৬ করোনা রোগীর চিকিৎসা ব্যয় দেখানো হয়েছে ৮ লাখ টাকা,
চলতি বছরে আরো ৫০ লাখ টাকার বরাদ্দ চেয়ে চাহদিাপত্র প্রেরণ।
রিপোর্ট :ইমাম বিমান
: ঝালকাঠি সদর হাসপাতালরে সাবকে সিভিল র্সাজন
শ্যামল কৃষ্ণ হাওলাদার ও প্রধান সহকারি মতিনের বিরুদ্ধে ভুয়া বিল ভাউচারের
মাধ্যমে র্অথ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। ২০১৯-২০ র্অথ বছরে বরাদ্দকৃত ২০ লাখ
টাকার মধ্যে র্মাচ থেকে জুন র্পযন্ত ৬ করোনা রোগীর চিকিৎসা ব্যয় ৮ লাখ টাকা
খরচ দেখিয়ে ভুয়া বিল ভাউচাররে মাধ্যমে এর একটি বিশাল অংক আত্মসাৎ করা
হয়েছে বলে অভযিোগ রয়েছে।
এ বিষয় অনুসন্ধানে জানাযায়, ঝালকাঠিতে এপ্রলি মাসে করোনার প্রার্দূভাবে
পজটেভি সনাক্ত হলে আক্রান্তদের চিকিৎসা না দিয়ে বরিশালে রের্ফাড করা হয়েছে।
এ নিয়ে রোগীদের পক্ষ থেকে প্রতিবাদ জানালওে সিভিল র্সাজনের পক্ষ থেকে কোন
উদ্যোগ নেয়া হয়নি।
২০১৯-২০ র্অথ বছরে
বরাদ্দকৃত ২০ লাখ টাকা গত জুন মাসে ফরেৎ পাঠানোর নির্দেশনা আসলে তখনই
লুটপাটের প্রক্রিয়া শুরু করতে করোনা চকিৎিসার আইসোলশেন ওর্য়াডটি চালুর
ঘোষনা দেয়া হয়।
উল্লেখিত সময়ে ২০১৯-২০ র্অথ বছরে বরাদ্দের ৮ লাখ টাকার মধ্যে আনুষাঙ্গিক
খাতেই খরচ দেখানো হয়েছে ৩ লাখ টাকা। যার মধ্যে জীবানুনাশক বিল উত্তোলন করা
হয়েছে ৩৬ হাজার টাকা, পরিস্কার পরিছন্ন খাতে ৬৬ হাজার টাকা, চকিৎিসকদরে
ঝালকাঠি থেকে বরশিাল পরবিহন খরচ বাবদ ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা, র্কতব্যরত থাকা
অবস্থায় চকিৎিসকসহ ২১ জনরে খাবার খরচ দখোনো হয়েছে জন প্রতি ৫০০ টাকা হারে ৯
হাজার ৪৫০ টাকা উত্তোলন করা হয়েছে। এ হিসাবে ৪২০ দিনের খাবার বিল বাবদ ১
লাখ ৯০ হাজার টাকা, বাকি ৪ লাখ টাকা বিভিন্ন খাতে খরচ দখোনো হয়েছে। খাবার
বিলের বিষয়ে র্নাস শাহারুন্নসো, রখো রানী, শপ্রিা মালোসহ একাধকি র্নাস
জানান, প্রধান সহকারি মতনি আমাদরে জনপ্রতি ২ হাজার টাকা এবং রনিা মিস্ত্রি,
তাছলিমাসহ আরো ৬ জনকে ৪ হাজার টাকা করে কোন স্বাক্ষর ছাড়াই টাকা দেয়।
করোনা কালিন সময়ে আমরা খাবাররে খরচ পায়নি কিন্তু এ টাকা কিসের তা জানতে
চাইলে মতনি আমাদরে বলনে, করোনা ডিউটির জন্য মানবিক কারনে এটা দয়ো হয়েছে।
তথ্যানুসন্ধানে জানাযায়, চিকিৎসকদের ঝালকাঠি
থেকে বরিশাল পরবিহন খরচ বাবদ ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা দেখানো হলওে ঝালকাঠি সদর
হাসপাতালরে এ্যাম্বুলেন্স চালক আনোয়ার হোসেন ও মহাসীনের মাধ্যমে জানা যায়,
ঝালকাঠির র্কমরত চিকিৎসকদের সরকারি এ্যাম্বুলেন্সে আনা নেয়া করা হয় বলে
অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে। এ বিষয় চিকিৎসক আবুয়াল হাসানের কাছে গত র্অথবছরে
করোনাকালীন যাতায়াত বাবদ কত টাকা বিল পেয়েছেন তা জানতে চাওয়া হলে তিনি
জানান, আমার মনে নইে। কিভাবে বরিশাল থেকে আসা যাওয়া করেছেন প্রশ্নরে জবাবে
বলেন, প্রাইভটে গাড়ি ভাড়া করে। একদিকে ডাক্তাররা প্রাইভেট গাড়ী ভারার কথা
বললেও অপরদিকে এ্যাম্বুলেন্স চালক আনোয়ার হোসনে ও মহসীন জানান, র্কমরত
চিকিৎসকদেরকে সরকারি এ্যাম্বুলেন্সে ঝালকাঠি থেকে বরিশালে আনা নেয়া করা হয়।
কিন্তু এ ক্ষেত্রে আমরা কোন পারিশ্রমিক পাইনি।
ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে র্মাচ-এপ্রলি মাসে
করোনার শুরুতে পজেটিভ আক্রান্তদের চিকিৎসা না দিয়ে বরিশালে রেফার্ড করা
হযেছে। এ নিয়ে রোগীদের পক্ষ থেকে প্রতিবাদ জানালেও সিভিল সার্জন কোন উদ্যোগ
নেয়নি।সিভিল র্সাজন শ্যামল কৃষ্ণ বলতনে, আমাদরে আইসোলেশন ওর্য়াড প্রস্তুত
রাখা হয়েছে। অনেকেই বাসায় কোয়ারেন্টাইনে থাকতে চায় তাই তাদের ওর্য়াডে র্ভতি
করা হয়না। এছাড়াও সাবকে সিভিল সার্জন শ্যমল কৃষ্ণ হাওলাদারের কাছে ৮ লাখ
টাকা খরচের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান, আমি প্রধান সহকাররি সাথে কথা
না বলে এই খরচ করা বরাদ্দের বিষয়ে কিছুই বলতে পারব না। আপনি তার সাথে
যোগাযোগ করে যা জানার জানতে পারনে।
হাসপাতালরে প্রধান সহকারি আব্দুল মতিনের
বক্তব্যে জানাযায়, গত র্অথ বছরের ২০ লাখ টাকার ৮ লাখ টাকা সঠিক ভাবেই খরচ
হয়েছে। বাকি টাকা ফরেত পাঠানো হয়ছে। খরচের খাতে কোন অনিয়ম বা বা ত্রুটি
নেই। খাবার খরচ নিয়ে নার্সদের অভিযোগ সঠিক নয়। চিকিৎসকদের ভাড়া গাড়িতে
বরিশাল-ঝালকাঠি আসা যাওয়ার ভাউচার দাখলিরে মাধ্যমে খরচরে টাকা উত্তোলন করা
হয়েছে।
এ বিষয়ে ঝালকাঠির নবাগত সিভিল র্সাজন
রতন কুমার ঢালী বলনে, আমাকে বলা হয়েছে গত র্অথ বছরে ২০ লাখ টাকা বরাদ্দ
এসেছিল, এরমধ্যে ৭ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। ৩ লাখ টাকার নাকি মাক্স, জীবানুনাশক
ইত্যাদি কেনা হয়েছে। বাকি ৪ লাখ টাকা বিভিন্ন খাতে খরচ দেখানো হয়েছে বলে
জানান।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Click to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.