ম্যানইউ’র সাবেক বেলজিয়ান তারকা মারুয়ানে ফেলাইনির মাত্র সাত মিনিটের ঝড়েই করে ফেললেন হ্যাটট্রিক। তাতেই ধুমড়ে-মুচড়ে গেলো প্রতিপক্ষ। ৭৯ থেকে ৮৬ মিনিটে।
রোববার চিনা সুপার লিগে ফেলাইনির হ্যাটট্রিকে ভর করে দালিয়ান প্রো’কে ৩-২ গোলে হারাল শেনডং লুনেং। মজার ব্যাপার হল করোনাকে হারিয়ে সুস্থ হওয়া বেলজিয়ান এই তারকা করোনা পরবর্তী লিগের প্রথম ম্যাচেই গড়লেন হ্যাটট্রিকের ঘটনা। তার চেয়েও আশ্চর্যের বিষয়, মাত্র সাত মিনিটের ব্যবধানে ফেলাইনির হ্যাটট্রিকের তিনটি গোলই এল হেড থেকে।
ফেলাইনির নাম শুনলেই ফুটবল ভক্তদের চোখে ভেসে ওঠে মাথাভর্তি চুলওয়ালা এক ফুটবলারের চেহারা। কিন্তু করোনাজয়ী ফুটবলার ফেলাইনির মাথা ভর্তি সেই চুল নেই এখন আর। তবে ওজন এতটাই কমিয়েছেন যে চোয়ালের হাঁড়গুলো গুনে দেখা যাবে।
সেই ফেলাইনি মাঠে ছিলেন দুর্দান্ত। সালোমোন রন্ডনের গোলে প্রথমার্ধে এগিয়ে গিয়েছিল রাফায়েলে বেনিতেজের দল দালিয়ান প্রো। কিন্তু ৭৯ মিনিট, ৮৩ মিনিট এবং ৮৬ মিনিটে তিনটি সেটপিস থেকেই ফেলাইনির সুযোগ-সন্ধানী হেড জড়িয়ে যায় প্রতিপক্ষের জালে।
ডানপ্রান্ত থেকে করা মাত্র সাত মিনিটের ব্যবধানে তিনটি সেটপিস থেকে নিশানায় অব্যর্থ থাকলেন ম্যানইউর সাবেক খেলোয়াড়। যার মধ্যে দু’টি এসেছে কর্নার এবং একটি গোল এসেছে ফ্রি-কিক থেকে।
স্বাভাবিকভাবেই করোনা জয়ী ফেলাইনির এই কীর্তিতে কমবেশি হতবাক তার সতীর্থ থেকে প্রতিপক্ষ দলের ফুটবলাররা। হ্যাটট্রিকের পর গ্যালারিতে উঠে দাঁড়িয়ে বেলজিয়ান ফুটবলারটিকে অভিবাদন জানান তার সতীর্থরা।
শানডং ৩-১ গোলে এগিয়ে যাওয়ার পর অতিরিক্ত সময়ে একটি গোল পরিশোধ করলেও জয় আটকায়নি ফেলাইনির দলের।
উল্লেখ্যঃ এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে চিনা সুপার লিগের একমাত্র ফুটবলার হিসেবে কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়েছিলেন ফেলাইনি। তিন সপ্তাহ চিনেরই স্থানীয় এক হাসপাতালে ভর্তি থেকে সুস্থ হয়ে ঘরে ফেরেন ৩২ বছর বয়সী এই ফুটবলার।
শানডং লুনেং জানিয়েছিল, উপসর্গহীন করোনায় আক্রান্ত হন ফেলাইনি। ম্যাচ জিতিয়ে রোববার ফেলাইনি বলেন, ‘গোল করা সবসময়ই একটা দারুণ অনুভূতি। ম্যাচ জিতে কার না ভালোলাগে? খেলাটা কঠিন ছিল তবে দুর্দান্ত লড়াই হয়েছে।’
রোববার চিনা সুপার লিগে ফেলাইনির হ্যাটট্রিকে ভর করে দালিয়ান প্রো’কে ৩-২ গোলে হারাল শেনডং লুনেং। মজার ব্যাপার হল করোনাকে হারিয়ে সুস্থ হওয়া বেলজিয়ান এই তারকা করোনা পরবর্তী লিগের প্রথম ম্যাচেই গড়লেন হ্যাটট্রিকের ঘটনা। তার চেয়েও আশ্চর্যের বিষয়, মাত্র সাত মিনিটের ব্যবধানে ফেলাইনির হ্যাটট্রিকের তিনটি গোলই এল হেড থেকে।
ফেলাইনির নাম শুনলেই ফুটবল ভক্তদের চোখে ভেসে ওঠে মাথাভর্তি চুলওয়ালা এক ফুটবলারের চেহারা। কিন্তু করোনাজয়ী ফুটবলার ফেলাইনির মাথা ভর্তি সেই চুল নেই এখন আর। তবে ওজন এতটাই কমিয়েছেন যে চোয়ালের হাঁড়গুলো গুনে দেখা যাবে।
সেই ফেলাইনি মাঠে ছিলেন দুর্দান্ত। সালোমোন রন্ডনের গোলে প্রথমার্ধে এগিয়ে গিয়েছিল রাফায়েলে বেনিতেজের দল দালিয়ান প্রো। কিন্তু ৭৯ মিনিট, ৮৩ মিনিট এবং ৮৬ মিনিটে তিনটি সেটপিস থেকেই ফেলাইনির সুযোগ-সন্ধানী হেড জড়িয়ে যায় প্রতিপক্ষের জালে।
ডানপ্রান্ত থেকে করা মাত্র সাত মিনিটের ব্যবধানে তিনটি সেটপিস থেকে নিশানায় অব্যর্থ থাকলেন ম্যানইউর সাবেক খেলোয়াড়। যার মধ্যে দু’টি এসেছে কর্নার এবং একটি গোল এসেছে ফ্রি-কিক থেকে।
স্বাভাবিকভাবেই করোনা জয়ী ফেলাইনির এই কীর্তিতে কমবেশি হতবাক তার সতীর্থ থেকে প্রতিপক্ষ দলের ফুটবলাররা। হ্যাটট্রিকের পর গ্যালারিতে উঠে দাঁড়িয়ে বেলজিয়ান ফুটবলারটিকে অভিবাদন জানান তার সতীর্থরা।
শানডং ৩-১ গোলে এগিয়ে যাওয়ার পর অতিরিক্ত সময়ে একটি গোল পরিশোধ করলেও জয় আটকায়নি ফেলাইনির দলের।
উল্লেখ্যঃ এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে চিনা সুপার লিগের একমাত্র ফুটবলার হিসেবে কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়েছিলেন ফেলাইনি। তিন সপ্তাহ চিনেরই স্থানীয় এক হাসপাতালে ভর্তি থেকে সুস্থ হয়ে ঘরে ফেরেন ৩২ বছর বয়সী এই ফুটবলার।
শানডং লুনেং জানিয়েছিল, উপসর্গহীন করোনায় আক্রান্ত হন ফেলাইনি। ম্যাচ জিতিয়ে রোববার ফেলাইনি বলেন, ‘গোল করা সবসময়ই একটা দারুণ অনুভূতি। ম্যাচ জিতে কার না ভালোলাগে? খেলাটা কঠিন ছিল তবে দুর্দান্ত লড়াই হয়েছে।’
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Click to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.