মোঃ রাসেল ইসলাম,বেনাপোল(যশোর)প্রতিনিধি: বন্ধ হচ্ছে না বেনাপোল স্থল বন্দরের চুরি। শত কড়াকড়ি আরোপ উপক্ষো করে ও নিরাপত্তা কর্মীদের চোখে ধুলো দিয়ে চোরেরা চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে বন্দরের আমদানিকৃত পন্য সহ অন্যান্য মালামাল। সোমবার রাত ৩ টার সময় বেনাপোল বন্দরের ১২ নং ইয়ার্ড নির্মানের চুরি যাওয়া ১৮ মন রড উদ্ধার করেছে বেনাপোল বন্দরে নিয়োজিত আনসার সদস্যরা।
আনসার বাহিনীর প্লাটুন কমান্ডার (পিসি)দেলোয়ার হোসেন বলেন,গোপন সংবাদে জানতে পারি বন্দরের নির্মানের কাজে আনা রড চুরি হয়েছে। এরপর ঐ এলাকায় অভিযান চালিয়ে বন্দরের ১৪ নং ইয়ার্ডের প্রাচীরের অপর পাশ থেকে উদ্ধার করা হয় ১৮ মন রড। তবে কোন চোর সদস্যকে আটক করা যায়নি। বেনাপোল বন্দরের এত নিরাপত্তা তারপর আপনার আনসার সদস্যরা নিরাপত্তার দায়িত্ব থাকা সত্বেও কিভাবে চুরি হলো রড এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন ওই ইয়ার্ডে আমার কোন আনছার সদস্য নিরাপত্তার দায়ি্েত্ব ছিল না।ওখানে বেনাপোল বন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পিমা নামে একটি সিরিরিউটি কোম্পানির সদস্যরা দায়িত্বে ছিল। আনসার বাহিনীর প্লাটুন কমান্ডার (পিসি)দেলোয়ার হোসেন আরো বলেন তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে বন্দরে চুরি অনেক কুমে গেছে।তার সদস্যরা যদি কেহ চুরি কাজে সহযোগিতা করেন তা প্রমান পেলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ ব্যাপারে বেনাপোল বন্দরের উপপরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, বন্দরে যে বড় বড় চুরি হত তা রোধ পেয়েছে। এখন যে সমস্থ ছোট খাট চুরি হচ্ছে তাও থাকবে না আমরা এ ব্যাপারে সকল ধরনের চেষ্টা অব্যাহত রাখছি।তিনি বলেন শুধু রড না ভারতীয় গাড়ির তেল, ব্যাটারি,বন্দরের আমদানিকৃত পাথর, সাইকেল পার্টস,তামার তার. ইত্যাদি পন্য ইতিমধ্যে আনসার সদস্যরা আটক করেছে।পন্য চুরি করা কোন ব্যাক্তিকে আটক করা হয়েছে কিনা এ প্রশ্নে তিনি বলেন, ইতিমধ্যে আমার আনসার সদস্যরা তিনজন লোককে পন্য চুরির অভিযোগে আটক করেছিল।পরে স্থানীয় লোকের জিম্মায় মুচলেকা দিয়ে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তিনি আরো বলেন,যে সমস্থ পন্য আটক করা হয়েছে সে সকল পন্যর যদি কেউ দাবিদার থাকে তা দিয়ে দেওয়া হবে। আর যে পন্যর দাবিদার নেই তা কমিটি করে নিলাম করে দেওয়া হবে।
আনসার বাহিনীর প্লাটুন কমান্ডার (পিসি)দেলোয়ার হোসেন বলেন,গোপন সংবাদে জানতে পারি বন্দরের নির্মানের কাজে আনা রড চুরি হয়েছে। এরপর ঐ এলাকায় অভিযান চালিয়ে বন্দরের ১৪ নং ইয়ার্ডের প্রাচীরের অপর পাশ থেকে উদ্ধার করা হয় ১৮ মন রড। তবে কোন চোর সদস্যকে আটক করা যায়নি। বেনাপোল বন্দরের এত নিরাপত্তা তারপর আপনার আনসার সদস্যরা নিরাপত্তার দায়িত্ব থাকা সত্বেও কিভাবে চুরি হলো রড এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন ওই ইয়ার্ডে আমার কোন আনছার সদস্য নিরাপত্তার দায়ি্েত্ব ছিল না।ওখানে বেনাপোল বন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পিমা নামে একটি সিরিরিউটি কোম্পানির সদস্যরা দায়িত্বে ছিল। আনসার বাহিনীর প্লাটুন কমান্ডার (পিসি)দেলোয়ার হোসেন আরো বলেন তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে বন্দরে চুরি অনেক কুমে গেছে।তার সদস্যরা যদি কেহ চুরি কাজে সহযোগিতা করেন তা প্রমান পেলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ ব্যাপারে বেনাপোল বন্দরের উপপরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, বন্দরে যে বড় বড় চুরি হত তা রোধ পেয়েছে। এখন যে সমস্থ ছোট খাট চুরি হচ্ছে তাও থাকবে না আমরা এ ব্যাপারে সকল ধরনের চেষ্টা অব্যাহত রাখছি।তিনি বলেন শুধু রড না ভারতীয় গাড়ির তেল, ব্যাটারি,বন্দরের আমদানিকৃত পাথর, সাইকেল পার্টস,তামার তার. ইত্যাদি পন্য ইতিমধ্যে আনসার সদস্যরা আটক করেছে।পন্য চুরি করা কোন ব্যাক্তিকে আটক করা হয়েছে কিনা এ প্রশ্নে তিনি বলেন, ইতিমধ্যে আমার আনসার সদস্যরা তিনজন লোককে পন্য চুরির অভিযোগে আটক করেছিল।পরে স্থানীয় লোকের জিম্মায় মুচলেকা দিয়ে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তিনি আরো বলেন,যে সমস্থ পন্য আটক করা হয়েছে সে সকল পন্যর যদি কেউ দাবিদার থাকে তা দিয়ে দেওয়া হবে। আর যে পন্যর দাবিদার নেই তা কমিটি করে নিলাম করে দেওয়া হবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন