আসিফ ইকবাল, মেহেরপুর : মেহেরপুরের মুজিবনগরের গোরিনগর গ্রামে প্রেমিকার স্বজনদের মারধরে গুরুতর জখম হয়েছেন তরিকুল ইসলাম নামে এক প্রেমিক। সোমবার সকালে শহরের পন্ডের ঘাট এলাকা থেকে তরিকুলকে তুলে নিয়ে প্রেমিকার বাড়িতে দরজা বন্ধ করে বেধড়ক পেটানো হয় বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীর। পরে তাকে স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুল হান্নানের হস্থক্ষেপে মুজিবনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
তরিকুল ইসলাম মুজিবনগর উপজেলার গৌরিনগর গ্রামের মৃত মোশারফ হোসেনের ছেলে। সে পেশায় একজন দিনমজুর।
জানা যায়, তরিকুল বিবাহিত। তারপরও উপজেলার রামনগর গ্রামের প্রবাসী আজহারুল ইসলামের মেয়ে রেহেনা খাতুনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে তার। গত বৃহস্পতিবার রাতে তারা দুজন পালিয়ে যান। এ ঘটনায় প্রেমিকার দাদা হাইবোতুল্লাহ বাদী হয়ে মুজিবনগর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। পরে প্রেমিকা রেহেনা খাতুনের পক্ষের লোকজন তাকে বিভিন্নভাবে ফুসলিয়ে মেহেরপুরে নিয়ে আসে।
মেহেরপুর শহরের পন্ডের ঘাট এলাকা থেকে রেহেনা ও তরিকুলকে তুলে নিয়ে যান রেহেনার পরিবারের লোকজন। পরে একটি ঘরে হাত ও চোখ বেঁধে প্রেমিকার দাদা হাইবোতুল্লাহসহ অজ্ঞাত আরও কয়েকজন বেধড়ক পেটাতে থাকেন। খবর পেয়ে ইউপি সদস্য ঘটনাস্থলে গিয়ে তরিকুলকে উদ্ধার করে মুজিবনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
তবে রেহেনার দাদা হাইবোতুল্লাহ বলেন, ঘটনার সময় আমি ছিলাম না।
ইউপি সদস্য আব্দুল হান্নান জানান, আমার বাড়ির শ্রমিকের কাছ থেকে জানতে পারি তরিকুলকে কারা মারধর করেছে। তার অবস্থা গুরুতর। খবর পেয়ে সেখানে ছুটে গিয়ে তাকে উদ্ধার করে মুজিবনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করি। প্রেমঘটিত কারণে তরিকুলকে মারতে পারে বলে মনে হয়।
মুজিবনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল হাসেম জানান, এখনও তরিকুল ইসলামের কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তরিকুল ইসলাম মুজিবনগর উপজেলার গৌরিনগর গ্রামের মৃত মোশারফ হোসেনের ছেলে। সে পেশায় একজন দিনমজুর।
জানা যায়, তরিকুল বিবাহিত। তারপরও উপজেলার রামনগর গ্রামের প্রবাসী আজহারুল ইসলামের মেয়ে রেহেনা খাতুনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে তার। গত বৃহস্পতিবার রাতে তারা দুজন পালিয়ে যান। এ ঘটনায় প্রেমিকার দাদা হাইবোতুল্লাহ বাদী হয়ে মুজিবনগর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। পরে প্রেমিকা রেহেনা খাতুনের পক্ষের লোকজন তাকে বিভিন্নভাবে ফুসলিয়ে মেহেরপুরে নিয়ে আসে।
মেহেরপুর শহরের পন্ডের ঘাট এলাকা থেকে রেহেনা ও তরিকুলকে তুলে নিয়ে যান রেহেনার পরিবারের লোকজন। পরে একটি ঘরে হাত ও চোখ বেঁধে প্রেমিকার দাদা হাইবোতুল্লাহসহ অজ্ঞাত আরও কয়েকজন বেধড়ক পেটাতে থাকেন। খবর পেয়ে ইউপি সদস্য ঘটনাস্থলে গিয়ে তরিকুলকে উদ্ধার করে মুজিবনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
তবে রেহেনার দাদা হাইবোতুল্লাহ বলেন, ঘটনার সময় আমি ছিলাম না।
ইউপি সদস্য আব্দুল হান্নান জানান, আমার বাড়ির শ্রমিকের কাছ থেকে জানতে পারি তরিকুলকে কারা মারধর করেছে। তার অবস্থা গুরুতর। খবর পেয়ে সেখানে ছুটে গিয়ে তাকে উদ্ধার করে মুজিবনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করি। প্রেমঘটিত কারণে তরিকুলকে মারতে পারে বলে মনে হয়।
মুজিবনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল হাসেম জানান, এখনও তরিকুল ইসলামের কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন