ধামইরহাট (নওগাঁ) প্রতিনিধি: নওগাঁর ধামইরহাটে কলেজ শিক্ষকের ভাসমান লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার দুপুরে ধামইরহাট সেতু (ঘুকসী) নদীর ৩ শত গজ উত্তরে নদী হতে এ লাশ উদ্ধার করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ১৭ জানুয়ারী দুপুরের আগে ঘুকসী নদীর পাড়ে বনবিভাগের বাগানে পাতা ঝাড়ু দেওয়ার সময় স্থানীয়রা একটি লাশ নদীতে ভাসমান দেখতে পেলে থানায় খবর দেন। থানা পুলিশ তাৎক্ষনিক ঘটনাস্থলে এসে হাত-পায়ের সাথে রশি দিয়ে বাধানো মৃত অবস্থায় লাশটি উদ্ধার করে। পরে স্থানীয়দের মাধ্যমে জানা যায়, তিনি জগদল আদিবাসী স্কুল ও কলেজের বিএম শাখার বাংলা প্রভাষক ও সাহাপুর গ্রামের মৃত কায়েম উদ্দিনের ছেলে এম এম জামাল উদ্দিন। কলেজ শিক্ষক ও পরিবারের লোকজনরা জানান, তিনি ইতিপূর্বেও এরকম গুম হয়েছিলেন এবং বিহারীনগর ব্রিজের বাইপাস নদী থেকে তাকে অর্ধ মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছিল। মৃতের বড় ভাই মো. ওয়াদুদ জানান, তার ভাই কলেজ শিক্ষক এম এম জামাল উদ্দিনের অর্ধ কোটির অধিক পরিমান ঋন-দেনা ছিল এবং সম্প্রতি ৪/৫ দিন পূর্বে তিনি আবারও নিখোজ হন। নিখোজের কয়েকদিন পর ঘুকসী নদী থেকে প্রভাষক জামাল উদ্দিনের লাশ উদ্ধারে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
পতœীতলা সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রফিকুল ইসলাম, ধামইরহাট থানার ওসি জাকিরুল ইসলাম ও ইন্সপেক্টর তদন্ত মাহবুব আলম ঘটনাস্থল পরিদর্শণ করেছেন এবং লাশটি’র বিষয়ে ময়না তদন্ত ও মামলা প্রক্রিয়াধীন আছে বলে থানা পুলিশ জানায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ১৭ জানুয়ারী দুপুরের আগে ঘুকসী নদীর পাড়ে বনবিভাগের বাগানে পাতা ঝাড়ু দেওয়ার সময় স্থানীয়রা একটি লাশ নদীতে ভাসমান দেখতে পেলে থানায় খবর দেন। থানা পুলিশ তাৎক্ষনিক ঘটনাস্থলে এসে হাত-পায়ের সাথে রশি দিয়ে বাধানো মৃত অবস্থায় লাশটি উদ্ধার করে। পরে স্থানীয়দের মাধ্যমে জানা যায়, তিনি জগদল আদিবাসী স্কুল ও কলেজের বিএম শাখার বাংলা প্রভাষক ও সাহাপুর গ্রামের মৃত কায়েম উদ্দিনের ছেলে এম এম জামাল উদ্দিন। কলেজ শিক্ষক ও পরিবারের লোকজনরা জানান, তিনি ইতিপূর্বেও এরকম গুম হয়েছিলেন এবং বিহারীনগর ব্রিজের বাইপাস নদী থেকে তাকে অর্ধ মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছিল। মৃতের বড় ভাই মো. ওয়াদুদ জানান, তার ভাই কলেজ শিক্ষক এম এম জামাল উদ্দিনের অর্ধ কোটির অধিক পরিমান ঋন-দেনা ছিল এবং সম্প্রতি ৪/৫ দিন পূর্বে তিনি আবারও নিখোজ হন। নিখোজের কয়েকদিন পর ঘুকসী নদী থেকে প্রভাষক জামাল উদ্দিনের লাশ উদ্ধারে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
পতœীতলা সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রফিকুল ইসলাম, ধামইরহাট থানার ওসি জাকিরুল ইসলাম ও ইন্সপেক্টর তদন্ত মাহবুব আলম ঘটনাস্থল পরিদর্শণ করেছেন এবং লাশটি’র বিষয়ে ময়না তদন্ত ও মামলা প্রক্রিয়াধীন আছে বলে থানা পুলিশ জানায়।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন