বাবুল আকতার, সাপাহার (নওগাঁ): ঘুর্নিঝড় আম্ফানের প্রভাব সারা নওগাঁ জেলা সহ সীমান্তবর্তী সাপাহার ও পোরশা উপজেলার উপর পড়েছে। বুধবার দিবাগত সারা রাত ধরে আম্ফানের তান্ডবে সাপাহার ও পোরশায় আম বাগান গুলিতে আমচাষীদের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এই ঝড় হাওয়া কখনও দমকা হাওয়ায় রুপ নিয়ে বাতাসের গতিবেগকে বাড়িয়ে দিচ্ছে। এর মধ্যে থেমে থেমে প্রচন্ড ঝড়ের সাথে বৃষ্টিপাতও হয়েছে প্রচুর, নওগাঁ জেলার বদলগাছী উপজেলায় অবস্থিত আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে রাতে যে ঝড় হাওয়ার সাথে বৃষ্টিপাত হয়েছে তা ঘুর্নিঝড় আম্ফানেরই প্রভাব। এই ঘুর্নিঝড়ের তোড়ে সাপাহার ও পোরশায় বাগানে বাগানে প্রচুর আম ঝরে পড়ায় ভোর হতে প্রতিটি বাগানে সাধারণ মানুষের আম কুড়ানোর ধুম পড়েছে। সাপাহার উপজেলার আমচাষী তছলিম উদ্দীন, মুমিনুল হক, দেলোয়ার হোসেন, শহজাহান আলী সহ অনেক আমচাষী জানান যে, আজ থেকে প্রায় ১৫দিন পূবে কালবৈশাখীর তান্ডবে আমাদের এলাকায় আমের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল। সে ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই ঘুর্নিঝড় আম্ফান আবরো এই এলাকায় আঘাত হানল। আম্ফানের এই আঘাতে প্রতিটি বাগানে প্রায় ৩০শতাংশ আম মাটিতে ঝড়ে পড়েছে। এবারের ঝড়ে গাছ হতে সরেস বড় সাইজের আমগুলিই ঝরে গেছে। বর্তমানে বাগানে এখন শতভাগের মাত্র ৪০ভাগের মত আম রয়েছে। আম পরিপক্ক হওয়া পর্যন্ত আবহাওয়া আমচাষীদের অনুকুলে থাকলে এই ৪০ভাগ আমই চাষীদের ভাগ্য ফেরাতে পারে বলে আমচাষীদের বিশ্বাস। তবে বৈশ্বিক করোনার করণে যদি আমের বাজার মন্দা হয় তা হলে আমচাষীরা আবার ক্ষতির সম্মুখীন হবে বলে তারা শঙ্কিত। আম্ফানের জেরে বৃহস্পতিবার সারা দিন সুর্যের আলোর কোন দেখা মেলেনি সারা দিন থেমে থেমে কখনও অঝর ধারায় আবার কখনও গুড়ি গুড়ি বৃষ্টিপাত অব্যহত রয়েছে। আম্ফানের প্রভাবে এবারে সাপাহারে মাত্র ৩ভাগ আমের ক্ষতি হয়েছে বলে উপজেলা কৃষি অফিস জানিয়েছেন।
ঘুর্নিঝড় আম্ফানের প্রভাবে নওগাঁর সাপাহর পোরশায় আমের ব্যাপক ক্ষতি
বাবুল আকতার, সাপাহার (নওগাঁ): ঘুর্নিঝড় আম্ফানের প্রভাব সারা নওগাঁ জেলা সহ সীমান্তবর্তী সাপাহার ও পোরশা উপজেলার উপর পড়েছে। বুধবার দিবাগত সারা রাত ধরে আম্ফানের তান্ডবে সাপাহার ও পোরশায় আম বাগান গুলিতে আমচাষীদের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এই ঝড় হাওয়া কখনও দমকা হাওয়ায় রুপ নিয়ে বাতাসের গতিবেগকে বাড়িয়ে দিচ্ছে। এর মধ্যে থেমে থেমে প্রচন্ড ঝড়ের সাথে বৃষ্টিপাতও হয়েছে প্রচুর, নওগাঁ জেলার বদলগাছী উপজেলায় অবস্থিত আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে রাতে যে ঝড় হাওয়ার সাথে বৃষ্টিপাত হয়েছে তা ঘুর্নিঝড় আম্ফানেরই প্রভাব। এই ঘুর্নিঝড়ের তোড়ে সাপাহার ও পোরশায় বাগানে বাগানে প্রচুর আম ঝরে পড়ায় ভোর হতে প্রতিটি বাগানে সাধারণ মানুষের আম কুড়ানোর ধুম পড়েছে। সাপাহার উপজেলার আমচাষী তছলিম উদ্দীন, মুমিনুল হক, দেলোয়ার হোসেন, শহজাহান আলী সহ অনেক আমচাষী জানান যে, আজ থেকে প্রায় ১৫দিন পূবে কালবৈশাখীর তান্ডবে আমাদের এলাকায় আমের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল। সে ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই ঘুর্নিঝড় আম্ফান আবরো এই এলাকায় আঘাত হানল। আম্ফানের এই আঘাতে প্রতিটি বাগানে প্রায় ৩০শতাংশ আম মাটিতে ঝড়ে পড়েছে। এবারের ঝড়ে গাছ হতে সরেস বড় সাইজের আমগুলিই ঝরে গেছে। বর্তমানে বাগানে এখন শতভাগের মাত্র ৪০ভাগের মত আম রয়েছে। আম পরিপক্ক হওয়া পর্যন্ত আবহাওয়া আমচাষীদের অনুকুলে থাকলে এই ৪০ভাগ আমই চাষীদের ভাগ্য ফেরাতে পারে বলে আমচাষীদের বিশ্বাস। তবে বৈশ্বিক করোনার করণে যদি আমের বাজার মন্দা হয় তা হলে আমচাষীরা আবার ক্ষতির সম্মুখীন হবে বলে তারা শঙ্কিত। আম্ফানের জেরে বৃহস্পতিবার সারা দিন সুর্যের আলোর কোন দেখা মেলেনি সারা দিন থেমে থেমে কখনও অঝর ধারায় আবার কখনও গুড়ি গুড়ি বৃষ্টিপাত অব্যহত রয়েছে। আম্ফানের প্রভাবে এবারে সাপাহারে মাত্র ৩ভাগ আমের ক্ষতি হয়েছে বলে উপজেলা কৃষি অফিস জানিয়েছেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন