মাসুদ রানা ,পত্নীতলা (নওগাঁ): শস্য ভান্ডার খ্যাত নওগাাঁর উত্তরের উপজেলা পতœীতলায় বোরো ধানের ক্ষেত সবুজের সমারোহে ভরে উঠেছে। বাড়ন্ত ফসলের দিগন্ত বিস্তৃত মাঠে মাঠে বাতাসে দোল খাচ্ছে কৃষকের স্বপ্ন সবুজ ধানের শীষ । কিছু এলাকায় ধানের শীষ সোনালী বর্ন আসতে শুরু হয়েছে , কৃষকেরা মনে করছেন ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যেই তাদের কষ্টার্জিত ফসল ঘরে তুলতে পারবেন । আশাতিত বাম্পার ফলনের প্রত্যাশায় চাষীদের মুখে ফুটে উঠেছে খুশির ঝিলিক।
উপজেলা কৃষি অফিস সুত্রে জানা যায়, এবার উপজেলায় ১ টি পৌরসভা ও ১১ টি ইউনিয়নে ২০ হাজার ৮৪৫ হেক্টর জমিতে উচ্চ ফলনশীল বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হলেও রোপন হয়েছে তার চেয়ে বেশী । উপজেলার বিভিন্ন মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, বৈশাখী বাতাসে দোল খাছে ধানের শীষ , বোরো ক্ষেত পরিচর্যার কাজে কৃষকরা ব্যস্ত সময় পার করছেন।
উপজেলার নাদৌড় গ্রামের মোতাহার হোসেন , সামসদ্দীন রহমান সহ ও অন্যান্য কৃষকরা জানান, গত কয়েক বছরের ন্যায় এবারও বোরো মৌসুমে চাহিদা মাফিক বিদ্যুৎ ও সার পেয়েছেন। নিদিষ্ট সময়ে তারা বিঘœহীন ভাবে চারা রোপন করতে পেরেছেন। এছাড়া এবার আবহাওয়া অনুকূল থাকায় ক্ষেতে রোগ বালাইয়ের প্রাদুর্ভাব কম রয়েছে। ধান কাটা মাড়ার মৌসুম পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকুলে থাকলে কৃষকরা আশাতীত ফলন ঘরে তোলার স্বপ্ন দেখছেন। তবে দাম নিয়ে শঙ্কিত , দাম ভাল থাকলে তাদের স্বপ্ন পুরোন হবে বলে মনেকরছেন ।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ প্রকাশ চন্দ্র সরকার জানান, এবার লক্ষ্যমাত্রার অধিক জমিতে কৃষকরা বোরো রোপন করেছে। কৃষি অফিসের কর্মকর্তাগণ ও মাঠ পর্যায়ের কৃষি কর্মকর্তাগণ ক্ষেত পর্যবেক্ষণ ও চাষীদের পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন। তিনিও প্রত্যাশা করেন, এবার উপজেলায় বোরো ধানের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে।
উপজেলা কৃষি অফিস সুত্রে জানা যায়, এবার উপজেলায় ১ টি পৌরসভা ও ১১ টি ইউনিয়নে ২০ হাজার ৮৪৫ হেক্টর জমিতে উচ্চ ফলনশীল বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হলেও রোপন হয়েছে তার চেয়ে বেশী । উপজেলার বিভিন্ন মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, বৈশাখী বাতাসে দোল খাছে ধানের শীষ , বোরো ক্ষেত পরিচর্যার কাজে কৃষকরা ব্যস্ত সময় পার করছেন।
উপজেলার নাদৌড় গ্রামের মোতাহার হোসেন , সামসদ্দীন রহমান সহ ও অন্যান্য কৃষকরা জানান, গত কয়েক বছরের ন্যায় এবারও বোরো মৌসুমে চাহিদা মাফিক বিদ্যুৎ ও সার পেয়েছেন। নিদিষ্ট সময়ে তারা বিঘœহীন ভাবে চারা রোপন করতে পেরেছেন। এছাড়া এবার আবহাওয়া অনুকূল থাকায় ক্ষেতে রোগ বালাইয়ের প্রাদুর্ভাব কম রয়েছে। ধান কাটা মাড়ার মৌসুম পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকুলে থাকলে কৃষকরা আশাতীত ফলন ঘরে তোলার স্বপ্ন দেখছেন। তবে দাম নিয়ে শঙ্কিত , দাম ভাল থাকলে তাদের স্বপ্ন পুরোন হবে বলে মনেকরছেন ।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ প্রকাশ চন্দ্র সরকার জানান, এবার লক্ষ্যমাত্রার অধিক জমিতে কৃষকরা বোরো রোপন করেছে। কৃষি অফিসের কর্মকর্তাগণ ও মাঠ পর্যায়ের কৃষি কর্মকর্তাগণ ক্ষেত পর্যবেক্ষণ ও চাষীদের পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন। তিনিও প্রত্যাশা করেন, এবার উপজেলায় বোরো ধানের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন