মোঃ রাসেল ইসলাম,বেনাপোল(যশোর)প্রতিনিধি: যশোরের শার্শায় পরকীয়াসহ পারিবারিক কলহে মা দুই শিশু সন্তানের মমান্তিক মৃত্যু হয়েছে। বিষ খেয়ে আতœহত্যা করেছে বলে পরিবারের পক্ষে প্রচার চালালেও নিহতের স্বজদের দাবী পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। পুলিশ প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শ্বশুর শাশুড়ীসহ তিনজনকে আটক করেছে।
রোববার রাত ১১টার দিকে ঘটনাটি ঘটেছে শার্শা উপজেলার দীঘা চালিতাবাড়িয়া গ্রামে।নিহতরা হচ্ছেন- দীঘা চালিতাবাড়িয়া গ্রামের ইব্রাহিমের স্ত্রী হামিদা খাতুন (৩৫),মেয়ে শারিফা খাতুন (১২) ও ছেলে সোহান হোসেন (৫)।লাশ উদ্ধার করে পোস্ট মটমের জন্য যশোর মগে প্রেরন করা হয়েছে।
স্বামী ইব্রাহিম কায়বা ইউনিয়ন পরিষদের নিকটে চা বিক্রি করে সংসার চালাতো। তারা ঐ দোকানের পাশেই ঘর বেঁধে বসবাস করতো।স্থানীয়রা ও কায়বা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারন মোস্তফা ফিরোজ টিংকু বলেন, রোববার ইব্রাহিম ও হামিদা পারিবারিক কলহে জড়িয়ে দিনভর গন্ডগোল করে। এতে হামিদার শ্বাশুড়ি জামিলা খাতুন ছেলের পক্ষ নিয়ে তাকে মারধোর করলে রাগে ক্ষোভে সে 'বিষ ট্যাবলেট' খেয়ে আতœহত্যা করে। তাদেরকে নাভারন হাসপাতোলে নিলে ডাক্তার তাদের মৃত্যু ঘোষনা করেন।
শাশা থানার ওসি মসিউর রহমান জানান,পারিবারিক কলহে তাদের মৃত্যু’র ঘটনা ঘটেছে। সোমবার সকালে লাশ উদ্ধার করে যশোর মগে প্রেরন করা হয়েছে। জিঞ্জাসাবাদের জন্য ইব্রাহিমের বাবা আরাফাত হোসেন (৬৫),মা মরিয়ম বেগম(৪৫) ও প্রতিবেশি ছিদ্দিক হোসেনকে (৫০) আটক করা হয়েছে।পারিবারিক কলহ আতœহত্যার কারন হিসেবে ধারনা করা হচ্ছে তবে বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। যশোর পুলিশ সুপার মঈনুল হক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
নিহতের মা-কোহিনুর খাতুন ও ভাই-ইউনুস আলী জানান,দীর্দিন ধরে তার মেয়েকে তার শ্বশুর শ্বাশুড়ি নির্যাতন করে আসছিল। তার শ্বাশুড়ীর সাথে প্রতিবেশী যুবকের প্রেমপ্রনয় দেখে ফেলায় হত্যা পরিকল্পনা করা হয়। পরে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে মেরে ফেলা হয়েছে। আতœহত্যা বলে প্রচার করছেন তারা। প্রতিবেশি ছিদ্দিকের সাথে হামিদার শ্বাশুড়ি মরিয়ম বেগমের অবৈধ সম্পর্ক ছিল। আর এটা জেনে ফেলায় আমার মেয়ের জন্য কাল হয়েছে। আমি এঘটনার সুষ্ঠু বিচার সহ সফাসি চান স্বজনেরা।
রোববার রাত ১১টার দিকে ঘটনাটি ঘটেছে শার্শা উপজেলার দীঘা চালিতাবাড়িয়া গ্রামে।নিহতরা হচ্ছেন- দীঘা চালিতাবাড়িয়া গ্রামের ইব্রাহিমের স্ত্রী হামিদা খাতুন (৩৫),মেয়ে শারিফা খাতুন (১২) ও ছেলে সোহান হোসেন (৫)।লাশ উদ্ধার করে পোস্ট মটমের জন্য যশোর মগে প্রেরন করা হয়েছে।
স্বামী ইব্রাহিম কায়বা ইউনিয়ন পরিষদের নিকটে চা বিক্রি করে সংসার চালাতো। তারা ঐ দোকানের পাশেই ঘর বেঁধে বসবাস করতো।স্থানীয়রা ও কায়বা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারন মোস্তফা ফিরোজ টিংকু বলেন, রোববার ইব্রাহিম ও হামিদা পারিবারিক কলহে জড়িয়ে দিনভর গন্ডগোল করে। এতে হামিদার শ্বাশুড়ি জামিলা খাতুন ছেলের পক্ষ নিয়ে তাকে মারধোর করলে রাগে ক্ষোভে সে 'বিষ ট্যাবলেট' খেয়ে আতœহত্যা করে। তাদেরকে নাভারন হাসপাতোলে নিলে ডাক্তার তাদের মৃত্যু ঘোষনা করেন।
শাশা থানার ওসি মসিউর রহমান জানান,পারিবারিক কলহে তাদের মৃত্যু’র ঘটনা ঘটেছে। সোমবার সকালে লাশ উদ্ধার করে যশোর মগে প্রেরন করা হয়েছে। জিঞ্জাসাবাদের জন্য ইব্রাহিমের বাবা আরাফাত হোসেন (৬৫),মা মরিয়ম বেগম(৪৫) ও প্রতিবেশি ছিদ্দিক হোসেনকে (৫০) আটক করা হয়েছে।পারিবারিক কলহ আতœহত্যার কারন হিসেবে ধারনা করা হচ্ছে তবে বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। যশোর পুলিশ সুপার মঈনুল হক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
নিহতের মা-কোহিনুর খাতুন ও ভাই-ইউনুস আলী জানান,দীর্দিন ধরে তার মেয়েকে তার শ্বশুর শ্বাশুড়ি নির্যাতন করে আসছিল। তার শ্বাশুড়ীর সাথে প্রতিবেশী যুবকের প্রেমপ্রনয় দেখে ফেলায় হত্যা পরিকল্পনা করা হয়। পরে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে মেরে ফেলা হয়েছে। আতœহত্যা বলে প্রচার করছেন তারা। প্রতিবেশি ছিদ্দিকের সাথে হামিদার শ্বাশুড়ি মরিয়ম বেগমের অবৈধ সম্পর্ক ছিল। আর এটা জেনে ফেলায় আমার মেয়ের জন্য কাল হয়েছে। আমি এঘটনার সুষ্ঠু বিচার সহ সফাসি চান স্বজনেরা।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন