বৃহষ্পতিবার (১৫ অক্টোবর) সকালে সাপাহার সদরের কাঁচা বাজার ঘুরে দেখা গেছে, নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য দ্রব্য সহ সকল প্রকার সবজি চড়া দামে বিক্রয় হচ্ছে । মাত্র ৪/৫ দিনের ব্যবধানেই কোন কোন সবজির দাম প্রতি কেজিতে ৮ থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। এভাবে সবজির দাম বেড়ে যাওয়ায় অসস্তি প্রকাশ করছেন ক্রেতারা। তবে বিক্রেতারা রয়েছেন নির্বিকার। তারা বলছেন, সবজি বাজারে কম আমদানীর ফলে দাম চড়া হচ্ছে। এজন্য অনেকটা অতি বর্ষণ ও বন্যাকে দায়ী করছেন কৃষক সাধারণ ও বিক্রেতাগণ। পাইকারী বাজারে বেশি দামে সবজি কেনার ফলে খুচরা বাজারেও বেশি দামে তাদের কে বিক্রি করতে হচ্ছে।
তবে বিক্রেতাদের এই যুক্তি মানতে চাননা অনেক ক্রেতারা। ক্রেতারা বলছেন, বন্যা পরিস্থিতির সুযোগ নিচ্ছেন কিছু অসাধু ব্যাবসায়ী। যার প্রভাব পড়েছে সবজি বাজারে।
বাজার ঘুরে সবজি সহ বিভিন্ন দ্রব্য সামগ্রীর দাম অনেকটা চমকে দেবার মতই লক্ষ্য করা গেছে। মাছ ও মাংস আগের মত স্থিতিশীল থাকলেও সবজির দাম বাড়তি। এখানে প্রতি কেজি পটলের মূল্য ৬০ টাকা , বেগুন ৬০ টাকা, বিদেশী আলু ৩৫, দেশী আলু ৭০, কাঁচা মরিচ ২০০ টাকা, মূলা ৫০, লাউ প্রতিপিস ৩০/৫০টাকা, লেবু প্রতি হালি ১৫, করলা ৮০ টাকা, পেঁপে ২৫টাকা, পেঁয়াজ ৯০, শুকনা মরিচ প্রতিকেজি ২৫০টাকা, কচু প্রতি কেজি ৩৫ টাকা, পটল প্রতিকেজি ৬০ টাকা। এছাড়াও টমেটো , বরবটি ঝিঙ্গার দামেও যেন আগুন লাগার মতো। সহজ লভ্য এই সবজিগুলো আর সহজে পাচ্ছেন না ক্রেতারা। যার কারনে সবজিগুলো কিনতে গিয়েও মূল্য বৃদ্ধির কারনে ঘুরে যেতে হচ্ছে ক্রেতাদের।
তবে অপরিবর্তিত রয়েছে আদা ও রসুনের দাম। এক সপ্তাহ আগেও রসুনের দাম ছিলো কেজি ১০০ থেকে ১২০ টাকা। এখনও একই দামেই পাওয়া যাচ্ছে রসুন। তেমনি আগের দামেই ক্রেতারা কিনতে পারছেন আদা। আদা গত সপ্তাহের মতোই ১২০ টাকা থেকে ১৬০ টাকায় কিনতে পাওয়া যাচ্ছে।
বাড়তি দাম নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন ক্রেতারা। বাজার করতে আসা মাদরাসা শিক্ষক ফিরোজ কবির বলেন, আমি প্রায় কাঁচা তরিতরকারির বাজার করি। গত এক মাস ধরেই সব সবজির দাম এখানে অনেক বেশি। মাছ ও মাংসের দাম ঠিক থাকলেও সবজি কিনতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
সবজি বিক্রেতা সাইদুর বলেন, আগের মতো বাজারে পর্যাপ্ত পরিমাণে সবজির আমদানী হলে সবজির দাম কমবে। তবে প্রাকৃতিক পরিস্থিতির কারনে সবজির উৎপাদন সময় মত না হলে বাজারে সবজির দাম কমতে আরও সময় লাগতে পারে বলেও অনেকে মন্তব্য করেছেন।
তবে বিক্রেতাদের এই যুক্তি মানতে চাননা অনেক ক্রেতারা। ক্রেতারা বলছেন, বন্যা পরিস্থিতির সুযোগ নিচ্ছেন কিছু অসাধু ব্যাবসায়ী। যার প্রভাব পড়েছে সবজি বাজারে।
বাজার ঘুরে সবজি সহ বিভিন্ন দ্রব্য সামগ্রীর দাম অনেকটা চমকে দেবার মতই লক্ষ্য করা গেছে। মাছ ও মাংস আগের মত স্থিতিশীল থাকলেও সবজির দাম বাড়তি। এখানে প্রতি কেজি পটলের মূল্য ৬০ টাকা , বেগুন ৬০ টাকা, বিদেশী আলু ৩৫, দেশী আলু ৭০, কাঁচা মরিচ ২০০ টাকা, মূলা ৫০, লাউ প্রতিপিস ৩০/৫০টাকা, লেবু প্রতি হালি ১৫, করলা ৮০ টাকা, পেঁপে ২৫টাকা, পেঁয়াজ ৯০, শুকনা মরিচ প্রতিকেজি ২৫০টাকা, কচু প্রতি কেজি ৩৫ টাকা, পটল প্রতিকেজি ৬০ টাকা। এছাড়াও টমেটো , বরবটি ঝিঙ্গার দামেও যেন আগুন লাগার মতো। সহজ লভ্য এই সবজিগুলো আর সহজে পাচ্ছেন না ক্রেতারা। যার কারনে সবজিগুলো কিনতে গিয়েও মূল্য বৃদ্ধির কারনে ঘুরে যেতে হচ্ছে ক্রেতাদের।
তবে অপরিবর্তিত রয়েছে আদা ও রসুনের দাম। এক সপ্তাহ আগেও রসুনের দাম ছিলো কেজি ১০০ থেকে ১২০ টাকা। এখনও একই দামেই পাওয়া যাচ্ছে রসুন। তেমনি আগের দামেই ক্রেতারা কিনতে পারছেন আদা। আদা গত সপ্তাহের মতোই ১২০ টাকা থেকে ১৬০ টাকায় কিনতে পাওয়া যাচ্ছে।
বাড়তি দাম নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন ক্রেতারা। বাজার করতে আসা মাদরাসা শিক্ষক ফিরোজ কবির বলেন, আমি প্রায় কাঁচা তরিতরকারির বাজার করি। গত এক মাস ধরেই সব সবজির দাম এখানে অনেক বেশি। মাছ ও মাংসের দাম ঠিক থাকলেও সবজি কিনতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
সবজি বিক্রেতা সাইদুর বলেন, আগের মতো বাজারে পর্যাপ্ত পরিমাণে সবজির আমদানী হলে সবজির দাম কমবে। তবে প্রাকৃতিক পরিস্থিতির কারনে সবজির উৎপাদন সময় মত না হলে বাজারে সবজির দাম কমতে আরও সময় লাগতে পারে বলেও অনেকে মন্তব্য করেছেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন