মাহবুবুজ্জামান সেতু, নওগাঁ: নওগাঁর মান্দায় জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে মারপিটে ৩ জন আহত হয়েছে বলে জানাগেছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার খাগড়া উত্তরপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল জব্বার মন্ডলের পুত্রদের মাঝে। আহতরা হলেন মৃত আব্দুল জব্বার মন্ডলের ছেলে আতাউর রহমান (৪০), আতাউর রহমানের স্ত্রী রশিদা বেগম (৩৭) এবং আতাউর রহমানের মেয়ে আঁখি (১৩)।
আহতদের স্থানীয়রা উদ্ধার করে মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করিয়ে দেন।
আহত আতাউর জানান, আজ (শনিবার) সকালে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে অন্যায়ভাবে আমাকে বিবদমান জমিতে এবং আমার স্ত্রী ও মেয়েকে বাড়ির ভিতর অনধিকার প্রবেশ করে বাঁশের লাঠি দিয়ে বেধড়কভাবে মারপিট করে আহত করে ৪ আনা ওজনের স্বর্ণের কানের ফুল ছিনিয়ে নেয়। পরবর্তীতে আমরা হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি হতে গেলে সেখানেও আমাদের উপর হামলা চালানো হয়।
সরজমিনে গিয়ে জানা যায় ৮ বছর পূর্বে আব্দুল জব্বার মন্ডল তার ৩ ছেলে ও ২ মেয়ে এবং স্ত্রী রেখে মৃত্যুবরণ করেন। আব্দুল জব্বার মন্ডল জীবিত অবস্থায় অন্যের কাছ থেকে কেনা ১০ কাঠা জমি তার ৩ ছেলে আঃ মান্নান, আতাউর রহমান এবং ইনতাজ এর নামে হস্থান্তর করে যান। তার মৃত্যুর পর হস্থান্তরকৃত কবলা এবং পৈত্রিক সূত্রে রেখে যাওয়া জমি ওয়ারিশ সূত্রে স্থানীয় মাতব্বরদের উপস্থিতিতে ভাগ-বন্টন করা হয়। সেই থেকে অদ্যবধি সমঝোতায় সকলের সুবিধার্থে অংশানুযায়ী সাম-বাটোয়ারা করে ভোগদখল করে আসছিলেন।
কিন্তু কিছুদিন পূর্বে পারিবারিক দ্বন্দের কারনে আতাউরের বড় ভাই আব্দুল মান্নান, তার স্ত্রী সাজেদা এবং তার ছেলে শাহিন পূর্বের ভাগটি এতোদিন পরে এসে আর মানতে রাজি না। তাদের জমি সংক্রান্ত বিরোধের মূলেই হচ্ছে জমির ভাগবন্টন মেনে না নেওয়া।
এরই সূত্র ধরে আতাউর রহমান, তার স্ত্রী ও মেয়েকে বাড়িতে এবং মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মারপিট করেন আতাউরের বড় ভাই আব্দুল মান্নান, তার স্ত্রী সাজেদা,তার ছেলে শাহিন এবং ভাড়াটিয়া গুন্ডা বাহিনীর রুহুল, রাব্বানী, রাসেলসহ অজ্ঞাতনামা প্রায় ১০/১৫ জন।
মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে হামলার ঘটনায় সত্যতা নিশ্চিত করতে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন মান্দা থানার ওসি (তদন্ত) মাহাবুব আলম এবং উপ-পরিদর্শক (এস আই) ফহিম উদ্দিন।
এব্যাপারে মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাফফর হোসেন ঘটনায় সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। মামলার প্রস্তুতি চলছে।
আহতদের স্থানীয়রা উদ্ধার করে মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করিয়ে দেন।
আহত আতাউর জানান, আজ (শনিবার) সকালে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে অন্যায়ভাবে আমাকে বিবদমান জমিতে এবং আমার স্ত্রী ও মেয়েকে বাড়ির ভিতর অনধিকার প্রবেশ করে বাঁশের লাঠি দিয়ে বেধড়কভাবে মারপিট করে আহত করে ৪ আনা ওজনের স্বর্ণের কানের ফুল ছিনিয়ে নেয়। পরবর্তীতে আমরা হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি হতে গেলে সেখানেও আমাদের উপর হামলা চালানো হয়।
সরজমিনে গিয়ে জানা যায় ৮ বছর পূর্বে আব্দুল জব্বার মন্ডল তার ৩ ছেলে ও ২ মেয়ে এবং স্ত্রী রেখে মৃত্যুবরণ করেন। আব্দুল জব্বার মন্ডল জীবিত অবস্থায় অন্যের কাছ থেকে কেনা ১০ কাঠা জমি তার ৩ ছেলে আঃ মান্নান, আতাউর রহমান এবং ইনতাজ এর নামে হস্থান্তর করে যান। তার মৃত্যুর পর হস্থান্তরকৃত কবলা এবং পৈত্রিক সূত্রে রেখে যাওয়া জমি ওয়ারিশ সূত্রে স্থানীয় মাতব্বরদের উপস্থিতিতে ভাগ-বন্টন করা হয়। সেই থেকে অদ্যবধি সমঝোতায় সকলের সুবিধার্থে অংশানুযায়ী সাম-বাটোয়ারা করে ভোগদখল করে আসছিলেন।
কিন্তু কিছুদিন পূর্বে পারিবারিক দ্বন্দের কারনে আতাউরের বড় ভাই আব্দুল মান্নান, তার স্ত্রী সাজেদা এবং তার ছেলে শাহিন পূর্বের ভাগটি এতোদিন পরে এসে আর মানতে রাজি না। তাদের জমি সংক্রান্ত বিরোধের মূলেই হচ্ছে জমির ভাগবন্টন মেনে না নেওয়া।
এরই সূত্র ধরে আতাউর রহমান, তার স্ত্রী ও মেয়েকে বাড়িতে এবং মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মারপিট করেন আতাউরের বড় ভাই আব্দুল মান্নান, তার স্ত্রী সাজেদা,তার ছেলে শাহিন এবং ভাড়াটিয়া গুন্ডা বাহিনীর রুহুল, রাব্বানী, রাসেলসহ অজ্ঞাতনামা প্রায় ১০/১৫ জন।
মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে হামলার ঘটনায় সত্যতা নিশ্চিত করতে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন মান্দা থানার ওসি (তদন্ত) মাহাবুব আলম এবং উপ-পরিদর্শক (এস আই) ফহিম উদ্দিন।
এব্যাপারে মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাফফর হোসেন ঘটনায় সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। মামলার প্রস্তুতি চলছে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন