ভারতের সর্বোচ্চ আদালত বাবরি মসজিদের স্থানে রাম মন্দির ও ট্রাস্ট নির্মাণের চূড়ান্ত রায় দিয়েছে। অযোধ্যায় বসবাসরত মুসলিমরা এবার রাম মন্দির ট্রাস্টকে এ মর্মে চিঠি দিয়েছে যে, তাহলে কি মুসলিমদের কবরস্থানেই তৈরি হবে রাম মন্দির?
১৮৮৫ সালের ধর্মীয় গোলমালের সময় ৭৫ জন মুসলিম খুন হন। সে সময় তাদেরকে বাবরি মসজিদের ১৪৮০ বর্গ মিটার জায়গার মধ্যেই কবরস্থ করা হয়।
অযোধ্যার ৯ জন মুসলিম বাসিন্দা গত ১৫ ফেব্রুয়ারি এক চিঠির মাধ্যমে রামমন্দির ট্রাস্টকে এ তথ্য অবহিত করে। ৯ জন মুসলিম বাসিন্দার তরফ থেকে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এমআর শামশদ রামমন্দির ট্রাস্ট ‘শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র’-কে এ চিঠি লেখেন।
৪ পাতার ওই চিঠিতে ট্রাস্টের ১০ জন সদস্যের কাছে এ মর্মে তারা জানতে চান যে, হিন্দু সনাতন ধর্ম সম্পর্কে জ্ঞান রেখেই জানতে চাইছি- মুসলিমদের কবরের ওপরই কি একটি মন্দির স্থাপন করা হবে? যেখানে ৭৫ জন মুসলিমকে কবর দেয়া হয়েছিল।
এই চিঠির উত্তরে মঙ্গলবার অযোধ্যার জেলা শাসক অনুজ ঝা জানালেন, রাম জন্মভূমির ৬৭ একরের মধ্যে কোনও কবরস্থান ছিল না। ভারতের শীর্ষ আদালতের নির্দেশ মেনেই সব কিছু করছেন তারা।
রাম মন্দির ও ট্রাস্ট নির্মাণ বিষয়ে বুধবার দিল্লিতে শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্টের প্রথম বৈঠক হবে। এ বৈঠকে বেশ কিছু কর্মসূচি নিয়েও আলোচনা করা হবে।
উল্লেখ্য যে, গত ৫ ফেব্রুয়ারি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লোকসভায় দাঁড়িয়ে রামমন্দিরের জন্য ট্রাস্ট তৈরির ঘোষণা করেন। এ ট্রাস্টে তিনি এক টাকা দিয়ে শুরুও করেছিলেন তিনি। তারপরই অযোধ্যার স্থানীয় কয়েক জন মুসলিম রাম মন্দির ও ট্রাস্ট নির্মাণের স্থানে মুসলিমদের কবর আছে বলে সেখানে ট্রাস্ট ও মন্দির নির্মাণ করা যাবে কি-না প্রশ্ন রেখেছেন?
১৮৮৫ সালের ধর্মীয় গোলমালের সময় ৭৫ জন মুসলিম খুন হন। সে সময় তাদেরকে বাবরি মসজিদের ১৪৮০ বর্গ মিটার জায়গার মধ্যেই কবরস্থ করা হয়।
অযোধ্যার ৯ জন মুসলিম বাসিন্দা গত ১৫ ফেব্রুয়ারি এক চিঠির মাধ্যমে রামমন্দির ট্রাস্টকে এ তথ্য অবহিত করে। ৯ জন মুসলিম বাসিন্দার তরফ থেকে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এমআর শামশদ রামমন্দির ট্রাস্ট ‘শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র’-কে এ চিঠি লেখেন।
৪ পাতার ওই চিঠিতে ট্রাস্টের ১০ জন সদস্যের কাছে এ মর্মে তারা জানতে চান যে, হিন্দু সনাতন ধর্ম সম্পর্কে জ্ঞান রেখেই জানতে চাইছি- মুসলিমদের কবরের ওপরই কি একটি মন্দির স্থাপন করা হবে? যেখানে ৭৫ জন মুসলিমকে কবর দেয়া হয়েছিল।
এই চিঠির উত্তরে মঙ্গলবার অযোধ্যার জেলা শাসক অনুজ ঝা জানালেন, রাম জন্মভূমির ৬৭ একরের মধ্যে কোনও কবরস্থান ছিল না। ভারতের শীর্ষ আদালতের নির্দেশ মেনেই সব কিছু করছেন তারা।
রাম মন্দির ও ট্রাস্ট নির্মাণ বিষয়ে বুধবার দিল্লিতে শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্টের প্রথম বৈঠক হবে। এ বৈঠকে বেশ কিছু কর্মসূচি নিয়েও আলোচনা করা হবে।
উল্লেখ্য যে, গত ৫ ফেব্রুয়ারি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লোকসভায় দাঁড়িয়ে রামমন্দিরের জন্য ট্রাস্ট তৈরির ঘোষণা করেন। এ ট্রাস্টে তিনি এক টাকা দিয়ে শুরুও করেছিলেন তিনি। তারপরই অযোধ্যার স্থানীয় কয়েক জন মুসলিম রাম মন্দির ও ট্রাস্ট নির্মাণের স্থানে মুসলিমদের কবর আছে বলে সেখানে ট্রাস্ট ও মন্দির নির্মাণ করা যাবে কি-না প্রশ্ন রেখেছেন?
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Click to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.