আবু রায়হান রাসেল, নওগাঁ প্রতিনিধি: যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে বর্তমান সময়ে মোটরসাইকেলের স্থান এখন প্রায় শীর্ষে। স্বল্প সময়ে চলাচলের জন্য মানুষ এখন মোটরসাইকেলকে বেছে নিয়েছেন। এ যানবাহনটি এখন পছন্দের জায়গাও দখল করে রেখেছে। তাই পছন্দের এ যানটিকে কেউ সহজে হাতছাড়া করতে চাননা। মোটরসাইকেলের মালিকরা তার পছন্দের এ বাহনটিকে নিরাপত্তার জন্য ব্যবহার করছেন বিভিন্ন সিকিউরিটি ডিভাইস। কিন্তু চোরে না শুনে ধর্মের কথা। প্রযুক্তি যত উন্নত হচ্ছে চোরেরাও ততই কৌশল অবলম্বন করে চুরি করছেন।
নওগাঁ শহরের উকিলপাড়ার ছয়তলা ভবনের নিচ থেকে গত ২৪/০২/১৯ ইং মধ্যরাতে একটি ডিভাইস লাগানো নতুন ১৫০ সিসি পালসার মোটরসাইকেল চুরি হয়। মোটরসাইকেল চুরির পর মালিক জহুরুল ইসলামের মোবাইল ফোনে একটি ক্ষুদে বার্তা যাওয়ার পর তিনি বিষয়টি বুঝতে পারেন। এরপর ডভিাইস আবিষ্কারক রাশেদুল বারী রাশেদকে জানালে রাশেদ থানা পুলিশকে বিষয়টি অবগত করে। ওই রাতেই অভিযানে নামে পুলিশ। মোটরসাইকেলে থাকা ডিভাইসের সাথে মালিকের মোবাইলের সংযোগ থাকায় তিনি অবস্থান বুঝতে পারেন। এরপর পুলিশ সদর উপজেলার তিলপুরে ভোর সাড়ে ৪টার দিকে অভিযান পরিচালনা করে হাতেনাতে দুই চোর আজিজুল হক ও আক্তার আলমকে আটক করা হয়।
গত মঙ্গলবার বিকলে ৪টায় জেলা গোয়েন্দা শাখার পুলিশ (ডিবি) অফিসে সংবাদ সম্মেলন করে পুলিশ সুপার ইকবাল হোসেন এসব তথ্য জানান।
আটককৃতরা হলেন, জয়পুরহাট জেলার ভাদশা গ্রামের মৃত অছির উদ্দিনের ছেলে আজিজুল হক (৫০) ও উত্তর মহেশপুর গ্রামের নাজিমুদ্দিনের ছেলে আক্তার আলম (৪৫) এবং বগুড়া জেলার ছাতিয়ানতলা গ্রামের আব্দুল হালিমের ছেলে আইনুল হক (২৭)।
ডভিাইস আবিষ্কারক রাশেদুল বারী রাশেদ বলনে, আমার আবিষ্কৃত এ ডভিাইস ব্যবহার করার কারণে নওগাঁতে তিনটি এবং ঢাকায় একটি মোটরসাইকেল উদ্ধার হয়েছে। র্বতমানে এটি যুগোপযোগী একটি ডভিাইস মোটরসাইকেল সহ অন্যান্য সকল যানবাহন এই ডিভাইসটি ব্যবহার করা যেতে পারে।
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার ইকবাল হোসেন বলেন, যাদেরকে আটক করা হয়েছে তারা আন্ত:জেলা চোর চক্রের সদস্য। আজিজুল হক ও আক্তার আলমকে আটকের পর তাদের দেয়া তথ্যমতে ডিবি পুলিশের সদস্যরা নওগাঁ সদর, বগুড়া ও গাইবান্ধা জেলায় অভিযান চালিয়ে আরো ৭টি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়। এসময় আন্ত:জেলা চোর চক্রের আরেক সদস্য আইনুল হককে আটক করা হয়। এরমধ্যে আক্তার আলম ৩২ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামী। পুলিশের চোখকে ফাঁকি দিয়ে সে পালিয়ে ছিল। এ চক্রের সাথে আরো যারা জড়িত তাদের আটকের চেষ্টা চলছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর সার্কেল লিমন রায়, সদর থানার ওসি আব্দুল হাই, জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ওসি কেএম সামছুদ্দিনসহ পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তা।
নওগাঁ শহরের উকিলপাড়ার ছয়তলা ভবনের নিচ থেকে গত ২৪/০২/১৯ ইং মধ্যরাতে একটি ডিভাইস লাগানো নতুন ১৫০ সিসি পালসার মোটরসাইকেল চুরি হয়। মোটরসাইকেল চুরির পর মালিক জহুরুল ইসলামের মোবাইল ফোনে একটি ক্ষুদে বার্তা যাওয়ার পর তিনি বিষয়টি বুঝতে পারেন। এরপর ডভিাইস আবিষ্কারক রাশেদুল বারী রাশেদকে জানালে রাশেদ থানা পুলিশকে বিষয়টি অবগত করে। ওই রাতেই অভিযানে নামে পুলিশ। মোটরসাইকেলে থাকা ডিভাইসের সাথে মালিকের মোবাইলের সংযোগ থাকায় তিনি অবস্থান বুঝতে পারেন। এরপর পুলিশ সদর উপজেলার তিলপুরে ভোর সাড়ে ৪টার দিকে অভিযান পরিচালনা করে হাতেনাতে দুই চোর আজিজুল হক ও আক্তার আলমকে আটক করা হয়।
গত মঙ্গলবার বিকলে ৪টায় জেলা গোয়েন্দা শাখার পুলিশ (ডিবি) অফিসে সংবাদ সম্মেলন করে পুলিশ সুপার ইকবাল হোসেন এসব তথ্য জানান।
আটককৃতরা হলেন, জয়পুরহাট জেলার ভাদশা গ্রামের মৃত অছির উদ্দিনের ছেলে আজিজুল হক (৫০) ও উত্তর মহেশপুর গ্রামের নাজিমুদ্দিনের ছেলে আক্তার আলম (৪৫) এবং বগুড়া জেলার ছাতিয়ানতলা গ্রামের আব্দুল হালিমের ছেলে আইনুল হক (২৭)।
ডভিাইস আবিষ্কারক রাশেদুল বারী রাশেদ বলনে, আমার আবিষ্কৃত এ ডভিাইস ব্যবহার করার কারণে নওগাঁতে তিনটি এবং ঢাকায় একটি মোটরসাইকেল উদ্ধার হয়েছে। র্বতমানে এটি যুগোপযোগী একটি ডভিাইস মোটরসাইকেল সহ অন্যান্য সকল যানবাহন এই ডিভাইসটি ব্যবহার করা যেতে পারে।
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার ইকবাল হোসেন বলেন, যাদেরকে আটক করা হয়েছে তারা আন্ত:জেলা চোর চক্রের সদস্য। আজিজুল হক ও আক্তার আলমকে আটকের পর তাদের দেয়া তথ্যমতে ডিবি পুলিশের সদস্যরা নওগাঁ সদর, বগুড়া ও গাইবান্ধা জেলায় অভিযান চালিয়ে আরো ৭টি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়। এসময় আন্ত:জেলা চোর চক্রের আরেক সদস্য আইনুল হককে আটক করা হয়। এরমধ্যে আক্তার আলম ৩২ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামী। পুলিশের চোখকে ফাঁকি দিয়ে সে পালিয়ে ছিল। এ চক্রের সাথে আরো যারা জড়িত তাদের আটকের চেষ্টা চলছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর সার্কেল লিমন রায়, সদর থানার ওসি আব্দুল হাই, জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ওসি কেএম সামছুদ্দিনসহ পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তা।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন