আতাউর শাহ্, নওগাঁ : সৎ এবং পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ হিসেবে পরিচিত সাধন চন্দ্র মজুমদার এমপি। নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার হাজীনগর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে যাত্রা শুরু করে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, সাংসদ হয়ে মানুষের ভালাবাসা ও রাজনীতির এমন অভিজ্ঞতা নিয়ে এবার তাকে পৌঁছে দিয়েছে মন্ত্রীর আসনে।
নওগাঁ-১ (নিয়ামতপুর-পোরশা-সাপাহার) আসন থেকে পর-পর তিনবার নির্বাচিত সাধন চন্দ্র মজুমদার দায়িত্ব পেয়েছেন খাদ্যমন্ত্রীর, যার জন্ম ও বেড়ে ওঠা কৃষি পরিবারে। পারিবারিক সূত্রেই ধান-চালের ব্যবসায় জড়িত তিনি।
তাকে খাদ্যমন্ত্রী করায় শেখ হাসিনা বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন নওগাঁর আওয়ামী লীগ নেতারা। সাধন চন্দ্র মজুমদার সাংসদ হওয়ার পর ‘ঠাঁ ঠাঁ বরেন্দ্র অঞ্চল’ হিসেবে খ্যাত নিয়ামতপুর-সাপাহার ও পোরশা এলাকায় বৃক্ষরোপনে জোর দেন তিনি। পাশাপাশি রাস্তা-ঘাঁট, ব্রিজ-কালর্ভাট, স্কুল-কলেজ মাদ্রাসাসহ অবকাঠামোগত উন্নয়নে এলাকায় প্রশংসিত হন তিনি। এদিকে , সাধন চন্দ্র মজুমদারকে মন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে শুরু করে সবখানে বইতে শুরু করেছে আনন্দের বন্যা। বিভিন্ন স্থানে মিষ্টি বিতরণ কতে দেখা গেছে স্থানীয় আওয়ামীলী ও অংঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের। নওগাঁবাসী মনে করছেন তিনি এমপি হয়ে যে উন্নয়ন করেছেন মন্ত্রী হিসেবে আরও বেশি উন্নয়ন করবেন।
জেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক মো: খোরশেদ আলম বলেন,বাংলাদেশের চালের যোগানের একটি বড় অংশ আসে উত্তরের জেলাগুলো থেকে, জেলাগুলোর মধ্যে নওগাঁ অন্যতম। সেখান থেকে এই পেশায় জড়িত একজনকে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তিনি পূর্বসূরিদের চেয়ে ভালো করবেন বলে মনে করছি।
সাপাহার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ শামসুল আলম শাহ চৌধুরী জানান, আমাদের এমপি সাধন চন্দ্র মজুমদারকে মন্ত্রী ঘোষণা করায় আমরা অত্যন্ত খুশি। আমি মনে করি সত্যের একটা জয় আছে। সততার মূল্য আছে। উপজেলাবাসীর পক্ষ থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাই। সেই সঙ্গে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি একজন যোগ্য ব্যক্তিকে যোগ্যতম স্থানে অধিষ্ঠিত করার জন্য।
নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার শিবপুর বলদাহাট গ্রামের প্রয়াত কামিনী কুমার মজুমদার ও সাবিত্রী বালা মজুমদারের ঘরের জন্ম সাধনের। নয় ভাই-বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন অষ্টম। ৬৮ বছর বয়সী সাধনের চার মেয়ে, স্ত্রী চন্দনা মজুমদার মারা গেছেন ১৯৯২ সালে। এখন নওগাঁ শহরের পাশাপাশি গ্রামের বাড়িতেও বসবাস করেন সাধন চন্দ্র মজুমদার। সেখানেই তাদের পারিবারিক চালের আড়ত রয়েছে। ১৯৫০ সালের ১৭ জুলাই জন্ম নেওয়া সাধন নওগাঁ ডিগ্রি কলেজ থেকে বিএ (স্নাতক) পাশ করার পর বাপ-দাদার পেশা কৃষি ও ধান-চালের ব্যবসা শুরু করেন। ছাত্রজীবন থেকেই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত সাধন স্থানীয় আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পদে থাকার পাশাপাশি জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
জনপ্রতিনিধি হিসেবে সাধন চন্দ্র মজুমদারের যাত্রা শুরু হয় নিজ ইউনিয়ন হাজীনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার মধ্য দিয়ে। এরপর আশির দশকে এরশাদ আমলে আওয়ামী লীগের সমর্থনেই নিয়ামতপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন তিনি। পরে কয়েক দফায় নওগাঁ-১ আসনে নৌকার প্রার্থী হিসেবে জাতীয় নির্বাচনে প্রতিদ্বনিদ্বতা করে হেরে গেলেও ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে সংসদে আসেন সাধন। পরে ২০১৪ সালের দশম সংসদ ও গত ৩০ ডিসেম্বরের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুল ভোটের নির্বাচিত হন তিনি।
নওগাঁ-১ (নিয়ামতপুর-পোরশা-সাপাহার) আসন থেকে পর-পর তিনবার নির্বাচিত সাধন চন্দ্র মজুমদার দায়িত্ব পেয়েছেন খাদ্যমন্ত্রীর, যার জন্ম ও বেড়ে ওঠা কৃষি পরিবারে। পারিবারিক সূত্রেই ধান-চালের ব্যবসায় জড়িত তিনি।
তাকে খাদ্যমন্ত্রী করায় শেখ হাসিনা বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন নওগাঁর আওয়ামী লীগ নেতারা। সাধন চন্দ্র মজুমদার সাংসদ হওয়ার পর ‘ঠাঁ ঠাঁ বরেন্দ্র অঞ্চল’ হিসেবে খ্যাত নিয়ামতপুর-সাপাহার ও পোরশা এলাকায় বৃক্ষরোপনে জোর দেন তিনি। পাশাপাশি রাস্তা-ঘাঁট, ব্রিজ-কালর্ভাট, স্কুল-কলেজ মাদ্রাসাসহ অবকাঠামোগত উন্নয়নে এলাকায় প্রশংসিত হন তিনি। এদিকে , সাধন চন্দ্র মজুমদারকে মন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে শুরু করে সবখানে বইতে শুরু করেছে আনন্দের বন্যা। বিভিন্ন স্থানে মিষ্টি বিতরণ কতে দেখা গেছে স্থানীয় আওয়ামীলী ও অংঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের। নওগাঁবাসী মনে করছেন তিনি এমপি হয়ে যে উন্নয়ন করেছেন মন্ত্রী হিসেবে আরও বেশি উন্নয়ন করবেন।
জেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক মো: খোরশেদ আলম বলেন,বাংলাদেশের চালের যোগানের একটি বড় অংশ আসে উত্তরের জেলাগুলো থেকে, জেলাগুলোর মধ্যে নওগাঁ অন্যতম। সেখান থেকে এই পেশায় জড়িত একজনকে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তিনি পূর্বসূরিদের চেয়ে ভালো করবেন বলে মনে করছি।
সাপাহার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ শামসুল আলম শাহ চৌধুরী জানান, আমাদের এমপি সাধন চন্দ্র মজুমদারকে মন্ত্রী ঘোষণা করায় আমরা অত্যন্ত খুশি। আমি মনে করি সত্যের একটা জয় আছে। সততার মূল্য আছে। উপজেলাবাসীর পক্ষ থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাই। সেই সঙ্গে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি একজন যোগ্য ব্যক্তিকে যোগ্যতম স্থানে অধিষ্ঠিত করার জন্য।
নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার শিবপুর বলদাহাট গ্রামের প্রয়াত কামিনী কুমার মজুমদার ও সাবিত্রী বালা মজুমদারের ঘরের জন্ম সাধনের। নয় ভাই-বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন অষ্টম। ৬৮ বছর বয়সী সাধনের চার মেয়ে, স্ত্রী চন্দনা মজুমদার মারা গেছেন ১৯৯২ সালে। এখন নওগাঁ শহরের পাশাপাশি গ্রামের বাড়িতেও বসবাস করেন সাধন চন্দ্র মজুমদার। সেখানেই তাদের পারিবারিক চালের আড়ত রয়েছে। ১৯৫০ সালের ১৭ জুলাই জন্ম নেওয়া সাধন নওগাঁ ডিগ্রি কলেজ থেকে বিএ (স্নাতক) পাশ করার পর বাপ-দাদার পেশা কৃষি ও ধান-চালের ব্যবসা শুরু করেন। ছাত্রজীবন থেকেই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত সাধন স্থানীয় আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পদে থাকার পাশাপাশি জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
জনপ্রতিনিধি হিসেবে সাধন চন্দ্র মজুমদারের যাত্রা শুরু হয় নিজ ইউনিয়ন হাজীনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার মধ্য দিয়ে। এরপর আশির দশকে এরশাদ আমলে আওয়ামী লীগের সমর্থনেই নিয়ামতপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন তিনি। পরে কয়েক দফায় নওগাঁ-১ আসনে নৌকার প্রার্থী হিসেবে জাতীয় নির্বাচনে প্রতিদ্বনিদ্বতা করে হেরে গেলেও ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে সংসদে আসেন সাধন। পরে ২০১৪ সালের দশম সংসদ ও গত ৩০ ডিসেম্বরের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুল ভোটের নির্বাচিত হন তিনি।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন