নওগাঁ প্রতিনিধি: নওগাঁর রাণীনগর উপজেলার পার্শ্ববর্তি বগুড়া জেলার শেষ প্রান্ত আদমদীঘি উপজেলার প্রত্যন্ত এলাকার অবহেলিত একটি গ্রাম দড়িয়াপুর। এই গ্রামে প্রায় ৫শতাধিক মানুষের বসবাস। এই গ্রামের রাস্তার মাঝে বিবিতলা নামক স্থানে ছিলো একটি জরাজীর্ন জনগুরুত্বপূর্ণ কালভার্ট।
শনিবার কালভার্ট দিয়ে ইট বোঝাই ভটভটি যাওয়ার সময় কালভার্টটি ভেঙ্গে গেছে। এতে করে দুর্ভোগে পড়েছে দড়িয়াপুরগ্রামসহ কয়েকটি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ। চলাচলের জন্য অতিদ্রুত বিকল্প একটি ব্যবস্থা করার আহ্বান জানিয়েছেন গ্রামবাসীরা।
দড়িয়াপুর গ্রামের বাসিন্দা আব্দুর রউফ রিপন, হাছেন আলী, শাহরিয়ার টুটুলসহ আরো অনেকেই বলেন এই গ্রামের মানুষ আমরা চরম অবহেলিত। আমাদের দিকে কারো সুদৃষ্টি কখনো পড়ে না। এই গ্রামের মাঝ দিয়ে চলাচলের জন্য একটি মাটির রাস্তা আছে। এই রাস্তার মাঝে বাছুর মরা নামক ডারার উপর বিবিতলা নামক স্থানে ৮০ দশকে নির্মাণ করা হয় একটি কালভার্ট। এই কালভার্টটি দীর্ঘদিন কোন সংস্কার না করায় অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ন হয়ে পড়েছিলো। কালভার্টটির নিচের অংশ থেকে সিমেন্ট ও ইটের খোয়া ভেঙ্গে পড়ে কালভার্টটির মাঝের অংশ ছিদ্র হয়ে গিয়েছিলো। তবুও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে গ্রামবাসীসহ পথচারীরা প্রতিনিয়ত চলাচল করতো। আমাদের গ্রামের এই রাস্তা দিয়ে পার্শ্ববর্তি চকউজির, চকবুলাকী, প্রান্নাথপুরসহ কয়েকটি গ্রামের মানুষ প্রতিনিয়ত চলাচল করে। আমাদের সন্তানরা এই কালভার্টের উপর দিয়ে পাশ্ববর্তি রাণীনগরের বিভিন্ন স্কুল ও কলেজে যাওয়া-আসা করে। একাধিকবার ইউনিয়ন পরিষদ ও উপজেলা প্রশাসনকে বিষয়টি জানালেও কোন লাভ হয়নি। এখন গ্রামবাসীসহ পথচারীরা কেমন করে চলাচল করবে। নিকটবর্তি রাণীনগর বাজারে যাওয়ার জন্য এখন কয়েক কিলোমিটার অতিরিক্ত রাস্তা পাড়ি দিতে হবে পথচারীদের। আমরা অতিদ্রুত এখানে এখানে একটি মানসম্মত ব্রিজ চাই।
সান্তাহার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এরশাদুল হক টুলু বলেন এই গ্রামটি অত্যন্ত অবহেলিত। তবে আমি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর অনেক উন্নয়ন করেছি। জনগুরুত্বপূর্ন এই কালভার্টটি অতিদ্রুত নির্মাণ করার জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবগত করবো। আর আমার পক্ষ থেকে আপাতত পথচারীদের চলাচলের জন্য অতিদ্রুত বিকল্প একটি ব্যবস্থা করে দিবো।
আদমদীঘি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একেএম আব্দুল্লাহ বিন রশিদ বলেন বিষয়টি আমি জেনেছি। অতিদ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ প্রদান করেছি।
দড়িয়াপুর গ্রামের বাসিন্দা আব্দুর রউফ রিপন, হাছেন আলী, শাহরিয়ার টুটুলসহ আরো অনেকেই বলেন এই গ্রামের মানুষ আমরা চরম অবহেলিত। আমাদের দিকে কারো সুদৃষ্টি কখনো পড়ে না। এই গ্রামের মাঝ দিয়ে চলাচলের জন্য একটি মাটির রাস্তা আছে। এই রাস্তার মাঝে বাছুর মরা নামক ডারার উপর বিবিতলা নামক স্থানে ৮০ দশকে নির্মাণ করা হয় একটি কালভার্ট। এই কালভার্টটি দীর্ঘদিন কোন সংস্কার না করায় অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ন হয়ে পড়েছিলো। কালভার্টটির নিচের অংশ থেকে সিমেন্ট ও ইটের খোয়া ভেঙ্গে পড়ে কালভার্টটির মাঝের অংশ ছিদ্র হয়ে গিয়েছিলো। তবুও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে গ্রামবাসীসহ পথচারীরা প্রতিনিয়ত চলাচল করতো। আমাদের গ্রামের এই রাস্তা দিয়ে পার্শ্ববর্তি চকউজির, চকবুলাকী, প্রান্নাথপুরসহ কয়েকটি গ্রামের মানুষ প্রতিনিয়ত চলাচল করে। আমাদের সন্তানরা এই কালভার্টের উপর দিয়ে পাশ্ববর্তি রাণীনগরের বিভিন্ন স্কুল ও কলেজে যাওয়া-আসা করে। একাধিকবার ইউনিয়ন পরিষদ ও উপজেলা প্রশাসনকে বিষয়টি জানালেও কোন লাভ হয়নি। এখন গ্রামবাসীসহ পথচারীরা কেমন করে চলাচল করবে। নিকটবর্তি রাণীনগর বাজারে যাওয়ার জন্য এখন কয়েক কিলোমিটার অতিরিক্ত রাস্তা পাড়ি দিতে হবে পথচারীদের। আমরা অতিদ্রুত এখানে এখানে একটি মানসম্মত ব্রিজ চাই।
সান্তাহার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এরশাদুল হক টুলু বলেন এই গ্রামটি অত্যন্ত অবহেলিত। তবে আমি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর অনেক উন্নয়ন করেছি। জনগুরুত্বপূর্ন এই কালভার্টটি অতিদ্রুত নির্মাণ করার জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবগত করবো। আর আমার পক্ষ থেকে আপাতত পথচারীদের চলাচলের জন্য অতিদ্রুত বিকল্প একটি ব্যবস্থা করে দিবো।
আদমদীঘি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একেএম আব্দুল্লাহ বিন রশিদ বলেন বিষয়টি আমি জেনেছি। অতিদ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ প্রদান করেছি।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন