মোঃ রাসেল ইসলাম,বেনাপোল(যশোর)প্রতিনিধি: মহান মুক্তিযুদ্ধে নিহত মুক্তিযোদ্ধা,যুদ্ধাহত এবং তাদের সন্তানদের কল্যানে নির্মিত শার্শা উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সটি এখন উদ্বোধনের অপেক্ষায় তিনতলা ভবনের এই নতুন উদ্বোধনের কারনে ভবনটিতে অফিস কার্যক্রম শুরু করা যাচ্ছে না। ব্যায়বহুল এই ভবনটি বেনাপোল রেলস্টেশন সংলগ্ন পাশর্^বর্তী জায়গায় অবস্থিত। ভবনটি’র সম্মুখভাগে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ম্যূরাল রয়েছে। এলাকার মানুষের প্রানের দাবী মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সটি অচিরেই উদ্বোধন করে কার্যক্রম শুরু করা হউক। এব্যাপারে অত্র উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের পক্ষথেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী মহোদয়ের নিকট ভবনটি উদ্বোধনের জোর দাবী জানাচ্ছে।
বুুধবার “বেনাপোল এক্সপ্রেস” ট্রেনটি উদ্বোধনে উপস্থিত হওয়া সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের মুখোমুখি হয়ে মোফাজ্জেল হোসেন বাবলু-সহকারী কমান্ডার,যশোর জেলা কমান্ডার,মোজাফফর হোসেন-সাবেক কামন্ডার,শার্শা উপজেলা কমান্ড মোঃ নাসির উদ্দীন-সহকারী কামন্ডার,শার্শা উপজেলা কমান্ড,শাহ আলম-কমান্ডার,বেনাপোল পৌর কমান্ড,ফারুক হোসেন উজ্জল-সমাজ কল্যান সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান,কমান্ড, যশোর জেলা কমান্ড,মেয়াদ আলী-আহবায়ক-মুক্তিযোদ্ধা সংসদ,সন্তান কমান্ড বেনাপোল পৌর কমান্ড,মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যানে নির্মিত ভবনটি’র কার্যক্রমের ব্যাপারে নিজেদের স্বপক্ষের কথা তুলে ধরেন। তারা এও বলেন, দেশের বৃহত্তম স্থলবন্দর “বেনাপোল” দেশের অতি গুরুত্বপুর্ন অর্থনৈতিক বন্দর এটি। বন্দর ঘিরে হাজার হাজার লোকের বসবাস এখানে যে কোন চিকিৎসা সেবা নিতে পাশর্^বর্তী থানা শার্শা থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যেতে হয়অ অসুস্থ রুগীর সেবা নিতে গিয়ে অনেক সময় রুগীর মৃত্যুর কারন হয়ে দাড়ায়। মুক্তিযোদ্ধাদের দাবী বেনাপোল একটি সরকারি হাসপাতাল নির্মান করা হউক এবং হাসপাতালটি মুক্তিযোদ্ধা করিম জেনারেল হাসপাতাল নামে হাসপাতালটি নির্মানের জোর দাবী জানানো হয়।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Click to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.