মোঃ রাসেল ইসলাম,বেনাপোল(যশোর)প্রতিনিধি: যশোরের ঝিকরগাছার রিপন ৯ দিনের ব্যভধানে লাশ হলো। পরিবারের সুখের আশায় আগামী ৩০শে জানুয়ারী পাড়ি দিয়েছিলো সাইপ্রাস প্রদেশে। একটি ভালো কম্পানিতে কাজও জুটেছিলো। কিন্তু হাই ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস একটি সড়ক দূর্ঘটনা কেড়ে নিলো পরিবারের সমস্ত আশা ভরসার একমাত্র অবলম্বন টুকুও। সবাইকে কাঁদিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেলো ভাগ্যের কাছে হার মানা রিপন হোসেনের (২৮) স্বপ্ন। রিপন হোসেন যশোরে ঝিকরগাছা উপজেলার বড়পোদাউলিয়া গ্রামের শাহজান মোড়লের ছেলে।
মাত্র ৯দিনের ব্যবধানে লাশ হলো রিপন। শনিবার সকালে পরিবারের ঘুম ভাংলো তার মৃত্যু সংবাদে। সাইপ্রাসে গত রাতে খাওয়ার পরে সে ও তার সংগী সাইফুলকে নিয়ে দুইজন বাইরে বের হয়, রাস্তা দিয়ে হাটার সমায় পিছোন দিক থেকে এক ঘাতক গাড়ি তাদের স্বজরে ধাক্কা দিলে ঘটনা স্থলে সাইফুল মারা যায়। সে সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া উপজেলার ফজলীপুর গ্রামে।
রিপন তখনও মৃত্যু যন্ত্রনায় ছটফট করতে থাকে। স্থানীয় পুলিশ তাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে রিপন হোসেনও শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করে। এমন হৃদয় বিদারক মৃত্যুর খবর দেশে পরিবারের কাছে পৌছালে পরিবারের আর্তনাদ আর আহাজারীতে এলাকা ভারী হয়ে ওঠে। নির্বাক হয়ে পড়েন বাবা শোকে মুর্ছা যান মা। এলাকা জুড়ে চলছে শোকের মাতম। মৃত্যুকালে রিপন হোসেন এক ছেলে, স্ত্রী ও পরিবারে মা বাবাসহ রেখে গেছেন অসংখ্য স্মৃতি।
মাত্র ৯দিনের ব্যবধানে লাশ হলো রিপন। শনিবার সকালে পরিবারের ঘুম ভাংলো তার মৃত্যু সংবাদে। সাইপ্রাসে গত রাতে খাওয়ার পরে সে ও তার সংগী সাইফুলকে নিয়ে দুইজন বাইরে বের হয়, রাস্তা দিয়ে হাটার সমায় পিছোন দিক থেকে এক ঘাতক গাড়ি তাদের স্বজরে ধাক্কা দিলে ঘটনা স্থলে সাইফুল মারা যায়। সে সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া উপজেলার ফজলীপুর গ্রামে।
রিপন তখনও মৃত্যু যন্ত্রনায় ছটফট করতে থাকে। স্থানীয় পুলিশ তাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে রিপন হোসেনও শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করে। এমন হৃদয় বিদারক মৃত্যুর খবর দেশে পরিবারের কাছে পৌছালে পরিবারের আর্তনাদ আর আহাজারীতে এলাকা ভারী হয়ে ওঠে। নির্বাক হয়ে পড়েন বাবা শোকে মুর্ছা যান মা। এলাকা জুড়ে চলছে শোকের মাতম। মৃত্যুকালে রিপন হোসেন এক ছেলে, স্ত্রী ও পরিবারে মা বাবাসহ রেখে গেছেন অসংখ্য স্মৃতি।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন