নওগাঁ প্রতিনিধি: নওগাঁ সদর উপজেলার শিকারপুর ইউনিয়নের চককালিদাস সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ১৯৭৩ সালে স্থাপিত হয়। বর্তমানে শিক্ষার্থী সংখ্যা প্রায় ৯০জন। স্কুলটি প্রতিষ্ঠার পর থেকেই নানা ধরনের সমস্যার মধ্যেও সফলতার সাথে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিচ্ছে। আশা পাশের গ্রাম থেকে এখানে পড়াশুনা করতে আসেন কমলমতি শিক্ষার্থীরা। কিন্তু কিছু দিন পূর্বে বিদ্যালয়ের পাশের পুকুর পারের তালগাছ ভেঙ্গে পরে যাওয়ার কারনে বিদ্যালয়েরর অংশে ভাঙ্গন ধরে যায়। যার কারনে ঝুঁকি নিয়ে পাঠদান কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। যে কোন সময় ঘটতে পারে বড় দূর্ঘটনা।
চককালিদাস সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মরজিনা বেগম বলেন, পুকুর পারের তালের গাছ পরে বিদ্যালয়ের এক অংশ ভাঙ্গন ধরার কারনে ঝুঁকি নিয়ে পাঠদান করাতে হচ্ছে। এ কারনে অনেক অবিভাবক শিশুদের স্কুলে পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছেন। পুকুর মালিকদের অনেক বার অনুরোধ করেছি যদি একটু সংস্কারের উদ্যোগ নিতো তাহলে আমরা সাধ্যমত এগিয়ে আসতাম তারা কোন সহযোগিতা করেনি । বিদ্যালয়ের নিজস্ব ফান্ড না থাকার কারনে সংস্কার কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই জেলা অফিস বরাবর লিখিত দরখাস্ত করেছি এখন দেখা কি হয়।
বিদ্যালয়টির সমস্যার কথা স্বীকার করে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. আমিনুল ইসলাম মন্ডল জানান, এবিষয়ে একটি লিখিত দরখাস্ত পেয়েছি। বর্তমানে সংস্কারের জন্য কোন প্রকল্প নেই তবে প্রকল্প বরাদ্দ পেলে প্রযোজনীয় উদ্যোগ অবশ্যই নেয়া হবে।
অন্যদিকে বিদ্যালয়ের পাশের পুকুরের মালিক শহিদুল দপ্তরীর সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তার বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি। স্থানীয়দের দাবি অচিরেই এসব সমস্যা সমাধান না করা হলে অভিভাবকরা সন্তানদের বিদ্যালয়ে পাঠানো বন্ধ করে দিবেন ভেঙ্গে পরবে বিদ্যালয়ের শিক্ষা ব্যবস্থা।
চককালিদাস সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মরজিনা বেগম বলেন, পুকুর পারের তালের গাছ পরে বিদ্যালয়ের এক অংশ ভাঙ্গন ধরার কারনে ঝুঁকি নিয়ে পাঠদান করাতে হচ্ছে। এ কারনে অনেক অবিভাবক শিশুদের স্কুলে পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছেন। পুকুর মালিকদের অনেক বার অনুরোধ করেছি যদি একটু সংস্কারের উদ্যোগ নিতো তাহলে আমরা সাধ্যমত এগিয়ে আসতাম তারা কোন সহযোগিতা করেনি । বিদ্যালয়ের নিজস্ব ফান্ড না থাকার কারনে সংস্কার কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই জেলা অফিস বরাবর লিখিত দরখাস্ত করেছি এখন দেখা কি হয়।
বিদ্যালয়টির সমস্যার কথা স্বীকার করে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. আমিনুল ইসলাম মন্ডল জানান, এবিষয়ে একটি লিখিত দরখাস্ত পেয়েছি। বর্তমানে সংস্কারের জন্য কোন প্রকল্প নেই তবে প্রকল্প বরাদ্দ পেলে প্রযোজনীয় উদ্যোগ অবশ্যই নেয়া হবে।
অন্যদিকে বিদ্যালয়ের পাশের পুকুরের মালিক শহিদুল দপ্তরীর সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তার বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি। স্থানীয়দের দাবি অচিরেই এসব সমস্যা সমাধান না করা হলে অভিভাবকরা সন্তানদের বিদ্যালয়ে পাঠানো বন্ধ করে দিবেন ভেঙ্গে পরবে বিদ্যালয়ের শিক্ষা ব্যবস্থা।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন