প্রতিনিধি, সাপাহার: নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলার দিবর ইউনিয়নের বনগ্রাম বড় দিঘী খননে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযোগ ও দিঘীটি পূন:খননের দাবী জানিয়েছেন এলাকাবাসী। সেই সাথে সংশ্লিষ্ঠ উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্শন করছেন এলাকাবাসী।
সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নওগাঁ জেলার ভূ-পরিস্থ পানির প্রাপ্যতা বৃদ্ধির মাধ্যমে সেচ সুবিধা সম্প্রসারণ ও জলাবদ্ধতা দূরীকরণ প্রকল্পের আওতায় পতœীতলা উপজেলার দিবর ইউনিয়নের বড়বনগ্রাম দিঘী পুন:খনন গত ২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে ৭১ লক্ষ টাকা ব্যায়ে খনন কাজ শুরু করে জয়পুরহাটের মেসার্স শিক্ত এন্টারপ্রাইজ নামের একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান।
এই গ্রামে প্রায় ৩ হাজার মানুষের বসবাস। এই গ্রামে পানির স্থর নিচে নেমে যাওয়ায় গভীর নলকূপ/ডিপ টিউবওয়েল বসিয়ে ও এই দিঘীর পানি দিয়ে দীর্ঘদিন থেকেই সেচের কাজ করে আসছেন স্থানীয়রা।
স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, দিঘিটি খননের জন্য ঠিকাদার পানি ও কাঁদা মেশিন দিয়ে শুকিয়ে মাটি কাটেন। দিঘী থেকে তোলা ওই কাঁদা ও মাটি দিয়ে দিঘীর চারপাশের পাড়ে দেন। সে সময় স্থানীয়রা ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে খননের বরাদ্ধ জানতে চাইলে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান স্থানীয় বাসিন্দাদের সেটা জানাতে অনিহা প্রকাশ করেন।
স্থানীয়রা আরো অভিযোগ করেন, আমরা ওই দিঘীর পানি দিয়ে চাষাবাদ করি। বর্তমানে দিঘী পূন:খনন করে তা পারছিনা। দিঘীটি ১৩.৯০ একর আয়তন থাকলেউ ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান তা ছোট করে দিয়েছে। এবং সাইনবোর্ডে ৮ একর লিখেছে। পূন:খনন করে আগের তুলনায় দিঘীতে আরোও বেশি পানি থাকবেনা। ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আরো অভিযোগ রয়েছে, দিঘীতে যে দুটি ঘাট বেধেঁছে তা এখনই ভেঙ্গে গেছে। ওই ঠিকাদার প্রভাবশালী হওয়ায় ভয়ে আমরা সে-সময়ে সেভাবে প্রতিবাদ করতে পারিনি। বিএমডিকে বিষয়টি জানালে তারাও আমাদের কথা কর্নপাত করেনি।
ওই গ্রামের আতাবুর রহমান, আব্দুর রহিম, ফরহাদ হোসেন, মুন্সুর হোসেন জানান, এই দিঘী পুন:খনন কাজে নানা অনিয়ম করেছেন ঠিকাদার। এই দিঘীর যতটুকু গভীর করার কথা ছিল তা না করে শুধু চারপাশ দিয়ে মাটি তুলে পাড় বড় করেছে ওই ঠিকাদার। তিনি তার ইচ্ছা মত দিঘী খনন কাজ করেছেন। আমরা এলাকাবাসী সরকারের কাছে দিঘীটি পুন:খননের দাবি জানাচ্ছি।
স্থানীয়দের অনিয়মের অভিযোগ অস্বীকার করে পত্নীতলা বিএমডিএ’র সহকারী প্রৌকশলী ইন্তেকাফ বলেন, ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে ভূ-পরিস্থ পানির প্রাপ্যতা বৃদ্ধির মাধ্যমে সেচ সুবিধা সম্প্রসারণ ও জলাবদ্ধতা দূরীকরণ প্রকল্পের আওতায় পতœীতলা উপজেলার দিবর ইউনিয়নের বড়বনগ্রাম দিঘী পুন:খনন গত ২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে ৭১ লক্ষ টাকা ব্যায়ে ৮ একর পুন:খনন কাজ শুরু করা হয়। এবং সঠিক সময়ে তা শেষ হয়। স্থানীয়দের মাধ্যমে আমরা জেনেছি ঘাটটি ভেঙ্গে গেছে, এ বিষয়ে আমরা ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের সাথে কথা বলেছি তারা তা ঠিক করে দিতে চেয়েছে। ঘাটটি ঠিক করলেই আমরা তার কাজ বুঝে পাবো এবং তাকে ছাড়পত্র দেব।
সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নওগাঁ জেলার ভূ-পরিস্থ পানির প্রাপ্যতা বৃদ্ধির মাধ্যমে সেচ সুবিধা সম্প্রসারণ ও জলাবদ্ধতা দূরীকরণ প্রকল্পের আওতায় পতœীতলা উপজেলার দিবর ইউনিয়নের বড়বনগ্রাম দিঘী পুন:খনন গত ২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে ৭১ লক্ষ টাকা ব্যায়ে খনন কাজ শুরু করে জয়পুরহাটের মেসার্স শিক্ত এন্টারপ্রাইজ নামের একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান।
এই গ্রামে প্রায় ৩ হাজার মানুষের বসবাস। এই গ্রামে পানির স্থর নিচে নেমে যাওয়ায় গভীর নলকূপ/ডিপ টিউবওয়েল বসিয়ে ও এই দিঘীর পানি দিয়ে দীর্ঘদিন থেকেই সেচের কাজ করে আসছেন স্থানীয়রা।
স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, দিঘিটি খননের জন্য ঠিকাদার পানি ও কাঁদা মেশিন দিয়ে শুকিয়ে মাটি কাটেন। দিঘী থেকে তোলা ওই কাঁদা ও মাটি দিয়ে দিঘীর চারপাশের পাড়ে দেন। সে সময় স্থানীয়রা ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে খননের বরাদ্ধ জানতে চাইলে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান স্থানীয় বাসিন্দাদের সেটা জানাতে অনিহা প্রকাশ করেন।
স্থানীয়রা আরো অভিযোগ করেন, আমরা ওই দিঘীর পানি দিয়ে চাষাবাদ করি। বর্তমানে দিঘী পূন:খনন করে তা পারছিনা। দিঘীটি ১৩.৯০ একর আয়তন থাকলেউ ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান তা ছোট করে দিয়েছে। এবং সাইনবোর্ডে ৮ একর লিখেছে। পূন:খনন করে আগের তুলনায় দিঘীতে আরোও বেশি পানি থাকবেনা। ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আরো অভিযোগ রয়েছে, দিঘীতে যে দুটি ঘাট বেধেঁছে তা এখনই ভেঙ্গে গেছে। ওই ঠিকাদার প্রভাবশালী হওয়ায় ভয়ে আমরা সে-সময়ে সেভাবে প্রতিবাদ করতে পারিনি। বিএমডিকে বিষয়টি জানালে তারাও আমাদের কথা কর্নপাত করেনি।
ওই গ্রামের আতাবুর রহমান, আব্দুর রহিম, ফরহাদ হোসেন, মুন্সুর হোসেন জানান, এই দিঘী পুন:খনন কাজে নানা অনিয়ম করেছেন ঠিকাদার। এই দিঘীর যতটুকু গভীর করার কথা ছিল তা না করে শুধু চারপাশ দিয়ে মাটি তুলে পাড় বড় করেছে ওই ঠিকাদার। তিনি তার ইচ্ছা মত দিঘী খনন কাজ করেছেন। আমরা এলাকাবাসী সরকারের কাছে দিঘীটি পুন:খননের দাবি জানাচ্ছি।
স্থানীয়দের অনিয়মের অভিযোগ অস্বীকার করে পত্নীতলা বিএমডিএ’র সহকারী প্রৌকশলী ইন্তেকাফ বলেন, ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে ভূ-পরিস্থ পানির প্রাপ্যতা বৃদ্ধির মাধ্যমে সেচ সুবিধা সম্প্রসারণ ও জলাবদ্ধতা দূরীকরণ প্রকল্পের আওতায় পতœীতলা উপজেলার দিবর ইউনিয়নের বড়বনগ্রাম দিঘী পুন:খনন গত ২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে ৭১ লক্ষ টাকা ব্যায়ে ৮ একর পুন:খনন কাজ শুরু করা হয়। এবং সঠিক সময়ে তা শেষ হয়। স্থানীয়দের মাধ্যমে আমরা জেনেছি ঘাটটি ভেঙ্গে গেছে, এ বিষয়ে আমরা ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের সাথে কথা বলেছি তারা তা ঠিক করে দিতে চেয়েছে। ঘাটটি ঠিক করলেই আমরা তার কাজ বুঝে পাবো এবং তাকে ছাড়পত্র দেব।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন