রানীনগর,নওগাঁ: নওগাঁর রানীনগরে নামাজরত অবস্থায় ছুরিকাঘাত করে সামছুন নাহার (৩৮) নামে এক গৃহবধূকে হত্যা করেছেন পাষন্ড স্বামী। ঘটনার পর ঘাতক স্বামী সিরাজুল ইসলামকে (৪৮) গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে দিয়েছেন স্থানীয়রা।
রোববার বিকেলে উপজেলার মিরাট ইউনিয়নের আতাইকুলা সরদার পাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। সিরাজুল ইসলাম গ্রামের আবেদ আলীর ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রায় ২০বছর আগে সিরাজুল ইসলাম উপজেলার এনায়েতপুর মঙ্গলপাড়া গ্রামের আব্দুল হামিদের মেয়ে সামছুন নাহারকে বিয়ে করে। বিয়ের পর থেকেই পারিবারিক কলহ লেগেই থাকত। এর মধ্যে তাদের একবার বিয়ে বিচ্ছেদ হয়। পারিবারিক সমঝোতায় পুনরায় তাদের বিয়ে হয়। এরপর দাম্পত্য জীবনে তাদের সংসারে তিন ছেলের জন্ম হয়।
রোববার বিকেলে সামছুন নাহার ঘরে আসরের নামাজ পড়ার সময় সিরাজুল ইসলাম পেছন থেকে তাকে ছুরিকাঘাত করেন। সামছুন নাহারের চিৎকারে প্রতিবেশীরা এগিয়ে এলে সিরাজুল পালিয়ে যান। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার পথে তিনি মারা যান।
অপরদিকে ছুরিকাঘাত করে সিরাজুল নদীতে ঝাঁপিয়ে পালানোর চেষ্টা করলে স্থানীয়রা তাকে গণধোলাই দিয়ে থানা পুলিশে সোর্পদ করে।
নিহতের শ্বশুর আবেদ আলী বলেন, ছেলের আলাদা সংসার। সংসার জীবনে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কলহ লেগেই থাকত। তারই ধারাবাহিকতায় ক্ষোভের বসে এই হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে।
রানীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহুরুল হক বলেন, ঘটনার পর এলাকাবাসী সিরাজুল ইসলাম আটক করে থানা পুলিশে সোপর্দ করে। এ ব্যাপারে থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
রোববার বিকেলে উপজেলার মিরাট ইউনিয়নের আতাইকুলা সরদার পাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। সিরাজুল ইসলাম গ্রামের আবেদ আলীর ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রায় ২০বছর আগে সিরাজুল ইসলাম উপজেলার এনায়েতপুর মঙ্গলপাড়া গ্রামের আব্দুল হামিদের মেয়ে সামছুন নাহারকে বিয়ে করে। বিয়ের পর থেকেই পারিবারিক কলহ লেগেই থাকত। এর মধ্যে তাদের একবার বিয়ে বিচ্ছেদ হয়। পারিবারিক সমঝোতায় পুনরায় তাদের বিয়ে হয়। এরপর দাম্পত্য জীবনে তাদের সংসারে তিন ছেলের জন্ম হয়।
রোববার বিকেলে সামছুন নাহার ঘরে আসরের নামাজ পড়ার সময় সিরাজুল ইসলাম পেছন থেকে তাকে ছুরিকাঘাত করেন। সামছুন নাহারের চিৎকারে প্রতিবেশীরা এগিয়ে এলে সিরাজুল পালিয়ে যান। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার পথে তিনি মারা যান।
অপরদিকে ছুরিকাঘাত করে সিরাজুল নদীতে ঝাঁপিয়ে পালানোর চেষ্টা করলে স্থানীয়রা তাকে গণধোলাই দিয়ে থানা পুলিশে সোর্পদ করে।
নিহতের শ্বশুর আবেদ আলী বলেন, ছেলের আলাদা সংসার। সংসার জীবনে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কলহ লেগেই থাকত। তারই ধারাবাহিকতায় ক্ষোভের বসে এই হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে।
রানীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহুরুল হক বলেন, ঘটনার পর এলাকাবাসী সিরাজুল ইসলাম আটক করে থানা পুলিশে সোপর্দ করে। এ ব্যাপারে থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন