুকান্ত ভট্টাচার্যের কবতিাংশ থকেে উদ্বৃত-
চলো যাবো তবু আজ যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ
প্রাণপণে পৃথিবীর সবার জঞ্জাল ,
এ বিশ্বকে শিশুর বাসযোগ্য করে যাবো আমি -
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
শেখ হাসিনা সরকার সফলতার সাথে টানা তৃতীয় মেয়াদের পাশাপাশি চতুর্থ বারের মতো দেশ পরিচালনা করছে। স্বাধীনতার প্রায় চার দশক পরে শেখ হাসিনা বাঙালি জাতীকে বুঝিয়েছিলেন যুদ্ধাপরাধ কি ? যুদ্ধাপরাধের বিচার হওয়া কেন জরুরী ? ১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের বিচার না হলে ইতিহাসের দায় শোধ হবে না। তিনি দৃঢ় প্রত্যয়ে ঘোষনা করেছিলেন,বাংলার মাটিতে যুদ্ধাপরাধের বিচার হবেই,হবে । শেখ হাসিনা ছিলেন বলেই বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বিচার হয়েছে। একমাত্র শেখ হাসিনা বিশ্বাস করেছিলেন বলেই নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ সম্ভব হয়েছে। শেখ হাসিনা আছে বলেই ভূমিহীন ও গৃহহীন মানুষ আজ তাদের আপন ঠিকানা পাচ্ছে। শেখ হাসিনা অসহায় বিধবা নারীদের কথা চিন্তা করে বিধবা ভাতা চালু বয়স্কদের কথা চিন্তা করে বয়স্ক ভাতা চালু করেছেন। শেখ হাসিনা আছে বলেই ভারতের সঙ্গে সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন,ছিটমহল বিনিময়,বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপনের মধ্যে দিয়ে মহাকাশ জয়, সাবমেরিন যুগে বাংলাদেশের প্রবেশ,রোহিঙ্গাদের আশ্রয়,করোনা মোকাবলো,পদ্মা সেতুর মাঝামাঝি মেট্রোরেল, রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র ,র্কণফুলী ট্যানেল,নতুন নতুন উড়াল সেতু,মহাসড়ক গুলো ৪ লেনে উন্নিতকরণ একের পর এক উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। বর্তমান সময়কে ধারণ করে আগামী প্রজন্মের অধিকার নিশ্চিত করার মতো দিক নির্দেশনা দিতে পারার মতো অসাধারণ সক্ষমতার জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা আগামী প্রজন্মের নিকট কালজয়ী নেতৃত্ব হিসেবে বিবেচিত হবে।
সর্বেোপরি বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার বদৌলতেই বাংলাদেশ উন্নয়নের অভিযাত্রায় অদম্য গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভাপতি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা আমাদের প্রজন্মের দেখা সেই সফল রাজনীতিবিদের একমাত্র উদাহরণ। বাংলাদেশের রাজনীতিতে শেখ হাসিনার দর্শন সর্বকালের জন্য অপরিহার্য বলে বিবেচিত হবে। এমন নেতৃত্বের জন্মদিন সমগ্র জাতীর জন্য শুভক্ষণ। সমগ্র বাঙালি জাতীর পক্ষ থেকে শান্তির অগ্রপথিক প্রীয় নেত্রীর র্দীঘায়ু কামনা করছি। আওয়ামীলীগের প্রাণ কান্ডারী, গণমানুষের ভরসাস্থল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শুভ জন্মদিনে অন্তর থেকে জানাই অফুরান শুভচ্ছো,অকৃত্রিম শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।
মুসফকিা নাজনীন
মহিলা বিষয়ক সম্পাদক
আওয়ামী সেচ্ছাসেবকলীগ, নওগাঁ জেলা শাখা।
নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি : "মাদককে না বলি পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলা" এই স্লোগানে নওগাঁর বদলগাছি উপজেলার বালুভরা ইউনিয়নের খলসিতে মরহুম আক্কাছ আলী স্মৃতি ফুটবল একাডেমি শুভ উদ্বোধনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করেছে।
শুক্রবার সন্ধ্যায় জেলার বদলগাছি উপজেলার খলসি গ্রামে একাডেমির মাঠে এর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়।
স্টাফ রিপোর্টার, নওগাঁ : নওগাঁর বদলগাছীতে রাস্তা অবরোধ করে নজরুল ইসলাম নয়ন নামে এক ইটভাটা ব্যবসায়ীকে মারপিট করার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষ মেহেদী হাসান ও রাকিবের বিরুদ্ধে। সেই সাথে প্যান্টের পকেটে থাকা তিন লাখ পঁচিশ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেওয়ারও অভিযোগ আছে তাদের বিরুদ্ধে। রাকিবের কাছ থেকে পাওনা টাকা চাওয়ায় ও সমাধানের জন্য থানায় অভিযোগ করার কারণে তারা মারপিটসহ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে বলে ভূক্তভোগীর অভিযোগ। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার তালতলী প্রাথমিক বিদ্যালয় এলাকায়।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, মেসার্স নয়ন ব্রিকস্ ফিল্ডস্ ইটভাটার স্বত্ত্বাধীকারী নজরুল ইসলাম নয়নের ইটভাটায় রাকিব হোসেন ফিল্ড ম্যানেজার হিসেবে কাজ করতো। সেই সুবাধে দুই-তিন মাস আগে রাকিব নয়নের ভাটায় ইট বানানোর কাজের লোক দেওয়ার কথা বলে এক লাখ পাঁচ হাজার টাকা নেয়। কিন্তু কোনো লোক না দেওয়ায় তাকে বারবার বলা হয় এবং টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য বলা হয়। এমনকি বাড়িতে গিয়েও টাকার কথা বলা হয়েছে। সে আজ দিব, কাল দিব বলে দিন পার করতে থাকে ও দিব দিচ্ছি বলে টালবাহানা করতে থাকে। বিষয়টি সমাধানের জন্য থানায় অভিযোগ দায়ের করেন নয়ন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে যায় তারা।
অভিযোগকারী নজরুল ইসলাম নয়ন বলেন, টাকা চাওয়ায় ও থানায় অভিযোগ দেওয়ার জের ধরে গত ৩সেপ্টেম্বর আমি ইটভাটা থেকে মোটরসাইকেলযোগে শ^শুর বাড়ি মালঞ্চা গ্রামে যাচ্ছিলাম। যাওয়ার পথে তালতলী প্রাথমিক বিদ্যালয় এলাকায় পৌঁছলে ওই গ্রামের মৃত আজিজুল হকের দুই ছেলে মেহেদী হাসান ও রাকিবের নেতৃত্বে আরও ২-৩জন পথরোধ করে মারপিট করে। এসময় আমার প্যান্টের দুই পকেটে থাকা তিন লাখ পঁচিশ হাজার টাকা নিয়ে নেয় তারা। আমার চিৎকারে আশেপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে তারা ভয়ভীতিসহ খুন জখমের হুমকি দিয়ে চলে যায়। পরবর্তীতে আমি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহণ করি। আমি এর সঠিক বিচারের আশায় থানায় অভিযোগ দিয়েছি।
এবিষয়ে জানতে চাইলে বিবাদী মেহেদী হাসান মুঠোফোনে বলেন, আমার ভাই রাকিব নয়নের ইটভাটায় চাকরি করতো। নয়ন তার ভাটার জন্য একজন সর্দার ঠিক করতে বলে। রাকিব মোস্তফা নামে এক সর্দারকে ঠিক করে এবং আমার ভাইয়ের মাধ্যমে মোস্তফাকে ৫০হাজার টাকা অগ্রীম দেওয়া হয়। কিন্তু মোস্তফা ভাটায় না যাওয়ার কারণে একটু ঝামেলা হয়। পরবর্তীতে মোস্তফাকে ইটভাটায় নিয়ে গিয়ে স্ট্যাম্পের মাধ্যমে মোস্তফা টাকা পেয়েছে মর্মে স্বীকারোক্তি নেয় নজরুল ইসলাম নয়ন। তাহলে আমার ভাইয়ের দোষ কোথায় ? ভাই আমি ডিসের ব্যবসা করি। আমার কি সে ক্ষমতা আছে দিনে দুপুরে রাস্তা অবরোধ করে মারপিট করার। এবং টাকা নিয়ে নেওয়া? বরং নয়ন আমার কাছ থেকে ধার নিয়েছে এক লাখ টাকা। সেই টাকা না দেওয়ার জন্যই এই অভিযোগের নাটক। মারপিটের বিষয়টি অস্বীকার করে তিনি বলেন, আমার ভাই আজ দশদিন থেকে ঢাকায় চাকরি করছে। আমরা তাকে কোনো মারপিট করিনি। মারপিট বা টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার কোনো প্রশ্নই আসেনা। তারপরও আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যে অভিযোগ দিয়েছে। আমরাও এর সঠিক বিচার চাই।
অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বদলগাছী থানার অফিসার ইনচার্জ মুহা. আতিয়ার রহমান মুঠোফোনে বলেন, এবিষয়ে তদন্ত চলছে। প্রমাণিত হলে মামলা দায়ের করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্টাফ রিপোর্টার, নওগাঁ : বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি'র ৪৫ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে রানীনগর উপজেলা তাঁতী দলের পক্ষ থেকে গাছের চারা বিতরণ করা হয়েছে। শনিবার বিকেলে রাণীনগর উপজেলা সদরের এছাহক আলী টাওয়ারের সামনে এ গাছের চারা বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। রানীনগর উপজেলা তাঁতী দলের সভাপতি মোঃ সাইফুল ইসলাম শেখ এর সভাপতিত্বে গাছের চারা বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ তাঁতি দলের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব মো: এছাহক আলী।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আলহাজ্ব মো: এছাহক আলী বলেন, সমাজের মানুষদের সচেতন হতে হবে, প্রকৃতি আজ বিপর্যস্থ, অনাবৃষ্টি অfর গরমে জনজীবন আজ দুর্বিসহ। প্রকৃতির প্রয়োজন অনুযায়ী গাছ থাকলে এমন বিপর্যয় আসতো না তাই আমাদের স্বাভাবিক অক্সিজেন গ্রহন নির্মল প্রকৃতি ও তাপমাত্রা স্বাভাবিক করতে প্রচুর গাছ লাগানো প্রয়োজন। তিনি প্রত্যেক মানুষকে একটি করে গাছ লাগানোর আহবান জানান।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কাশিমপুর ইউপি চেয়ারম্যান মকলেছুর রহমান বাবু, রানীনগর উপজেলা বিএনপির আহবায়ক রুকুনুজ্জামান খাঁন রুকু, যুগ্ন আহবায়ক মোসারব হোসেনসহ আরও অনেকে। অনুষ্ঠানে কয়েক হাজার ফলদ বৃক্ষের চারা বিতরন করা হয়।