জি,এম মিঠন, নওগাঁ : নওগাঁয় হিন্দু ধর্মীয় অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে বসা ঐতিহ্যবাহী হিন্দুবাঘা মেলায় (ধামে ভোগ) পূজা-অর্চনা করতে এসে যৌন হেনেস্তা ও মারপিটের শিকার হয়েছেন নওগাঁ শহরের এক যুবতীসহ দুই নারী। ঘটনাস্থল থেকে যৌন হেনেস্তা ও মারপিটের শিকার যুবতীসহ দুই নারীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠিয়েছেন পুলিশ। একই সময় যৌন হেনেস্তাকারীদের মধ্যে একজন মাথায় আঘাত প্রাপ্ত ও হয়েছেন বলে জানাগেছে।
মেলায় আগতরা জানান, নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার ভীমপুর ইউনিয়নের (রানীপুকুর) শিকারপুর (হিন্দুবাঘা) ধামে প্রতি বছরের ন্যায় হিন্দু ধর্মীয় অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে বসা ঐতিহ্যবাহী হিন্দুবাঘা মেলায় গত রবিবার বিকালে নওগাঁ শহরের (ননিয়া) পট্টির দুটি পরিবারের লোকজন আসেন এবং হিন্দুবাঘা ধামে পূজা-অর্চনা শেষে খাবারের জন্য বসলে এসময় এলাকার ভীমপুর গ্রামের মজনুর ছেলে রিফাতসহ কয়েকজন যুবক ঐ দুটি পরিবারের লোকজন এর সাথে আসা যুবতীসহ নারীদের ছবি মোবাইল ফোনে ধারন করাসহ উক্তত্য করার সময় এক যুবতীর ভাই প্রতিবাদ জানালে ঐ যুবতীর ভাইকে চর মারেন উক্তত্যকারীরা। এসময় ভাইকে মারতে দেখে যুবতী পার্শ্বে রান্নার কাজে রাখা খড়ির চলাদিয়ে আঘাত করলে উক্তত্যকারীদের একজনের মাথা কেটেগিয়ে রক্তবের হওয়ায় সাথে সাথে উক্তত্যকারীরাসহ মেলায় থাকা ভীমপুর গ্রামের লোকজনরা নওগাঁ থেকে আগত দুটি পরিবারের লোকজনের উপর হামলা চালায় এবং নারীদের যৌন হেনেস্তা ও এলোপাথারীভাবে মারপিট শুরু করেন। খবর পেয়ে সাথে সাথে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি শান্ত করেন এবং যৌন হেনেস্তা ও মারপিটের শিকার হয়ে আহত হওয়া এক যুবতীসহ দুই নারী ও তাদের লোকজনকে উদ্ধার করে মেলার বাইরে এনে নওগাঁয় পাঠিয়ে দেন।
মারপিট ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নওহাটামোড় পুলিশ ফাঁড়ির এস আই শহিদুল জানান, ঘটনা জানতে পেরে সাথে সাথে ঘটনাস্থলে পৌছে আহত দুই নারীসহ তাদের সাথের লোকজনকে উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারের পরই আহত দুই নারীকে চিকিৎসার জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতালের উদ্দেশ্যে রওনা দেন নওগাঁ থেকে আগত দুটি পরিবারের লোকজন।
এব্যাপারে হিন্দু বাঘা মেলার বিটার ও ভীমপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারন সম্পাদক কামরুজাম্মান বাবুর সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে, তিনি মোবাইল ফোনে সাংবাদিকদের কাছে নারীদের যৌন হেনেস্তা ও মারপিটের বিষয় এরিয়ে গিয়ে বার বার মেলায় মিষ্টি খাওয়ার জন্য যেতে বলেন।
তবে মেলার বিটার ও ভীমপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারন সম্পাদক কামরুজাম্মান বাবুর বড় ভাই আব্দুল হামিদ ঘটনার সত্যতা শিকার করে বলেন, ঘটনাটি অনাকাঙ্খিতভাবে ঘটেছে জানিয়ে তিনি বলেন, নওগাঁ থেকে আগত পরিবারের মেয়েরা ধামে ছিল। এসময় এক ছেলে মোবাইল ফোনে মেয়ের ছবি তুললে মেয়েটি ছেলেটিকে চলাদিয়ে মাথায় আঘাত করেন এবং আঘাতে ছেলেটির মাথা কেটে প্রচুর পরিমান রক্ত ঝড়ায় কিছু ছেলে পেলেরা ক্ষিপ্ত হলে লোকজন ছুটাছুটি শুরু করায় মেয়েরা পড়ে গিয়ে লোকজনের পায়ে পিষ্ট হয়ে আঘাত প্রাপ্ত হন এবং পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি শান্ত করেন।
ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক হাসানুজ্জামান তরফদার স্বপন ঘটনার শত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আমি ও মেলায় থাকা লোকজনের মাধ্যমে ও স্থানিয় এক জনপ্রতিনিধির মাধ্যমে যা জেনেছি তা খুবই জঘন্যতম ঘটনা উল্লেখ করে আরো বলেন, মূলত মেলা কমিটির লোকজন মারামারিতে জরিত নয় আমার জানামতে মেলার গ্যারেজ দেখাশুনাকারী গ্যারেজ এর ছেলেরা ঘটনাটি ঘটিয়েছে এবং মেয়েদের সাথে জঘন্যতম ঘটনা ঘটিয়েছে এর বাইরে বলার মতো আর কিছুই নেই বলেও জানান তিনি।
মারপিট ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নওহাটামোড় পুলিশ ফাঁড়ির এস আই শহিদুল জানান, ঘটনা জানতে পেরে সাথে সাথে ঘটনাস্থলে পৌছে আহত দুই নারীসহ তাদের সাথের লোকজনকে উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারের পরই আহত দুই নারীকে চিকিৎসার জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতালের উদ্দেশ্যে রওনা দেন নওগাঁ থেকে আগত দুটি পরিবারের লোকজন।
এব্যাপারে হিন্দু বাঘা মেলার বিটার ও ভীমপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারন সম্পাদক কামরুজাম্মান বাবুর সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে, তিনি মোবাইল ফোনে সাংবাদিকদের কাছে নারীদের যৌন হেনেস্তা ও মারপিটের বিষয় এরিয়ে গিয়ে বার বার মেলায় মিষ্টি খাওয়ার জন্য যেতে বলেন।
তবে মেলার বিটার ও ভীমপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারন সম্পাদক কামরুজাম্মান বাবুর বড় ভাই আব্দুল হামিদ ঘটনার সত্যতা শিকার করে বলেন, ঘটনাটি অনাকাঙ্খিতভাবে ঘটেছে জানিয়ে তিনি বলেন, নওগাঁ থেকে আগত পরিবারের মেয়েরা ধামে ছিল। এসময় এক ছেলে মোবাইল ফোনে মেয়ের ছবি তুললে মেয়েটি ছেলেটিকে চলাদিয়ে মাথায় আঘাত করেন এবং আঘাতে ছেলেটির মাথা কেটে প্রচুর পরিমান রক্ত ঝড়ায় কিছু ছেলে পেলেরা ক্ষিপ্ত হলে লোকজন ছুটাছুটি শুরু করায় মেয়েরা পড়ে গিয়ে লোকজনের পায়ে পিষ্ট হয়ে আঘাত প্রাপ্ত হন এবং পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি শান্ত করেন।
ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক হাসানুজ্জামান তরফদার স্বপন ঘটনার শত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আমি ও মেলায় থাকা লোকজনের মাধ্যমে ও স্থানিয় এক জনপ্রতিনিধির মাধ্যমে যা জেনেছি তা খুবই জঘন্যতম ঘটনা উল্লেখ করে আরো বলেন, মূলত মেলা কমিটির লোকজন মারামারিতে জরিত নয় আমার জানামতে মেলার গ্যারেজ দেখাশুনাকারী গ্যারেজ এর ছেলেরা ঘটনাটি ঘটিয়েছে এবং মেয়েদের সাথে জঘন্যতম ঘটনা ঘটিয়েছে এর বাইরে বলার মতো আর কিছুই নেই বলেও জানান তিনি।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন