বাবুল আকতার, সাপাহার (নওগাঁ): দেশের শীর্ষ আম উৎপাদনকারী জেলা নওগাঁর সীমান্তবর্তী সাপাহার উপজেলা এলাকায় সর্বাধুনিক আম সংরক্ষানাগার, জুস জেলীর কারখানা, ও আম গবেষনাকেন্দ্র সহ বৃহত পাইকারী বাজার স্থাপনের দাবী উপজেলাবাসীর। ইতোমধ্যেই আম উৎপাদনকারী জেলা গুলোর মধ্যে দেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জকে ছাড়িয়ে শীর্ষস্থানে অবস্থান করছে নওগাঁ জেলার বরেন্দ্র উপজেলা সাপাহার সহ অন্যান্য উপজেলা গুলো। জনগনের এই দাবীকে বাস্তবায়নে সাপাহার উপজেলা নির্বাহী অফিসার কল্যান চৌধুরী ইতোমধ্যেই সরকারের খাদ্যমন্ত্রীকে বিষয়টি অবগত করিয়েছেন।এক জরীপে দেখা গেছে চলতি বছরে আমের মৌসুমে চাঁপাইনবাবগঞ্জ হতে ২লক্ষ মে:টন আম ও রাজশাহী জেলা হতে ১লক্ষ মে:টন আম উৎপন্ন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সে মতে ওই জেলাগুলো হতে মোট ৩লক্ষ মে:টন আম দেশের বিভিন্ন স্থান সহ বিদেশেও রপ্তানী করার সম্ভাবনা আছে। অপর দিকে শুধু নওগাঁ জেলা হতে এবারে ৩লক্ষ মে:টন আম বহি:দেশ সহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পাঠানোর সম্ভাবনা রয়েছে বলে সাপাহারে অনুষ্ঠিত আম চাষী ও আম ব্যাবসায়ীদের এক সভায় নওগাঁ জেলা পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান মিয়া জানিয়েছিলেন। সে হিসেবে আমের রাজধানী না বললেও নওগাঁকে বানিজ্যিক আমের রাজধানী বলা যেতে পারে বলেও তিনি তার মতামত ব্যক্ত করেন। বর্তমানে নওগাঁর সাপাহার, পোরশা ও নিয়ামতপুর এলাকায় প্রায় ২৫হাজার হেক্টোর জমিতে আমবাগান রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট উপজেলা কৃষি কর্মকর্তাগন জানিয়েছেন। নওগাঁ জেলায় প্রতিবছর পাল্লা দিয়ে প্রতিটি উপজেলায় ২ হাজার থেকে ৩ হাজার হেক্টোর জমিতে নতুন নতুন আমের বাগান গড়ে উঠছে বলে কৃষি দপ্তর থেকে জানা গেছে। আগামী ৫ বছরের মধ্যে এইসব এলাকায় আম চাষাবাদ ছাড়া আর কোন ফসল চাষাবাদের জমি হয়তো খুজে পাওয়া যাবেনা বলে অভিজ্ঞ মহল ধারণা করছেন। আবহাওয়া অনুকুলে ও বাজার ভাল থাকলে শুধু নওগাঁ জেলা হতে এ বছর আড়াই থেকে তিনশ’ কোটি টাকার আম বাণিজ্য হতে পারে বলেও কৃষি দপ্তরের জেলা কৃষি কর্মকর্তা (ডিডি) রবি আহম্মেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আম উৎপাদনে নওগাঁর সাপাহার শীর্ষে
বাবুল আকতার, সাপাহার (নওগাঁ): দেশের শীর্ষ আম উৎপাদনকারী জেলা নওগাঁর সীমান্তবর্তী সাপাহার উপজেলা এলাকায় সর্বাধুনিক আম সংরক্ষানাগার, জুস জেলীর কারখানা, ও আম গবেষনাকেন্দ্র সহ বৃহত পাইকারী বাজার স্থাপনের দাবী উপজেলাবাসীর। ইতোমধ্যেই আম উৎপাদনকারী জেলা গুলোর মধ্যে দেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জকে ছাড়িয়ে শীর্ষস্থানে অবস্থান করছে নওগাঁ জেলার বরেন্দ্র উপজেলা সাপাহার সহ অন্যান্য উপজেলা গুলো। জনগনের এই দাবীকে বাস্তবায়নে সাপাহার উপজেলা নির্বাহী অফিসার কল্যান চৌধুরী ইতোমধ্যেই সরকারের খাদ্যমন্ত্রীকে বিষয়টি অবগত করিয়েছেন।এক জরীপে দেখা গেছে চলতি বছরে আমের মৌসুমে চাঁপাইনবাবগঞ্জ হতে ২লক্ষ মে:টন আম ও রাজশাহী জেলা হতে ১লক্ষ মে:টন আম উৎপন্ন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সে মতে ওই জেলাগুলো হতে মোট ৩লক্ষ মে:টন আম দেশের বিভিন্ন স্থান সহ বিদেশেও রপ্তানী করার সম্ভাবনা আছে। অপর দিকে শুধু নওগাঁ জেলা হতে এবারে ৩লক্ষ মে:টন আম বহি:দেশ সহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পাঠানোর সম্ভাবনা রয়েছে বলে সাপাহারে অনুষ্ঠিত আম চাষী ও আম ব্যাবসায়ীদের এক সভায় নওগাঁ জেলা পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান মিয়া জানিয়েছিলেন। সে হিসেবে আমের রাজধানী না বললেও নওগাঁকে বানিজ্যিক আমের রাজধানী বলা যেতে পারে বলেও তিনি তার মতামত ব্যক্ত করেন। বর্তমানে নওগাঁর সাপাহার, পোরশা ও নিয়ামতপুর এলাকায় প্রায় ২৫হাজার হেক্টোর জমিতে আমবাগান রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট উপজেলা কৃষি কর্মকর্তাগন জানিয়েছেন। নওগাঁ জেলায় প্রতিবছর পাল্লা দিয়ে প্রতিটি উপজেলায় ২ হাজার থেকে ৩ হাজার হেক্টোর জমিতে নতুন নতুন আমের বাগান গড়ে উঠছে বলে কৃষি দপ্তর থেকে জানা গেছে। আগামী ৫ বছরের মধ্যে এইসব এলাকায় আম চাষাবাদ ছাড়া আর কোন ফসল চাষাবাদের জমি হয়তো খুজে পাওয়া যাবেনা বলে অভিজ্ঞ মহল ধারণা করছেন। আবহাওয়া অনুকুলে ও বাজার ভাল থাকলে শুধু নওগাঁ জেলা হতে এ বছর আড়াই থেকে তিনশ’ কোটি টাকার আম বাণিজ্য হতে পারে বলেও কৃষি দপ্তরের জেলা কৃষি কর্মকর্তা (ডিডি) রবি আহম্মেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন