সালমান ফার্সাী (সজল), নওগাঁ : নওগাঁয় চুপিচুপি আসছে শীত। ধানের শীষের উপর ভর করেছে কুয়াশা, সকালে সুর্যের আলোয় তা ছড়িয়ে দিয়েছে মুক্তোদানার আলো। কার্তিকের মাঝামাঝিতে ভোরবেলা দুর্বাঘাসে শিশির দেখা যায়। গত কয়েকদিন থেকে ফ্যানের খুব একটা প্রয়োজন হচ্ছেনা। তাই শিরশিরে বাতাসের সাথে শীত এসে দরজায় করা নাড়ছে। জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে হেমন্তের মাঝেই শীতের উপলব্ধি।
নওগাঁ সহ সারাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বাংলাদেশের আবহাওয়া এতোটাই বদলে গেছে যে, প্রকৃতিও তার আচরণ পাল্টাতে শুরু করেছে। আঁচ করা কঠিন হয়ে পড়েছে গ্রীষ্ম, বর্ষা কিংবা শীতের মতো প্রধান ঋতুগুলোর আচরণ। জলবায়ু বিপর্যয় প্রকৃতিকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে। এরপরেও বদলায় ঋতু।
ভোরের শিশির ভেজা ঘাস ও কাঁচা-পাকা ধানের শীষে মুক্তোদানা শীতের আগমনের জানান দিচ্ছে। দীর্ঘ রাতের পর সকালে শিশির বিন্দু দেখে কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতোই বলতে হয় ‘দুয়ারে আসিছে শীত; বরি লও তারে..’।
ভোরের প্রকৃতিতে হাত বাড়লেই ঠন্ডাঠান্ডা ভাব। শেষ রাতে গায়ে কাঁথা চাপাচ্ছেন অনেকেই। যদিও দিনে গরমের তীর্বতা খুব একটা কমেনি।
ষড়ঋতুর দেশে হেমন্ত মানেই চুপিচুপি শীতের আগমন। গাছের ঝরা পাতা, শিশির ভেজা ঘাস কিংবা ঘন কুয়াশায় চাদরে ঢাকা প্রকৃতি। সব মিলিয়ে শীতের পরশ একটু একটু করে লাগতে থাকে গায়ে। আর একসময় তা রূপ নেয় কনকনে ঠান্ডায়। ভোরের শিশির ভেজা ঘাস ও কাঁচা-পাকা ধানের শীষে মুক্তোদানা শীতের আগমণের জানান দিচ্ছে। তবে নভেম্বরে পুরোপুরি শীত না আসলেও ডিসেম্বরে পুরোপুরি শীত আসবে।
নওগাঁর দিগন্ত মাঠের সবুজ প্রকৃতি এখন সবুজ আর হালকা হলুদ রঙে সেজেছে। শীতের স্বর্গীয় সৌন্দর্য ফুটে উঠছে মাঠে মাঠে। গ্রাম ও শহরের হাট-বাজারগুলোতে উঠতে শুরু করেছে শীতের সবজি ফুলকপি, বাঁধাকপি, মূলা, শালগম, ওলকপি, গাজর, টমেটো ইত্যাদি।
নওগাঁ সহ সারাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বাংলাদেশের আবহাওয়া এতোটাই বদলে গেছে যে, প্রকৃতিও তার আচরণ পাল্টাতে শুরু করেছে। আঁচ করা কঠিন হয়ে পড়েছে গ্রীষ্ম, বর্ষা কিংবা শীতের মতো প্রধান ঋতুগুলোর আচরণ। জলবায়ু বিপর্যয় প্রকৃতিকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে। এরপরেও বদলায় ঋতু।
ভোরের শিশির ভেজা ঘাস ও কাঁচা-পাকা ধানের শীষে মুক্তোদানা শীতের আগমনের জানান দিচ্ছে। দীর্ঘ রাতের পর সকালে শিশির বিন্দু দেখে কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতোই বলতে হয় ‘দুয়ারে আসিছে শীত; বরি লও তারে..’।
ভোরের প্রকৃতিতে হাত বাড়লেই ঠন্ডাঠান্ডা ভাব। শেষ রাতে গায়ে কাঁথা চাপাচ্ছেন অনেকেই। যদিও দিনে গরমের তীর্বতা খুব একটা কমেনি।
ষড়ঋতুর দেশে হেমন্ত মানেই চুপিচুপি শীতের আগমন। গাছের ঝরা পাতা, শিশির ভেজা ঘাস কিংবা ঘন কুয়াশায় চাদরে ঢাকা প্রকৃতি। সব মিলিয়ে শীতের পরশ একটু একটু করে লাগতে থাকে গায়ে। আর একসময় তা রূপ নেয় কনকনে ঠান্ডায়। ভোরের শিশির ভেজা ঘাস ও কাঁচা-পাকা ধানের শীষে মুক্তোদানা শীতের আগমণের জানান দিচ্ছে। তবে নভেম্বরে পুরোপুরি শীত না আসলেও ডিসেম্বরে পুরোপুরি শীত আসবে।
নওগাঁর দিগন্ত মাঠের সবুজ প্রকৃতি এখন সবুজ আর হালকা হলুদ রঙে সেজেছে। শীতের স্বর্গীয় সৌন্দর্য ফুটে উঠছে মাঠে মাঠে। গ্রাম ও শহরের হাট-বাজারগুলোতে উঠতে শুরু করেছে শীতের সবজি ফুলকপি, বাঁধাকপি, মূলা, শালগম, ওলকপি, গাজর, টমেটো ইত্যাদি।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন