নওগাঁ প্রতিনিধি : নওগাঁর মহাদেবপুরে দই খেয়ে এক পরিবারের তিন সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার দিবাগত রাত ৯ টায় উপজেলার উত্তরগ্রাম ইউনিয়নের চকযোতহরি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এক পরিবারে তিন জনের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের মাতাম চলছে। এ ঘটনায় নিহতদের প্রতিবেশিরা হতাশ হয়ে পড়েছে।
অসিত কুমারের ছোট ছেলে অসিম দই কিনে এনে তার বড় ভাই অর্জুন সরকার ও তার পরিবারকে খাওয়ার জন্য দেয়। সেই দই খেয়ে অর্জুন সরকার (৩৫) তার স্ত্রী তিথি রানী সরকার (২০) এবং আড়াই বছরের শিশু সন্তান অরণ্য সরকার গুরুতর অসুস্থ হয়ে যন্ত্রণায় চিৎকার করতে থাকে।
পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করলে তিথি রানী সরকারের মৃত্যু হয়। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় শিশু অরণ্যকে নওগাঁ সদর হাসপাতালে ও অর্জুনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হলে সেখানে তাদের মৃত্যু হয়।
নিহত তিথির মা যমুনা রানী অভিযোগ করে বলেন, ‘দইয়ে বিষ মিশানো ছিলো। সে দই খেয়ে তাদের মৃত্যু হয়েছে।’
দুই ভাইয়ের মধ্যে জমি জমা নিয়ে বিরোধ চলছিলো। সেই বিরোধকে কেন্দ্র করে বিষাক্ত দই খেতে দেয়া হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
মহাদেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাজ্জাদ হোসেন ও মহাদেবপুর-বদলগাছীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সার্কেল) আবু সালেহ মো. আশরাফুল আলম বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, তদন্ত করা হচ্ছে এখন পর্যন্ত পরিবারের কাউকে পাওয়া যায় নি। সবাই মরদেহের সঙ্গে রয়েছে। সঠিক ঘটনাটি উদঘাটন পূর্বক আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ ছাড়া ময়না তদন্তের রিপোর্ট আসার পর বিষয়টি পরিষ্কার হওয়া যাবে।
অসিত কুমারের ছোট ছেলে অসিম দই কিনে এনে তার বড় ভাই অর্জুন সরকার ও তার পরিবারকে খাওয়ার জন্য দেয়। সেই দই খেয়ে অর্জুন সরকার (৩৫) তার স্ত্রী তিথি রানী সরকার (২০) এবং আড়াই বছরের শিশু সন্তান অরণ্য সরকার গুরুতর অসুস্থ হয়ে যন্ত্রণায় চিৎকার করতে থাকে।
পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করলে তিথি রানী সরকারের মৃত্যু হয়। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় শিশু অরণ্যকে নওগাঁ সদর হাসপাতালে ও অর্জুনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হলে সেখানে তাদের মৃত্যু হয়।
নিহত তিথির মা যমুনা রানী অভিযোগ করে বলেন, ‘দইয়ে বিষ মিশানো ছিলো। সে দই খেয়ে তাদের মৃত্যু হয়েছে।’
দুই ভাইয়ের মধ্যে জমি জমা নিয়ে বিরোধ চলছিলো। সেই বিরোধকে কেন্দ্র করে বিষাক্ত দই খেতে দেয়া হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
মহাদেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাজ্জাদ হোসেন ও মহাদেবপুর-বদলগাছীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সার্কেল) আবু সালেহ মো. আশরাফুল আলম বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, তদন্ত করা হচ্ছে এখন পর্যন্ত পরিবারের কাউকে পাওয়া যায় নি। সবাই মরদেহের সঙ্গে রয়েছে। সঠিক ঘটনাটি উদঘাটন পূর্বক আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ ছাড়া ময়না তদন্তের রিপোর্ট আসার পর বিষয়টি পরিষ্কার হওয়া যাবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন