আবু রায়হান রাসেল, আগামী বছরে দূর্গা দেবীর দর্শনের প্রত্যাশা নিয়েই দেবীকে বিদায় পুস্পাঞ্জলি দিয়ে। মঙ্গলবার সকাল হতে দুপুর পর্যন্ত মন্ডপে মন্ডপে আনুষ্ঠানিক পূজা অর্চনা শেষে সিঁদুর খেলার মধ্যে দিয়ে ভক্তরা মা দূর্গাকে স্ব স্ব মন্দির থেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে বিদায় দেন। মঙ্গলবার বিকালে নওগাঁ শহরের ছোট যমুনা ও মহাদেবপুরের আত্রাই নদীসহ জেলার ছোট বড় বেশ কয়েকটি নদীতে প্রতিমা বিসর্জন দেয়া হযেছে। ঢাক-ঢল বাজিয়ে শহরের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত নেচে গেয়ে মহড়া দেয় জেলার বিভিন্ন পূজা মন্ডবের লোকজন। দেবীকে এ বছরের মত বিদায় দিতে চন্দন, ধুপ আর সিঁদুর নিবেদন করলো দেবীর পায়ে। ঢাক আর উলু ধ্বনিতে মুখরিত নওগাঁর বিভিন্ন দূর্গা মন্ডপ গুলো। পুরহিতের মন্ত্রপাঠ আর থেমে থেমে উলু ধ্বনি মন্ডপ গুলোতে সৃস্টি হয়েছিল আবেগঘন পরিবেশ। নৌকায় বাইচ বা ভ্রমন শেষে, সন্ধ্যা বিসর্জনের মধ্যদিয়ে শেষ হয় পূজার আনুষ্ঠানিকতা। মনমুগ্ধকর এ দৃশ্য দেখতে নদীপাড়ে জড়ো হয়েছেন হাজারও মানুষ নদীর দুপাড়ে বসে গ্রামীণ মেলা।
নওগাঁয় সন্ধ্যায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্যদিয়ে শেষ হয় পূজার আনুষ্ঠানিকতা
আবু রায়হান রাসেল, আগামী বছরে দূর্গা দেবীর দর্শনের প্রত্যাশা নিয়েই দেবীকে বিদায় পুস্পাঞ্জলি দিয়ে। মঙ্গলবার সকাল হতে দুপুর পর্যন্ত মন্ডপে মন্ডপে আনুষ্ঠানিক পূজা অর্চনা শেষে সিঁদুর খেলার মধ্যে দিয়ে ভক্তরা মা দূর্গাকে স্ব স্ব মন্দির থেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে বিদায় দেন। মঙ্গলবার বিকালে নওগাঁ শহরের ছোট যমুনা ও মহাদেবপুরের আত্রাই নদীসহ জেলার ছোট বড় বেশ কয়েকটি নদীতে প্রতিমা বিসর্জন দেয়া হযেছে। ঢাক-ঢল বাজিয়ে শহরের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত নেচে গেয়ে মহড়া দেয় জেলার বিভিন্ন পূজা মন্ডবের লোকজন। দেবীকে এ বছরের মত বিদায় দিতে চন্দন, ধুপ আর সিঁদুর নিবেদন করলো দেবীর পায়ে। ঢাক আর উলু ধ্বনিতে মুখরিত নওগাঁর বিভিন্ন দূর্গা মন্ডপ গুলো। পুরহিতের মন্ত্রপাঠ আর থেমে থেমে উলু ধ্বনি মন্ডপ গুলোতে সৃস্টি হয়েছিল আবেগঘন পরিবেশ। নৌকায় বাইচ বা ভ্রমন শেষে, সন্ধ্যা বিসর্জনের মধ্যদিয়ে শেষ হয় পূজার আনুষ্ঠানিকতা। মনমুগ্ধকর এ দৃশ্য দেখতে নদীপাড়ে জড়ো হয়েছেন হাজারও মানুষ নদীর দুপাড়ে বসে গ্রামীণ মেলা।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন