নওগাঁ প্রতিনিধি: নওগাঁয় ড. জোহা দিবস পালিত হয়েছে। সোমবার সন্ধ্যায় শহরের জেলা সমবায় চত্ত্বরে একুশে উদযাপন পরিষদ নওগাঁ এর আয়োজনে দিবসটি পালিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন নওগাঁ সরকারী বিএমসি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ, প্রফেসর হামিদুল হক। প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নওগাঁ সরকারী কেডি স্কুলের সহকারী শিক্ষক হাসমত আলী।
একুশে উদযাপন পরিষদ নওগাঁর আহ্বায়ক অধ্যাপক এস.এম শওকত আলীর সভাপতিত্বে এসময় আরো বক্তব্য রাখেন, জাহাঙ্গীরপুর সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর আব্দুল মজিদ, পরিষদের উপদেষ্ঠা জাহিদ রাব্বানী রশিদ, সদস্য সচিব আতিক রহমান প্রমূখ। এ সময় বক্তারা ড. শামছুজ্জোহা জীবনী নিয়ে আলোচনা করেন এবং শিক্ষক দিবস হিসেবে পালন করার দাবি জানানো হয়। আলোচনার আগে ড. শামছুজ্জোহা প্রতিকৃতিতে পুষ্পর্ঘ অর্পণ করা হয়।
উল্লেখ্য, ১৯৬৯ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র আন্দোলন শুরু হয়। ১৯৬৯ সালে ১৮ ফেব্রুয়ারি পাক সরকার বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৪ ধারা জারি করে। এরপরও ছাত্ররা ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে মিছিল বের করে। এ সময় পাক বাহিনীরা ছাত্রদের উপর গুলি চালানো প্রস্তুতি গ্রহন করে। এ সময় বিশ্ব বিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের শিক্ষক ড. শামছুজ্জোহা ছাত্রদের বাঁচাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে বুক পেতে দেন। এরপর ছাত্রদের সেখান থেকে চলে যেতে বলার সাথে সাথে পাকবাহিনীরা ড. শামছুজ্জোহার উপর গুলি করে। এতে তিনি আহত হলে তাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয় হয়। সেখানে পাক সরকারের অপচিকিৎসায় তিনি হাসপাতালে শহীদ হন। এরপর থেকে আন্দোলন আরো বেগবান হয়। পরবর্তীতে এই আন্দোলন গণঅভ্যুন্থানে রুপ নেয়। যার মধ্যে দিয়ে আইয়ুব সরকারের পতন হয়।
উল্লেখ্য, ১৯৬৯ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র আন্দোলন শুরু হয়। ১৯৬৯ সালে ১৮ ফেব্রুয়ারি পাক সরকার বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৪ ধারা জারি করে। এরপরও ছাত্ররা ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে মিছিল বের করে। এ সময় পাক বাহিনীরা ছাত্রদের উপর গুলি চালানো প্রস্তুতি গ্রহন করে। এ সময় বিশ্ব বিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের শিক্ষক ড. শামছুজ্জোহা ছাত্রদের বাঁচাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে বুক পেতে দেন। এরপর ছাত্রদের সেখান থেকে চলে যেতে বলার সাথে সাথে পাকবাহিনীরা ড. শামছুজ্জোহার উপর গুলি করে। এতে তিনি আহত হলে তাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয় হয়। সেখানে পাক সরকারের অপচিকিৎসায় তিনি হাসপাতালে শহীদ হন। এরপর থেকে আন্দোলন আরো বেগবান হয়। পরবর্তীতে এই আন্দোলন গণঅভ্যুন্থানে রুপ নেয়। যার মধ্যে দিয়ে আইয়ুব সরকারের পতন হয়।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন