নওগাঁ জেলা : ভারি বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে আবারও বাড়তে শুরু করেছে আত্রাই নদীর পানি। ছোট যমুনা ও আত্রাই নদীর বাঁধ ভেঙ্গে যাওয়া বিল এলাকার পানি বৃদ্ধিতে বিপদ যেন কাটছেনা জনসাধারণের। ফলে নওগাঁ জেলার আত্রাই উপজেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি আবারও অবনতি হয়েছে।
উপজলার আত্রাই-বান্দাইখাড়া পাকা সড়কের আহসানগঞ্জ সুইচগেটের উত্তর পার্শ্বে এবং আত্রাই-সিংড়া পাকা সড়কের বৈঠাখালী ও পাঁচুপুর ও মালিপুকুর নামক স্থানে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙ্গে অসংখ্য গ্রাম বন্যা কবলিত হয়েছে। নদ-নদীর অববাহিকার উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের মানুষ, পশু পাখি সকালের বর্তমানে দুর্ভোগ সীমাহীন।
বাঁধ ভাঙ্গার ফলে সাহাগোলা ইউনিয়নের, মিরাপুর, উদনপৈ, হাটকালুপাড়া ইউনিয়নের বান্দাইখাড়া, নন্দনালী, কালিকাপুর ইউনিয়নের গন্ডগাহালী, শলিয়া, ধনেশ্বর, বাজেধনেশ্বর, গোয়ালবাড়ি, আহসানগঞ্জ ইউনিয়নর সিংসাড়া, দীঘা,কাশ্যবপাড়া দমদমা, ব্রজপুর, পাঁচুপুর ইউনিয়নের মধুগুড়নই, পাঁচুপুর,সাহেবগঞ্জ, বাঁকিওলমা, কাঁদওলমা,মালিপুকুর বিশা ইউনিয়নর বৈঠাখালী, পারমাহনঘোষ, বিশা, থৈলওলমাসহ শতাধিক গ্রামের প্রায় লক্ষাধিক মানুষ পানিবদী হয়ে পড়েছে।
বেশ কয়েকটি ইউনিয়ন ঘুরে এলাকার পানিবন্দি অনেক মানুষ অভিযোগ করে বলেন, ‘আমরা প্রায় প্রতি বছরই বন্যায় পানিতে ভাসি, কি ভাবে বেঁচে আছি আমরা। দেখার সময় নেই কারো।
বেশ কয়েকটি ইউনিয়ন ঘুরে এলাকার পানিবন্দি অনেক মানুষ অভিযোগ করে বলেন, ‘আমরা প্রায় প্রতি বছরই বন্যায় পানিতে ভাসি, কি ভাবে বেঁচে আছি আমরা। দেখার সময় নেই কারো।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ছানাউল ইসলাম বলেন, সব রকম চেষ্টা অব্যাহত আছে, তবে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ত্রাণ সামগ্রী হিসেবে শুকনো খাবার চাল, চিড়া, মুড়ি, গুড়, শিশু খাদ্য বিতরণ প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন