সান্তহার থেকে দলটি ধামকুড়ি হয়ে নওগাঁ শহরে প্রবেশ করে। নওগাঁ শহরে তান্ডব চালিয়ে হাজারো মানুষকে হত্যা করে। পাকিস্তানি সেনারা রজাকপুর, পারবোযালিয়া, খাগড়কুড়ি, শেখপুরা. তাজ সিনেমা হল, ব্রিজের মোড়, মিষ্টি পট্টি, ডাব পট্টি. আলু পট্টি, আরজি- নওগাঁ, পার-নওগাঁ, হাট নওগাঁ, খাস-নওগাঁ, উকিলপাড়া, চকদেবপাড়াসহ নওগাঁ শহরের বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক ধংসযজ্ঞ চালায়। অসংখ্য বাড়ি-ঘরে আগুন লাগিয়ে পুড়ে দেয়। ধামকুড়িতে এক পরিবারের আট জন সদস্যসহ ১১ জনকে হত্যা করে। এছাড়াও নওগাঁ শহরে যাকে যেখানে পেয়েছে তাকে সেখানেই হত্যা করেছে।
২২ এপ্রিল সড়ক পথের দলটি কালিকাপুর ঘাট থেকে বলিহারে এসে নিরীহ মানুষদের ওপর গুলি চালিয়ে অসংখ্য মানুষকে হত্যা করে। কয়েক বছর ধরে একুশে পরিষদ নওগাঁ আজকের (২২ এপ্রিল)দিনটিকে নওগাঁ গণহত্যা দিবস হিসেবে পালন করে আসছে। বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করছে শহিদদের।
করোনাভাইরাস সংক্রমণে এবার ঘরে বসেই নওগাঁ গণহত্যা দিবস পালন করার আহবান জানিয়েছে
একুশে
পরিষদ নওগাঁ।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন