মোঃ রাসেল ইসলাম,বেনাপোল(যশোর)প্রতিনিধি: যশোরের শার্শায় ৬দিন পর ফের ম্যাস হিস্ট্রোরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে দুহজন শিক্ষকসহ কমপক্ষে ২০ জন শিক্ষার্থী অসুস্থ্য হয়ে পড়েছে। অসুস্থ্যদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে শার্শা উপজেলার পাকশিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ক্লাস চলাকালীন সময়ে ম্যাস হিস্ট্রোরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে পড়ে। এ ঘটনায় অভিভাবকদের মাঝে চরম আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে।
ভয়াবহ এ বিষয়টি ছড়িয়ে পড়লে তাতক্ষনিক ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার পুলক কুমার মন্ডল, শার্শা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হাফিজুর রহমান চৌধুরী, উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল হক মঞ্জসহ স্থানীয় ব্যক্তি বর্গ। স্কুলের শিক্ষক মিজানুর রহমান জানান, স্কুল চলাকালীন সময়ে ম্যাস হিস্টিরিয়া রোগে আক্রান্ত হয়ে স্কুলের ১৮ জন ছাত্র-ছাত্রী ও ২ শিক্ষক পর্যায় ক্রমে অজ্ঞান হয়ে লুটিয়ে পড়ে। আক্রান্তরা ছটফট করতে থাকে। আহতরা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাদের দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, সকালে প্রতিদিনের ন্যায় ছাত্র-ছাত্রীদের ক্লাসে পাটদান চলাকালীন সময়ে হঠাৎ করে শিক্ষার্থীরা একের পর এক অসুস্থ্য হতে থাকে। এসময় সহকর্মী, বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও স্থানীয়রা তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে থাকে। কিন্তু পরিস্থিতি সামাল দিতে না পেরে অসুস্থ্য শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বাড়তে থাকলে তাদেরকে গাড়িতে করে দ্রুত চিকিৎসার জন্য শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে চিকিৎসার জন্য পাঠায়।
অসুস্থ্য শিক্ষক- শিক্ষার্থীরা হলো-(মোস্তাফিজুর রহমান বাবু স্যার), (হোসেন আলী স্যার) রিতু খাতুন ৮ম শ্রেণী, সিনথিয়া দশম শ্রেণী, বৃথী ৮ম শ্রেণী, শাপলা ৭ম শ্রেণী, শ্রাবণ ৬ষ্ট শ্রেণী, নয়ন ৬ষ্ট শ্রেণী, ইব্রাহিম খলিল ৬ষ্ট শ্রেণী, মিথিলা খাতুন, ৬ষ্ট শ্রেণী, তাহসিন হোসেন ৭ম শ্রেণী,রিয়া খাতুন ৭ম শ্রেণী, রসুল ইসলাম ৬ষ্ট শ্রেণী, বিল্লাল হোসেন ৬ষ্ট শ্রেণী, রিমা খাতুন, ৭ম শ্রেণী তৃষ্ণা বেগম ৯ম শ্রেণী, রুপা বেগম ৭ম শ্রেণী, প্রীতি ৯ম শ্রেণীসহ আরো অনেকে।
এ ব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হাফিজুর রহমান চৌধুরী বলেন, ম্যাস হিস্ট্রোরিয়া আক্রান্ত হয়ে শিক্ষকসহ বেশ কিছু শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছে। অসুস্থ্যদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে ভর্তি করা হয়েছে। চিকিৎসা নিলে সকলেই সুস্থ্য হয়ে উঠবে।
শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ অশোক কমুার সাহা জানান, পাকশিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ম্যাস হিস্ট্রোরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আসলে তাদের দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে ভয় পাওয়ার কিছু নাই চিকিৎসা নিলে সকলে সুস্থ্য হয়ে উঠবে।
ভয়াবহ এ বিষয়টি ছড়িয়ে পড়লে তাতক্ষনিক ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার পুলক কুমার মন্ডল, শার্শা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হাফিজুর রহমান চৌধুরী, উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল হক মঞ্জসহ স্থানীয় ব্যক্তি বর্গ। স্কুলের শিক্ষক মিজানুর রহমান জানান, স্কুল চলাকালীন সময়ে ম্যাস হিস্টিরিয়া রোগে আক্রান্ত হয়ে স্কুলের ১৮ জন ছাত্র-ছাত্রী ও ২ শিক্ষক পর্যায় ক্রমে অজ্ঞান হয়ে লুটিয়ে পড়ে। আক্রান্তরা ছটফট করতে থাকে। আহতরা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাদের দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, সকালে প্রতিদিনের ন্যায় ছাত্র-ছাত্রীদের ক্লাসে পাটদান চলাকালীন সময়ে হঠাৎ করে শিক্ষার্থীরা একের পর এক অসুস্থ্য হতে থাকে। এসময় সহকর্মী, বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও স্থানীয়রা তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে থাকে। কিন্তু পরিস্থিতি সামাল দিতে না পেরে অসুস্থ্য শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বাড়তে থাকলে তাদেরকে গাড়িতে করে দ্রুত চিকিৎসার জন্য শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে চিকিৎসার জন্য পাঠায়।
অসুস্থ্য শিক্ষক- শিক্ষার্থীরা হলো-(মোস্তাফিজুর রহমান বাবু স্যার), (হোসেন আলী স্যার) রিতু খাতুন ৮ম শ্রেণী, সিনথিয়া দশম শ্রেণী, বৃথী ৮ম শ্রেণী, শাপলা ৭ম শ্রেণী, শ্রাবণ ৬ষ্ট শ্রেণী, নয়ন ৬ষ্ট শ্রেণী, ইব্রাহিম খলিল ৬ষ্ট শ্রেণী, মিথিলা খাতুন, ৬ষ্ট শ্রেণী, তাহসিন হোসেন ৭ম শ্রেণী,রিয়া খাতুন ৭ম শ্রেণী, রসুল ইসলাম ৬ষ্ট শ্রেণী, বিল্লাল হোসেন ৬ষ্ট শ্রেণী, রিমা খাতুন, ৭ম শ্রেণী তৃষ্ণা বেগম ৯ম শ্রেণী, রুপা বেগম ৭ম শ্রেণী, প্রীতি ৯ম শ্রেণীসহ আরো অনেকে।
এ ব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হাফিজুর রহমান চৌধুরী বলেন, ম্যাস হিস্ট্রোরিয়া আক্রান্ত হয়ে শিক্ষকসহ বেশ কিছু শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছে। অসুস্থ্যদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে ভর্তি করা হয়েছে। চিকিৎসা নিলে সকলেই সুস্থ্য হয়ে উঠবে।
শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ অশোক কমুার সাহা জানান, পাকশিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ম্যাস হিস্ট্রোরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আসলে তাদের দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে ভয় পাওয়ার কিছু নাই চিকিৎসা নিলে সকলে সুস্থ্য হয়ে উঠবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন