রিপোর্ট : ইমাম বিমান: পরকিয়ার
টানে শারমিন আক্তার সাথী পিতা শাহাদত হোসেন। মাতাঃ রেহেনা বেগম সাং বেলুয়া
ডাঘর দিঘা থানা নাজিরপুর জেলা পিরোজপুর। সাইফুল ইসলাম রিপন পিতা আব্দুল
রশিদ মাতা রশিয়া বেগম সাং রাজা বাড়ী থানা নেছারা বাদ জেলা পিরোজপুর। অনেক
দিন যাবৎ পরকিয়া প্রেম করে আসছিল।
এই
ব্যাপারে সাথীর স্বামি জহিরুল ইসলাম (ফাহিম) বলেন,তার স্ত্রী সাথী অনেক
দিন যাবৎ রিপনের সাথে পরকিয়া প্রেম ও শাররীক সম্পর্ক করে আসছিল। গত তারিখ
১২/০৫/১৯ সাথী ও রিপনকে অপিত্তিকর অবস্থায় দেখতে পাই।সামাজিক ভাবে হেনস্থ
না ওয়ার জন্য পারিবারিক ভাবে বসি তখন আমার স্ত্রী ক্ষমা চায় এবং আমাদেরকে
বলে সে আর রিপনের সাথে কোন সম্পর্ক রাখবে না। তার কথার উপর ভিত্তি করে তাকে
ক্ষমা করে দেই। তার অবৈধ সম্পর্কের কথা আমার ইজ্জত রক্ষার্থে তাকে ক্ষমা
করার পর আমার সরলতা ও অন্ধ বিশ্বাষকে পুজি করে আমাকে দূর্বল ভেবে সুযোগে
আমার বসত ঘর থেকে পালিয়ে যায়। ঘটনার দিন সকাল বেলা উঠে দরজা খোলা পাওয়া যায়
এবং ঘরের সব কিছু এলোমেলো দেখা যায়। তখন সাথীকে খোজা হয় কোথাও পাওয়া যায়
না। ঘরের এলোমেলো জিনিস গোছাতে গিয়ে দেখা যায় তার ব্যবহারের জামা কাপড়,,
ব্যবহারের দশ ভরি সোনা ও আমার মার ব্যবহারিত বারো ভরি চার রতি সোনা নিয়ে
চলে যায়। আমার বাড়ী থেকে সকালে পালিয়ে গিয়ে বিকেল বেলায় আমার স্ত্রী আমাকে
ফোন দিয়ে বলে আমার কাবিনের টাকা আগামী কালকের মধ্যে না পেলে তর নামে মামলা
করে টাকা নিব ও তর চাকরীও খাব।
তার
কিছু দিন পর রিপন ও সাথী অনলাইন যোগাযোগ ফেসবুক এর মাধ্যমে আমার কাছ থেকে
বিভিন্ন কৌশলে টাকা আদায় করে। আমি বিভিন্ন সময় জানতে পারি রিপন, সাথীকে
দিয়ে বিভিন্ন হোটেলে দেহ ব্যবসা করায়। সাথী,রিপন ছাড়া ও আরো কয়েকটি বিয়ে
করেছে বলে প্রমান আছে। দেহব্যবসা ও বিভিন্ন মানুষকে ব্লাকমেইল করেন তারা।
তাদের সাথে যুক্ত হয়ে কাজ করেন আর কয়েক জন। তারা হলেন, আব্দুল হালিম,মোঃ
ওয়াসিম, আব্দুল রশিদ সহ আর কয়েক জন। তিনি আর বলেন, রিপন ওয়ালটন কাস্টমার
কেয়ারে কর্মরত থাকা অবস্থায় সেখানে পুলিশ নারী ও মাদক ব্যবসা সাথে জড়িত
থাকার কারণে তাকে আটক করতে যায়। পিরোজপুর সদরে অবকাশ হোটেলের কাইয়ুম বলেন,
শারমিন আক্তার সাথী আমাদের হোটেলে মাঝে মাঝে রাত কাটান বিভিন্ন লোকের সাথে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন