মোঃ রাসেল ইসলাম,বেনাপোল(যশোর)প্রতিনিধি: যশোরের শার্শায় আফিল জুট মিলের পাটকল নারী শ্রমিক (২৬) অল্পের জন্য ধর্ষন চেষ্টার হাত থেকে রেহাই পেয়েছেন।
গত বুধবার (২৭/০৩/২০১৯ইং)তারিখ রাত ১১ টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী নারী শ্রমিকের একটি মেয়ে সন্তান রয়েছে।
ঘটনা সুত্রে জানা যায়, শার্শা আফিল জুট মিরের স্যুইং সেকশনে কর্মরত নারী শ্রমিক প্রতি দিনের ন্যায় কাজ শেষে ঐ জুট মিলের নিজস্ব পরিবহনে করে বাড়ী ফিরে থাকেন। নিয়ম মত ঘটনার দিন নারী শ্রমিক তার বাড়ী পায়ে হেটে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বোয়ালিয়া মোড়ে বাস থেকে নামে। সেখানে আগে থেকেই ওৎ পেতে থাকা ধর্ষক চেষ্টাকারী খালেক(৪০) তার অপর তিন জন সহযোগী সহ নারী শ্রমিককে ধর্ষন করার উদ্দেশ্যে তাকে ঝাপটে ধরে। নারী শ্রমিক চিৎকার শুরু করলে কয়েকজন গ্রামবাসী এগিয়ে আসলে ধর্ষন কারীরা নারী শ্রমিককে ফেলে সটকে পড়ে। ধর্ষক খালেক বোয়ালিয়া গ্রামের সাবেক মেম্বার শাহাজানের ছেলে। সে পেশায় রং মিস্ত্রি। ঘটনার পর থেকে খালেক পলাতক রয়েছে।
ধর্ষক খালেক ঘটনা স্থলে তার মোবাইল ফোন এবং একটি চাবি ফেলে রেখে সেখান থেকে পালিয়ে যায়।পরে নারী শ্রমিকের পরিবার খালেকের মোবাইল ফোনে তার ছবি দেখে তাকে সনাক্ত করেন।
বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবু সালেহ মাসুদ করিম জানান, ধর্ষন চেষ্টার মামলা দায়ের করা হয়েছে। আসামীরা পলাতক রয়েছে। পুলিশের অভিযান চলছে,খুব দ্রুত আসামীদের গ্রেফতার করা যাবে বলে তিনি জানান।
গত বুধবার (২৭/০৩/২০১৯ইং)তারিখ রাত ১১ টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী নারী শ্রমিকের একটি মেয়ে সন্তান রয়েছে।
ঘটনা সুত্রে জানা যায়, শার্শা আফিল জুট মিরের স্যুইং সেকশনে কর্মরত নারী শ্রমিক প্রতি দিনের ন্যায় কাজ শেষে ঐ জুট মিলের নিজস্ব পরিবহনে করে বাড়ী ফিরে থাকেন। নিয়ম মত ঘটনার দিন নারী শ্রমিক তার বাড়ী পায়ে হেটে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বোয়ালিয়া মোড়ে বাস থেকে নামে। সেখানে আগে থেকেই ওৎ পেতে থাকা ধর্ষক চেষ্টাকারী খালেক(৪০) তার অপর তিন জন সহযোগী সহ নারী শ্রমিককে ধর্ষন করার উদ্দেশ্যে তাকে ঝাপটে ধরে। নারী শ্রমিক চিৎকার শুরু করলে কয়েকজন গ্রামবাসী এগিয়ে আসলে ধর্ষন কারীরা নারী শ্রমিককে ফেলে সটকে পড়ে। ধর্ষক খালেক বোয়ালিয়া গ্রামের সাবেক মেম্বার শাহাজানের ছেলে। সে পেশায় রং মিস্ত্রি। ঘটনার পর থেকে খালেক পলাতক রয়েছে।
ধর্ষক খালেক ঘটনা স্থলে তার মোবাইল ফোন এবং একটি চাবি ফেলে রেখে সেখান থেকে পালিয়ে যায়।পরে নারী শ্রমিকের পরিবার খালেকের মোবাইল ফোনে তার ছবি দেখে তাকে সনাক্ত করেন।
বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবু সালেহ মাসুদ করিম জানান, ধর্ষন চেষ্টার মামলা দায়ের করা হয়েছে। আসামীরা পলাতক রয়েছে। পুলিশের অভিযান চলছে,খুব দ্রুত আসামীদের গ্রেফতার করা যাবে বলে তিনি জানান।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন