মোঃ রাসেল ইসলাম,বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি: ভালো কাজের প্রলোভনে দালালের মাধ্যমে সীমান্তের অবৈধ পথে ভারতে গিয়ে আটকের পর দুই নারী ও চার তরুণীকে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন আইনের মাধ্যমে বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)।
সোমবার বিকেলে ভারতীয় বিএসএফ সদস্যরা বেনাপোল চেকপোষ্ট বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যদের কাছে তাদের হস্তান্তর করেন।
ফেরত আসা নারীরা হলো, নড়াইল জেলার কালিয়া থানার জয়পুর গ্রামের আমির হোসেন শেখের স্ত্রী আলেয়া খাতুন (৫৫), তার মেয়ে চুমকি খানম (১০), একই জেলার সদর থানার শিংগিয়া গ্রামের হাফিজুর শেখের মেয়ে পপি খাতুন (১৮), খুলনা জেলার বটিঘাটা থানার ঝালবাড়ি গ্রামের সেকমত আলীর স্ত্রী ফাতেমা বেগম (৬০), ফরিদপুর জেলার সালথাবাজার থানার কৌলিকান্দা গ্রামের তাজেল মরদারের মেয়ে সীমা আক্তার (১৯) ও বাগেরহাট জেলার রায়েন্দা থানার খোন্তাকান্তা হিরেশ চৌকিদাারের মেয়ে হ্যাপী ইসলাম (১৪)।
বেনাপোল চেকপোষ্ট আইসিপি বিজিবি ক্যাম্পের নায়েব সুবেদার বাকি বিল্লাহ জানান, ভালো কাজের আশায় এরা ভারতের কলকাতায় যেয়ে সে দেশের পুলিশের হাতে ধরা পড়ে। এরপর আদালতের মাধ্যমে ‘সংলাপ’ ও ‘লিলুয়া’ নামের দুইটি শেল্টার হোমের হেফাজতে তাদের রাখা হয়। পরে দু‘দেশের স্বরাস্ট্র মন্ত্রণালয়ের চিঠি চালাচালির পর বিশেষ স্বদেশ প্রত্যাবর্তন আইনের মাধ্যমে তাদের দেশে ফেরত আনা হয়। বিজিবি‘র আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরে তাদের বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়। এ সময় ভারতীয় বিএসএফ, সংলাপ ও লিলুয়া হোমের প্রতিনিধি, যশোর মহিলা আইনজীবী সমিতির প্রতিনিধি, ইমিগ্রেশন পুলিশ, ফেরত আসা নারীদের অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন।
পোর্ট থানা পুলিশ ফেরত আসা নারীদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রনালয়ের নির্দেশে মহিলা আইনজীবী সমিতির কাছে হস্তান্তর করেন।
যশোর মহিলা আইনজীবি সমিতির এ্যাডভোকেট নাসিমা খাতুন বলেন, ফেরত আসা নারীদের বেনাপোল পোর্ট থানার আনুষ্ঠানিকতা শেষে তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
সোমবার বিকেলে ভারতীয় বিএসএফ সদস্যরা বেনাপোল চেকপোষ্ট বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যদের কাছে তাদের হস্তান্তর করেন।
ফেরত আসা নারীরা হলো, নড়াইল জেলার কালিয়া থানার জয়পুর গ্রামের আমির হোসেন শেখের স্ত্রী আলেয়া খাতুন (৫৫), তার মেয়ে চুমকি খানম (১০), একই জেলার সদর থানার শিংগিয়া গ্রামের হাফিজুর শেখের মেয়ে পপি খাতুন (১৮), খুলনা জেলার বটিঘাটা থানার ঝালবাড়ি গ্রামের সেকমত আলীর স্ত্রী ফাতেমা বেগম (৬০), ফরিদপুর জেলার সালথাবাজার থানার কৌলিকান্দা গ্রামের তাজেল মরদারের মেয়ে সীমা আক্তার (১৯) ও বাগেরহাট জেলার রায়েন্দা থানার খোন্তাকান্তা হিরেশ চৌকিদাারের মেয়ে হ্যাপী ইসলাম (১৪)।
বেনাপোল চেকপোষ্ট আইসিপি বিজিবি ক্যাম্পের নায়েব সুবেদার বাকি বিল্লাহ জানান, ভালো কাজের আশায় এরা ভারতের কলকাতায় যেয়ে সে দেশের পুলিশের হাতে ধরা পড়ে। এরপর আদালতের মাধ্যমে ‘সংলাপ’ ও ‘লিলুয়া’ নামের দুইটি শেল্টার হোমের হেফাজতে তাদের রাখা হয়। পরে দু‘দেশের স্বরাস্ট্র মন্ত্রণালয়ের চিঠি চালাচালির পর বিশেষ স্বদেশ প্রত্যাবর্তন আইনের মাধ্যমে তাদের দেশে ফেরত আনা হয়। বিজিবি‘র আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরে তাদের বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়। এ সময় ভারতীয় বিএসএফ, সংলাপ ও লিলুয়া হোমের প্রতিনিধি, যশোর মহিলা আইনজীবী সমিতির প্রতিনিধি, ইমিগ্রেশন পুলিশ, ফেরত আসা নারীদের অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন।
পোর্ট থানা পুলিশ ফেরত আসা নারীদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রনালয়ের নির্দেশে মহিলা আইনজীবী সমিতির কাছে হস্তান্তর করেন।
যশোর মহিলা আইনজীবি সমিতির এ্যাডভোকেট নাসিমা খাতুন বলেন, ফেরত আসা নারীদের বেনাপোল পোর্ট থানার আনুষ্ঠানিকতা শেষে তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন