মাসুদ রানা, পত্নীতলা (নওগাঁ): নওগাঁর পত্নীতলায় ইরি-বোরো রোপণে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষক কৃষাণিরা। শীত উপেক্ষা করে এখন দিন-রাত জমিতে সেচ দেয়া, জমিতে চাষ দেয়া, বীজতলা থেকে চারা তোলাসহ বোরো ধান চাষের নানান কাজে এখন ব্যস্ত তারা।তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চলতি বোরো মৌসুমে চাষাবাদ করে বাম্পার ফলনের মধ্য দিয়ে তারা আগের ক্ষতিগুলো পুষিয়ে নিতে চান। এদিকে কয়েক বছর ধরে ধানের ন্যায্য মূল্য না পাওয়ায় অনেক কৃষক অন্য ফসলের দিকে ঝুঁকছেন বলে জানা গেছে।
উপজেলার নাদৌড় গ্রামের কৃষক সামসদ্দীন ঁজানান ৬ বিঘা জমিতে বোরা চাষ করছেন তিনি কাটারী জিরা ,বাবু জিরা ইরি ৫৮ জাতের ধান রোপন করছেন তিনি আরও জানান প্রতি বিঘা জমিতে সেচের দাম ১ হাজার ৬ শত ধান লাগানো বাবদ মজুরী ১ হাজার সার ষি আছে সব মিলে প্রায় ৭ হাজার টাকা খরচ হবে ধানের দাম যদি বাড়ে তাহওে লাভ হবে না হলে আবার ক্ষতির মুখে । সামসদ্দীন সহ অনেক চাষী জানান, গত ২ বছর যাবত ধানের মূল্য না পাওয়ায় তারা বাধ্য হয়ে ভুট্টা, আলু ও শাকসবজিসহ অন্যান্য ফসল চাষের দিকে ঝুঁকে পড়েছেন। কৃষকরা জানিয়েছেন, গতবছর রোগ-বালাইয়ের আক্রমণ ও শৈত্য প্রবাহের কারণে বীজতলা নষ্ট হওয়ায় তাদের চড়া দামে চারা কিনতে হয়েছিল। তবে বর্তমানে চারা থেকে শুরু করে ডিজেল ও সারের সংকট না থাকায় বিভিন্ন মাঠে বোরো ধানের চারা রোপণের কাজ ইতোমধ্যেই ব্যপক ভাবে শুরু হয়েছে ।কৃষকেরা জানান, আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এ বছর অনেক কৃষক তাদের লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী জমিতে বোরো ধানের চারা রোপণ করেও চারা বিক্রয় করতে পারবেন কৃষকেরা । উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় এবার বোরো ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২০ হাজার ৮২০ হেক্টর জমিতে ধান চাষ করে চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৮১ হাজার ১৮৫ মে: টন ।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ প্রকাশ চন্দ্র সরকার জানান , আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হওয়ার সম্ভাবনার পাশাপাশি তাদের উৎপাদিত ধান-চালের ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তির ক্ষেত্রে সরকারের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। বীজতলা থেকে শুরু কওে ধান কাটা মারা পর্য›ত কৃষকদের পাশে থাকবে কৃষি বিভাগ কষকেরা যেন ধান চাষে কোন সমস্যা না হয় এ জন্য র্সাবক্ষনিক পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে কৃষি বিভাগ ।
উপজেলার নাদৌড় গ্রামের কৃষক সামসদ্দীন ঁজানান ৬ বিঘা জমিতে বোরা চাষ করছেন তিনি কাটারী জিরা ,বাবু জিরা ইরি ৫৮ জাতের ধান রোপন করছেন তিনি আরও জানান প্রতি বিঘা জমিতে সেচের দাম ১ হাজার ৬ শত ধান লাগানো বাবদ মজুরী ১ হাজার সার ষি আছে সব মিলে প্রায় ৭ হাজার টাকা খরচ হবে ধানের দাম যদি বাড়ে তাহওে লাভ হবে না হলে আবার ক্ষতির মুখে । সামসদ্দীন সহ অনেক চাষী জানান, গত ২ বছর যাবত ধানের মূল্য না পাওয়ায় তারা বাধ্য হয়ে ভুট্টা, আলু ও শাকসবজিসহ অন্যান্য ফসল চাষের দিকে ঝুঁকে পড়েছেন। কৃষকরা জানিয়েছেন, গতবছর রোগ-বালাইয়ের আক্রমণ ও শৈত্য প্রবাহের কারণে বীজতলা নষ্ট হওয়ায় তাদের চড়া দামে চারা কিনতে হয়েছিল। তবে বর্তমানে চারা থেকে শুরু করে ডিজেল ও সারের সংকট না থাকায় বিভিন্ন মাঠে বোরো ধানের চারা রোপণের কাজ ইতোমধ্যেই ব্যপক ভাবে শুরু হয়েছে ।কৃষকেরা জানান, আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এ বছর অনেক কৃষক তাদের লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী জমিতে বোরো ধানের চারা রোপণ করেও চারা বিক্রয় করতে পারবেন কৃষকেরা । উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় এবার বোরো ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২০ হাজার ৮২০ হেক্টর জমিতে ধান চাষ করে চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৮১ হাজার ১৮৫ মে: টন ।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ প্রকাশ চন্দ্র সরকার জানান , আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হওয়ার সম্ভাবনার পাশাপাশি তাদের উৎপাদিত ধান-চালের ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তির ক্ষেত্রে সরকারের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। বীজতলা থেকে শুরু কওে ধান কাটা মারা পর্য›ত কৃষকদের পাশে থাকবে কৃষি বিভাগ কষকেরা যেন ধান চাষে কোন সমস্যা না হয় এ জন্য র্সাবক্ষনিক পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে কৃষি বিভাগ ।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন