রিপোর্ট : ইমাম বিমান: অবশেষে ঝালকাঠি জেলার কাঠালিয়া উপজেলায় স্বামীর পেশা বেছে নেয়া ৫ সন্তানের জননী ভূমিহীন নারী নরসুন্দর শেফালী রানী শীল (৫০) কে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে আশ্রয়ের জন্য পেয়েছেন জমি ও ঘর।
গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে নারী নরসুন্দর শেফালী রানী শীলের অস্থায়ী ঘরে গিয়ে এসব পৌঁছে দিলেন সরকারের খোদ দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রনালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডাক্তার মো. এনামুর রহমান নিজেই।এ সময় প্রতিমন্ত্রী তাকে ৪ শতাংশ জমির দলিল শেফালির হাতে তুলে দেন।জমির দলিল হাতে পেয়ে ভূমিহীন নরসুন্দর শেফালী রানী ও তার ছেলে-মেয়েরা আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়ে। সেই সাথে জমিতে তিন লাখ টাকা ব্যয়ে ভবন নির্মাণের সুসংবাদ শুনে শেফালী রানী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শেফালী ও তার পরিবারসহ এলাকাবাসীও।
মঙ্গলবার সকালে ঝালকাঠি জেলার কাঁঠালিয়া উপজেলাধীন শৈলজালিয়া ইউনিয়নের কাঁদামাটির প্রত্যন্ত এলাকা বলতলা গ্রামে পৌঁছান দুর্যোগ ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডাক্তার মো. এনামুর রহমান। শেফালীর বাড়িতে এসে দুর্যোগ ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডাক্তার মো. এনামুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, প্রধান মন্ত্রীর ভিশন বাংলাদেশে কেউ গৃহহীন থাকবেনা । আর সে লক্ষ্যেই প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে শেফালী রানীকে সরকারের পক্ষ থেকে ৪ শতাংশ জমি এবং তিনটি বেডরুম ও কিচেন এবং বাথরুম-টয়লেট সহ ঘর তৈরি করে দেয়া হচ্ছে। আজ জমির দলিল হস্তান্তর করা হল । আগামী ৭ দিনের মধ্যেই ঘর তৈরির কাজ শুরু হবে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী। প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, গণমাধ্যমে সংবাদ দেখেই প্রধান মন্ত্রী এ নির্দেশ দিয়েছেন। আর এতে প্রমানিত হয়, শেখ হাসিনা একজন মানবতাবাদী মানুষ একজন মানবতাবাদী প্রধানমন্ত্রী। শেখ হাসিনার সরকার কল্যাণমুখি সরকার।
এসময় তার সাথে দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. মোহসীন, ঝালকাঠি জেলা প্রশাসক মো. জোহর আলী, জেলা পুলিশ সুপার ফাতিহা ইয়াসমিন সহ জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিক এবং প্রশাসনের কর্মকর্তার যোগ দেন এ মাহেন্দ্রক্ষণে।পরে প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান স্থানীয় দোগনা বাজারে এক সভায় যোগদান করেন।
প্রায় ১৫ বছর আগে শেফালীর স্বামী বিশ্বনাথ শীল নিরুদ্দেশ হন।পাঁচ ছেলে মেয়ের লেখাপড়া ও সংসার চালানো দায় হয়ে পড়ে তার।বাধ্য হয়ে অন্যের বাড়িতে কাজ শুরু করেন। সেখান থেকে যে টাকা পাওয়া যেতো, তা দিয়ে কোনো রকমের খাবার জুটতো। কখনো একবেলা খেয়ে পুরো দিন কাটতো ছয় সদস্যের এ পরিবারের। বাধ্য হয়ে স্বামী পেশাকে বেছে নিলেন তিনি। সেই থেকে ১৫ বছর ধরে পুরুষের চুল দাড়ি কাটছেন ঝালকাঠির কাঁঠালিয়া উপজেলার দোগনা গ্রামের শেফালী রানী। দোগনা বাজারে এক প্রবাসীর ঘরের বারান্দায় তিনি সেলুন দেন। এ কাজেই চলছে তার ছয় সদস্যর সংসার।৫ ছেলে মেয়েকে লেখা পড়া করিয়ে সংগ্রামী জীবন যাপন করে আসছেন শেফালী। সামান্য আয়ে অভাব অনটনের মধ্যে কেটে যাচ্ছিল তার দিন। ভূমিহীন এ নারীর সংগ্রামী জীবন নিয়ে সম্প্রতি গণমাধমে সংবাদ প্রচার হয়। আর সেই সংবাদ দেখতে পান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে নারী নরসুন্দর শেফালী রানী শীলের অস্থায়ী ঘরে গিয়ে এসব পৌঁছে দিলেন সরকারের খোদ দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রনালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডাক্তার মো. এনামুর রহমান নিজেই।এ সময় প্রতিমন্ত্রী তাকে ৪ শতাংশ জমির দলিল শেফালির হাতে তুলে দেন।জমির দলিল হাতে পেয়ে ভূমিহীন নরসুন্দর শেফালী রানী ও তার ছেলে-মেয়েরা আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়ে। সেই সাথে জমিতে তিন লাখ টাকা ব্যয়ে ভবন নির্মাণের সুসংবাদ শুনে শেফালী রানী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শেফালী ও তার পরিবারসহ এলাকাবাসীও।
মঙ্গলবার সকালে ঝালকাঠি জেলার কাঁঠালিয়া উপজেলাধীন শৈলজালিয়া ইউনিয়নের কাঁদামাটির প্রত্যন্ত এলাকা বলতলা গ্রামে পৌঁছান দুর্যোগ ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডাক্তার মো. এনামুর রহমান। শেফালীর বাড়িতে এসে দুর্যোগ ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডাক্তার মো. এনামুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, প্রধান মন্ত্রীর ভিশন বাংলাদেশে কেউ গৃহহীন থাকবেনা । আর সে লক্ষ্যেই প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে শেফালী রানীকে সরকারের পক্ষ থেকে ৪ শতাংশ জমি এবং তিনটি বেডরুম ও কিচেন এবং বাথরুম-টয়লেট সহ ঘর তৈরি করে দেয়া হচ্ছে। আজ জমির দলিল হস্তান্তর করা হল । আগামী ৭ দিনের মধ্যেই ঘর তৈরির কাজ শুরু হবে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী। প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, গণমাধ্যমে সংবাদ দেখেই প্রধান মন্ত্রী এ নির্দেশ দিয়েছেন। আর এতে প্রমানিত হয়, শেখ হাসিনা একজন মানবতাবাদী মানুষ একজন মানবতাবাদী প্রধানমন্ত্রী। শেখ হাসিনার সরকার কল্যাণমুখি সরকার।
এসময় তার সাথে দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. মোহসীন, ঝালকাঠি জেলা প্রশাসক মো. জোহর আলী, জেলা পুলিশ সুপার ফাতিহা ইয়াসমিন সহ জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিক এবং প্রশাসনের কর্মকর্তার যোগ দেন এ মাহেন্দ্রক্ষণে।পরে প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান স্থানীয় দোগনা বাজারে এক সভায় যোগদান করেন।
প্রায় ১৫ বছর আগে শেফালীর স্বামী বিশ্বনাথ শীল নিরুদ্দেশ হন।পাঁচ ছেলে মেয়ের লেখাপড়া ও সংসার চালানো দায় হয়ে পড়ে তার।বাধ্য হয়ে অন্যের বাড়িতে কাজ শুরু করেন। সেখান থেকে যে টাকা পাওয়া যেতো, তা দিয়ে কোনো রকমের খাবার জুটতো। কখনো একবেলা খেয়ে পুরো দিন কাটতো ছয় সদস্যের এ পরিবারের। বাধ্য হয়ে স্বামী পেশাকে বেছে নিলেন তিনি। সেই থেকে ১৫ বছর ধরে পুরুষের চুল দাড়ি কাটছেন ঝালকাঠির কাঁঠালিয়া উপজেলার দোগনা গ্রামের শেফালী রানী। দোগনা বাজারে এক প্রবাসীর ঘরের বারান্দায় তিনি সেলুন দেন। এ কাজেই চলছে তার ছয় সদস্যর সংসার।৫ ছেলে মেয়েকে লেখা পড়া করিয়ে সংগ্রামী জীবন যাপন করে আসছেন শেফালী। সামান্য আয়ে অভাব অনটনের মধ্যে কেটে যাচ্ছিল তার দিন। ভূমিহীন এ নারীর সংগ্রামী জীবন নিয়ে সম্প্রতি গণমাধমে সংবাদ প্রচার হয়। আর সেই সংবাদ দেখতে পান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন