মোঃ রাসেল ইসলাম,বেনাপোল(যশোর)প্রতিনিধি: পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে বেনাপোল সীমান্তে অবাধ বিচরণ করে প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসায়ীরা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে চিহিৃত মাদক সম্রাটরা। মাঝে মধ্যে বিজিবি সদস্যরা তাদের আটক করে পুলিশে সোপর্দ করলেও আবার তারা জামিনে এলাকায় ফিরে প্রকাশ্যে চালিয়ে চাচ্ছে মাদকের কারবার।
জানা যায়, দেশের অনান্য সব সীমান্ত দিয়ে যে পরিমান মাদকের চোরাচালান হয় তার এক তৃতীয়াংশ চোরাচালান হয় বেনাপোল সীমান্ত পথে। মাদক পাচার প্রতিরোধে বিজিবি ও পুলিশ এলাকায় সর্বচ্চ সতর্কতা জারী করলেও তাতে কোন সুফল আসছেনা। যেন নিরাপত্তার সাথে পাল্লা নিয়ে বাড়ছে মাদকের চোরাচালান।
স্থানীয়রা বলছেন, বিশেষ করে পুলিশ প্রশাসন মাদক পাচার প্রতিরোধে আন্তরিক হয়ে কাজ করলে তবেই মাদক পাচার ও প্রতিরোধ করা সম্ভব। আর পুলিশ বলছে তারা মাদক চোরাচালান প্রতিরোধে প্রানপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
জানা যায়, এক সময় বেনাপোল বাণিজ্যিক এলাকা হিসাবে পরিচিতি থাকলেও বর্তমানে মাদক পাচারের কেন্দ্র স্থল হিসাবে আলোচিত। পুলিশ ও বিজিবির চোখ ফাঁকি দিয়ে প্রতিদিন শত শত বোতল ফেন্সিডিল,গাঁজা সহ বিভিন্ন মাদক দ্রব্যের চোরাচালান হচ্ছে। মাঝে মধ্যে দুই এক জন বিজিবির হাতে আটক হলেও এক্ষেত্রে পুলিশ থাকওেছ প্রায় নিষ্ক্রীয়।
অনুসন্ধানে জানা যায়, ভারত থেকে ফেন্সিডিলের চালান আনার পথে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী বেনাপোলের দক্ষীন কাগজপুকুর গ্রামের বাবু কলুর ছেলে তাজিম ও তার সহযোগি মাদক ব্যবসায়ি রাবেয়া খাতুনকে দৌলতপুর গ্রাম থেকে বিজিবি সদস্যরা আটক করে পুলিশে দেয়। আটকের মাত্র এক মাসের মধ্যে তাজিম জামিনে ফিরে আবার মাদকের সিন্ডিকেট পরিচালনা করছে। অভিযোগ রয়েছে তার কাছ থেকে এক শ্রেনীর আইন শৃংখলা রক্ষা বাহিনীর সদস্যরা মাসিক মাশোহারা পাওয়ায় সে এলাকায় দাপটের সাথে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এছাড়া বেনাপোলের ভবাবেড় গ্রামের সোহেল ও আফরোজা, খড়িডাঙ্গা গ্রামের নুরুদ্দিন, গাতিপাড়া গ্রামের আমজাদ হোসেন রানা ও আনোয়ারা খাতুন, আমড়াখালীর আলাউদ্দিন, পুটখালীর দেলোয়ার হোসেন, বড় আঁচড়া গ্রামের ফারুক আলী ও রবি হোসেন। এসব মাদক ব্যবসায়িদের অনেকে জামিনে বাড়িতে ফিরে প্রকাশ্য মাদক পাচারে লিপ্ত রয়েছে।
বেনাপোল সীমান্ত মাদক চোরাচালান ব্যবসায়িরা অতিদ্রুত বাড়ি ফিরে আসা সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে পোর্ট থানার উপ-পরিদর্শক আব্দুল লাতিফ বলে, মাদক ব্যবসায়িরা জামিনে ফিরে আসা এটা বিজ্ঞ আদালতের ব্যাপার। তবে যারা ফিরে আসছে তাদের ওপর আমাদের নজরদারি রয়েছে।
উল্লেখ্য গত কয়েকদিনে শুধু বেনাপোলের পুটখালী সীমান্ত থেকে বিজিবি সদস্যরা প্রায় ৩ হাজার বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করেছে। এসময় ইয়াবা, গাজা সহ অন্যান্য ভারতীয় পন্য জব্দ করেছে।
জানা যায়, দেশের অনান্য সব সীমান্ত দিয়ে যে পরিমান মাদকের চোরাচালান হয় তার এক তৃতীয়াংশ চোরাচালান হয় বেনাপোল সীমান্ত পথে। মাদক পাচার প্রতিরোধে বিজিবি ও পুলিশ এলাকায় সর্বচ্চ সতর্কতা জারী করলেও তাতে কোন সুফল আসছেনা। যেন নিরাপত্তার সাথে পাল্লা নিয়ে বাড়ছে মাদকের চোরাচালান।
স্থানীয়রা বলছেন, বিশেষ করে পুলিশ প্রশাসন মাদক পাচার প্রতিরোধে আন্তরিক হয়ে কাজ করলে তবেই মাদক পাচার ও প্রতিরোধ করা সম্ভব। আর পুলিশ বলছে তারা মাদক চোরাচালান প্রতিরোধে প্রানপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
জানা যায়, এক সময় বেনাপোল বাণিজ্যিক এলাকা হিসাবে পরিচিতি থাকলেও বর্তমানে মাদক পাচারের কেন্দ্র স্থল হিসাবে আলোচিত। পুলিশ ও বিজিবির চোখ ফাঁকি দিয়ে প্রতিদিন শত শত বোতল ফেন্সিডিল,গাঁজা সহ বিভিন্ন মাদক দ্রব্যের চোরাচালান হচ্ছে। মাঝে মধ্যে দুই এক জন বিজিবির হাতে আটক হলেও এক্ষেত্রে পুলিশ থাকওেছ প্রায় নিষ্ক্রীয়।
অনুসন্ধানে জানা যায়, ভারত থেকে ফেন্সিডিলের চালান আনার পথে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী বেনাপোলের দক্ষীন কাগজপুকুর গ্রামের বাবু কলুর ছেলে তাজিম ও তার সহযোগি মাদক ব্যবসায়ি রাবেয়া খাতুনকে দৌলতপুর গ্রাম থেকে বিজিবি সদস্যরা আটক করে পুলিশে দেয়। আটকের মাত্র এক মাসের মধ্যে তাজিম জামিনে ফিরে আবার মাদকের সিন্ডিকেট পরিচালনা করছে। অভিযোগ রয়েছে তার কাছ থেকে এক শ্রেনীর আইন শৃংখলা রক্ষা বাহিনীর সদস্যরা মাসিক মাশোহারা পাওয়ায় সে এলাকায় দাপটের সাথে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এছাড়া বেনাপোলের ভবাবেড় গ্রামের সোহেল ও আফরোজা, খড়িডাঙ্গা গ্রামের নুরুদ্দিন, গাতিপাড়া গ্রামের আমজাদ হোসেন রানা ও আনোয়ারা খাতুন, আমড়াখালীর আলাউদ্দিন, পুটখালীর দেলোয়ার হোসেন, বড় আঁচড়া গ্রামের ফারুক আলী ও রবি হোসেন। এসব মাদক ব্যবসায়িদের অনেকে জামিনে বাড়িতে ফিরে প্রকাশ্য মাদক পাচারে লিপ্ত রয়েছে।
বেনাপোল সীমান্ত মাদক চোরাচালান ব্যবসায়িরা অতিদ্রুত বাড়ি ফিরে আসা সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে পোর্ট থানার উপ-পরিদর্শক আব্দুল লাতিফ বলে, মাদক ব্যবসায়িরা জামিনে ফিরে আসা এটা বিজ্ঞ আদালতের ব্যাপার। তবে যারা ফিরে আসছে তাদের ওপর আমাদের নজরদারি রয়েছে।
উল্লেখ্য গত কয়েকদিনে শুধু বেনাপোলের পুটখালী সীমান্ত থেকে বিজিবি সদস্যরা প্রায় ৩ হাজার বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করেছে। এসময় ইয়াবা, গাজা সহ অন্যান্য ভারতীয় পন্য জব্দ করেছে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন