ডেস্ক রিপোর্ট নওগাঁ : নওগাঁর মান্দায় কালোবাজারে বিক্রির জন্য মজুদ করে রাখা কৃষি প্রণোদনার সার ও বীজ উদ্ধারে মামলার চারদিন পেরিয়ে গেলেও পুলিশ আসামীদের গ্রেফতার করেনি। গত ২২ এপ্রিল উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শায়লা শারমিন বাদী হয়ে তেঁতুলিয়া ইউপি মেম্বার আতাউর রহমান ও বাড়ির মালিক মাহমুদুল হক সহ অজ্ঞাত নামাকে আসামী করে থানায় মামলার দায়ের করেন।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, গত ২০ এপ্রিল ২০২০-২১ অর্থ বছরে আউশ প্রণোদনার বীজ ও সার বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়। গত ২২ এপ্রিল বৃহস্পতিবার দুপুরে প্রনোদনার সার ও বীজ দুটি ভ্যানে করে তেঁতুলিয়া ইউপি মেম্বার আতাউর রহমান কৃষি অফিস সংলগ্ন বড়পই গ্রামের মাহমুদুল হকের বাড়ি নিয়ে যান। বিষয়টি সন্দেহজনক হওয়ায় তাৎক্ষনিকভাবে স্থানীয় প্রশাসন ঘটনাস্থল পৌঁছে মাহমুদুল হকের বাড়িতে তল্লাশী চালিয়ে পটাশ ২১বস্তা, ডিএপি ৪৮ বস্তা, ধান বীজ ৬৬বস্তা (১০ কেজি ওজন) এবং খোলা বীজ ৩ বস্তা উদ্ধার করা হয়। এতে কৃষি অফিসের কিছু অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজস রয়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছে। অভিযানের সময় মেম্বার আতাউর রহমান ঘটনাস্থলে ছিলেন। কিন্তু ওই সময় কেন তাকে আটক করা হয়নি তা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শায়লা শারমিন বলেন, আমি ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। কিন্তু মেম্বার আতাউর রহমানকে সেখানে দেখা যায়নি। ঘটনার সঙ্গে যাদের সম্পৃক্তা পাওয়া গেছে তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আসামী আটকের বিষয়টি থানা পুলিশ দেখবে।
মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর রহমান বলেন, মামলার পর আসামীদের আটকের চেষ্টা অব্যহৃত আছে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, গত ২০ এপ্রিল ২০২০-২১ অর্থ বছরে আউশ প্রণোদনার বীজ ও সার বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়। গত ২২ এপ্রিল বৃহস্পতিবার দুপুরে প্রনোদনার সার ও বীজ দুটি ভ্যানে করে তেঁতুলিয়া ইউপি মেম্বার আতাউর রহমান কৃষি অফিস সংলগ্ন বড়পই গ্রামের মাহমুদুল হকের বাড়ি নিয়ে যান। বিষয়টি সন্দেহজনক হওয়ায় তাৎক্ষনিকভাবে স্থানীয় প্রশাসন ঘটনাস্থল পৌঁছে মাহমুদুল হকের বাড়িতে তল্লাশী চালিয়ে পটাশ ২১বস্তা, ডিএপি ৪৮ বস্তা, ধান বীজ ৬৬বস্তা (১০ কেজি ওজন) এবং খোলা বীজ ৩ বস্তা উদ্ধার করা হয়। এতে কৃষি অফিসের কিছু অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজস রয়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছে। অভিযানের সময় মেম্বার আতাউর রহমান ঘটনাস্থলে ছিলেন। কিন্তু ওই সময় কেন তাকে আটক করা হয়নি তা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শায়লা শারমিন বলেন, আমি ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। কিন্তু মেম্বার আতাউর রহমানকে সেখানে দেখা যায়নি। ঘটনার সঙ্গে যাদের সম্পৃক্তা পাওয়া গেছে তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আসামী আটকের বিষয়টি থানা পুলিশ দেখবে।
মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর রহমান বলেন, মামলার পর আসামীদের আটকের চেষ্টা অব্যহৃত আছে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Click to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.